অনলাইন ডেস্ক
জাপানে ‘টুইটার কিলার’ নামে পরিচিত সিরিয়াল কিলার তাকাহিরো শিরাইশির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ও আত্মহত্যাপ্রবণ তরুণ-তরুণীদের সহানুভূতির নামে ফাঁদে ফেলে নির্মমভাবে হত্যা করতেন তিনি। ২০২২ সালের পর এটাই জাপানে প্রথম মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের ঘটনা।
আজ শুক্রবার (২৭ জুন) এ যুবকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয় বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
শিরাইশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটার) ব্যবহার করে নিজের শিকার বেছে নিতেন। তাঁর প্রোফাইলে লেখা ছিল, ‘যাঁরা কষ্টে আছেন, আমি তাঁদের সাহায্য করতে চাই। চাইলে সরাসরি মেসেজ করুন।’ এই কথার ফাঁদে পড়ে একের পর এক তরুণ-তরুণী তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করতেন। প্রতারণার মাধ্যমে তাঁদের আস্থায় নিয়ে শিরাইশি নিজের অ্যাপার্টমেন্টে ডেকে এনে হত্যা করতেন। নিহত তরুণীদের মধ্যে বেশির ভাগই ১৫ থেকে ২৬ বছর বয়সী।
২০১৭ সালের অক্টোবরে পুলিশ এক নিখোঁজ তরুণীর সন্ধানে গিয়ে শিরাইশির বাড়িতে ভয়াবহ দৃশ্যের মুখোমুখি হয়। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয় নয়টি ছিন্নভিন্ন দেহাবশেষ। ওই ফ্ল্যাটটি পরে সংবাদমাধ্যমে ‘হরর হাউস’ ও তাকাহিরো শিরাইশি ‘টুইটার কিলার’ নামে পরিচিতি পান।
তদন্তে বেরিয়ে আসে, ওই তরুণীসহ নয়জনকে খুন করেছেন শিরাইশি। আদালতে প্রথমে তাঁর আইনজীবীরা দাবি করেন, নিহত তরুণ-তরুণীরা স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণে সম্মত ছিলেন, ফলে এটিকে ‘সম্মতিমূলক হত্যাকাণ্ড’ হিসেবে গণ্য করা উচিত। কিন্তু পরে শিরাইশি নিজেই এ দাবি প্রত্যাখ্যান করেন এবং স্বীকার করেন, তিনি কারও সম্মতি ছাড়াই হত্যা করেছিলেন।
২০২০ সালের ডিসেম্বরে আদালত তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেন। তাঁর রায় শুনানিতে কয়েক শ মানুষ অংশ নেন। এ ঘটনায় টুইটার (বর্তমানে এক্স) আত্মহত্যা বা আত্মঘাতকে উৎসাহিত করা-সংক্রান্ত নিয়ম পরিবর্তন করে।
জাপানের আইনমন্ত্রী কেইসুকে সুজুকি এক বিবৃতিতে জানান, শিরাইশির কাজ নিছক আত্মস্বার্থপরতা এবং যৌন ও অর্থনৈতিক চাহিদা পূরণের জন্য সংঘটিত হয়েছে। তাঁর অপরাধ সমাজে প্রবল আতঙ্ক ও উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। তিনি আরও জানান, মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের নির্দেশ তিনি নিজেই দিয়েছেন।
এই ঘটনা জাপানে অনলাইন নিরাপত্তা ও মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা-সংক্রান্ত নীতিতে নতুন করে আলোচনা সৃষ্টি করেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন অপরাধ কতটা সহজ হয়ে পড়ছে, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
জাপানে ‘টুইটার কিলার’ নামে পরিচিত সিরিয়াল কিলার তাকাহিরো শিরাইশির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ও আত্মহত্যাপ্রবণ তরুণ-তরুণীদের সহানুভূতির নামে ফাঁদে ফেলে নির্মমভাবে হত্যা করতেন তিনি। ২০২২ সালের পর এটাই জাপানে প্রথম মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের ঘটনা।
আজ শুক্রবার (২৭ জুন) এ যুবকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয় বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
শিরাইশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটার) ব্যবহার করে নিজের শিকার বেছে নিতেন। তাঁর প্রোফাইলে লেখা ছিল, ‘যাঁরা কষ্টে আছেন, আমি তাঁদের সাহায্য করতে চাই। চাইলে সরাসরি মেসেজ করুন।’ এই কথার ফাঁদে পড়ে একের পর এক তরুণ-তরুণী তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করতেন। প্রতারণার মাধ্যমে তাঁদের আস্থায় নিয়ে শিরাইশি নিজের অ্যাপার্টমেন্টে ডেকে এনে হত্যা করতেন। নিহত তরুণীদের মধ্যে বেশির ভাগই ১৫ থেকে ২৬ বছর বয়সী।
২০১৭ সালের অক্টোবরে পুলিশ এক নিখোঁজ তরুণীর সন্ধানে গিয়ে শিরাইশির বাড়িতে ভয়াবহ দৃশ্যের মুখোমুখি হয়। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয় নয়টি ছিন্নভিন্ন দেহাবশেষ। ওই ফ্ল্যাটটি পরে সংবাদমাধ্যমে ‘হরর হাউস’ ও তাকাহিরো শিরাইশি ‘টুইটার কিলার’ নামে পরিচিতি পান।
তদন্তে বেরিয়ে আসে, ওই তরুণীসহ নয়জনকে খুন করেছেন শিরাইশি। আদালতে প্রথমে তাঁর আইনজীবীরা দাবি করেন, নিহত তরুণ-তরুণীরা স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণে সম্মত ছিলেন, ফলে এটিকে ‘সম্মতিমূলক হত্যাকাণ্ড’ হিসেবে গণ্য করা উচিত। কিন্তু পরে শিরাইশি নিজেই এ দাবি প্রত্যাখ্যান করেন এবং স্বীকার করেন, তিনি কারও সম্মতি ছাড়াই হত্যা করেছিলেন।
২০২০ সালের ডিসেম্বরে আদালত তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেন। তাঁর রায় শুনানিতে কয়েক শ মানুষ অংশ নেন। এ ঘটনায় টুইটার (বর্তমানে এক্স) আত্মহত্যা বা আত্মঘাতকে উৎসাহিত করা-সংক্রান্ত নিয়ম পরিবর্তন করে।
জাপানের আইনমন্ত্রী কেইসুকে সুজুকি এক বিবৃতিতে জানান, শিরাইশির কাজ নিছক আত্মস্বার্থপরতা এবং যৌন ও অর্থনৈতিক চাহিদা পূরণের জন্য সংঘটিত হয়েছে। তাঁর অপরাধ সমাজে প্রবল আতঙ্ক ও উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। তিনি আরও জানান, মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের নির্দেশ তিনি নিজেই দিয়েছেন।
এই ঘটনা জাপানে অনলাইন নিরাপত্তা ও মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা-সংক্রান্ত নীতিতে নতুন করে আলোচনা সৃষ্টি করেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন অপরাধ কতটা সহজ হয়ে পড়ছে, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশের বোনা কাপড়, পাট ও সুতার পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ভারত। আজ শুক্রবার (২৭ জুন) ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
১৫ মিনিট আগেজন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ২০৫০ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ‘নাগরিকত্বহীন’ মানুষের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াতে পারে ৪৭ লাখে।
২৯ মিনিট আগে২০২৪ সালের অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় মার্কিন পপ তারকা টেলর সুইফটের কনসার্টে বোমা হামলার ষড়যন্ত্রে সহায়তার অভিযোগে সিরিয়ার এক কিশোরের বিরুদ্ধে মামলা করেছে জার্মানির ফেডারেল প্রসিকিউটররা।
১ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট পদে ফিরে আসার প্রথম দিনেই ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যেখানে বলা হয়, ‘যেসব শিশুর বাবা-মা একজনও মার্কিন নাগরিক বা গ্রিন কার্ডধারী নন, তারা যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নিলেও নাগরিকত্ব পাবে না।’
১ ঘণ্টা আগে