অনলাইন ডেস্ক
উত্তর কোরিয়া থেকে পালিয়ে আসা চোই মিন-কিয়ং দেশটির সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উনের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগে দক্ষিণ কোরিয়ার আদালতে ফৌজদারি ও দেওয়ানি মামলা করতে যাচ্ছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিবিসি জানিয়েছে, আগামীকাল শুক্রবার (১১ জুলাই) সিউলে মামলাটি করার কথা রয়েছে। এমন হলে, চোই হবেন উত্তর কোরিয়ার প্রথম কোনো নাগরিক, যিনি সরাসরি দেশটির নেতার বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নিয়েছেন।
চোই মিন-কিয়ং প্রথমবার ১৯৯৭ সালে উত্তর কোরিয়া থেকে চীনে পালিয়ে গিয়েছিলেন। তবে ২০০৮ সালে তাঁকে জোর করে উত্তর কোরিয়ায় ফেরত পাঠানো হয়। ফেরার পর তিনি শারীরিক নির্যাতন, যৌন সহিংসতা ও মানসিক নিপীড়নের শিকার হন বলে অভিযোগ করেছেন। পরে ২০১২ সালে তিনি আবার দেশ ছেড়ে পালান এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় গিয়ে স্থায়ী হন।
মানবাধিকার সংস্থা ‘ডেটাবেস সেন্টার ফর নর্থ কোরিয়ান হিউম্যান রাইটস’ (এনকেডিবি) এই মামলায় চোইকে সহায়তা করছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, কিম জং উনসহ আরও চারজন উচ্চপদস্থ পিয়ংইয়ং কর্মকর্তার নাম মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে। তাঁরা জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতেও বিষয়টি তুলবে।
এক বিবৃতিতে চোই বলেন, ‘এই ছোট পদক্ষেপটি যেন উত্তর কোরিয়ার নিরীহ মানুষের মুক্তি ও মানব মর্যাদা ফিরিয়ে আনার ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। আমি নির্যাতনের শিকার ও এই নিষ্ঠুর শাসনের একজন জীবিত সাক্ষী।’
এনকেডিবির নির্বাহী পরিচালক হানা সং জানিয়েছেন, এটি শুধু আর্থিক ক্ষতিপূরণের মামলা নয়, বরং একধরনের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা। তিনি বলেন, বহু বছর ধরে দেখা গেছে, ভুক্তভোগীরা শুধু ক্ষতিপূরণ চান না—তাঁরা চান স্বীকৃতি।
উল্লেখ্য, এর আগেও দক্ষিণ কোরিয়ার আদালত উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে প্রতীকী রায় দিয়েছে। ২০২৩ সালে তিনজন যুদ্ধবন্দীকে ৫ কোটি ওন এবং ২০২৪ সালে পাঁচজন কোরিয়ান-জাপানিজ ফেরত পাওয়া নাগরিককে ১০ কোটি ওন ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছিল। তবে পিয়ংইয়ং কখনোই এসব রায়কে স্বীকৃতি দেয়নি।
চোইয়ের মামলাটি ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে পারে। কারণ, মামলাটি উত্তর কোরিয়ার মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে আরও বৃহত্তর আন্তর্জাতিক জবাবদিহির দিকেও ধাবিত করতে পারে।
উত্তর কোরিয়া থেকে পালিয়ে আসা চোই মিন-কিয়ং দেশটির সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উনের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগে দক্ষিণ কোরিয়ার আদালতে ফৌজদারি ও দেওয়ানি মামলা করতে যাচ্ছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিবিসি জানিয়েছে, আগামীকাল শুক্রবার (১১ জুলাই) সিউলে মামলাটি করার কথা রয়েছে। এমন হলে, চোই হবেন উত্তর কোরিয়ার প্রথম কোনো নাগরিক, যিনি সরাসরি দেশটির নেতার বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নিয়েছেন।
চোই মিন-কিয়ং প্রথমবার ১৯৯৭ সালে উত্তর কোরিয়া থেকে চীনে পালিয়ে গিয়েছিলেন। তবে ২০০৮ সালে তাঁকে জোর করে উত্তর কোরিয়ায় ফেরত পাঠানো হয়। ফেরার পর তিনি শারীরিক নির্যাতন, যৌন সহিংসতা ও মানসিক নিপীড়নের শিকার হন বলে অভিযোগ করেছেন। পরে ২০১২ সালে তিনি আবার দেশ ছেড়ে পালান এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় গিয়ে স্থায়ী হন।
মানবাধিকার সংস্থা ‘ডেটাবেস সেন্টার ফর নর্থ কোরিয়ান হিউম্যান রাইটস’ (এনকেডিবি) এই মামলায় চোইকে সহায়তা করছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, কিম জং উনসহ আরও চারজন উচ্চপদস্থ পিয়ংইয়ং কর্মকর্তার নাম মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে। তাঁরা জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতেও বিষয়টি তুলবে।
এক বিবৃতিতে চোই বলেন, ‘এই ছোট পদক্ষেপটি যেন উত্তর কোরিয়ার নিরীহ মানুষের মুক্তি ও মানব মর্যাদা ফিরিয়ে আনার ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। আমি নির্যাতনের শিকার ও এই নিষ্ঠুর শাসনের একজন জীবিত সাক্ষী।’
এনকেডিবির নির্বাহী পরিচালক হানা সং জানিয়েছেন, এটি শুধু আর্থিক ক্ষতিপূরণের মামলা নয়, বরং একধরনের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা। তিনি বলেন, বহু বছর ধরে দেখা গেছে, ভুক্তভোগীরা শুধু ক্ষতিপূরণ চান না—তাঁরা চান স্বীকৃতি।
উল্লেখ্য, এর আগেও দক্ষিণ কোরিয়ার আদালত উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে প্রতীকী রায় দিয়েছে। ২০২৩ সালে তিনজন যুদ্ধবন্দীকে ৫ কোটি ওন এবং ২০২৪ সালে পাঁচজন কোরিয়ান-জাপানিজ ফেরত পাওয়া নাগরিককে ১০ কোটি ওন ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছিল। তবে পিয়ংইয়ং কখনোই এসব রায়কে স্বীকৃতি দেয়নি।
চোইয়ের মামলাটি ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে পারে। কারণ, মামলাটি উত্তর কোরিয়ার মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে আরও বৃহত্তর আন্তর্জাতিক জবাবদিহির দিকেও ধাবিত করতে পারে।
জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তার কথা বলে জব্দ করা মার্কিন মালিকানাধীন একটি টিনজাত খাদ্য কোম্পানির পণ্য চীন এবং উত্তর কোরিয়ায় রপ্তানি করে ক্রমহ্রাসমান বিক্রয় বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে রাশিয়া। নথিপত্র পর্যালোচনা করে এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বরাতে বৃহস্পতিবার এই তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।
৫ ঘণ্টা আগেজন্মসূত্রে নাগরিকত্বকে সীমিত করতে একটি নির্বাহী আদেশ দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে বিতর্কিত এই আদেশের কার্যকারিতা আবারও সারা দেশে স্থগিত করলেন এক ফেডারেল বিচারক। এর আগে এই আদেশের বিরুদ্ধে বিচারকদের ‘ইউনিভার্সাল ইনজাংশন’ জারির ক্ষমতা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট কিছু বিধিনিষ
৭ ঘণ্টা আগেলাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট জোসেফ বোয়াকাইয়ের ইংরেজি ভাষায় সাবলীল বক্তব্যে বেশ মুগ্ধ হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল বুধবার হোয়াইট হাউসে আয়োজিত এক কূটনৈতিক বৈঠকে আফ্রিকার পাঁচটি দেশের নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন ট্রাম্প।
৭ ঘণ্টা আগেগাজার দেইর আল-বালাহ শহরে পুষ্টিকর খাবারের জন্য লাইনে দাঁড়ানো অবস্থায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ১৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। তাদের মধ্যে আটটি শিশু ও দুজন নারী রয়েছে। স্থানীয় আল-আকসা শহীদ হাসপাতালের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
৮ ঘণ্টা আগে