অনলাইন ডেস্ক
মিয়ানমারে বন্দর ও জ্বালানি শোধনাগার নির্মাণ করবে রাশিয়া। এই বিষয়ে রাশিয়ার সঙ্গে মিয়ানমারের জান্তা সরকারের একটি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়েছে। এ ছাড়া, দেশটিতে বিদ্যুৎ, সার, পেট্রোলিয়াম ও পেট্রোকেমিক্যাল উৎপাদন খাতেও রাশিয়ার বিনিয়োগ নিয়ে জান্তা সরকারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাশিয়ার অর্থনৈতিক উন্নয়নমন্ত্রী ম্যাকসিম রেশেতনিকভের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল গত শনিবার মিয়ানমারের রাজধানী নেপিদোতে পৌঁছায়। সেখানে তাঁরা জান্তা সরকারের প্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের সঙ্গে ব্যাপক অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং মিয়ানমারের বিদ্যুৎ সংকট মোকাবিলায় রাশিয়ার সহায়তা নিয়ে আলোচনা করেন।
এ ছাড়া, তারা নয়টি চুক্তি স্বাক্ষর করেন, যার মধ্যে একটি চুক্তির আওতায় রাশিয়া মিয়ানমারের দাউই বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ করবে। দাউই মিয়ানমারের তানিনথারি অঞ্চলে একটি শহর, যেটি আন্দামান সাগরের উপকূলে অবস্থিত। নেপিদোতে অনুষ্ঠিত বৈঠকে জান্তা প্রধান এবং রুশমন্ত্রী মিয়ানমারের বিদ্যুৎ উৎপাদন, সার, পেট্রোলিয়াম ও পেট্রোকেমিক্যাল উৎপাদনে রাশিয়ার বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ নিয়ে আলোচনা করেন।
রুশ মন্ত্রীর সফরসঙ্গী রোসকংগ্রেস ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধিরা পৃথকভাবে জান্তার বিদ্যুৎমন্ত্রী ন্যান তুনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে তারা রুশ কোম্পানিগুলোর সঙ্গে মিয়ানমারের জলবিদ্যুৎ, বায়ু, সৌর এবং তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প নিয়ে চলমান ও ভবিষ্যৎ সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেন। অভ্যুত্থানের পর থেকে মিয়ানমার মারাত্মক বিদ্যুৎ সংকটে ভুগছে।
এরপর, গত রোববার নেপিদোর মিয়ানমার ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে ৫ম মিয়ানমার-রাশিয়া আন্তঃসরকারি বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে জান্তা নিয়ন্ত্রিত ব্যবসাগুলোর শীর্ষ কর্মকর্তাসহ মিয়ানমারের অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন, মোট অংশগ্রহণকারী ছিলেন প্রায় ৫০০ জন।
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিতি ছিলেন—সেনাবাহিনী মালিকানাধীন মিয়ানমার ইকোনমিক করপোরেশনের চেয়ারম্যান ন্যো সাও, পরিকল্পনা ও অর্থমন্ত্রী উইন শেইন, বিনিয়োগ ও বৈদেশিক অর্থনৈতিক সম্পর্কমন্ত্রী কান জাও এবং জেনারেল মিয়া তুন উ।
কমিশনের সহসভাপতি রেশেতনিকভ ও কান জাও অর্থনৈতিক অবকাঠামো, ব্যাংকিং, শিক্ষা, টেলিকমিউনিকেশন, প্রযুক্তি ও মানবিক সহায়তা সংক্রান্ত নয়টি চুক্তি স্বাক্ষর করেন। রাশিয়ার অর্থনৈতিক উন্নয়ন মন্ত্রণালয় এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, দাউই বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। রাশিয়ার বিনিয়োগের মাধ্যমে সেখানে একটি বন্দর ও তেল শোধনাগার নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।
বৈঠকে কান জাও বলেন, অভ্যুত্থানের পর থেকে মিয়ানমার-রাশিয়া বাণিজ্য ও বিনিয়োগ উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি উল্লেখ করেন, মিয়ানমারের জন্য ইউরোপীয় বাজারে প্রবেশের সুযোগ তৈরি হয়েছে ইউরেশিয়ান ইকোনমিক ইউনিয়নের মাধ্যমে এবং রাশিয়ার জন্য এটি এশিয়ার বাজার সম্প্রসারণের সুযোগ এনে দিয়েছে। ইউরেশিয়ান ইকোনমিক ইউনিয়ন হলো একটি অর্থনৈতিক জোট, যেখানে রাশিয়া, বেলারুশ, কাজাখস্তান, আর্মেনিয়া এবং কিরগিজস্তান অন্তর্ভুক্ত।
কান জাও রুশ বিনিয়োগকারীদের মিয়ানমারের পরিবহন ও উৎপাদন খাতের আধুনিকায়নে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানান এবং আশা প্রকাশ করেন, এই বৈঠক এবং চুক্তিগুলো উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা বৃদ্ধি করবে এবং অর্থনৈতিক সুবিধা বয়ে আনবে।
৫ম মিয়ানমার-রাশিয়া আন্তঃসরকারি বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা কমিশনের বৈঠকে বিস্তৃত বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। যার মধ্যে—জ্বালানি, পারমাণবিক প্রযুক্তি, কৃষি ও খনি খাতে সহযোগিতা; আইনি কাঠামো প্রণয়নের মাধ্যমে সহযোগিতা বৃদ্ধি; ভূতাত্ত্বিক গবেষণায় সমন্বয়; শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পারমাণবিক শক্তির ব্যবহার; পরিবহন, নির্মাণ, তথ্য প্রযুক্তি, টেলিকমিউনিকেশন, ব্যাংকিং, অর্থনীতি, উৎপাদন, পর্যটন, শিক্ষা, বিজ্ঞান, স্বাস্থ্যসেবা, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া খাতে সহযোগিতা; শান্তিপূর্ণ মহাকাশ গবেষণা; ‘চক্রাকার অর্থনীতি’ মডেল ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উল্লেখযোগ্য।
এর আগে, মিয়ানমারের সামরিক সরকার ও রাশিয়ার মধ্যে মূলত অস্ত্র বাণিজ্যই ছিল প্রধান ক্ষেত্র। তবে অভ্যুত্থানের পর থেকে উভয় দেশের মধ্যে বিনিয়োগ, বাণিজ্য ও পারমাণবিক প্রযুক্তির মতো বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা সম্প্রসারিত হয়েছে।
গত মাসে বেলারুশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ম্যাকসিম রিজেনকভের নেতৃত্বে একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল মিয়ানমার সফর করে। সেখানে তারা জান্তা প্রধান মিন অং হ্লাইং এবং অন্যান্য জান্তা মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। তারা থিলাওয়া বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ, বাণিজ্য এবং অন্যান্য বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করেন। ভারত ও চীন ছাড়া বেলারুশ জান্তার কয়েকটি ঘনিষ্ঠ মিত্রের একটি। এই দেশগুলো তাদের বিনিয়োগ ও বিশাল প্রকল্পের মাধ্যমে মিয়ানমার সরকারের অর্থায়ন করে যাচ্ছে।
মিয়ানমারে বন্দর ও জ্বালানি শোধনাগার নির্মাণ করবে রাশিয়া। এই বিষয়ে রাশিয়ার সঙ্গে মিয়ানমারের জান্তা সরকারের একটি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়েছে। এ ছাড়া, দেশটিতে বিদ্যুৎ, সার, পেট্রোলিয়াম ও পেট্রোকেমিক্যাল উৎপাদন খাতেও রাশিয়ার বিনিয়োগ নিয়ে জান্তা সরকারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাশিয়ার অর্থনৈতিক উন্নয়নমন্ত্রী ম্যাকসিম রেশেতনিকভের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল গত শনিবার মিয়ানমারের রাজধানী নেপিদোতে পৌঁছায়। সেখানে তাঁরা জান্তা সরকারের প্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের সঙ্গে ব্যাপক অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং মিয়ানমারের বিদ্যুৎ সংকট মোকাবিলায় রাশিয়ার সহায়তা নিয়ে আলোচনা করেন।
এ ছাড়া, তারা নয়টি চুক্তি স্বাক্ষর করেন, যার মধ্যে একটি চুক্তির আওতায় রাশিয়া মিয়ানমারের দাউই বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ করবে। দাউই মিয়ানমারের তানিনথারি অঞ্চলে একটি শহর, যেটি আন্দামান সাগরের উপকূলে অবস্থিত। নেপিদোতে অনুষ্ঠিত বৈঠকে জান্তা প্রধান এবং রুশমন্ত্রী মিয়ানমারের বিদ্যুৎ উৎপাদন, সার, পেট্রোলিয়াম ও পেট্রোকেমিক্যাল উৎপাদনে রাশিয়ার বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ নিয়ে আলোচনা করেন।
রুশ মন্ত্রীর সফরসঙ্গী রোসকংগ্রেস ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধিরা পৃথকভাবে জান্তার বিদ্যুৎমন্ত্রী ন্যান তুনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে তারা রুশ কোম্পানিগুলোর সঙ্গে মিয়ানমারের জলবিদ্যুৎ, বায়ু, সৌর এবং তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প নিয়ে চলমান ও ভবিষ্যৎ সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেন। অভ্যুত্থানের পর থেকে মিয়ানমার মারাত্মক বিদ্যুৎ সংকটে ভুগছে।
এরপর, গত রোববার নেপিদোর মিয়ানমার ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে ৫ম মিয়ানমার-রাশিয়া আন্তঃসরকারি বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে জান্তা নিয়ন্ত্রিত ব্যবসাগুলোর শীর্ষ কর্মকর্তাসহ মিয়ানমারের অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন, মোট অংশগ্রহণকারী ছিলেন প্রায় ৫০০ জন।
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিতি ছিলেন—সেনাবাহিনী মালিকানাধীন মিয়ানমার ইকোনমিক করপোরেশনের চেয়ারম্যান ন্যো সাও, পরিকল্পনা ও অর্থমন্ত্রী উইন শেইন, বিনিয়োগ ও বৈদেশিক অর্থনৈতিক সম্পর্কমন্ত্রী কান জাও এবং জেনারেল মিয়া তুন উ।
কমিশনের সহসভাপতি রেশেতনিকভ ও কান জাও অর্থনৈতিক অবকাঠামো, ব্যাংকিং, শিক্ষা, টেলিকমিউনিকেশন, প্রযুক্তি ও মানবিক সহায়তা সংক্রান্ত নয়টি চুক্তি স্বাক্ষর করেন। রাশিয়ার অর্থনৈতিক উন্নয়ন মন্ত্রণালয় এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, দাউই বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। রাশিয়ার বিনিয়োগের মাধ্যমে সেখানে একটি বন্দর ও তেল শোধনাগার নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।
বৈঠকে কান জাও বলেন, অভ্যুত্থানের পর থেকে মিয়ানমার-রাশিয়া বাণিজ্য ও বিনিয়োগ উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি উল্লেখ করেন, মিয়ানমারের জন্য ইউরোপীয় বাজারে প্রবেশের সুযোগ তৈরি হয়েছে ইউরেশিয়ান ইকোনমিক ইউনিয়নের মাধ্যমে এবং রাশিয়ার জন্য এটি এশিয়ার বাজার সম্প্রসারণের সুযোগ এনে দিয়েছে। ইউরেশিয়ান ইকোনমিক ইউনিয়ন হলো একটি অর্থনৈতিক জোট, যেখানে রাশিয়া, বেলারুশ, কাজাখস্তান, আর্মেনিয়া এবং কিরগিজস্তান অন্তর্ভুক্ত।
কান জাও রুশ বিনিয়োগকারীদের মিয়ানমারের পরিবহন ও উৎপাদন খাতের আধুনিকায়নে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানান এবং আশা প্রকাশ করেন, এই বৈঠক এবং চুক্তিগুলো উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা বৃদ্ধি করবে এবং অর্থনৈতিক সুবিধা বয়ে আনবে।
৫ম মিয়ানমার-রাশিয়া আন্তঃসরকারি বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা কমিশনের বৈঠকে বিস্তৃত বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। যার মধ্যে—জ্বালানি, পারমাণবিক প্রযুক্তি, কৃষি ও খনি খাতে সহযোগিতা; আইনি কাঠামো প্রণয়নের মাধ্যমে সহযোগিতা বৃদ্ধি; ভূতাত্ত্বিক গবেষণায় সমন্বয়; শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পারমাণবিক শক্তির ব্যবহার; পরিবহন, নির্মাণ, তথ্য প্রযুক্তি, টেলিকমিউনিকেশন, ব্যাংকিং, অর্থনীতি, উৎপাদন, পর্যটন, শিক্ষা, বিজ্ঞান, স্বাস্থ্যসেবা, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া খাতে সহযোগিতা; শান্তিপূর্ণ মহাকাশ গবেষণা; ‘চক্রাকার অর্থনীতি’ মডেল ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উল্লেখযোগ্য।
এর আগে, মিয়ানমারের সামরিক সরকার ও রাশিয়ার মধ্যে মূলত অস্ত্র বাণিজ্যই ছিল প্রধান ক্ষেত্র। তবে অভ্যুত্থানের পর থেকে উভয় দেশের মধ্যে বিনিয়োগ, বাণিজ্য ও পারমাণবিক প্রযুক্তির মতো বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা সম্প্রসারিত হয়েছে।
গত মাসে বেলারুশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ম্যাকসিম রিজেনকভের নেতৃত্বে একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল মিয়ানমার সফর করে। সেখানে তারা জান্তা প্রধান মিন অং হ্লাইং এবং অন্যান্য জান্তা মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। তারা থিলাওয়া বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ, বাণিজ্য এবং অন্যান্য বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করেন। ভারত ও চীন ছাড়া বেলারুশ জান্তার কয়েকটি ঘনিষ্ঠ মিত্রের একটি। এই দেশগুলো তাদের বিনিয়োগ ও বিশাল প্রকল্পের মাধ্যমে মিয়ানমার সরকারের অর্থায়ন করে যাচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওভাল অফিসে ভলোদিমির জেলেনস্কিকে তীব্র ভর্ৎসনা করা ছিল একটি পরিকল্পিত রাজনৈতিক ফাঁদ। ট্রাম্প প্রশাসন ইচ্ছাকৃতভাবে এটি সাজিয়েছিল, যাতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে অসম্মানিত করা যায় এবং ভবিষ্যতে যা কিছু ঘটবে, তাতে যেন তিনি কোনো বাধা হয়ে না দাঁড়ান। এমনটাই মনে...
১৩ মিনিট আগেসিরিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা দেশের সাংবিধানিক ঘোষণাপত্রের খসড়া তৈরির জন্য সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন। এই খসড়া সাংবিধানিক ঘোষণাপত্র দীর্ঘদিনের স্বৈরশাসক বাশার আল-আসাদের পতনের পর দেশটির অন্তর্বর্তী সরকার পরিচালনার পন্থা নির্ধারণ করবে...
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের ‘আকাশে ও সমুদ্রে’ এক মাসের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছে ফ্রান্স ও ব্রিটেন। গতকাল রোববার লন্ডনে সংকট বৈঠকের পর ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ এ কথা জানান। সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে কূটনৈতিক আলোচনার নিয়ন্ত্রণ যুক্তরাষ্ট্রের হাত থেকে ছিনিয়ে নিতে উদ্যোগী হয়েছেন ইউরোপের নেতারা। এই লক্ষ্যে আজ রোববার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার লন্ডনে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনের আয়োজন করেন।
১০ ঘণ্টা আগে