অনলাইন ডেস্ক
মানবাধিকার রেকর্ড নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে প্রশ্ন ওঠার পর মৃত্যুদণ্ডের খবর লুকানোর চেষ্টা করছে উত্তর কোরিয়া। দক্ষিণ কোরিয়াভিত্তিক একটি গবেষণা দলের পক্ষ থেকে গতকাল বুধবার প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এমনটি জানানো হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার গবেষণা দল দ্য ট্রানজিশনাল জাস্টিস ওয়ার্কিং(টিজেডব্লিউ) স্যাটেলাইট থেকে প্রাপ্ত ছবি বিশ্লেষণ করে জানায়, কিম জং উনের শাসনামলে ২৩টি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। উল্লেখ্য, কিম ২০১১ সালের ডিসেম্বরে উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট হন।
উত্তর কোরিয়া থেকে পালান ব্যক্তিদের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, মৃত্যুদণ্ডগুলো খুব কড়াকড়িভাবে কার্যকর হয়েছে যাতে এর তথ্য বাইরে না আসতে পারে ।
টিজেডব্লিউর পক্ষ থেকে বলা হয়, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে উত্তর কোরিয়া কৌশলগতভাবে এই মৃত্যুদণ্ডগুলো সীমান্ত এলাকা থেকে দূরের এলাকাতে নিয়ে কার্যকর হচ্ছে। দেশের বাইরে যাতে মৃত্যুদণ্ডের তথ্য ফাঁস না হয় সে জন্য এসব অনুষ্ঠানে আগতদের কড়া নজরদারির মধ্যে রাখা হচ্ছে।
টিজেডব্লিউর প্রতিবেদনে বলা হয়, আমাদের অনুসন্ধান থেকে বোঝা যায় যে, আন্তর্জাতিক তদন্তের প্রতিক্রিয়ায় মানবাধিকার ইস্যুতে আরও মনোযোগ দিচ্ছেন কিম।
পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের পরিচয় স্বাধীনভাবে যাচাই করা টিজেডব্লিউর পক্ষ থেকে সম্ভব হয়নি কারণ উত্তর কোরিয়া নাগরিকদের তথ্য ও রেকর্ড কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে।
গবেষণা দলের প্রধান আহিয়ং পার্ক বলেন, সংস্থাটি সাবধানতার সঙ্গে পালিয়ে আসাদের তথ্য মূল্যায়ন করেছে, শুধুমাত্র সেগুলোকে বেছে নেওয়া হয়েছে যা এটি সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য বলে মনে হয়েছে।
পিয়ংইয়ংয়ের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সময় ধরে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে। উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উনের শাসনামলে তাঁর চাচা জং সং থাইকসহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। তবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ অস্বীকার করে উত্তর কোরিয়া।
মানবাধিকার রেকর্ড নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে প্রশ্ন ওঠার পর মৃত্যুদণ্ডের খবর লুকানোর চেষ্টা করছে উত্তর কোরিয়া। দক্ষিণ কোরিয়াভিত্তিক একটি গবেষণা দলের পক্ষ থেকে গতকাল বুধবার প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এমনটি জানানো হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার গবেষণা দল দ্য ট্রানজিশনাল জাস্টিস ওয়ার্কিং(টিজেডব্লিউ) স্যাটেলাইট থেকে প্রাপ্ত ছবি বিশ্লেষণ করে জানায়, কিম জং উনের শাসনামলে ২৩টি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। উল্লেখ্য, কিম ২০১১ সালের ডিসেম্বরে উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট হন।
উত্তর কোরিয়া থেকে পালান ব্যক্তিদের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, মৃত্যুদণ্ডগুলো খুব কড়াকড়িভাবে কার্যকর হয়েছে যাতে এর তথ্য বাইরে না আসতে পারে ।
টিজেডব্লিউর পক্ষ থেকে বলা হয়, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে উত্তর কোরিয়া কৌশলগতভাবে এই মৃত্যুদণ্ডগুলো সীমান্ত এলাকা থেকে দূরের এলাকাতে নিয়ে কার্যকর হচ্ছে। দেশের বাইরে যাতে মৃত্যুদণ্ডের তথ্য ফাঁস না হয় সে জন্য এসব অনুষ্ঠানে আগতদের কড়া নজরদারির মধ্যে রাখা হচ্ছে।
টিজেডব্লিউর প্রতিবেদনে বলা হয়, আমাদের অনুসন্ধান থেকে বোঝা যায় যে, আন্তর্জাতিক তদন্তের প্রতিক্রিয়ায় মানবাধিকার ইস্যুতে আরও মনোযোগ দিচ্ছেন কিম।
পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের পরিচয় স্বাধীনভাবে যাচাই করা টিজেডব্লিউর পক্ষ থেকে সম্ভব হয়নি কারণ উত্তর কোরিয়া নাগরিকদের তথ্য ও রেকর্ড কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে।
গবেষণা দলের প্রধান আহিয়ং পার্ক বলেন, সংস্থাটি সাবধানতার সঙ্গে পালিয়ে আসাদের তথ্য মূল্যায়ন করেছে, শুধুমাত্র সেগুলোকে বেছে নেওয়া হয়েছে যা এটি সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য বলে মনে হয়েছে।
পিয়ংইয়ংয়ের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সময় ধরে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে। উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উনের শাসনামলে তাঁর চাচা জং সং থাইকসহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। তবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ অস্বীকার করে উত্তর কোরিয়া।
ছাত্র বিক্ষোভের সমর্থনে সার্বিয়ার পার্লামেন্টে স্মোক গ্রেনেড ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করেছেন বিরোধী আইনপ্রণেতারা। যা দেশটির চলমান সরকারবিরোধী বিক্ষোভের উত্তাপ আরও বাড়িয়ে তুলেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, আজ মঙ্গলবার পার্লামেন্টে এ বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। এতে একজন আইনপ্রণেতা
৩০ মিনিট আগেচীনা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক আরোপের প্রতিক্রিয়ায় পাল্টা ব্যবস্থা নিয়েছে চীনও। দেশটি এখন যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা মুরগি, গরুর মাংস, শূকরের মাংস ও সয়াবিনের ওপর ১০-১৫ শতাংশ শুল্ক বসিয়েছে। বেইজিংয়ের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ঘোষণা দিয়েছেন—চীন যে কোনো বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়া
১ ঘণ্টা আগেকাউকে ‘মিয়াঁ-টিয়াঁ’ বা ‘পাকিস্তানি’ সম্বোধন খারাপ, কিন্তু ভারতীয় দণ্ডবিধির (আইপিসি) ২৯৮ ধারায় ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার মতো অপরাধ নয়। একটি মামলার রায় শেষে এমন মন্তব্য করেছে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। আদালত জানিয়েছে, এই ধরনের মন্তব্য অনুচিত। তবে এটি কোনোভাবেই ফৌজদারি বিধির লঙ্ঘন নয়।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার এক ট্যাক্সিচালকের সঙ্গে ভারতীয় এক নারীর অদ্ভুত ও মজার কথোপকথনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। কোরিয়ান চালকটি বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না, ‘ইন্ডিয়া’ নামে কোনো দেশ রয়েছে!
৩ ঘণ্টা আগে