মিয়ানমারে ইয়াঙ্গুন, বাগো ও তানিনথারি অঞ্চল এবং মোন রাজ্যে ‘গণ মিলিশিয়া’ গঠন করছে দেশটির সরকার। অস্ত্র, নগদ অর্থ ও খাদ্য দিয়ে ক্ষয়িষ্ণু বাহিনীকে শক্তিশালী করার চেষ্টা চালাচ্ছে শাসক গোষ্ঠী। এমনকি অনেক অঞ্চলে বেসামরিক নাগরিকদের মিলিশিয়াতে যোগ দিতে বাধ্য করা হচ্ছে।
গত বুধবার (৩১ জানুয়ারি) মোন রাজ্যের মিলিশিয়ার হাতে অস্ত্র তুলে দেন জান্তা বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল নিয়ুন্ত উইন সোয়ে এবং দক্ষিণ–পূর্বাঞ্চলের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সো।
সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর প্রতিবেদন অনুসারে, জেনারেল থেত পোনে এবং ইয়াঙ্গুন কমান্ডার মেজর জেনারেল জ হেইন হ্লেগু এবং তাইক্কি শহরে মিলিশিয়াদের অস্ত্র সরবরাহ করেন।
জেনারেল তেজা কিয়াও এবং দক্ষিণাঞ্চলীয় কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কি থেইক গত শুক্রবার পূর্ব বাগোতে মিলিশিয়াদের হাতে অস্ত্র–গোলাবারুদ দেন। উপকূলের আঞ্চলিক কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কিয়াও সোয়ার গত রোববার তানিনথারি অঞ্চলের মাইয়েকে এবং গত সোমবার পশ্চিম বাগো মিলিশিয়াদের অস্ত্র দিয়েছেন।
কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়ন ও তাদের সরকারবিরোধী মিত্ররা জান্তার কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ এলাকা পূর্ব বাগোর সীমান্তবর্তী নেপিতাওয়ে বেশ শক্তিশালী।
নেপিতাওয়ের নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য বাগোর পূর্বাঞ্চলের মিলিশিয়াদের চার মাস আগেই সশস্ত্র করা হয়েছিল।
২০২১ সালের অভ্যুত্থানের পর থেকে কারেন রাজ্যে জান্তার অভিযানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা কারেন বর্ডার গার্ড ফোর্স গত মাসে বলে, তারা সামরিক বাহিনী থেকে আলাদা হয়ে যাবে এবং সরকারের অর্থ বা অন্যান্য সরবরাহ আর গ্রহণ করবে না।
মিলিশিয়ারা দীর্ঘদিন ধরে সামরিক বাহিনী, পুলিশ এবং অন্যান্য সংগঠনের পাশাপাশি নিরাপত্তা প্রদানের জন্য আঞ্চলিক কমান্ডের অধীনে সামরিক বাহিনীর প্রতিরক্ষামূলক কৌশলের অংশ ছিল।
ইয়াঙ্গুন মিলিশিয়ারা রাত্রিযাপন করা অতিথিদের নিরাপত্তায় টহল দেয়। দেশটির জাতীয়তাবাদী বৌদ্ধ ভিক্ষু ইউ ওয়াসাওয়ার নেতৃত্বে সাগাইং অঞ্চলের কান্তবালু জেলার মিলিশিয়া বাহিনীর আকার বেশ বড়। এরা জান্তা সেনাদের পাশাপাশি অভিযান ও অগ্নিসংযোগের জন্য কুখ্যাত।
মিলিশিয়ায় যোগদানের জন্য বাগো পুরুষদের দলে দলে ধরে নিয়ে বাছাই করা হচ্ছে। তাঁদের খাবার ও বেতনের টাকার জন্য গ্রামবাসীদের কাছ থেকে চাঁদা নেওয়া হচ্ছে।
বেসামরিক জাতীয় ঐক্য সরকার এবং বিদ্রোহী বাহিনীগুলো সৈন্যদের পক্ষ ত্যাগের আহ্বান জানিয়েছে।
গত ২৭ অক্টোবর উত্তরাঞ্চলীয় শান রাজ্যে অপারেশন ১০২৭ শুরু হওয়ার পর থেকে হতাহত, দলত্যাগ এবং নিয়োগ সংকটের কারণে জান্তা সেনার সংখ্যা ব্যাপকভাবে হ্রাস পাচ্ছে।
সরকার দেশজুড়ে অবসরপ্রাপ্ত সেনাদের তলব করেছে এবং দুটি সিভিল সার্ভিস একাডেমি থেকে প্রশিক্ষণার্থী এবং আইয়ারওয়াদি অঞ্চলের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রভাষক এবং শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে।
জান্তা প্রধান মিন অং হ্লাইং গত বছরের সেপ্টেম্বরে উত্তরাঞ্চলীয় শান রাজ্য সফরের সময় লাশিওতে মিলিশিয়াদের প্রশংসা করেছিলেন। কিন্তু অপারেশন ১০২৭ শুরু হওয়ার পর থেকে জান্তা সরকার শান রাজ্যের অনেক শহর এবং শত শত শক্ত ঘাঁটি হারিয়েছে।
মিয়ানমারে ইয়াঙ্গুন, বাগো ও তানিনথারি অঞ্চল এবং মোন রাজ্যে ‘গণ মিলিশিয়া’ গঠন করছে দেশটির সরকার। অস্ত্র, নগদ অর্থ ও খাদ্য দিয়ে ক্ষয়িষ্ণু বাহিনীকে শক্তিশালী করার চেষ্টা চালাচ্ছে শাসক গোষ্ঠী। এমনকি অনেক অঞ্চলে বেসামরিক নাগরিকদের মিলিশিয়াতে যোগ দিতে বাধ্য করা হচ্ছে।
গত বুধবার (৩১ জানুয়ারি) মোন রাজ্যের মিলিশিয়ার হাতে অস্ত্র তুলে দেন জান্তা বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল নিয়ুন্ত উইন সোয়ে এবং দক্ষিণ–পূর্বাঞ্চলের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সো।
সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর প্রতিবেদন অনুসারে, জেনারেল থেত পোনে এবং ইয়াঙ্গুন কমান্ডার মেজর জেনারেল জ হেইন হ্লেগু এবং তাইক্কি শহরে মিলিশিয়াদের অস্ত্র সরবরাহ করেন।
জেনারেল তেজা কিয়াও এবং দক্ষিণাঞ্চলীয় কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কি থেইক গত শুক্রবার পূর্ব বাগোতে মিলিশিয়াদের হাতে অস্ত্র–গোলাবারুদ দেন। উপকূলের আঞ্চলিক কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কিয়াও সোয়ার গত রোববার তানিনথারি অঞ্চলের মাইয়েকে এবং গত সোমবার পশ্চিম বাগো মিলিশিয়াদের অস্ত্র দিয়েছেন।
কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়ন ও তাদের সরকারবিরোধী মিত্ররা জান্তার কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ এলাকা পূর্ব বাগোর সীমান্তবর্তী নেপিতাওয়ে বেশ শক্তিশালী।
নেপিতাওয়ের নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য বাগোর পূর্বাঞ্চলের মিলিশিয়াদের চার মাস আগেই সশস্ত্র করা হয়েছিল।
২০২১ সালের অভ্যুত্থানের পর থেকে কারেন রাজ্যে জান্তার অভিযানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা কারেন বর্ডার গার্ড ফোর্স গত মাসে বলে, তারা সামরিক বাহিনী থেকে আলাদা হয়ে যাবে এবং সরকারের অর্থ বা অন্যান্য সরবরাহ আর গ্রহণ করবে না।
মিলিশিয়ারা দীর্ঘদিন ধরে সামরিক বাহিনী, পুলিশ এবং অন্যান্য সংগঠনের পাশাপাশি নিরাপত্তা প্রদানের জন্য আঞ্চলিক কমান্ডের অধীনে সামরিক বাহিনীর প্রতিরক্ষামূলক কৌশলের অংশ ছিল।
ইয়াঙ্গুন মিলিশিয়ারা রাত্রিযাপন করা অতিথিদের নিরাপত্তায় টহল দেয়। দেশটির জাতীয়তাবাদী বৌদ্ধ ভিক্ষু ইউ ওয়াসাওয়ার নেতৃত্বে সাগাইং অঞ্চলের কান্তবালু জেলার মিলিশিয়া বাহিনীর আকার বেশ বড়। এরা জান্তা সেনাদের পাশাপাশি অভিযান ও অগ্নিসংযোগের জন্য কুখ্যাত।
মিলিশিয়ায় যোগদানের জন্য বাগো পুরুষদের দলে দলে ধরে নিয়ে বাছাই করা হচ্ছে। তাঁদের খাবার ও বেতনের টাকার জন্য গ্রামবাসীদের কাছ থেকে চাঁদা নেওয়া হচ্ছে।
বেসামরিক জাতীয় ঐক্য সরকার এবং বিদ্রোহী বাহিনীগুলো সৈন্যদের পক্ষ ত্যাগের আহ্বান জানিয়েছে।
গত ২৭ অক্টোবর উত্তরাঞ্চলীয় শান রাজ্যে অপারেশন ১০২৭ শুরু হওয়ার পর থেকে হতাহত, দলত্যাগ এবং নিয়োগ সংকটের কারণে জান্তা সেনার সংখ্যা ব্যাপকভাবে হ্রাস পাচ্ছে।
সরকার দেশজুড়ে অবসরপ্রাপ্ত সেনাদের তলব করেছে এবং দুটি সিভিল সার্ভিস একাডেমি থেকে প্রশিক্ষণার্থী এবং আইয়ারওয়াদি অঞ্চলের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রভাষক এবং শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে।
জান্তা প্রধান মিন অং হ্লাইং গত বছরের সেপ্টেম্বরে উত্তরাঞ্চলীয় শান রাজ্য সফরের সময় লাশিওতে মিলিশিয়াদের প্রশংসা করেছিলেন। কিন্তু অপারেশন ১০২৭ শুরু হওয়ার পর থেকে জান্তা সরকার শান রাজ্যের অনেক শহর এবং শত শত শক্ত ঘাঁটি হারিয়েছে।
জার্মানির চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মের্ৎস বলেছেন, তিনি বুন্ডেসভেয়ারকে ‘ইউরোপের সবচেয়ে শক্তিশালী সেনাবাহিনী’ বানাতে চান। তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন, এই মাসের একটি সম্মেলনে ন্যাটোর নতুন দীর্ঘমেয়াদী প্রতিরক্ষা ব্যয় লক্ষ্যমাত্রায় সম্মত হবে জার্মানি। এই লক্ষ্যমাত্রা হলো জিডিপির ৩ দশমিক ৫ শতাংশ প্রতিরক্ষা খাতে...
১০ মিনিট আগেব্রিটিশ পার্লামেন্টে ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনকে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দিয়ে নিষিদ্ধ ঘোষণার প্রস্তাবে ভোট দিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন এমপি রুশনারা আলী। তিনি আবার লেবার পার্টির সরকারের গৃহহীন বিষয়ক মন্ত্রীও। এবার উল্টো ভাড়াটিয়াদের উচ্ছেদ করে সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তীব্র সমালোচনার মুখে পদত্যাগ করেছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেবিবৃতি অনুযায়ী, মূলনীতিগুলো হলো—হামাসকে নিরস্ত্র করা, জীবিত অথবা মৃত সব জিম্মিকে ইসরায়েলে ফিরিয়ে নেওয়া, গাজা উপত্যকার সামরিকীকরণ ঠেকানো, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রণ এবং হামাস অথবা প্যালেস্টাইন অথোরিটি বাদে অন্য একটি বিকল্প বেসামরিক প্রশাসন গঠন।
৩ ঘণ্টা আগেকুয়েতি সেনাবাহিনীতে নারী সদস্য অন্তর্ভুক্তির প্রক্রিয়া জোরদার করতে নারী প্রশিক্ষক পাঠাবে বাংলাদেশ। এ নিয়ে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা চলছে বলছে জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম আশারক আল আওসাত।
৪ ঘণ্টা আগে