অনলাইন ডেস্ক
নয় বছর আগে নিখোঁজ হওয়া মালয়েশিয়া এয়ারলাইনসের এমএইচ ৩৭০ ফ্লাইটের সন্ধান আজও মেলেনি। এতে থাকা যাত্রীদের পরিবারগুলো উড়োজাহাজটির খোঁজে নতুন করে তল্লাশি শুরু করার আহ্বান জানিয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, রোববার মালয়েশিয়া সরকারকে সমুদ্রতল অনুসন্ধান বিষয়ক মার্কিন প্রতিষ্ঠান ওশান ইনফিনিটিকে এ বিষয়ে কাজ করার অনুমতি দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
২০১৪ সালের ৮ মার্চ মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর থেকে চীনের রাজধানী বেইজিং যাওয়ার পথে ফ্লাইট এমএইচ ৩৭০ নিখোঁজ হয়। বোয়িং বি৭৭৭-২০০ উড়োজাহাজটিতে ২২৭ জন যাত্রী ও ১২ জন ক্রু ছিল ফ্লাইটে। দক্ষিণ ভারত মহাসাগরে উড়োজাহাজটি খোঁজার জন্য মালয়েশিয়া ২০১৮ সালে ওশান ইনফিনিটির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল। উড়োজাহাজটি পাওয়া গেলে সাত কোটি ডলার দেওয়ার প্রস্তাব হয়েছিল। তবে কিছুদিনের মধ্যেই অভিযান বন্ধ হয়ে যায়।
১৩ কোটি ৫৩ লাখ ডলার খরচ করে দুই বছর ধরে অভিযান চালিয়ে উড়োজাহাজটির কোনো চিহ্ন না পাওয়ার পর মালয়েশিয়া, চীন ও অস্ট্রেলিয়া ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে অনুসন্ধানের সমাপ্তি ঘোষণা করে। এরপর ওশান ইনফিনিটির সঙ্গে অনুসন্ধানের বিষয়ে আলোচনা হয়।
ওই উড়োজাহাজটিতে থাকা যাত্রীদের ভাগ্যে কী হয়েছে তা আজও অজানা। এসব হতভাগ্য যাত্রীদের স্বজনদের সংগঠন ‘ভয়েস ৩৭০’ রোববার বলেছে, এই গ্রীষ্মের প্রথমদিকেই নতুন অনুসন্ধান শুরু করার আশা করেছিল ওশান ইনফিনিটি। অনুসন্ধান সফল হলেই অর্থ দেওয়ার মতো শর্তে প্রতিষ্ঠানটির প্রস্তাব গ্রহণ করতে মালয়েশিয়া সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
ফ্লাইট এমএইচ ৩৭০ হারিয়ে যাওয়ার নয় বছর উপলক্ষে একটি স্মরণানুষ্ঠানের পর এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানান সংগঠনের সদস্যরা। তবে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে মালয়েশিয়ার পরিবহন মন্ত্রণালয় এবং ওশান ইনফিনিটির কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
নয় বছর আগে নিখোঁজ হওয়া মালয়েশিয়া এয়ারলাইনসের এমএইচ ৩৭০ ফ্লাইটের সন্ধান আজও মেলেনি। এতে থাকা যাত্রীদের পরিবারগুলো উড়োজাহাজটির খোঁজে নতুন করে তল্লাশি শুরু করার আহ্বান জানিয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, রোববার মালয়েশিয়া সরকারকে সমুদ্রতল অনুসন্ধান বিষয়ক মার্কিন প্রতিষ্ঠান ওশান ইনফিনিটিকে এ বিষয়ে কাজ করার অনুমতি দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
২০১৪ সালের ৮ মার্চ মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর থেকে চীনের রাজধানী বেইজিং যাওয়ার পথে ফ্লাইট এমএইচ ৩৭০ নিখোঁজ হয়। বোয়িং বি৭৭৭-২০০ উড়োজাহাজটিতে ২২৭ জন যাত্রী ও ১২ জন ক্রু ছিল ফ্লাইটে। দক্ষিণ ভারত মহাসাগরে উড়োজাহাজটি খোঁজার জন্য মালয়েশিয়া ২০১৮ সালে ওশান ইনফিনিটির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল। উড়োজাহাজটি পাওয়া গেলে সাত কোটি ডলার দেওয়ার প্রস্তাব হয়েছিল। তবে কিছুদিনের মধ্যেই অভিযান বন্ধ হয়ে যায়।
১৩ কোটি ৫৩ লাখ ডলার খরচ করে দুই বছর ধরে অভিযান চালিয়ে উড়োজাহাজটির কোনো চিহ্ন না পাওয়ার পর মালয়েশিয়া, চীন ও অস্ট্রেলিয়া ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে অনুসন্ধানের সমাপ্তি ঘোষণা করে। এরপর ওশান ইনফিনিটির সঙ্গে অনুসন্ধানের বিষয়ে আলোচনা হয়।
ওই উড়োজাহাজটিতে থাকা যাত্রীদের ভাগ্যে কী হয়েছে তা আজও অজানা। এসব হতভাগ্য যাত্রীদের স্বজনদের সংগঠন ‘ভয়েস ৩৭০’ রোববার বলেছে, এই গ্রীষ্মের প্রথমদিকেই নতুন অনুসন্ধান শুরু করার আশা করেছিল ওশান ইনফিনিটি। অনুসন্ধান সফল হলেই অর্থ দেওয়ার মতো শর্তে প্রতিষ্ঠানটির প্রস্তাব গ্রহণ করতে মালয়েশিয়া সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
ফ্লাইট এমএইচ ৩৭০ হারিয়ে যাওয়ার নয় বছর উপলক্ষে একটি স্মরণানুষ্ঠানের পর এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানান সংগঠনের সদস্যরা। তবে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে মালয়েশিয়ার পরিবহন মন্ত্রণালয় এবং ওশান ইনফিনিটির কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট ট্রাম্প প্রশাসনের বৈদেশিক সহায়তা স্থগিতের আবেদন নাকচ করে দিয়েছেন। গত মাসে ট্রাম্প প্রশাসনকে বৈদেশিক সহায়তা চালু রাখার জন্য সাময়িক অনুমতি দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন মার্কিন জেলা জজ আমির আলী। এর বিপরীতে করা ট্রাম্প প্রশাসনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান...
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে চীন। জানিয়ে দিয়েছে, তারা যেকোনো ধরনের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত রয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত নতুন বাণিজ্য শুল্কের জবাবে এই প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে দেশটি।
১ ঘণ্টা আগেসদ্য সমাপ্ত মহাকুম্ভের সাফল্যের গল্প শুনিয়েছেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। রাজ্য বিধানসভায় দেওয়া এক ভাষণে তিনি জানিয়েছেন, একজন নৌকার মালিক ও তাঁর পরিবার মেলার ৪৫ দিনে ৩০ কোটি রুপি আয় করেছে। মুখ্যমন্ত্রীর মতে, এই নৌকার মালিকের ১৩০টি নৌকা ছিল; যার প্রতিটি থেকে তিনি মেলার সময় গড়ে ২৩ লাখ
২ ঘণ্টা আগেপ্রতি বছর অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ১ কোটিরও বেশি ফলখেকো বাদুড় আফ্রিকার বিভিন্ন স্থান থেকে উড়ে এসে জাম্বিয়ার কাসাঙ্কা ন্যাশনাল পার্কে জড়ো হয়। বাৎসরিক এই ঘটনাটিকে বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম স্তন্যপায়ী প্রাণীর অভিবাসন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এই পার্কটি বিস্তীর্ণ মিয়োম্বো বনভূমির অংশ।
৩ ঘণ্টা আগে