জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের থার্ড কমিটিতে মিয়ানমারের রোহিঙ্গাসহ অন্য কয়েকটি দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে ছয়টি প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে। বুধবার (১৬ নভেম্বর) রাতে এই প্রস্তাব গৃহীত হয়। রোহিঙ্গাবিষয়ক প্রস্তাবটি যৌথভাবে উত্থাপন করে ইসলামিক সহযোগিতা সংস্থা (ওআইসি) ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এবারের প্রস্তাবে ১০৯টি দেশ সমর্থন দিয়েছে।
জাতিসংঘের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মিয়ানমারে মানবাধিকার-সংক্রান্ত একটি খসড়া প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়েছে। মিয়ানমারের নিরাপত্তা ও সশস্ত্র বাহিনীর দ্বারা সংঘটিত রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর নির্যাতনের নিন্দা জানিয়েছে সাধারণ পরিষদ। মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে অবিলম্বে সমস্ত সহিংসতা বন্ধ করতে, ক্ষতিগ্রস্তদের ন্যায়বিচার প্রদান এবং স্বাধীন তদন্তের মাধ্যমে দায়মুক্তির অবসানের আহ্বান জানানো হয়েছে।
মানবিক সংকট সৃষ্টি, আঞ্চলিক শান্তি ও নিরাপত্তা হুমকির মুখে ফেলায় এবং জনগণের ওপর নৃশংসতা চালানোর জন্য মিয়ানমারের সামরিক জান্তাকে অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে বলে প্রস্তাব আনা হয়েছে।
এ ছাড়া রোহিঙ্গা নিধনের চলমান বিচার ও দায়বদ্ধতা নির্ধারণের প্রক্রিয়ার ওপর সজাগ দৃষ্টি বজায় রাখার কথা বলা হয়েছে। জাতিসংঘের আদালত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসে (আইসিজে) মিয়ানমারের বিরুদ্ধে চলমান মামলার অগ্রগতি এবং এই আদালতের প্রসিকিউশনের তদন্তকেও প্রস্তাবে স্বাগত জানানো হয়।
এই প্রস্তাবনায় রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়ানোয় বাংলাদেশের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে গৃহীত মানবিক প্রচেষ্টার স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। রোহিঙ্গাদের ওপর মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য ন্যায়বিচার ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে আইসিসি, আইআইএমএম ও অন্যান্য ন্যায়বিচার ব্যবস্থার সঙ্গে যেভাবে বাংলাদেশ সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে, তারও প্রশংসা করা হয়েছে এতে।
মিয়ানমার পরিস্থিতি ছাড়াও ইরান, সিরিয়া, উত্তর কোরিয়া ও ক্রিমিয়ার মানবাধিকারবিষয়ক মোট ছয়টি খসড়া জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের থার্ড কমিটিতে অনুমোদন করা হয়।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের থার্ড কমিটিতে মিয়ানমারের রোহিঙ্গাসহ অন্য কয়েকটি দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে ছয়টি প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে। বুধবার (১৬ নভেম্বর) রাতে এই প্রস্তাব গৃহীত হয়। রোহিঙ্গাবিষয়ক প্রস্তাবটি যৌথভাবে উত্থাপন করে ইসলামিক সহযোগিতা সংস্থা (ওআইসি) ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এবারের প্রস্তাবে ১০৯টি দেশ সমর্থন দিয়েছে।
জাতিসংঘের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মিয়ানমারে মানবাধিকার-সংক্রান্ত একটি খসড়া প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়েছে। মিয়ানমারের নিরাপত্তা ও সশস্ত্র বাহিনীর দ্বারা সংঘটিত রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর নির্যাতনের নিন্দা জানিয়েছে সাধারণ পরিষদ। মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে অবিলম্বে সমস্ত সহিংসতা বন্ধ করতে, ক্ষতিগ্রস্তদের ন্যায়বিচার প্রদান এবং স্বাধীন তদন্তের মাধ্যমে দায়মুক্তির অবসানের আহ্বান জানানো হয়েছে।
মানবিক সংকট সৃষ্টি, আঞ্চলিক শান্তি ও নিরাপত্তা হুমকির মুখে ফেলায় এবং জনগণের ওপর নৃশংসতা চালানোর জন্য মিয়ানমারের সামরিক জান্তাকে অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে বলে প্রস্তাব আনা হয়েছে।
এ ছাড়া রোহিঙ্গা নিধনের চলমান বিচার ও দায়বদ্ধতা নির্ধারণের প্রক্রিয়ার ওপর সজাগ দৃষ্টি বজায় রাখার কথা বলা হয়েছে। জাতিসংঘের আদালত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসে (আইসিজে) মিয়ানমারের বিরুদ্ধে চলমান মামলার অগ্রগতি এবং এই আদালতের প্রসিকিউশনের তদন্তকেও প্রস্তাবে স্বাগত জানানো হয়।
এই প্রস্তাবনায় রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়ানোয় বাংলাদেশের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে গৃহীত মানবিক প্রচেষ্টার স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। রোহিঙ্গাদের ওপর মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য ন্যায়বিচার ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে আইসিসি, আইআইএমএম ও অন্যান্য ন্যায়বিচার ব্যবস্থার সঙ্গে যেভাবে বাংলাদেশ সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে, তারও প্রশংসা করা হয়েছে এতে।
মিয়ানমার পরিস্থিতি ছাড়াও ইরান, সিরিয়া, উত্তর কোরিয়া ও ক্রিমিয়ার মানবাধিকারবিষয়ক মোট ছয়টি খসড়া জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের থার্ড কমিটিতে অনুমোদন করা হয়।
আজ থেকে ৪৪ বছর আগে ১৯৮১ সালের ২৯ জুলাই সেন্ট পল’স ক্যাথেড্রালে প্রিন্স চার্লসকে (বর্তমান ব্রিটিশ রাজা) বিয়ে করেছিলেন প্রিন্সেস ডায়ানা। রাজকীয় পোশাক ও ২৫ ফুট লম্বা ট্রেন ছাপিয়ে সেদিন সবার নজর কেড়ে নেয় ডায়ানার মাথার ঝলমলে টায়রা।
৫ ঘণ্টা আগেএই ইস্যুতে আজ মঙ্গলবার গ্রীষ্মকালীন ছুটি ভেঙে জরুরি মন্ত্রিসভা বৈঠক ডাকেন স্টারমার। বৈঠকে ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে যৌথভাবে গৃহীত নতুন শান্তি পরিকল্পনা ও গাজার ২২ লাখ মানুষের জন্য মানবিক সহায়তা আরও কীভাবে বাড়ানো যায় তা নিয়ে আলোচনা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেপপ তারকা ক্যাটি পেরির সঙ্গে মন্ট্রিয়েলের একটি বিলাসবহুল রেস্তোরাঁয় ডিনার ডেটে দেখা গেছে কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে। মার্কিন ট্যাবলয়েড টিএমজেড মঙ্গলবার রাতে চাঞ্চল্যকর এই খবর প্রকাশ করেছে।
৭ ঘণ্টা আগেসব ধরনের বিবাহের জন্য ডেনমার্ক ইউরোপের অন্যান্য অনেক দেশের মতো নয়। তারা জন্মসনদ বা অবিবাহিত থাকার প্রমাণ চায় না। ডেনমার্কে বিয়ের জন্য শুধু একটি সার্টিফিকেট দরকার হয়। এটি পেলে চার মাসের মধ্যে ডেনমার্ক সরকার বিয়ের অনুমতি দেয়। কিছু ক্ষেত্রে, যদি ডিভোর্সের কাগজপত্র পরিষ্কার না হয়, তবে কর্মকর্তারা একটি
৭ ঘণ্টা আগে