বাইডেন সরকার তাইওয়ানের কাছে ১১০ কোটি ডলারেরও বেশি অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দেওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছে চীন। একই সঙ্গে চীন সরকার ওয়াশিংটনকে এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করার আহ্বান জানিয়েছে। মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
স্থানীয় সময় শনিবার চীনা দূতাবাসের মুখপাত্র লিও পেংইউ বলেছেন, ‘চীন এই অস্ত্র চুক্তির কঠোর বিরোধিতা করছে। ফলে চীন-মার্কিন সম্পর্ক এবং তাইওয়ান প্রণালিজুড়ে স্থিতিশীলতা প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।’
এদিকে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে, প্রতিরক্ষামূলক অস্ত্র সরবরাহের চুক্তি মার্কিন নীতির সঙ্গে সংগতিপূর্ণ এবং এ ধরনের অস্ত্র চুক্তি তাইওয়ানের নিরাপত্তার জন্য জরুরি। এ ব্যাপারে চীন অবশ্য যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ’ করার অভিযোগ করেছে।
এ নিয়ে গত শুক্রবার লিও এক টুইটার পোস্টে বলেছেন, তাইওয়ানের কাছে অস্ত্র বিক্রি করে যুক্তরাষ্ট্র চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করেছে এবং চীনের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্ত তাইওয়ানের স্বাধীনতাকামী বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তিকে ভুল ইঙ্গিত দিতে পারে, একই সঙ্গে চীন-মার্কিন সম্পর্ক এবং তাইওয়ান প্রণালিজুড়ে শান্তিপূর্ণ অবস্থাকে মারাত্মকভাবে হুমকির মুখে ফেলতে পারে।
লিও পেংইউ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে এক-চীন নীতির প্রতি প্রতিশ্রুতিকে সম্মান করার আহ্বান জানিয়েছেন এবং তাইওয়ানকে চীনা ভূখণ্ডের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে দাবি করে তাঁর টুইটার পোস্ট শেষ করেছেন। ওই পোস্টে তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে চীন প্রয়োজনীয় পাল্টা ব্যবস্থা নেবে।’
চীনের কমিউনিস্ট পার্টি তাইওয়ানকে নিজেদের ভূখণ্ডের অংশ হিসেবে দাবি করে। দ্বীপরাষ্ট্রটিকে চীন কখনো সরাসরি শাসন করেনি। তবে প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগ করে হলেও দ্বীপটিকে চীনের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে পুনরায় একত্রিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে চীন।
গত মাসে মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি তাইওয়ান সফর করার পর থেকেই মার্কিন-চীন উত্তেজনা তুঙ্গে ওঠে। পেলোসির তাইওয়ান সফরের পরপরই চীন সরকার তাইওয়ান দ্বীপের আশপাশে কয়েক দিন ধরে সামরিক মহড়া দেয়।
এদিকে তাইওয়ান সরকার এই অস্ত্র চুক্তিকে এবং তাইওয়ানের প্রতি নিরাপত্তা প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন অব্যাহত রাখার জন্য মার্কিন সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে। তাইওয়ানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শনিবার এক বিবৃতিতে বলেছে, চীনের সাম্প্রতিক সামরিক উসকানি, স্থিতিশীল অবস্থার পরিবর্তন এবং সংকট সৃষ্টির প্রতিক্রিয়ায় তাইওয়ান আত্মরক্ষা করতে দৃঢ় সংকল্প।
মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, অস্ত্র চুক্তির এই ব্যাচে বিপুলসংখ্যক ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে, যা তাইওয়ানের আত্মরক্ষাকে শক্তিশালী করার জন্য দরকার। এই চুক্তি প্রমাণ করে যে মার্কিন সরকার তাইওয়ানের প্রতিরক্ষাকে কতটা গুরুত্ব দেয়।
বাইডেন সরকার তাইওয়ানের কাছে ১১০ কোটি ডলারেরও বেশি অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দেওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছে চীন। একই সঙ্গে চীন সরকার ওয়াশিংটনকে এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করার আহ্বান জানিয়েছে। মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
স্থানীয় সময় শনিবার চীনা দূতাবাসের মুখপাত্র লিও পেংইউ বলেছেন, ‘চীন এই অস্ত্র চুক্তির কঠোর বিরোধিতা করছে। ফলে চীন-মার্কিন সম্পর্ক এবং তাইওয়ান প্রণালিজুড়ে স্থিতিশীলতা প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।’
এদিকে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে, প্রতিরক্ষামূলক অস্ত্র সরবরাহের চুক্তি মার্কিন নীতির সঙ্গে সংগতিপূর্ণ এবং এ ধরনের অস্ত্র চুক্তি তাইওয়ানের নিরাপত্তার জন্য জরুরি। এ ব্যাপারে চীন অবশ্য যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ’ করার অভিযোগ করেছে।
এ নিয়ে গত শুক্রবার লিও এক টুইটার পোস্টে বলেছেন, তাইওয়ানের কাছে অস্ত্র বিক্রি করে যুক্তরাষ্ট্র চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করেছে এবং চীনের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্ত তাইওয়ানের স্বাধীনতাকামী বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তিকে ভুল ইঙ্গিত দিতে পারে, একই সঙ্গে চীন-মার্কিন সম্পর্ক এবং তাইওয়ান প্রণালিজুড়ে শান্তিপূর্ণ অবস্থাকে মারাত্মকভাবে হুমকির মুখে ফেলতে পারে।
লিও পেংইউ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে এক-চীন নীতির প্রতি প্রতিশ্রুতিকে সম্মান করার আহ্বান জানিয়েছেন এবং তাইওয়ানকে চীনা ভূখণ্ডের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে দাবি করে তাঁর টুইটার পোস্ট শেষ করেছেন। ওই পোস্টে তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে চীন প্রয়োজনীয় পাল্টা ব্যবস্থা নেবে।’
চীনের কমিউনিস্ট পার্টি তাইওয়ানকে নিজেদের ভূখণ্ডের অংশ হিসেবে দাবি করে। দ্বীপরাষ্ট্রটিকে চীন কখনো সরাসরি শাসন করেনি। তবে প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগ করে হলেও দ্বীপটিকে চীনের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে পুনরায় একত্রিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে চীন।
গত মাসে মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি তাইওয়ান সফর করার পর থেকেই মার্কিন-চীন উত্তেজনা তুঙ্গে ওঠে। পেলোসির তাইওয়ান সফরের পরপরই চীন সরকার তাইওয়ান দ্বীপের আশপাশে কয়েক দিন ধরে সামরিক মহড়া দেয়।
এদিকে তাইওয়ান সরকার এই অস্ত্র চুক্তিকে এবং তাইওয়ানের প্রতি নিরাপত্তা প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন অব্যাহত রাখার জন্য মার্কিন সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে। তাইওয়ানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শনিবার এক বিবৃতিতে বলেছে, চীনের সাম্প্রতিক সামরিক উসকানি, স্থিতিশীল অবস্থার পরিবর্তন এবং সংকট সৃষ্টির প্রতিক্রিয়ায় তাইওয়ান আত্মরক্ষা করতে দৃঢ় সংকল্প।
মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, অস্ত্র চুক্তির এই ব্যাচে বিপুলসংখ্যক ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে, যা তাইওয়ানের আত্মরক্ষাকে শক্তিশালী করার জন্য দরকার। এই চুক্তি প্রমাণ করে যে মার্কিন সরকার তাইওয়ানের প্রতিরক্ষাকে কতটা গুরুত্ব দেয়।
মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সফরের মধ্যেই মঙ্গলবার গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বুধবার ব্যাপক বোমাবর্ষণ চালিয়েছে। স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এদিন অন্তত ৫০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
১৯ মিনিট আগেথাইল্যান্ড ভ্রমণের সময় নিখোঁজ হওয়া ব্রিটিশ কিশোরী বেলা মে কুলি প্রায় ৪ হাজার মাইল দূরে জর্জিয়ার রাজধানী তিবলিসিতে গ্রেপ্তার হয়েছেন। ১৮ বছর বয়সী বেলার বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ গাঁজা ও হাশিশ চোরাচালানের অভিযোগ আনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের কারাগারে বন্দী প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের মুক্তির জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছেন তাঁর দুই ছেলে সুলেমান খান ও কাসিম খান।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ বুধবার সৌদি আরবে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারার সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে তিনি সিরিয়ার দীর্ঘদিনের শত্রু ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে আহ্বান জানিয়েছেন শারার প্রতি। এর আগের দিন অর্থাৎ গতকাল মঙ্গলবার ট্রাম্প সিরিয়ার ওপর আরোপিত মার্কিন নিষেধাজ্ঞা তুলে
৩ ঘণ্টা আগে