এভিয়েশন শিল্পে সবচেয়ে বড় দায়িত্ব পালন করে পাইলটরা। দীর্ঘ প্রশিক্ষণ, অভিজ্ঞতা এবং যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে তাঁদের যত দায়িত্ব পালন করতে হয় তা যেকোনো পেশার সঙ্গে প্রায় অতুলনীয়। বিশ্বব্যাপী এভিয়েশন শিল্প বিকশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাইলটদের চাহিদাও বেড়েছে।
তবে তাঁরা বেতন পান কেমন? আর কোন দেশে পাইলটদের বেতন কত? চলুন জেনে নেওয়া যাক।
ইয়াহু ফাইন্যান্সের তথ্যানুযায়ী, ইউরোপীয় এবং উত্তর আমেরিকার পাইলটরা সবচেয়ে বেশি বেতন পান। তবে কার্গো পাইলটদের বেতন সাধারণত বাণিজ্যিক যাত্রী পরিবহণকারী পাইলটদের চেয়ে সামান্য বেশি।
আর পাইলটদের সর্বোচ্চ বেতন প্রদানকারী দেশ সুইজারল্যান্ড। দেশটির পাইলটদের বার্ষিক ১ লাখ ৭২ হাজার ৬১০ মার্কিন ডলার বেতন দেওয়া হয়। এসব পাইলট অত্যন্ত দক্ষ। বিশেষ করে প্রতিকূল ভূমিরূপ এবং ঘন ঘন আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে সুইজারল্যান্ড এসব দক্ষ পাইলট নিয়োগ দিয়ে থাকে। ফলে তাঁদের বেতনটাও অন্য সবার চেয়ে বেশি।
পাইলটদের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেতন দেয় লুক্সেমবার্গ। দেশটির বাণিজ্যিক পাইলটরা গড় বার্ষিক বেতন পান ১ লাখ ৪৬ হাজার ৮০৯ মার্কিন ডলার। দেশটির পাইলট প্রশিক্ষণ এবং লাইসেন্স প্রাপ্তির নিয়মাবলি বেশিরভাগ ইউরোপীয় এবং উত্তর আমেরিকার দেশগুলোর মতো।
এর পরেই আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পাইলটরা। বিশাল এয়ারলাইন নেটওয়ার্ক, কিছু বৃহত্তম এয়ারলাইন্স এবং তীব্র প্রতিযোগিতার জন্য বেশ মোটা অংকের বেতন পান তাঁরা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাইলটরা গড় বার্ষিক বেতন পান ১ লাখ ৩২ হাজার ৫৬৯ মার্কিন ডলার। দেশটিতে পাইলটের ঘাটতি পাইলটদের সুযোগ-সুবিধাও রয়েছে বেশ। এয়ারলাইনসগুলো অভিজ্ঞ পাইলটদের পেতে প্রতিযোগিতায় নামে, এতেই বেতন বৃদ্ধিসহ নানা সুবিধা পান পাইলটরা।
ডেনমার্কের এভিয়েশন সেক্টর প্রসারিত হচ্ছে এবং পাইলটের প্রয়োজন বাড়ছে। ডেনমার্কে দক্ষ পাইলটরা গড় বার্ষিক বেতন পান ১ লাখ ২৭ হাজার ৫১৫ মার্কিন ডলার। কাজ ও ব্যক্তি জীবনের ভারসাম্য, জীবনযাপনের মান এবং সামগ্রিক ক্যারিয়ারের সম্ভাবনা এবং উন্নয়নের ক্ষেত্রে ডেনমার্ক সেরা দেশগুলোর মধ্যে একটি। ফলে বিমান চালনা পেশা, প্রধানত পাইলট হওয়া ডেনিশদের পছন্দের শীর্ষে।
ইউরোপের অপর দেশ বেলজিয়ামের রয়েছে প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত বিমান পরিকাঠামো। দেশটিতে রয়েছে আধুনিক বিমানবন্দর, অত্যাধুনিক প্রশিক্ষণ সুবিধা, প্রতিযোগিতামূলক পাইলট শিক্ষাব্যবস্থা এবং কাজের সুযোগ। দেশটির পাইলটরা গড়ে বছরে ১ লাখ ২২ হাজার ৯৩০ মার্কিন ডলার বেতন পান। বেলজিয়ামে দিনদিন দক্ষ বিমান চালকদের চাহিদা বাড়ছে।
এই তালিকায় অন্য দেশগুলোর মধ্য যথাক্রমে ছয় থেকে দশ নম্বরে রয়েছে যুক্তরাজ্য, কানাডা, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া এবং নরওয়ে। এই দেশগুলোর বৃহত্তম অর্থনীতি এবং শক্তিশালী বিমান পরিকাঠামো রয়েছে, তাই তাঁরা পাইলটদের প্রতিযোগিতামূলক বেতন দেয়। ইউরোপীয়ান দেশগুলোর পাইলটরা আবার ভৌগোলিক সুবিধাও পান। তাঁদের জন্য আমেরিকা ও এশিয়া যেতে অন্য চেয়ে অর্ধেক পথ পাড়ি দিতে হয়।
এভিয়েশন শিল্পে সবচেয়ে বড় দায়িত্ব পালন করে পাইলটরা। দীর্ঘ প্রশিক্ষণ, অভিজ্ঞতা এবং যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে তাঁদের যত দায়িত্ব পালন করতে হয় তা যেকোনো পেশার সঙ্গে প্রায় অতুলনীয়। বিশ্বব্যাপী এভিয়েশন শিল্প বিকশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাইলটদের চাহিদাও বেড়েছে।
তবে তাঁরা বেতন পান কেমন? আর কোন দেশে পাইলটদের বেতন কত? চলুন জেনে নেওয়া যাক।
ইয়াহু ফাইন্যান্সের তথ্যানুযায়ী, ইউরোপীয় এবং উত্তর আমেরিকার পাইলটরা সবচেয়ে বেশি বেতন পান। তবে কার্গো পাইলটদের বেতন সাধারণত বাণিজ্যিক যাত্রী পরিবহণকারী পাইলটদের চেয়ে সামান্য বেশি।
আর পাইলটদের সর্বোচ্চ বেতন প্রদানকারী দেশ সুইজারল্যান্ড। দেশটির পাইলটদের বার্ষিক ১ লাখ ৭২ হাজার ৬১০ মার্কিন ডলার বেতন দেওয়া হয়। এসব পাইলট অত্যন্ত দক্ষ। বিশেষ করে প্রতিকূল ভূমিরূপ এবং ঘন ঘন আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে সুইজারল্যান্ড এসব দক্ষ পাইলট নিয়োগ দিয়ে থাকে। ফলে তাঁদের বেতনটাও অন্য সবার চেয়ে বেশি।
পাইলটদের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেতন দেয় লুক্সেমবার্গ। দেশটির বাণিজ্যিক পাইলটরা গড় বার্ষিক বেতন পান ১ লাখ ৪৬ হাজার ৮০৯ মার্কিন ডলার। দেশটির পাইলট প্রশিক্ষণ এবং লাইসেন্স প্রাপ্তির নিয়মাবলি বেশিরভাগ ইউরোপীয় এবং উত্তর আমেরিকার দেশগুলোর মতো।
এর পরেই আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পাইলটরা। বিশাল এয়ারলাইন নেটওয়ার্ক, কিছু বৃহত্তম এয়ারলাইন্স এবং তীব্র প্রতিযোগিতার জন্য বেশ মোটা অংকের বেতন পান তাঁরা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাইলটরা গড় বার্ষিক বেতন পান ১ লাখ ৩২ হাজার ৫৬৯ মার্কিন ডলার। দেশটিতে পাইলটের ঘাটতি পাইলটদের সুযোগ-সুবিধাও রয়েছে বেশ। এয়ারলাইনসগুলো অভিজ্ঞ পাইলটদের পেতে প্রতিযোগিতায় নামে, এতেই বেতন বৃদ্ধিসহ নানা সুবিধা পান পাইলটরা।
ডেনমার্কের এভিয়েশন সেক্টর প্রসারিত হচ্ছে এবং পাইলটের প্রয়োজন বাড়ছে। ডেনমার্কে দক্ষ পাইলটরা গড় বার্ষিক বেতন পান ১ লাখ ২৭ হাজার ৫১৫ মার্কিন ডলার। কাজ ও ব্যক্তি জীবনের ভারসাম্য, জীবনযাপনের মান এবং সামগ্রিক ক্যারিয়ারের সম্ভাবনা এবং উন্নয়নের ক্ষেত্রে ডেনমার্ক সেরা দেশগুলোর মধ্যে একটি। ফলে বিমান চালনা পেশা, প্রধানত পাইলট হওয়া ডেনিশদের পছন্দের শীর্ষে।
ইউরোপের অপর দেশ বেলজিয়ামের রয়েছে প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত বিমান পরিকাঠামো। দেশটিতে রয়েছে আধুনিক বিমানবন্দর, অত্যাধুনিক প্রশিক্ষণ সুবিধা, প্রতিযোগিতামূলক পাইলট শিক্ষাব্যবস্থা এবং কাজের সুযোগ। দেশটির পাইলটরা গড়ে বছরে ১ লাখ ২২ হাজার ৯৩০ মার্কিন ডলার বেতন পান। বেলজিয়ামে দিনদিন দক্ষ বিমান চালকদের চাহিদা বাড়ছে।
এই তালিকায় অন্য দেশগুলোর মধ্য যথাক্রমে ছয় থেকে দশ নম্বরে রয়েছে যুক্তরাজ্য, কানাডা, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া এবং নরওয়ে। এই দেশগুলোর বৃহত্তম অর্থনীতি এবং শক্তিশালী বিমান পরিকাঠামো রয়েছে, তাই তাঁরা পাইলটদের প্রতিযোগিতামূলক বেতন দেয়। ইউরোপীয়ান দেশগুলোর পাইলটরা আবার ভৌগোলিক সুবিধাও পান। তাঁদের জন্য আমেরিকা ও এশিয়া যেতে অন্য চেয়ে অর্ধেক পথ পাড়ি দিতে হয়।
পাকিস্তানে বসবাসরত অবৈধ বা অনথিভুক্ত আফগান নাগরিকদের দেশত্যাগে সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার পর বহু আফগান দেশে ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছেন। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ৩০ এপ্রিলের সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই চলতি মাসে ১৯ হাজার ৫০০ জনের বেশি আফগানকে পাকিস্তান থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইস্টার সানডে উপলক্ষে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছেন। রুশ টেলিভিশনে প্রচারিত এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা জানান। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১২ ঘণ্টা আগেপারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
১৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
১৫ ঘণ্টা আগে