পৃথিবীর প্রথম দেশ হিসেবে ধূমপান নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। তবে এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার ঘোষণা দিয়েছে দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী ক্রিস লুক্সনের নেতৃত্বাধীন সরকার।
এ বিষয়ে আজ সোমবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্নের আমলে ধূমপান নিষিদ্ধ করতে একটি পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিল সরকার। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী, ২০০৮ সালের পরে যাঁরা জন্ম নিয়েছিলেন, ২০২৪ সাল থেকে তাঁরা কোনো ধরনের সিগারেট কিংবা ধূমপানসামগ্রী কিনতে পারবেন না।
এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, নিউজিল্যান্ডে প্রতিরোধযোগ্য মৃত্যুর প্রধান কারণ ধূমপান। ফলে নতুন প্রজন্মকে এমন অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে সিগারেট কেনায় তাঁদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের নীতি গ্রহণ করা হয়েছিল।
এদিকে ধূমপান নিষিদ্ধের পুরোনো নীতি থেকে সরে আসতে নতুন সরকারের সিদ্ধান্তকে সমালোচনা করেছেন নিউজিল্যান্ডের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
নিউজিল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব ওটাগোর জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও তামাক নিয়ন্ত্রণ গবেষক প্রফেসর রিচার্ড অ্যাডওয়ার্ড বলেছেন, ‘আমরা হতভম্ব এবং বিরক্ত। বিশ্বের নেতৃস্থানীয় একটি চমৎকার স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বিপরীতে অবিশ্বাস্য পদক্ষেপ এটি।’
অ্যাডওয়ার্ড দাবি করেছেন, নিউজিল্যান্ডের বেশির ভাগ স্বাস্থ্যগোষ্ঠীই সরকারের সিদ্ধান্তে হতবাক হয়েছে এবং এই সিদ্ধান্ত বাতিল করার আহ্বান জানাচ্ছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ধূমপান নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়ায় গত বছর নিউজিল্যান্ডে পাস করা মডেলটি আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয়েছিল। এই মডেলের মাধ্যমে দেশটিতে তামাকের খুচরো বিক্রেতাদের সংখ্যা কমিয়ে আনা এবং সিগারেটে নিকোটিনের মাত্রা হ্রাস করার ব্যবস্থাও অন্তর্ভুক্ত ছিল। বলা হয়েছিল, এই মডেলের মাধ্যমে প্রতিবছর নিউজিল্যান্ডে ৫ হাজার জীবন বাঁচাতে পারে।
বিশ্বাস করা হয়, ধূমপান নিষিদ্ধ করতে নিউজিল্যান্ডের সিদ্ধান্তটি যুক্তরাজ্যের সরকারকেও অনুপ্রাণিত করেছিল এবং একই ধরনের মডেল প্রয়োগের চিন্তা করেছিল তারা। এ বিষয়ে ব্রিটিশ সরকারের এক মুখপাত্র বলেছেন, ধূমপান নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত থেকে নিউজিল্যান্ড সরে এলেও এ বিষয়ে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের অবস্থান অপরিবর্তিত রয়েছে।
পৃথিবীর প্রথম দেশ হিসেবে ধূমপান নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। তবে এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার ঘোষণা দিয়েছে দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী ক্রিস লুক্সনের নেতৃত্বাধীন সরকার।
এ বিষয়ে আজ সোমবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্নের আমলে ধূমপান নিষিদ্ধ করতে একটি পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিল সরকার। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী, ২০০৮ সালের পরে যাঁরা জন্ম নিয়েছিলেন, ২০২৪ সাল থেকে তাঁরা কোনো ধরনের সিগারেট কিংবা ধূমপানসামগ্রী কিনতে পারবেন না।
এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, নিউজিল্যান্ডে প্রতিরোধযোগ্য মৃত্যুর প্রধান কারণ ধূমপান। ফলে নতুন প্রজন্মকে এমন অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে সিগারেট কেনায় তাঁদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের নীতি গ্রহণ করা হয়েছিল।
এদিকে ধূমপান নিষিদ্ধের পুরোনো নীতি থেকে সরে আসতে নতুন সরকারের সিদ্ধান্তকে সমালোচনা করেছেন নিউজিল্যান্ডের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
নিউজিল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব ওটাগোর জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও তামাক নিয়ন্ত্রণ গবেষক প্রফেসর রিচার্ড অ্যাডওয়ার্ড বলেছেন, ‘আমরা হতভম্ব এবং বিরক্ত। বিশ্বের নেতৃস্থানীয় একটি চমৎকার স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বিপরীতে অবিশ্বাস্য পদক্ষেপ এটি।’
অ্যাডওয়ার্ড দাবি করেছেন, নিউজিল্যান্ডের বেশির ভাগ স্বাস্থ্যগোষ্ঠীই সরকারের সিদ্ধান্তে হতবাক হয়েছে এবং এই সিদ্ধান্ত বাতিল করার আহ্বান জানাচ্ছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ধূমপান নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়ায় গত বছর নিউজিল্যান্ডে পাস করা মডেলটি আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয়েছিল। এই মডেলের মাধ্যমে দেশটিতে তামাকের খুচরো বিক্রেতাদের সংখ্যা কমিয়ে আনা এবং সিগারেটে নিকোটিনের মাত্রা হ্রাস করার ব্যবস্থাও অন্তর্ভুক্ত ছিল। বলা হয়েছিল, এই মডেলের মাধ্যমে প্রতিবছর নিউজিল্যান্ডে ৫ হাজার জীবন বাঁচাতে পারে।
বিশ্বাস করা হয়, ধূমপান নিষিদ্ধ করতে নিউজিল্যান্ডের সিদ্ধান্তটি যুক্তরাজ্যের সরকারকেও অনুপ্রাণিত করেছিল এবং একই ধরনের মডেল প্রয়োগের চিন্তা করেছিল তারা। এ বিষয়ে ব্রিটিশ সরকারের এক মুখপাত্র বলেছেন, ধূমপান নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত থেকে নিউজিল্যান্ড সরে এলেও এ বিষয়ে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের অবস্থান অপরিবর্তিত রয়েছে।
নেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
১ ঘণ্টা আগে‘মধ্যস্থতাকারী’—শব্দটা যেন কাতারের প্রতিশব্দই হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দ্বন্দ্ব চলছে এমন দুই দেশের সঙ্গে বেশ আলাদাভাবে সুসম্পর্ক রয়েছে কাতারের। এবং বরাবরই বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা নিশ্চিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় দেখা যায় এই আরব দেশটিকে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, হামাস-
১ ঘণ্টা আগেভারত মিয়ানমারের শক্তিশালী এক বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সহায়তায় দেশটি থেকে বিরল খনিজ সংগ্রহের চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে অবগত চারটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছেন, চীনের কড়া নিয়ন্ত্রণে থাকা এ কৌশলগত সম্পদের বিকল্প উৎস খুঁজছে দিল্লি। ভারতের খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে মিয়ানমারের উত্তর
১ ঘণ্টা আগেভারতের এক সরকারি কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেছেন, নেপালের উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে ভারত-নেপাল সীমান্তে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। সশস্ত্র সীমা বল পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে।
১ ঘণ্টা আগে