তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এ পর্যন্ত ১৭ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি হয়েছে তুরস্কে। ১৪ হাজার মানুষ মারা যাওয়ার কথা জানিয়েছে দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থা।
অপর দিকে সিরিয়ায় তিন হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। আহত কয়েক হাজার মানুষ।
ভূমিকম্পের পর তিন দিন পেরিয়ে গেছে এরই মধ্যে। শেষ হয়নি উদ্ধারকাজ। এখনো বহু মানুষ ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়ে আছেন বলে উদ্ধারকারীদের ধারণা। ফলে জীবিত উদ্ধারের আশা ক্রমেই ফুরিয়ে আসছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানা যায়, ভূমিকম্পে দুই দেশে মৃতের সংখ্যা ২০ হাজার ছাড়াতে পারে বলে আশঙ্কা করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সংস্থাটি বলেছে, তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভূমিকম্পে ২ কোটি ৩০ লাখ মানুষ ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে লাখ লাখ মানুষ এখন খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করছেন। এ ছাড়া ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়ে আছে হাজার হাজার মানুষ। উদ্ধারকারীরা আটকে থাকা জীবিতদের কাছে পৌঁছতে প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভূমিকম্পটি স্থানীয় সময় সোমবার ভোর ৪টা ১৭ মিনিটের দিকে তুরস্কের গাজিয়ানটেপ শহরের কাছে ১৭ দশমিক ৯ কিলোমিটার গভীরতায় অনুভূত হয়। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল গাজিয়ানটেপ প্রদেশের নুরদাগি থেকে ২৩ কিলোমিটার পূর্ব দিকে ছিল। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮। ভূমিকম্পের পর অন্তত ১০০টি পরাঘাত (আফটার শক) অনুভূত হয়েছে। ইউএসজিএস জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে পরাঘাতের মাত্রা ছিল ৪ বা তার চেয়ে একটু বেশি।
তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এ পর্যন্ত ১৭ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি হয়েছে তুরস্কে। ১৪ হাজার মানুষ মারা যাওয়ার কথা জানিয়েছে দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থা।
অপর দিকে সিরিয়ায় তিন হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। আহত কয়েক হাজার মানুষ।
ভূমিকম্পের পর তিন দিন পেরিয়ে গেছে এরই মধ্যে। শেষ হয়নি উদ্ধারকাজ। এখনো বহু মানুষ ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়ে আছেন বলে উদ্ধারকারীদের ধারণা। ফলে জীবিত উদ্ধারের আশা ক্রমেই ফুরিয়ে আসছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানা যায়, ভূমিকম্পে দুই দেশে মৃতের সংখ্যা ২০ হাজার ছাড়াতে পারে বলে আশঙ্কা করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সংস্থাটি বলেছে, তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভূমিকম্পে ২ কোটি ৩০ লাখ মানুষ ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে লাখ লাখ মানুষ এখন খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করছেন। এ ছাড়া ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়ে আছে হাজার হাজার মানুষ। উদ্ধারকারীরা আটকে থাকা জীবিতদের কাছে পৌঁছতে প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভূমিকম্পটি স্থানীয় সময় সোমবার ভোর ৪টা ১৭ মিনিটের দিকে তুরস্কের গাজিয়ানটেপ শহরের কাছে ১৭ দশমিক ৯ কিলোমিটার গভীরতায় অনুভূত হয়। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল গাজিয়ানটেপ প্রদেশের নুরদাগি থেকে ২৩ কিলোমিটার পূর্ব দিকে ছিল। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮। ভূমিকম্পের পর অন্তত ১০০টি পরাঘাত (আফটার শক) অনুভূত হয়েছে। ইউএসজিএস জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে পরাঘাতের মাত্রা ছিল ৪ বা তার চেয়ে একটু বেশি।
গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় প্রাণ হারিয়েছে আরও ১২০ জন। এ নিয়ে গাজায় প্রাণহানি বেড়ে দাঁড়াল ৫৫ হাজারে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা। নিহতদের মধ্যে ৫৭ জনই বিতর্কিত সংস্থা গাজা হিউম্যানিটিরিয়ান ফাউন্ডেশন—জিএইচএফের ত্রাণ সহায়তা...
৪০ মিনিট আগেবিশ্বজুড়ে ধর্মীয় প্রবণতার এক বিস্ময়কর চিত্র তুলে ধরেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান পিউ রিসার্চ সেন্টার। ধর্মীয় জনসংখ্যা নিয়ে করা সংস্থাটির গত এক দশকের বিশ্লেষণে দেখা গেছে, মুসলিমদের পাশাপাশি শুধু ধর্মহীন মানুষের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেআসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা অভিযোগ করেছেন, রাজ্যে হিন্দু সম্প্রদায়কে লক্ষ্যবস্তু করতে ‘গরুর মাংসকে অস্ত্র’ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এর উদ্দেশ্য যেখানে-সেখানে গরুর মাংস ছিটিয়ে হিন্দুদের এলাকাছাড়া করা। ত্রিপুরা টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুসলিমদের ধর্মীয় উৎসব ঈদের পরেই রাজ্যের কিছু
১৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়ে বাবা-মায়েরা ক্রমশ কন্যাসন্তানকে ছেলের তুলনায় বেশি প্রাধান্য দিচ্ছেন—একটি দীর্ঘমেয়াদি বৈশ্বিক প্রবণতা এমনটাই ইঙ্গিত দিচ্ছে। সাম্প্রতিক এক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ঐতিহ্যগতভাবে ছেলে সন্তানের প্রতি আকাঙ্ক্ষা থাকা পরিবারগুলোর মনোভাব এখন দ্রুত বদলাচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগে