আজকের পত্রিকা ডেস্ক
কঙ্গোর সাবেক প্রেসিডেন্ট জোসেফ কাবিলাকে রাষ্ট্রদ্রোহ ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অনুপস্থিত অবস্থায় মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন দেশটির সামরিক উচ্চ আদালত। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) এই রায় ঘোষণা করা হয়।
আদালতের রায়ে বলা হয়েছে, পূর্ব কঙ্গোতে তৎপর বিদ্রোহী গোষ্ঠী এম ২৩-কে সমর্থন দেওয়ার অভিযোগে কাবিলাকে রাষ্ট্রদ্রোহ, হত্যা, নির্যাতন, যৌন সহিংসতা এবং বিদ্রোহ উসকে দেওয়ার অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। আদালতের প্রধান বিচারপতি লেফটেন্যান্ট জেনারেল জোসেফ মুতোম্বো কাতালাই বলেন, সামরিক ফৌজদারি আইনের ৭ নম্বর ধারা প্রয়োগ করে সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (১ অক্টোবর) রাশিয়া টুডের (আরটি) প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মৃত্যুদণ্ড ঘোষণার পাশাপাশি কাবিলাকে কঙ্গো রাষ্ট্র ও ভুক্তভোগীদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ক্ষতিপূরণের অঙ্ক প্রায় ৩৩ বিলিয়ন থেকে ৫০ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে হতে পারে বলে জানা গেছে।
২০০১ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত কঙ্গো শাসন করেন জোসেফ কাবিলা। চলতি বছরের মে মাসে সিনেট তাঁর সংসদীয় দায়মুক্তি প্রত্যাহার করে নিলে জুলাই থেকে আদালতে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়। তবে কাবিলা আদালতে হাজির হননি এবং অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। বর্তমানে তাঁর অবস্থান অজানা।
এদিকে, বিদ্রোহী গোষ্ঠী এম ২৩ এখনো পূর্ব কঙ্গোর খনিজসমৃদ্ধ প্রদেশগুলোতে দখল অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। তারা ইতিমধ্যেই গুরুত্বপূর্ণ খনিগ্রাম ও শহর, যেমন গোমা ও বুকাভু দখল করে রেখেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এই অভিযানে হাজারো মানুষ নিহত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
কঙ্গোতে মৃত্যুদণ্ডের আইন থাকলেও ২০০৩ সাল থেকে দেশটিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ওপর অনানুষ্ঠানিক স্থগিতাদেশ বলবৎ রয়েছে। মানবাধিকার সংস্থাগুলোর তথ্যমতে, গত দুই দশকে দেশটিতে কোনো মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়নি।
আফ্রিকার আরও অনেক দেশ ইতিমধ্যেই মৃত্যুদণ্ড বাতিল করেছে। ২০০০ সালের পর থেকে গ্যাবন (২০১০), কঙ্গো প্রজাতন্ত্র ও মাদাগাস্কার (২০১৫), চাদ (২০২০), সিয়েরা লিওন (২০২১), মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র ও জাম্বিয়া (২০২২) মৃত্যুদণ্ডের বিধান তুলে দিয়েছে।
কঙ্গোর সাবেক প্রেসিডেন্ট জোসেফ কাবিলাকে রাষ্ট্রদ্রোহ ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অনুপস্থিত অবস্থায় মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন দেশটির সামরিক উচ্চ আদালত। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) এই রায় ঘোষণা করা হয়।
আদালতের রায়ে বলা হয়েছে, পূর্ব কঙ্গোতে তৎপর বিদ্রোহী গোষ্ঠী এম ২৩-কে সমর্থন দেওয়ার অভিযোগে কাবিলাকে রাষ্ট্রদ্রোহ, হত্যা, নির্যাতন, যৌন সহিংসতা এবং বিদ্রোহ উসকে দেওয়ার অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। আদালতের প্রধান বিচারপতি লেফটেন্যান্ট জেনারেল জোসেফ মুতোম্বো কাতালাই বলেন, সামরিক ফৌজদারি আইনের ৭ নম্বর ধারা প্রয়োগ করে সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (১ অক্টোবর) রাশিয়া টুডের (আরটি) প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মৃত্যুদণ্ড ঘোষণার পাশাপাশি কাবিলাকে কঙ্গো রাষ্ট্র ও ভুক্তভোগীদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ক্ষতিপূরণের অঙ্ক প্রায় ৩৩ বিলিয়ন থেকে ৫০ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে হতে পারে বলে জানা গেছে।
২০০১ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত কঙ্গো শাসন করেন জোসেফ কাবিলা। চলতি বছরের মে মাসে সিনেট তাঁর সংসদীয় দায়মুক্তি প্রত্যাহার করে নিলে জুলাই থেকে আদালতে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়। তবে কাবিলা আদালতে হাজির হননি এবং অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। বর্তমানে তাঁর অবস্থান অজানা।
এদিকে, বিদ্রোহী গোষ্ঠী এম ২৩ এখনো পূর্ব কঙ্গোর খনিজসমৃদ্ধ প্রদেশগুলোতে দখল অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। তারা ইতিমধ্যেই গুরুত্বপূর্ণ খনিগ্রাম ও শহর, যেমন গোমা ও বুকাভু দখল করে রেখেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এই অভিযানে হাজারো মানুষ নিহত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
কঙ্গোতে মৃত্যুদণ্ডের আইন থাকলেও ২০০৩ সাল থেকে দেশটিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ওপর অনানুষ্ঠানিক স্থগিতাদেশ বলবৎ রয়েছে। মানবাধিকার সংস্থাগুলোর তথ্যমতে, গত দুই দশকে দেশটিতে কোনো মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়নি।
আফ্রিকার আরও অনেক দেশ ইতিমধ্যেই মৃত্যুদণ্ড বাতিল করেছে। ২০০০ সালের পর থেকে গ্যাবন (২০১০), কঙ্গো প্রজাতন্ত্র ও মাদাগাস্কার (২০১৫), চাদ (২০২০), সিয়েরা লিওন (২০২১), মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র ও জাম্বিয়া (২০২২) মৃত্যুদণ্ডের বিধান তুলে দিয়েছে।
সর্বশেষ সংখ্যার প্রচ্ছদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ছবি প্রকাশ করেছে টাইম ম্যাগাজিন। কিন্তু এই ছবি পছন্দ না হওয়ায় ম্যাগাজিনটির ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ট্রাম্প। দাবি করেছেন—ছবিতে তাঁর চুল ‘গায়েব’ করে দেওয়া হয়েছে।
৯ মিনিট আগেমাদাগাস্কারের সামরিক বাহিনী দেশটির নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেছে বলে মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) জাতীয় রেডিওতে ঘোষণা দিয়েছেন সেনা কর্নেল মাইকেল র্যান্ড্রিয়ানিরিনা। জেন-জি আন্দোলনের জের ধরে প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড্রি রজুয়েলিনা দেশ ত্যাগ করার পর এই ঘোষণা এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেগাজা ও মিসরের মধ্যে অবস্থিত রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং দিয়েই মূলত গাজায় মানবিক সহায়তা পাঠানো হয়। কিন্তু এই ক্রসিং এখনো খুলে দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলি কর্মকর্তারা। এর ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে মানবিক সহায়তার প্রবাহ কমে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেমিসরে অনুষ্ঠিত গাজা সম্মেলনে ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনিকে দেখে ‘বিউটিফুল’ বা ‘সুন্দরী’ বলে আখ্যা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার (১৩ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত ওই সম্মেলনের মঞ্চে একমাত্র নারী নেতা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেলোনি।
৩ ঘণ্টা আগে