ইথিওপিয়া সরকার জানিয়েছে, দেশটির তাইগ্রে অঞ্চলে বিদ্রোহীদের হাতে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে অন্তত ৩ হাজার ৬০০ জন। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২২ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত সময়ের মধ্যে এই হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে তারা। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশন ও ইথিওপিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশনের যৌথ তদন্তদলের তরফ থেকে ইথিওপিয়া সরকার ও বিদ্রোহী উভয় গোষ্ঠীকে চাপ দেওয়ার পর সরকার এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশের উদ্যোগ নেয়। তারই ধারাবাহিকতায় ইথিওপিয়া সরকারের প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
মাঝে কয়েক দিন যুদ্ধবিরতি পালনের পর গত ২৪ আগস্ট থেকে আবারও তাইগ্রে বিদ্রোহী ও সরকারি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। বিগত প্রায় দুই বছর ধরে চলা এই যুদ্ধে এরই মধ্যে কয়েক হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। বাস্তুচ্যুত হয়েছে আরও কয়েক লাখ মানুষ।
এর আগে গত ৯ সেপ্টেম্বর শর্তসাপেক্ষে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছিল ইথিওপিয়ার তাইগ্রে বিদ্রোহীরা। ইথিওপিয়ার উত্তরাঞ্চলের তাইগ্রে অঞ্চলে সম্প্রতি চালু থাকা সহায়তা কার্যক্রম আবারও যুদ্ধ শুরু হওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের কাছে লিখিত এক চিঠিতে তাইগ্রে পিপলস লিবারেশন ফ্রন্টের প্রধান দেব্রেৎসিয়েন গ্যাব্রিমাইকেল এই প্রস্তাব জানান। এ বিষয়ে তাইগ্রে পিপলস লিবারেশন ফ্রন্টের মুখপাত্র গেতাশেও রেদা জানিয়েছেন, চারটি শর্তের আলোকে এই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য শর্ত হলো নিরবচ্ছিন্ন মানবিক সহায়তার প্রবেশাধিকার। আরেকটি হলো তাইগ্রে অঞ্চলে জরুরি সেবাসমূহ পুনরুদ্ধারকরণ।
২০২০ সালের নভেম্বরে ইথিওপিয়ার তাইগ্রে অঞ্চলে স্থানীয় নেতৃত্ব এবং প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ আবি সরকারের মধ্যে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে গড়ায়। ১৩ মাস ধরে চলা সংঘাতে কয়েক হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে শুধু তাইগ্রেতেই প্রায় ৪ লাখ মানুষ দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি। তাইগ্রে বিদ্রোহীদের প্রস্তাবের বিপরীতে ইথিওপিয়ার সরকার এবং জাতিসংঘের পক্ষ থেকে এখনো পর্যন্ত কোনো মন্তব্য জানানো হয়নি।
ইথিওপিয়া সরকার জানিয়েছে, দেশটির তাইগ্রে অঞ্চলে বিদ্রোহীদের হাতে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে অন্তত ৩ হাজার ৬০০ জন। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২২ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত সময়ের মধ্যে এই হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে তারা। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশন ও ইথিওপিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশনের যৌথ তদন্তদলের তরফ থেকে ইথিওপিয়া সরকার ও বিদ্রোহী উভয় গোষ্ঠীকে চাপ দেওয়ার পর সরকার এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশের উদ্যোগ নেয়। তারই ধারাবাহিকতায় ইথিওপিয়া সরকারের প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
মাঝে কয়েক দিন যুদ্ধবিরতি পালনের পর গত ২৪ আগস্ট থেকে আবারও তাইগ্রে বিদ্রোহী ও সরকারি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। বিগত প্রায় দুই বছর ধরে চলা এই যুদ্ধে এরই মধ্যে কয়েক হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। বাস্তুচ্যুত হয়েছে আরও কয়েক লাখ মানুষ।
এর আগে গত ৯ সেপ্টেম্বর শর্তসাপেক্ষে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছিল ইথিওপিয়ার তাইগ্রে বিদ্রোহীরা। ইথিওপিয়ার উত্তরাঞ্চলের তাইগ্রে অঞ্চলে সম্প্রতি চালু থাকা সহায়তা কার্যক্রম আবারও যুদ্ধ শুরু হওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের কাছে লিখিত এক চিঠিতে তাইগ্রে পিপলস লিবারেশন ফ্রন্টের প্রধান দেব্রেৎসিয়েন গ্যাব্রিমাইকেল এই প্রস্তাব জানান। এ বিষয়ে তাইগ্রে পিপলস লিবারেশন ফ্রন্টের মুখপাত্র গেতাশেও রেদা জানিয়েছেন, চারটি শর্তের আলোকে এই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য শর্ত হলো নিরবচ্ছিন্ন মানবিক সহায়তার প্রবেশাধিকার। আরেকটি হলো তাইগ্রে অঞ্চলে জরুরি সেবাসমূহ পুনরুদ্ধারকরণ।
২০২০ সালের নভেম্বরে ইথিওপিয়ার তাইগ্রে অঞ্চলে স্থানীয় নেতৃত্ব এবং প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ আবি সরকারের মধ্যে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে গড়ায়। ১৩ মাস ধরে চলা সংঘাতে কয়েক হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে শুধু তাইগ্রেতেই প্রায় ৪ লাখ মানুষ দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি। তাইগ্রে বিদ্রোহীদের প্রস্তাবের বিপরীতে ইথিওপিয়ার সরকার এবং জাতিসংঘের পক্ষ থেকে এখনো পর্যন্ত কোনো মন্তব্য জানানো হয়নি।
গতকাল মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকালে পূর্বাঞ্চলীয় একটি গ্রামে ভাতা গ্রহণের জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে মানুষদের ওপর চালানো ওই হামলায় অন্তত ২৪ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এপি। নিহতদের মধ্যে ২৩ জনই প্রবীণ। এ হামলায় আহত হয়েছে আরও ১৯ জন।
২৫ মিনিট আগেমার্কিন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনকে কয়েক বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক সহায়তা আপাতত স্থগিত রাখার অনুমতি দিয়েছেন। এর ফলে নিম্ন আদালতের দেওয়া রায় সাময়িকভাবে আটকে গেল।
৭ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ৬৫ বছর বয়সী পৌডেল দৌড়ে পালাচ্ছেন, আর পেছনে শত শত মানুষ তাঁকে ধাওয়া করছে। একপর্যায়ে এক তরুণ বিক্ষোভকারী সামনে থেকে এসে লাফিয়ে তাঁকে লাথি মারেন। এতে তিনি একটি লাল দেয়ালে ধাক্কা খান। কিছুক্ষণ পর তিনি আবার উঠে দৌড়াতে শুরু করেন।
৮ ঘণ্টা আগেনেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর কোটেশ্বরে ভয়াবহ সহিংসতায় তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রাণ হারিয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, আত্মসমর্পণের পরও আন্দোলনকারীরা তাঁদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছেন।
১১ ঘণ্টা আগে