কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার। বিশেষ করে ৫০ বছরের কম বয়সীদের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকিতে বেশি। চিকিৎসাবিষয়ক সাময়িকী অ্যানালস অব অনকোলজিতে প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
স্কটল্যান্ডের প্রাথমিক চিকিৎসাকেন্দ্র থেকে প্রাপ্ত ২০ লাখ মানুষের তথ্য–উপাত্তের মধ্যে ৮ হাজার মানুষের তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এই আট হাজার মানুষের মধ্যে কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত এবং আক্রান্ত নন এমন ব্যক্তি ছিলেন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা অ্যান্টিবায়োটিক বেশি ব্যবহার করেছেন তাঁদের মধ্যে কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। যাদের বয়স ৫০ বয়সের কম তাঁদের কোলন ক্যানসারে ঝুঁকি প্রায় ৫০ শতাংশ বেশি। আর যাদের বয়স ৫০ বয়সের বেশি তাঁদের অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারে কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৯ শতাংশ বেশি।
অপেক্ষাকৃত কম বয়সের মানুষেরা অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের কারণে কোলনের প্রথম অংশে (ডানপাশে) ক্যানসারে ভোগেন। এ নিয়ে গবেষণা প্রতিবেদনের জ্যেষ্ঠ লেখক অ্যাবারডিন রয়্যাল ইনফার্মারির কর্মকর্তা ড. লেসলিয়ে স্যামুয়েল জানান, কোলনের ডানপাশে বেশি তরল থাকে এবং প্রাকৃতিক জীবাণুগুলো (মাইক্রোবিয়ম) সেখানে থাকে।
ড. লেসলিয়ে স্যামুয়েল বলেন, অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার কারণে অল্প বয়স্কদের মধ্যে মাইক্রোবিয়মে পরিবর্তন হয় কি-না তা আমরা এখন অনুসন্ধান করতে চাই। এটি কোলনকে ক্যানসার সংবেদনশীল করে তোলে।
গবেষণাটি ইএসএমও ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস অন গ্যাস্ট্রো–ইনটেস্টাইনাল ক্যানসার–২০২১ অধিবেশনে উপস্থাপন করেছেন ইউনিভার্সিটি অব অ্যাবারডিনের প্রফেসর সারাহ পেরোট। তিনি দাবি করেন, জাঙ্কফুড, অ্যালকোহল, চিনি মেশানো পানীয় কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার পেছনে বড় ভূমিকা রাখে। কিন্তু আমাদের গবেষণা অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার না করার ওপর জোর দিচ্ছে। বিশেষ করে শিশু এবং তরুণদের ঝুঁকি বিবেচনা করা হয়েছে।
এ নিয়ে ইতালির ওসপেদেল সান মার্তিনো হাসপাতালের প্রফেসর অ্যালবের্তো সোব্রেরো বলেন, ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সীদের কোলন ক্যানসার নির্ণয় কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ তাঁরা পরীক্ষা করাতেই দেরি করে ফেলেন। এখন চিকিৎসকদের বোঝা উচিত যে তরুণেরাও কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত হতে পারে।
কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার। বিশেষ করে ৫০ বছরের কম বয়সীদের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকিতে বেশি। চিকিৎসাবিষয়ক সাময়িকী অ্যানালস অব অনকোলজিতে প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
স্কটল্যান্ডের প্রাথমিক চিকিৎসাকেন্দ্র থেকে প্রাপ্ত ২০ লাখ মানুষের তথ্য–উপাত্তের মধ্যে ৮ হাজার মানুষের তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এই আট হাজার মানুষের মধ্যে কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত এবং আক্রান্ত নন এমন ব্যক্তি ছিলেন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা অ্যান্টিবায়োটিক বেশি ব্যবহার করেছেন তাঁদের মধ্যে কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। যাদের বয়স ৫০ বয়সের কম তাঁদের কোলন ক্যানসারে ঝুঁকি প্রায় ৫০ শতাংশ বেশি। আর যাদের বয়স ৫০ বয়সের বেশি তাঁদের অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারে কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৯ শতাংশ বেশি।
অপেক্ষাকৃত কম বয়সের মানুষেরা অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের কারণে কোলনের প্রথম অংশে (ডানপাশে) ক্যানসারে ভোগেন। এ নিয়ে গবেষণা প্রতিবেদনের জ্যেষ্ঠ লেখক অ্যাবারডিন রয়্যাল ইনফার্মারির কর্মকর্তা ড. লেসলিয়ে স্যামুয়েল জানান, কোলনের ডানপাশে বেশি তরল থাকে এবং প্রাকৃতিক জীবাণুগুলো (মাইক্রোবিয়ম) সেখানে থাকে।
ড. লেসলিয়ে স্যামুয়েল বলেন, অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার কারণে অল্প বয়স্কদের মধ্যে মাইক্রোবিয়মে পরিবর্তন হয় কি-না তা আমরা এখন অনুসন্ধান করতে চাই। এটি কোলনকে ক্যানসার সংবেদনশীল করে তোলে।
গবেষণাটি ইএসএমও ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস অন গ্যাস্ট্রো–ইনটেস্টাইনাল ক্যানসার–২০২১ অধিবেশনে উপস্থাপন করেছেন ইউনিভার্সিটি অব অ্যাবারডিনের প্রফেসর সারাহ পেরোট। তিনি দাবি করেন, জাঙ্কফুড, অ্যালকোহল, চিনি মেশানো পানীয় কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার পেছনে বড় ভূমিকা রাখে। কিন্তু আমাদের গবেষণা অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার না করার ওপর জোর দিচ্ছে। বিশেষ করে শিশু এবং তরুণদের ঝুঁকি বিবেচনা করা হয়েছে।
এ নিয়ে ইতালির ওসপেদেল সান মার্তিনো হাসপাতালের প্রফেসর অ্যালবের্তো সোব্রেরো বলেন, ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সীদের কোলন ক্যানসার নির্ণয় কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ তাঁরা পরীক্ষা করাতেই দেরি করে ফেলেন। এখন চিকিৎসকদের বোঝা উচিত যে তরুণেরাও কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত হতে পারে।
বাংলাদেশে তরুণদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা উদ্বেগজনক পর্যায়ে থাকলেও মানসিক স্বাস্থ্য খাতে সরকারি তহবিল বরাদ্দ কমে গিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন এ খাতসংশ্লিষ্টরা। আজ বুধবার ‘বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস’ উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক আলোচনা সভা ও কর্মশালায় এ কথা বলেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগেদেশের গ্রামাঞ্চলে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান কমিউনিটি ক্লিনিক। তবে শুরুতেই কম বরাদ্দ এবং নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের কারণে বিদ্যমান সাড়ে ১৪ হাজারের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ ক্লিনিকের অবকাঠামোই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ব্যবহার-অনুপযোগী এ বিপুলসংখ্যক অবকাঠামো পুনর্নির্মাণের..
২ দিন আগেতীব্র গরমে আইসক্রিম, ঠান্ডা পানীয় বা হিমায়িত মিষ্টান্ন খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তাপমাত্রা যত বাড়ছে, আমেরিকানেরা তত বেশি এসব মিষ্টি খাবারের দিকে ঝুঁকছেন—এমনটাই জানাচ্ছে নতুন গবেষণা। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করছেন, এর স্বাস্থ্যঝুঁকি মারাত্মক হতে পারে।
২ দিন আগেএখন জ্বরের মৌসুম চলছে; বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তিদের বিভিন্ন ভাইরাস জ্বর হচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হলো ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও জিকা ভাইরাস। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৭ আগস্ট পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে ২৯ হাজার ৯৪৪ এবং মারা গেছে ১১৮ জন। চিকিৎসকেরা বলছেন, একটি এডিস
৫ দিন আগে