ডা. মো. আরমান হোসেন রনি
অন্যান্য মৌসুমের তুলনায় শীতের মৌসুমে চোখের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে বেশি। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকে বলে চোখ শুষ্ক হতে পারে এবং বিভিন্ন ধরনের অস্বস্তি ও জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি হয়। তবে কয়েকটি বিষয় বিবেচনায় রাখলে এ ধরনের সমস্যা এড়িয়ে চলা সম্ভব।
যা মেনে চলবেন
» চোখ পরিষ্কার রাখুন। চোখে ধুলাবালি জমতে দেবেন না। বাইরে থেকে এসে ঠান্ডা পানিতে চোখ ধুয়ে ফেলতে হবে।
» শরীরে পানির ঘাটতি রাখা যাবে না। পানির ঘাটতি চোখের সমস্যা বাড়িয়ে তোলে। চোখ আর্দ্র রাখতে শীতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। আপনি চাইলে স্যুপও খেতে পারেন।
» দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটার বা ল্যাপটপের পর্দার দিকে তাকিয়ে থাকবেন না। এতে চোখের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। তাই ২০ মিনিট পরপর ২০ সেকেন্ডের জন্য ২০ ফুট দূরে তাকাতে হবে।
» নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করুন। এটি ব্যবহারে শুষ্ক চোখে সমস্যা আরও বাড়তে পারে। তাই দিনে পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টার বেশি চোখে কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করবেন না।
» ঘন ঘন চোখ ঘষা এড়িয়ে চলুন। এটি আপনার চোখের লেন্স বা কর্নিয়ার ক্ষতি করতে পারে। শীতকালে এই সমস্যা বাড়তে পারে। তাই সতর্ক থাকতে হবে।
» ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডসমৃদ্ধ খাবার খান। এ ধরনের খাবার চোখের জন্য উপকারী। এই খাবারগুলো চোখে বেশি পরিমাণে জলীয় পদার্থ তৈরি করে। ফলে চোখ শুকিয়ে যাওয়ার প্রবণতা কমে যায়। সমুদ্রের তৈলাক্ত মাছে প্রচুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়।
» ধূমপান শুষ্ক চোখের সমস্যায় সরাসরি প্রভাব ফেলে। দীর্ঘস্থায়ী ধূমপায়ীদের শুষ্ক চোখের প্রবণতা বেশি থাকে। এ জন্য চোখের সুরক্ষায় ধূমপান ছাড়তে হবে।
» ঘরের আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণের জন্য এয়ার হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করতে হবে।
» শীতকালে নিয়মিত সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে। এ সময় এর গুরুত্ব অনেক বেশি। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঠান্ডার দিনগুলোতে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি চোখের মারাত্মক ক্ষতি করে।
» চোখ শুষ্ক হওয়ার সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শে চোখের ড্রপ ব্যবহার করতে হবে।
ডা. মো. আরমান হোসেন রনি, কনসালট্যান্ট (চক্ষু), দীন মো. আই হসপিটাল, সোবহানবাগ, ঢাকা
অন্যান্য মৌসুমের তুলনায় শীতের মৌসুমে চোখের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে বেশি। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকে বলে চোখ শুষ্ক হতে পারে এবং বিভিন্ন ধরনের অস্বস্তি ও জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি হয়। তবে কয়েকটি বিষয় বিবেচনায় রাখলে এ ধরনের সমস্যা এড়িয়ে চলা সম্ভব।
যা মেনে চলবেন
» চোখ পরিষ্কার রাখুন। চোখে ধুলাবালি জমতে দেবেন না। বাইরে থেকে এসে ঠান্ডা পানিতে চোখ ধুয়ে ফেলতে হবে।
» শরীরে পানির ঘাটতি রাখা যাবে না। পানির ঘাটতি চোখের সমস্যা বাড়িয়ে তোলে। চোখ আর্দ্র রাখতে শীতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। আপনি চাইলে স্যুপও খেতে পারেন।
» দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটার বা ল্যাপটপের পর্দার দিকে তাকিয়ে থাকবেন না। এতে চোখের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। তাই ২০ মিনিট পরপর ২০ সেকেন্ডের জন্য ২০ ফুট দূরে তাকাতে হবে।
» নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করুন। এটি ব্যবহারে শুষ্ক চোখে সমস্যা আরও বাড়তে পারে। তাই দিনে পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টার বেশি চোখে কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করবেন না।
» ঘন ঘন চোখ ঘষা এড়িয়ে চলুন। এটি আপনার চোখের লেন্স বা কর্নিয়ার ক্ষতি করতে পারে। শীতকালে এই সমস্যা বাড়তে পারে। তাই সতর্ক থাকতে হবে।
» ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডসমৃদ্ধ খাবার খান। এ ধরনের খাবার চোখের জন্য উপকারী। এই খাবারগুলো চোখে বেশি পরিমাণে জলীয় পদার্থ তৈরি করে। ফলে চোখ শুকিয়ে যাওয়ার প্রবণতা কমে যায়। সমুদ্রের তৈলাক্ত মাছে প্রচুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়।
» ধূমপান শুষ্ক চোখের সমস্যায় সরাসরি প্রভাব ফেলে। দীর্ঘস্থায়ী ধূমপায়ীদের শুষ্ক চোখের প্রবণতা বেশি থাকে। এ জন্য চোখের সুরক্ষায় ধূমপান ছাড়তে হবে।
» ঘরের আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণের জন্য এয়ার হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করতে হবে।
» শীতকালে নিয়মিত সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে। এ সময় এর গুরুত্ব অনেক বেশি। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঠান্ডার দিনগুলোতে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি চোখের মারাত্মক ক্ষতি করে।
» চোখ শুষ্ক হওয়ার সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শে চোখের ড্রপ ব্যবহার করতে হবে।
ডা. মো. আরমান হোসেন রনি, কনসালট্যান্ট (চক্ষু), দীন মো. আই হসপিটাল, সোবহানবাগ, ঢাকা
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
১১ ঘণ্টা আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
১১ ঘণ্টা আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
১১ ঘণ্টা আগে