কোলেস্টেরল ও ডিমেনশিয়া (স্মৃতিভ্রংশ) বা স্নায়ুজনিত রোগের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকেরা। নতুন গবেষণা বলা হয়েছে, বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে কোলেস্টেরলের স্তরের উল্লেখযোগ্য ওঠানামা ওষুধ পরিবর্তনের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়, বরং তা ডিমেনশিয়া বা স্নায়ুজনিত রোগের উচ্চ ঝুঁকি নির্দেশ করতে পারে।
এই চমকপ্রদ ফলাফলগুলো শিকাগোর ‘আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন’–এর বার্ষিক সম্মেলনে উপস্থাপন করেছেন গবেষকেরা।
গবেষণাটি উল্লেখ করেছে যে, প্রতি বছর যাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা ওঠানামা করে, তাদের ভবিষ্যতে কগনেটিভ বা জ্ঞানীয় বিষয়ক সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে তাদের এলডিএল (যাকে ‘খারাপ’ কোলেস্টেরল বলা হয়) এবং মোট কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি ওঠানামা করলে।
গবেষণাটি নেতৃত্ব দিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার মনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. ঝেন ঝো। তিনি বলেন, যেসব প্রবীণ ব্যক্তির কোলেস্টেরলে এই ধরনের পরিবর্তন ঘটছে, তাদের আরও নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং প্রতিরোধমূলক যত্ন নেওয়া প্রয়োজন।
গবেষণা দলটি একটি বড় ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ডেটা ব্যবহার করেছে, যার নাম এএসটিআরইই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অস্ট্রেলিয়ার প্রায় ১০ হাজার প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ওপর গবেষণা করে এই ডেটা তৈরি করা হয়েছে। যারা প্রাথমিকভাবে ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত ছিলেন না তারা এই পরীক্ষা অংশগ্রহণ করেন।
অংশগ্রহণকারীদের কোলেস্টেরল প্রতি বছর পর্যবেক্ষণ করা হতো। পর্যবেক্ষণের সময় কোনো অংশগ্রহণকারী তাদের কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ পরিবর্তন করেননি। ফলে ওষুধের প্রভাব ছাড়াই স্বাভাবিকভাবে কোলেস্টেরলের ওঠানামা পর্যবেক্ষণের সুযোগ পেয়েছিলেন গবেষকেরা।
এই পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, প্রায় ছয় বছরের মধ্যে ৫০৯ জন অংশগ্রহণকারী ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত হন। আর ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত না হলেও ১ হাজার ৭৬০ জন অংশগ্রহণকারীর মধ্যে স্নায়ুজনিত রোগের লক্ষণ দেখা যায়।
গবেষকেরা বলেন, যাদের কোলেস্টেরল মাত্রা স্থিতিশীল ছিল তাদের তুলনায় যাদের কোলেস্টেরল সবচেয়ে বেশি ওঠানামা করেছিল (যারা শীর্ষ ২৫ শতাংশ অংশগ্রহণকারীর মধ্যে ছিলেন), তাদের ডিমেনশিয়া হওয়ার ঝুঁকি ৬০ শতাংশ বেশি এবং স্নায়ুজনিত রোগের ঝুঁকি ২৩ শতাংশ বেশি ছিল।
বিশেষভাবে, এলডিএল কোলেস্টেরল এবং মোট কোলেস্টেরলের ওঠানামা মস্তিষ্কের স্মৃতি সংরক্ষণ এবং প্রক্রিয়াকরণের গতি কমে যাওয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল।
তবে এই গবেষণায় এইচডিএল কোলেস্টেরল (যাকে ‘ভালো’কোলেস্টেরল বলা হয়) এবং রক্তের চর্বি ট্রাইগ্লিসারাইডস–এর সঙ্গে ডিমেনশিয়া বা স্নায়ুজনিত রোগের সম্পর্ক দেখা যায় নি। তবে এই সম্পর্কের সঠিক কারণ এখনো স্পষ্ট নয়।
ড. ঝো বলেন, এলডিএল কোলেস্টেরলের বড় ধরনের ওঠানামা রক্তনালিতে প্লাকের সৃষ্টি করে। রক্তনালিগুলো ভেতরের দেওয়ালে জমে থাকা চর্বি, কোলেস্টেরল, ক্যালসিয়াম এবং অন্যান্য পদার্থের একটি মিশ্রণ হলো প্লাক। এগুলো রক্ত প্রবাহে বাধা দেয়।
এই প্লাক জমে গেলে মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ বন্ধ করার ঝুঁকি বাড়াতে পারে, যা মস্তিষ্কের কার্যক্রমে প্রভাব ফেলতে পারে।
শিকাগোর ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়েস এর ড. ফের্নান্দো ডি. টেস্টাই, বলেছেন, স্বাস্থ্যের বিভিন্ন সূচক যেমন রক্তচাপ বা রক্তে শর্করা (ব্লাড সুগার) এর ওঠানামা ইতিমধ্যে হৃৎপিণ্ড এবং মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর বলে প্রমাণিত হয়েছে।
তবে এই গবেষণার কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। কোলেস্টেরলের মাত্রা বিভিন্ন কারণে পরিবর্তিত হতে পারে, যেগুলো এই গবেষণায় পরীক্ষা করা হয়নি এবং প্রায় সব অংশগ্রহণকারীই ছিলেন শ্বেত বর্ণের। তাই এই ফলাফলগুলো সবার জন্য প্রযোজ্য নাও হতে পারে।
এ ছাড়া এটি একটি পর্যবেক্ষণমূলক গবেষণা হওয়ায়, কোলেস্টেরলের ওঠানামা সরাসরি ডিমেনশিয়া সৃষ্টি করে তা নিশ্চিত করে না। শুধু এটা দেখায় যে, কোলেস্টেরলের পরিবর্তন ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধির সঙ্গে সম্পর্কিত।
বিষয়টি নিয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন। কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রণ ডিমেনশিয়া প্রতিরোধের সম্ভাব্য চিকিৎসা হতে পারে।
উচ্চ এলডিএল কোলেস্টেরল একটি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, এটি প্রতি বছর লাখ লাখ মৃত্যুর সঙ্গে সম্পর্কিত। শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রেই প্রাপ্তবয়স্কদের প্রায় এক চতুর্থাংশের ‘খারাপ’ কোলেস্টেরল রয়েছে।
তবে ড. ঝো সতর্ক করেছেন যে, এই গবেষণাটি থেকে এমন ভাবা উচিত নয় যে, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। যদি ভবিষ্যতের গবেষণায় একটি স্পষ্ট সম্পর্ক প্রমাণিত হয়, তবে কোলেস্টেরলের ওঠানামা নিয়ন্ত্রণ করা বয়স্ক ব্যক্তিদের মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখার একটি সম্ভাবনাময় পদ্ধতি হতে পারে।
তথ্যসূত্র: নোরিডজ ডট কম
কোলেস্টেরল ও ডিমেনশিয়া (স্মৃতিভ্রংশ) বা স্নায়ুজনিত রোগের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকেরা। নতুন গবেষণা বলা হয়েছে, বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে কোলেস্টেরলের স্তরের উল্লেখযোগ্য ওঠানামা ওষুধ পরিবর্তনের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়, বরং তা ডিমেনশিয়া বা স্নায়ুজনিত রোগের উচ্চ ঝুঁকি নির্দেশ করতে পারে।
এই চমকপ্রদ ফলাফলগুলো শিকাগোর ‘আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন’–এর বার্ষিক সম্মেলনে উপস্থাপন করেছেন গবেষকেরা।
গবেষণাটি উল্লেখ করেছে যে, প্রতি বছর যাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা ওঠানামা করে, তাদের ভবিষ্যতে কগনেটিভ বা জ্ঞানীয় বিষয়ক সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে তাদের এলডিএল (যাকে ‘খারাপ’ কোলেস্টেরল বলা হয়) এবং মোট কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি ওঠানামা করলে।
গবেষণাটি নেতৃত্ব দিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার মনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. ঝেন ঝো। তিনি বলেন, যেসব প্রবীণ ব্যক্তির কোলেস্টেরলে এই ধরনের পরিবর্তন ঘটছে, তাদের আরও নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং প্রতিরোধমূলক যত্ন নেওয়া প্রয়োজন।
গবেষণা দলটি একটি বড় ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ডেটা ব্যবহার করেছে, যার নাম এএসটিআরইই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অস্ট্রেলিয়ার প্রায় ১০ হাজার প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ওপর গবেষণা করে এই ডেটা তৈরি করা হয়েছে। যারা প্রাথমিকভাবে ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত ছিলেন না তারা এই পরীক্ষা অংশগ্রহণ করেন।
অংশগ্রহণকারীদের কোলেস্টেরল প্রতি বছর পর্যবেক্ষণ করা হতো। পর্যবেক্ষণের সময় কোনো অংশগ্রহণকারী তাদের কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ পরিবর্তন করেননি। ফলে ওষুধের প্রভাব ছাড়াই স্বাভাবিকভাবে কোলেস্টেরলের ওঠানামা পর্যবেক্ষণের সুযোগ পেয়েছিলেন গবেষকেরা।
এই পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, প্রায় ছয় বছরের মধ্যে ৫০৯ জন অংশগ্রহণকারী ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত হন। আর ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত না হলেও ১ হাজার ৭৬০ জন অংশগ্রহণকারীর মধ্যে স্নায়ুজনিত রোগের লক্ষণ দেখা যায়।
গবেষকেরা বলেন, যাদের কোলেস্টেরল মাত্রা স্থিতিশীল ছিল তাদের তুলনায় যাদের কোলেস্টেরল সবচেয়ে বেশি ওঠানামা করেছিল (যারা শীর্ষ ২৫ শতাংশ অংশগ্রহণকারীর মধ্যে ছিলেন), তাদের ডিমেনশিয়া হওয়ার ঝুঁকি ৬০ শতাংশ বেশি এবং স্নায়ুজনিত রোগের ঝুঁকি ২৩ শতাংশ বেশি ছিল।
বিশেষভাবে, এলডিএল কোলেস্টেরল এবং মোট কোলেস্টেরলের ওঠানামা মস্তিষ্কের স্মৃতি সংরক্ষণ এবং প্রক্রিয়াকরণের গতি কমে যাওয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল।
তবে এই গবেষণায় এইচডিএল কোলেস্টেরল (যাকে ‘ভালো’কোলেস্টেরল বলা হয়) এবং রক্তের চর্বি ট্রাইগ্লিসারাইডস–এর সঙ্গে ডিমেনশিয়া বা স্নায়ুজনিত রোগের সম্পর্ক দেখা যায় নি। তবে এই সম্পর্কের সঠিক কারণ এখনো স্পষ্ট নয়।
ড. ঝো বলেন, এলডিএল কোলেস্টেরলের বড় ধরনের ওঠানামা রক্তনালিতে প্লাকের সৃষ্টি করে। রক্তনালিগুলো ভেতরের দেওয়ালে জমে থাকা চর্বি, কোলেস্টেরল, ক্যালসিয়াম এবং অন্যান্য পদার্থের একটি মিশ্রণ হলো প্লাক। এগুলো রক্ত প্রবাহে বাধা দেয়।
এই প্লাক জমে গেলে মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ বন্ধ করার ঝুঁকি বাড়াতে পারে, যা মস্তিষ্কের কার্যক্রমে প্রভাব ফেলতে পারে।
শিকাগোর ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়েস এর ড. ফের্নান্দো ডি. টেস্টাই, বলেছেন, স্বাস্থ্যের বিভিন্ন সূচক যেমন রক্তচাপ বা রক্তে শর্করা (ব্লাড সুগার) এর ওঠানামা ইতিমধ্যে হৃৎপিণ্ড এবং মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর বলে প্রমাণিত হয়েছে।
তবে এই গবেষণার কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। কোলেস্টেরলের মাত্রা বিভিন্ন কারণে পরিবর্তিত হতে পারে, যেগুলো এই গবেষণায় পরীক্ষা করা হয়নি এবং প্রায় সব অংশগ্রহণকারীই ছিলেন শ্বেত বর্ণের। তাই এই ফলাফলগুলো সবার জন্য প্রযোজ্য নাও হতে পারে।
এ ছাড়া এটি একটি পর্যবেক্ষণমূলক গবেষণা হওয়ায়, কোলেস্টেরলের ওঠানামা সরাসরি ডিমেনশিয়া সৃষ্টি করে তা নিশ্চিত করে না। শুধু এটা দেখায় যে, কোলেস্টেরলের পরিবর্তন ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধির সঙ্গে সম্পর্কিত।
বিষয়টি নিয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন। কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রণ ডিমেনশিয়া প্রতিরোধের সম্ভাব্য চিকিৎসা হতে পারে।
উচ্চ এলডিএল কোলেস্টেরল একটি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, এটি প্রতি বছর লাখ লাখ মৃত্যুর সঙ্গে সম্পর্কিত। শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রেই প্রাপ্তবয়স্কদের প্রায় এক চতুর্থাংশের ‘খারাপ’ কোলেস্টেরল রয়েছে।
তবে ড. ঝো সতর্ক করেছেন যে, এই গবেষণাটি থেকে এমন ভাবা উচিত নয় যে, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। যদি ভবিষ্যতের গবেষণায় একটি স্পষ্ট সম্পর্ক প্রমাণিত হয়, তবে কোলেস্টেরলের ওঠানামা নিয়ন্ত্রণ করা বয়স্ক ব্যক্তিদের মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখার একটি সম্ভাবনাময় পদ্ধতি হতে পারে।
তথ্যসূত্র: নোরিডজ ডট কম
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
৬ ঘণ্টা আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
৬ ঘণ্টা আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
৬ ঘণ্টা আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
৬ ঘণ্টা আগে