লাইফস্টাইল ডেস্ক
বৈশ্বিক উন্নয়নের সঙ্গে উষ্ণায়নের প্রভাবও সাম্প্রতিক সময়ে আমরা ভালোভাবেই টের পাচ্ছি। দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাস প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এ জন্য অনেকাংশেই দায়ী। খাদ্য উৎপাদন থেকে খাবার টেবিল পর্যন্ত আসতে যে পরিমাণ কার্বন নির্গত হয় তা বিশ্বে মোট কার্বন নির্গমনের এক-চতুর্থাংশ বলে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় উঠে এসেছে। তাই পরিবেশের সুরক্ষার জন্য আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাস পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত। এতে পরিবেশের সঙ্গে আমরা নিজেরাও ভালো থাকব।
নিরামিষ বেশি খান
মাছ-মাংস উৎপাদনে পরিবেশের অনেক ক্ষতি হয়। যেমন গরুর মাংস বিশ্বের সর্বোচ্চ কার্বন উৎপাদনকারী মাংস। তাই পরিবেশের আর ক্ষতি না করে নিরামিষ খাওয়ার উদ্যোগ নেওয়া উচিত। নিরামিষ খাবার উৎপাদনে বেশি কার্বন নির্গত হয় না। সপ্তাহে অন্তত চার দিন নিরামিষ খাবার খান। বিভিন্ন শাকসবজি, ফল-মূল ও বাদাম শরীরের ভিটামিন, মিনারেল, খনিজ উপাদান, আমিষ ও পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। নিরামিষ খাবার শরীর ও পরিবেশ দুই-ই ভালো রাখবে।
মনোযোগের সঙ্গে খাবার খান
আমরা খাওয়ার সময় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মোবাইল বা টিভি দেখি, না হলে কারও সঙ্গে গল্প করি। ফলে কী খাচ্ছি, সেদিকে অতটা খেয়াল থাকে না এবং প্রয়োজনের অতিরিক্ত খেয়ে ফেলি। আড্ডা বা গল্পের সময় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রক্রিয়াজাত খাবার, গ্রিল, কাবাব, তেলে ভাজা খাবারসহ বিভিন্ন খাবার খাওয়া হয়। এগুলো শরীর ও পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। মনোযোগসহকারে খেলে এসব খাবার থেকে দূরে থাকা যায়।
দিনে একবার রান্না করুন
দৈনিক তিন বেলা রান্নায় অনেক জ্বালানি খরচ হয়। তাই এক বেলা বেশি রান্না করে আলাদা আলাদা পাত্রে সংরক্ষণ করুন। এতে আপনার নিজের কষ্ট একটু কম হবে, সঙ্গে পরিবেশেরও উপকার হবে।
খাবার অপচয় রোধ করুন
খাবার যাতে নষ্ট না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখুন। খাবার যদি বেঁচে যায়, তবে তা ফেলে না দিয়ে সংরক্ষণ করুন। কোনটা খাবার দরকার এবং কোনটা শুধুই ইচ্ছা তার পার্থক্য করে সেই অনুযায়ী খাবার কিনুন। এতে করে খাবার অপচয় হবে না। এতে এক দিকে কিছু অর্থ বেঁচে যাবে, অন্য দিকে শরীর ও স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
খাবার ঠিকমতো সংরক্ষণ করুন
বাজার থেকে শাকসবজি, ফলমূল, মাছ-মাংস কেনার এবং রান্নার পর ভালোভাবে সংরক্ষণ করুন, যাতে দ্রুত নষ্ট হয়ে না যায়। ফ্রিজের ফ্রুট বক্সে ফলমূল রাখুন, শাকসবজি কাগজের প্যাকেটে করে রাখুন এবং রান্না করা খাবার আলাদা বাটিতে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখুন। মাছ-মাংস ডিপ ফ্রিজে রাখুন। এভাবে খাবার বেশি দিনের জন্য সংরক্ষণ করতে পারবেন এবং অপচয় কম হবে। ফলে পরিবেশ ভালো থাকবে।
সূত্র: নেচার ফ্রেশ
বৈশ্বিক উন্নয়নের সঙ্গে উষ্ণায়নের প্রভাবও সাম্প্রতিক সময়ে আমরা ভালোভাবেই টের পাচ্ছি। দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাস প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এ জন্য অনেকাংশেই দায়ী। খাদ্য উৎপাদন থেকে খাবার টেবিল পর্যন্ত আসতে যে পরিমাণ কার্বন নির্গত হয় তা বিশ্বে মোট কার্বন নির্গমনের এক-চতুর্থাংশ বলে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় উঠে এসেছে। তাই পরিবেশের সুরক্ষার জন্য আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাস পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত। এতে পরিবেশের সঙ্গে আমরা নিজেরাও ভালো থাকব।
নিরামিষ বেশি খান
মাছ-মাংস উৎপাদনে পরিবেশের অনেক ক্ষতি হয়। যেমন গরুর মাংস বিশ্বের সর্বোচ্চ কার্বন উৎপাদনকারী মাংস। তাই পরিবেশের আর ক্ষতি না করে নিরামিষ খাওয়ার উদ্যোগ নেওয়া উচিত। নিরামিষ খাবার উৎপাদনে বেশি কার্বন নির্গত হয় না। সপ্তাহে অন্তত চার দিন নিরামিষ খাবার খান। বিভিন্ন শাকসবজি, ফল-মূল ও বাদাম শরীরের ভিটামিন, মিনারেল, খনিজ উপাদান, আমিষ ও পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। নিরামিষ খাবার শরীর ও পরিবেশ দুই-ই ভালো রাখবে।
মনোযোগের সঙ্গে খাবার খান
আমরা খাওয়ার সময় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মোবাইল বা টিভি দেখি, না হলে কারও সঙ্গে গল্প করি। ফলে কী খাচ্ছি, সেদিকে অতটা খেয়াল থাকে না এবং প্রয়োজনের অতিরিক্ত খেয়ে ফেলি। আড্ডা বা গল্পের সময় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রক্রিয়াজাত খাবার, গ্রিল, কাবাব, তেলে ভাজা খাবারসহ বিভিন্ন খাবার খাওয়া হয়। এগুলো শরীর ও পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। মনোযোগসহকারে খেলে এসব খাবার থেকে দূরে থাকা যায়।
দিনে একবার রান্না করুন
দৈনিক তিন বেলা রান্নায় অনেক জ্বালানি খরচ হয়। তাই এক বেলা বেশি রান্না করে আলাদা আলাদা পাত্রে সংরক্ষণ করুন। এতে আপনার নিজের কষ্ট একটু কম হবে, সঙ্গে পরিবেশেরও উপকার হবে।
খাবার অপচয় রোধ করুন
খাবার যাতে নষ্ট না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখুন। খাবার যদি বেঁচে যায়, তবে তা ফেলে না দিয়ে সংরক্ষণ করুন। কোনটা খাবার দরকার এবং কোনটা শুধুই ইচ্ছা তার পার্থক্য করে সেই অনুযায়ী খাবার কিনুন। এতে করে খাবার অপচয় হবে না। এতে এক দিকে কিছু অর্থ বেঁচে যাবে, অন্য দিকে শরীর ও স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
খাবার ঠিকমতো সংরক্ষণ করুন
বাজার থেকে শাকসবজি, ফলমূল, মাছ-মাংস কেনার এবং রান্নার পর ভালোভাবে সংরক্ষণ করুন, যাতে দ্রুত নষ্ট হয়ে না যায়। ফ্রিজের ফ্রুট বক্সে ফলমূল রাখুন, শাকসবজি কাগজের প্যাকেটে করে রাখুন এবং রান্না করা খাবার আলাদা বাটিতে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখুন। মাছ-মাংস ডিপ ফ্রিজে রাখুন। এভাবে খাবার বেশি দিনের জন্য সংরক্ষণ করতে পারবেন এবং অপচয় কম হবে। ফলে পরিবেশ ভালো থাকবে।
সূত্র: নেচার ফ্রেশ
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সঙ্গে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ২০৯ জন রোগী।
২ ঘণ্টা আগেযেকোনো অপারেশনের আগে রোগী ও তাঁর আত্মীয়স্বজনের মধ্যে ভয় বা দুশ্চিন্তা কাজ করে। এই ভয় অমূলকও নয়। কারণ, অপারেশন মানেই কাটাছেঁড়া, অজ্ঞান থেকে জ্ঞান ফিরবে কি না, সে চিন্তা মাথায় কাজ করে। তা ছাড়া অপারেশনের ক্ষেত্রে অ্যানেসথেসিয়ার বিষয়ে জানাশোনা ও সতর্কতার স্পষ্ট ধারণা থাকে না বেশির ভাগ মানুষের।
১১ ঘণ্টা আগেডায়াবেটিসের কারণে আপনার মুখ ও দাঁতে নানা ধরনের রোগ সৃষ্টি হতে পারে। ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘমেয়াদি অসুস্থতা; যা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এটি শুধু হার্ট, কিডনি অথবা চোখেরই ক্ষতি করে না, বরং দাঁত ও মাড়ির ওপরও ফেলতে পারে মারাত্মক প্রভাব।
১২ ঘণ্টা আগেআপনি সুস্থ অবস্থায় রাতে ঘুমিয়ে ছিলেন। প্রতিদিনের মতো সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হওয়ার জন্য আয়নার সামনে দাঁড়িয়েছেন। দেখলেন, মুখটা একদিকে বেঁকে গেছে। চোখ পুরোপুরি বন্ধ হচ্ছে না। মুখে পানি নিয়ে ঠিকমতো কুলি করতে পারছেন না। এমন সমস্যা অনেকের দেখা দেয়। এই সমস্যাই আসলে বেলস পালসি বা ফেশিয়াল পালসি।
১৩ ঘণ্টা আগে