ডা. তুষার সিকদার
যেকোনো বহিঃশত্রু বা অ্যালার্জেনের বিরুদ্ধে শরীর যে প্রতিক্রিয়া দেখায়, তা-ই অ্যালার্জি। এটি হচ্ছে আমাদের ইমিউন সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধব্যবস্থার একটি প্রতিরক্ষাব্যবস্থা। পরিবেশের কোনো অ্যালার্জেনের কারণে শরীর অতি সংবেদনশীল হলে কিংবা অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া দেখালে দেখা দেয় অ্যালার্জি। একে বলে অ্যালার্জিক রিঅ্যাকশন বা হাইপারসেনসিটিভিটি রিঅ্যাকশন।
প্রধান লক্ষণ
হাঁচি, কাশি, চুলকানি, চামড়া ফুলে যাওয়া, লাল হওয়া, জ্বালাপোড়া ইত্যাদি। আর বেশি গুরুতর হলে শুরু হয় শ্বাসকষ্ট, পেটব্যথা, কমে যায় রক্তচাপ। সঠিক সময়ে চিকিৎসা না নিলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। যদি এর কোনো কারণ নির্ণয় করা না যায়, তাহলে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি ওষুধ গ্রহণ করতে হবে।
অ্যালার্জিক রাইনাইটিস
কারও কারও বৃষ্টিতে ভিজলে, ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে, ধুলাবালুতে গেলে, একটু ঠান্ডা লাগলে বা কোনো ঠান্ডা পানীয় পান করলে প্রচণ্ড সর্দি-কাশি শুরু হয়ে যায়। একই কাজে অন্যদের কিছু হয় না। অর্থাৎ বৃষ্টির পানি, ধুলাবালু, পুকুরের পানি বা ঠান্ডা জলীয় বস্তু কারও কারও জন্য অ্যালার্জেন আর কারও জন্য স্বাভাবিক। সর্দি-কাশি শুরু হয়ে গেলে তাকে বলা হয় অ্যালার্জিক রাইনাইটিস। এটি হলে সাধারণত শ্বাসযন্ত্রের মিউকাস মেমব্রেন বা মুখের ভেতরের ঝিল্লি আবরণ আক্রান্ত হয়। হিস্টামিনের প্রভাবে সেখান থেকে তৈরি হয় প্রচুর মিউকাস। শ্বাসযন্ত্রে লিউকোট্রিন নামের একপ্রকার পদার্থ তৈরি হয়, যা কাশি তৈরিতে শ্বাসযন্ত্রকে উদ্দীপ্ত করে। ফলে নাক দিয়ে পানি পড়ে, বারবার হাঁচি-কাশি হয়, গলা খুসখুস করে, সঙ্গে হালকা জ্বরও থাকতে পারে।
অনেক কিছুতেই অ্যালার্জি হতে পারে। যেমন—
ডা. তুষার সিকদার, সহযোগী অধ্যাপক চর্ম, অ্যালার্জি ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ সদস্য: ন্যাশনাল সোসাইটি ফর সেক্সুয়াল মেডিসিন
সেন্ট্রাল হসপিটাল লিমিটেড
যেকোনো বহিঃশত্রু বা অ্যালার্জেনের বিরুদ্ধে শরীর যে প্রতিক্রিয়া দেখায়, তা-ই অ্যালার্জি। এটি হচ্ছে আমাদের ইমিউন সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধব্যবস্থার একটি প্রতিরক্ষাব্যবস্থা। পরিবেশের কোনো অ্যালার্জেনের কারণে শরীর অতি সংবেদনশীল হলে কিংবা অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া দেখালে দেখা দেয় অ্যালার্জি। একে বলে অ্যালার্জিক রিঅ্যাকশন বা হাইপারসেনসিটিভিটি রিঅ্যাকশন।
প্রধান লক্ষণ
হাঁচি, কাশি, চুলকানি, চামড়া ফুলে যাওয়া, লাল হওয়া, জ্বালাপোড়া ইত্যাদি। আর বেশি গুরুতর হলে শুরু হয় শ্বাসকষ্ট, পেটব্যথা, কমে যায় রক্তচাপ। সঠিক সময়ে চিকিৎসা না নিলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। যদি এর কোনো কারণ নির্ণয় করা না যায়, তাহলে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি ওষুধ গ্রহণ করতে হবে।
অ্যালার্জিক রাইনাইটিস
কারও কারও বৃষ্টিতে ভিজলে, ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে, ধুলাবালুতে গেলে, একটু ঠান্ডা লাগলে বা কোনো ঠান্ডা পানীয় পান করলে প্রচণ্ড সর্দি-কাশি শুরু হয়ে যায়। একই কাজে অন্যদের কিছু হয় না। অর্থাৎ বৃষ্টির পানি, ধুলাবালু, পুকুরের পানি বা ঠান্ডা জলীয় বস্তু কারও কারও জন্য অ্যালার্জেন আর কারও জন্য স্বাভাবিক। সর্দি-কাশি শুরু হয়ে গেলে তাকে বলা হয় অ্যালার্জিক রাইনাইটিস। এটি হলে সাধারণত শ্বাসযন্ত্রের মিউকাস মেমব্রেন বা মুখের ভেতরের ঝিল্লি আবরণ আক্রান্ত হয়। হিস্টামিনের প্রভাবে সেখান থেকে তৈরি হয় প্রচুর মিউকাস। শ্বাসযন্ত্রে লিউকোট্রিন নামের একপ্রকার পদার্থ তৈরি হয়, যা কাশি তৈরিতে শ্বাসযন্ত্রকে উদ্দীপ্ত করে। ফলে নাক দিয়ে পানি পড়ে, বারবার হাঁচি-কাশি হয়, গলা খুসখুস করে, সঙ্গে হালকা জ্বরও থাকতে পারে।
অনেক কিছুতেই অ্যালার্জি হতে পারে। যেমন—
ডা. তুষার সিকদার, সহযোগী অধ্যাপক চর্ম, অ্যালার্জি ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ সদস্য: ন্যাশনাল সোসাইটি ফর সেক্সুয়াল মেডিসিন
সেন্ট্রাল হসপিটাল লিমিটেড
উন্নত দেশগুলো, এমনকি উন্নয়নশীল দেশগুলোতেও টাইফয়েড এখন খুব কম দেখা যায়। কিন্তু প্রাচীন এই রোগের ফলে আধুনিক বিশ্ব তো বটেই, দুনিয়াজুড়ে বেশ বিপজ্জনক হয়ে উঠছে আবারও। হাজার বছর ধরে মানুষের প্রাণ হন্তারক হিসেবে ‘খুনির’ কাজ করে এসেছে এর জীবাণু। সাম্প্রতিক এক গবেষণা দেখিয়েছে, টাইফয়েডের জন্য দায়ী
১২ ঘণ্টা আগেআমাদের অনেকের প্রায় অনেক সময় নাক খোঁটানোর অভ্যাস আছে। আপাতদৃষ্টে বিষয়টি খুব সাধারণ মনে হলেও গবেষকেরা বলছেন, নাক খোঁটানোর বিষয়টি মোটেও নিরাপদ নয়। ২০২২ সালে বিজ্ঞানবিষয়ক জার্নাল নেচারে প্রকাশিত এক গবেষণায় নাক খোঁটার সঙ্গে স্মৃতিভ্রংশ বা ডিমেনশিয়ার ঝুঁকির ক্ষীণ কিন্তু সম্ভাব্য যোগসূত্রের কথা বলা হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরে নারীদেহের এক প্রত্যঙ্গকে ‘অপ্রয়োজনীয়’ বলে মনে করা হতো। তবে নতুন এক গবেষণায় জানা যায়, এই প্রত্যঙ্গটিই নারীর ডিম্বাশয়ের বিকাশ ও প্রজনন ক্ষমতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
২১ ঘণ্টা আগেনানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
৩ দিন আগে