
দেশে চোখের কৃত্রিম লেন্সের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ২৯টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের ১২৯ ধরনের লেন্সের দাম নির্ধারণ করেছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর। যেখানে সর্বনিম্ন লেন্সের দাম ১৪৩ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১ লাখ ২৬ হাজার টাকা। এখন থেকে নির্ধারিত মূল্যে রোগীদের লেন্স সংযোজনের নির্দেশ দিয়েছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
ঔষধ ও কসমেটিক আইন ২০২৩–এর ৩০ (১) ধারা অনুসারে, চোখের লেন্সের সর্বোচ্চ মূল্য নির্ধারণ করেছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। আজ বুধবার প্রশাসনের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. ইউসুফ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সব হাসপাতালের নোটিশ বোর্ডে মূল্য তালিকা প্রদর্শন করতে হবে। লেন্সের সর্বোচ্চ মূল্য তালিকা প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না। রোগীর কাছে লেন্সের নাম, সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য এবং উৎপাদক দেশের নাম উল্লেখ করে ক্যাশ মেমো দিতে হবে। ফ্যাকো সার্জারির পর রোগীকে লেন্সের প্যাকেট সরবরাহ করতে হবে। লেন্সের প্যাকেটের গায়ে উৎপাদন তারিখ, মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ, উৎপাদক দেশ এবং সর্বোচ্চ খুচরামূল্য উল্লেখ থাকতে হবে, যাতে সার্জনেরা সেটি দেখে নির্দেশনা দিতে পারেন।
বিজ্ঞপ্তিতে যেসব লেন্সর দাম নির্ধারণ করা হয়েছে সেগুলো হলো—
থাইল্যান্ডের হয়া ল্যাম্পুন লিমিটেডের হয়া আইইএনএস-২৫১ মডেল ১৫ হাজার ৮৯০ টাকা, হয়া আইইএনএস-১৫০ মডেল ৯ হাজার ৮৫ টাকা, এক্সওয়াই১-এসপি মডেল ২১ হাজার ১৯০ টাকা, পিসি-৬০ এরা মডেল ৮ হাজার ৩২৫ টাকা, হয়া ভিভিনিক্স টরিক ৪৬ হাজার ২৩৮ টাকা, হয়া নামিক্সমাল্টিসেরট ১৯ হাজার ২৮০ টাকা।
ভারতের ট্রফোল্ড–ফোডেবল ১ হাজার ১৯০ টাকা, এক্সিলেন্স রিজিড পিএমএমএ ২০৩ টাকা, অপটিমা লেন্স ২০১ টাকা, অপটিমা এ্যাক্রিলিক ৮৭১ টাকা, ম্যাক ফোল্ড ৮০০ টাকা, অপটিমা ভিইউই ৩ হাজার ৮০০ টাকা, আইক্রেল টোরিক ১৬ হাজার ৪৪২ টাকা, আইক্রেল প্লাস ৪ হাজার ৭৩৩ টাকা, আইক্রেল প্লাস হাইড্রোলিলিক ১ হাজার ৪২৪ টাকা, আইক্রেল এসইআরটি ৬ হাজার ৩৬০ টাকা, একোয়া ফোল্ড ১ হাজার টাকা, এক্রিভাস ২ হাজার ৯৫০ টাকা, ইউরোলেন্স ২২৮ টাকা, ইউরোঢোল্প ১ হাজার ১৩ টাকা, ইউরোভিউ ৩ হাজার ১৬৫ টাকা, ইউরোভিউ টোরিক ১৬ হাজার ৬০০ টাকা, ইউরোভিউ ডিফাইন ৩৯ হাজার ১০০ টাকা, ইউরোভিউ ইভি গোল্ড ৭২৯৩ টাকা, ইউরোব্ল ২২০ টাকা, ইউরোভাইস ৩০৫ টাকা, ইউরোজেল প্লাস ১ হাজার ৪২৩ টাকা, ইউরোসিল ৪ হাজার ২৫০ টাকা, আইরো অপকটেন লিকুইড ৫ হাজার ৯৩২ টাকা, ন্যানো আইওএল ৫ হাজার ৯৩০ টাকা, ন্যনো আইএএল ২০১ টাকা, ন্যানো এসকিউডি–৩৬০ ৪০২ টাকা, ন্যানো কিউ ৪৯১ টাকা, ন্যানো ফোল্ড ৮৭১ টাকা, আইলা এ্যক্রেলিক ৩ হাজার ২৬৬ টাকা, এ্যাক্রিল ৮৯০ টাকা, ক্লারভিউ ৬৮০ টাকা, হাইড্রোফিল (এফএ-৬০২৫) ১ হাজার ১৪৫ টাকা, কেটরাকোর ১৮১ টাকা, গ্লোফোল্ড ৭২৬ টাকা, অকুফ্লিস ৭৮০ টাকা, আই-ও-কেয়ার ১৪৩ টাকা, অ্যাক্রোল ইসি ৪ হাজার ৫৪৬ টাকা, অ্যাক্রোল প্রিলোডেড ২ হাজার ৭২৮ টাকা, অ্যক্রিডিফ ২১ হাজার ৪২৯ টাকা, অ্যাপেলেন্স ২২৮ টাকা, অ্যক্রিফোল্ড ইন্ট্রিকুলার ১ হাজার ১৩ টাকা, সুপার ফোব ৩ হাজার ২৬৬ টাকা।
যুক্তরাষ্ট্রের একিউট পিএমএমএ ১ হাজার ৫৯৮ টাকা, একিউইটি হাইপ্রোফোবিক ৬ হাজার ৬৬০ টাকা, আইকিউ এক্রেলিক ১৬ হাজার ৩২৫ টাকা, এক্রোসফ মাল্টপিস ৬ হাজার ৯০০ টাকা, এক্রোসফ এক্রলিক ৯ হাজার ৭০২ টাকা, এক্রোসফ আইকিউ টরিক ৪১ হাজার ৫০৫ টাকা, এক্রোসফ আইকিউ এসফেরিক ১৮ হাজার ৫৮৪ টাকা, এক্রোসফ আইকিউপেনপটিক্ ৮০ হাজার ২২৩ টাকা, এক্রোসফ আইকিউ ভিভিটি ৮৬ হাজার ১২৫ টাকা, ক্লেরন হাইড্রোফবিক ১৮ হাজার ৮৫০ টাকা, সানকস্ট হাইড্রোফিলিক ৪ হাজার ৫৫০ টাকা, সানকস্ট পিএমএমএ ১ হাজার ৬২০ টাকা, মাইরাডো ১১ হাজার ৫০০ টাকা, ভিসটাজো ৫ হাজার ৪০০ টাকা, ওএসআই পিএমএমএ ১ হাজার ৫০০ টাকা, সানকস্ট হাইড্রোফিবিক ১৩ হাজার টাকা, ইভিও ভিসিআন আইসিএল ৫৫ হাজার ২০৩ টাকা, ইভিও ভিসিন টোরিক আইসিএল ৮২ হাজার ৪২৭ টাকা, ইভিও প্লাস ৫৫ হাজার ২০৩ টাকা, ইভিও প্লাস ভিসিন টোরিক ৮২ হাজার ৪২৭ টাকা, একেআরইওএস (মাইক্রো) ১৩ হাজার ৭২৪ টাকা, একেআরইওএস (এডভান্স) ৮ হাজার ২০০ টাকা, ইএন ভিসটা ১৫ হাজার ৫০০ টাকা, আইএসআইওএল পিএমএমএ ১ হাজার ৫৮৫ টাকা, এমডিআর পিএমএমএ ১ হাজার ৬০০ টাকা, এমডিআর হাইড্রোলিলিক ৪ হাজার ৫০০ টাকা, এমডিআর হাইডোফিলিক এ্যক্রেলিক ৬ হাজার ৯০০ টাকা, আইএসআইএএল ফোল্ডাবেল ৪ হাজার ৮০ টাকা, টেক-লেন্স ২৬ হাজার ৬০০ টাকা, টেক লেন্স (৮৭২) ৫৯ হাজার টাকা, টেক লেন্স (৮৭২ ওয়াই) ৬ হাজার ৪০০ টাকা, টেক লেন্স (৯০০) ৭ হাজার ৯৫০ টাকা, প্রিসিসেল সফট (পি ৩০২ এ) ১৫ হাজার ১৫০ টাকা, প্রিসিসেল সফট (পি ৩০২ এসি) ৯ হাজার ৮৫০ টাকা, হাইড্রোফিলিকসিএলএম ফ্লিক্স-৪২ ৫ হাজার ১০০ টাকা, অ্যস্ট্রেরি ৫৬ ইনজেক্টর ৭ হাজার টাকা, আইসোটেকনিক পিএমএমএ ২ হাজার ৩০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক ৫ হাজার ৭০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক ইয়েলো ১৫ হাজার টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক (আইবি ৬০) ১০ হাজার ৪০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক (২৫ বিএসওয়াই) ১৩ হাজার ৫০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক (এইচপি-২৫) ১১ হাজার ২০০ টাকা, সেনসার এইচডিওয়াই ৭ হাজার ৩২৫ টাকা, সেনসার-১ পিস ৯ হাজার ৫৯৭ টাকা, টেকনিস মনোফোকাল ১৬ হাজার ৫৬২ টাকা, টেকনিস সিমফনে ৮৯ হাজার ৫৪৭ টাকা, টেকনিস আইহেন্স ২২ হাজার ৯২২ টাকা, ডিজিআর হাইডোফোবিক ৬ হাজার ৯০৩ ও ৪ হাজার ৮৮ টাকা এবং ডিজিআর পিএমএমএ ১ হাজার ৬২০ টাকা।
জাপানের নেক্স লয়েড এসপি ১৪ হাজার টাকা, নেক্স লয়েড এসপি ক্লিয়ার ১১ হাজার ৭০০ টাকা।
বেলজিয়ামের ভিসকোট স্টেরিল ৪৬৫০ টাকা, আইএসওপিউর ২৫ হাজার ৫০০ টাকা, ফাইন ভিশন ৭২ হাজার ৫০০ টাকা, মাইক্রোপুরি-১২৩ ১৫ হাজার টাকা।
যুক্তরাজ্যের এক্সপার্ট ১ হাজার ৫৮৫ টাকা, একুয়া ফ্রি ৯ হাজার ১৫৪ টাকা, হাউড্রো সেন্সে ইয়েলা ৪ হাজার ৩০০ টাকা, হাউড্রো সেন্সে ৩ হাজার ৯৯৪ টাকা, রেওয়ান ৫ হাজার টাকা, সি-ফ্লেক্স ৫ হাজার ৬০০ টাকা, সি-ফ্লেক্স (৫৭০ সি), ৪ হাজার ৮০৬ টাকা, রেওয়ান এসপেরিক ৫ হাজার ৭৭৫ টাকা, রেওয়ান হাইড্রোফোবিক ৭ হাজার ৩৫০ টাকা, রেওয়ান টোরিক ৩০ হাজার ৩৮০ টাকা, রেওয়ান টোরিফোকাল ৩৮ হাজার ৯৭৫ টাকা, আইসোটেকনিক পিএমএমএ ২ হাজার ৩০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক ৫ হাজার ৭০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক ইয়েলো ১৫ হাজার টাকা।
বারবাডোজের সফটেক-১ ২ হাজার ৮৫২ টাকা, সফটেক এইচডি ৪ হাজার ৬৩ টাকা, সফটেক এইচিডওয়াই ৫ হাজার ২৭৫ টাকা, সফটেক এইচপি-১ ৬ হাজার টাকা।
জার্মানির সিটি লুসিয়া ৬২১ পিওয়াই ১৯ হাজার টাকা, সিটি লুসয়া ১০ হাজার টাকা, এটি টোরবি ৪৩ হাজার টাকা, এটি লিসা ট্রা টোরিক ১ লাখ ২৬ হাজার টাকা।
হাঙ্গেরির জেড-ফ্লিক্স (৮৬০ ইয়েলো) ১৪ হাজার ৫০০ টাকা, জেড-ফ্লিক্স (৮৬০ পিএ ক্লিয়ার), জেড-ফ্লিক্স এইচবি অ্যপেরিক ১১ হাজার টাকা, জেড-ফ্লিক্স ক্লিয়ার ১০ হাজার টাকা।
গ্রিসের ওরিজন ১১ হাজার ১০০ টাকা, সিডা-লেন্স ৫ হাজার ৩০০ টাকা।

দেশে চোখের কৃত্রিম লেন্সের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ২৯টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের ১২৯ ধরনের লেন্সের দাম নির্ধারণ করেছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর। যেখানে সর্বনিম্ন লেন্সের দাম ১৪৩ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১ লাখ ২৬ হাজার টাকা। এখন থেকে নির্ধারিত মূল্যে রোগীদের লেন্স সংযোজনের নির্দেশ দিয়েছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
ঔষধ ও কসমেটিক আইন ২০২৩–এর ৩০ (১) ধারা অনুসারে, চোখের লেন্সের সর্বোচ্চ মূল্য নির্ধারণ করেছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। আজ বুধবার প্রশাসনের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. ইউসুফ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সব হাসপাতালের নোটিশ বোর্ডে মূল্য তালিকা প্রদর্শন করতে হবে। লেন্সের সর্বোচ্চ মূল্য তালিকা প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না। রোগীর কাছে লেন্সের নাম, সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য এবং উৎপাদক দেশের নাম উল্লেখ করে ক্যাশ মেমো দিতে হবে। ফ্যাকো সার্জারির পর রোগীকে লেন্সের প্যাকেট সরবরাহ করতে হবে। লেন্সের প্যাকেটের গায়ে উৎপাদন তারিখ, মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ, উৎপাদক দেশ এবং সর্বোচ্চ খুচরামূল্য উল্লেখ থাকতে হবে, যাতে সার্জনেরা সেটি দেখে নির্দেশনা দিতে পারেন।
বিজ্ঞপ্তিতে যেসব লেন্সর দাম নির্ধারণ করা হয়েছে সেগুলো হলো—
থাইল্যান্ডের হয়া ল্যাম্পুন লিমিটেডের হয়া আইইএনএস-২৫১ মডেল ১৫ হাজার ৮৯০ টাকা, হয়া আইইএনএস-১৫০ মডেল ৯ হাজার ৮৫ টাকা, এক্সওয়াই১-এসপি মডেল ২১ হাজার ১৯০ টাকা, পিসি-৬০ এরা মডেল ৮ হাজার ৩২৫ টাকা, হয়া ভিভিনিক্স টরিক ৪৬ হাজার ২৩৮ টাকা, হয়া নামিক্সমাল্টিসেরট ১৯ হাজার ২৮০ টাকা।
ভারতের ট্রফোল্ড–ফোডেবল ১ হাজার ১৯০ টাকা, এক্সিলেন্স রিজিড পিএমএমএ ২০৩ টাকা, অপটিমা লেন্স ২০১ টাকা, অপটিমা এ্যাক্রিলিক ৮৭১ টাকা, ম্যাক ফোল্ড ৮০০ টাকা, অপটিমা ভিইউই ৩ হাজার ৮০০ টাকা, আইক্রেল টোরিক ১৬ হাজার ৪৪২ টাকা, আইক্রেল প্লাস ৪ হাজার ৭৩৩ টাকা, আইক্রেল প্লাস হাইড্রোলিলিক ১ হাজার ৪২৪ টাকা, আইক্রেল এসইআরটি ৬ হাজার ৩৬০ টাকা, একোয়া ফোল্ড ১ হাজার টাকা, এক্রিভাস ২ হাজার ৯৫০ টাকা, ইউরোলেন্স ২২৮ টাকা, ইউরোঢোল্প ১ হাজার ১৩ টাকা, ইউরোভিউ ৩ হাজার ১৬৫ টাকা, ইউরোভিউ টোরিক ১৬ হাজার ৬০০ টাকা, ইউরোভিউ ডিফাইন ৩৯ হাজার ১০০ টাকা, ইউরোভিউ ইভি গোল্ড ৭২৯৩ টাকা, ইউরোব্ল ২২০ টাকা, ইউরোভাইস ৩০৫ টাকা, ইউরোজেল প্লাস ১ হাজার ৪২৩ টাকা, ইউরোসিল ৪ হাজার ২৫০ টাকা, আইরো অপকটেন লিকুইড ৫ হাজার ৯৩২ টাকা, ন্যানো আইওএল ৫ হাজার ৯৩০ টাকা, ন্যনো আইএএল ২০১ টাকা, ন্যানো এসকিউডি–৩৬০ ৪০২ টাকা, ন্যানো কিউ ৪৯১ টাকা, ন্যানো ফোল্ড ৮৭১ টাকা, আইলা এ্যক্রেলিক ৩ হাজার ২৬৬ টাকা, এ্যাক্রিল ৮৯০ টাকা, ক্লারভিউ ৬৮০ টাকা, হাইড্রোফিল (এফএ-৬০২৫) ১ হাজার ১৪৫ টাকা, কেটরাকোর ১৮১ টাকা, গ্লোফোল্ড ৭২৬ টাকা, অকুফ্লিস ৭৮০ টাকা, আই-ও-কেয়ার ১৪৩ টাকা, অ্যাক্রোল ইসি ৪ হাজার ৫৪৬ টাকা, অ্যাক্রোল প্রিলোডেড ২ হাজার ৭২৮ টাকা, অ্যক্রিডিফ ২১ হাজার ৪২৯ টাকা, অ্যাপেলেন্স ২২৮ টাকা, অ্যক্রিফোল্ড ইন্ট্রিকুলার ১ হাজার ১৩ টাকা, সুপার ফোব ৩ হাজার ২৬৬ টাকা।
যুক্তরাষ্ট্রের একিউট পিএমএমএ ১ হাজার ৫৯৮ টাকা, একিউইটি হাইপ্রোফোবিক ৬ হাজার ৬৬০ টাকা, আইকিউ এক্রেলিক ১৬ হাজার ৩২৫ টাকা, এক্রোসফ মাল্টপিস ৬ হাজার ৯০০ টাকা, এক্রোসফ এক্রলিক ৯ হাজার ৭০২ টাকা, এক্রোসফ আইকিউ টরিক ৪১ হাজার ৫০৫ টাকা, এক্রোসফ আইকিউ এসফেরিক ১৮ হাজার ৫৮৪ টাকা, এক্রোসফ আইকিউপেনপটিক্ ৮০ হাজার ২২৩ টাকা, এক্রোসফ আইকিউ ভিভিটি ৮৬ হাজার ১২৫ টাকা, ক্লেরন হাইড্রোফবিক ১৮ হাজার ৮৫০ টাকা, সানকস্ট হাইড্রোফিলিক ৪ হাজার ৫৫০ টাকা, সানকস্ট পিএমএমএ ১ হাজার ৬২০ টাকা, মাইরাডো ১১ হাজার ৫০০ টাকা, ভিসটাজো ৫ হাজার ৪০০ টাকা, ওএসআই পিএমএমএ ১ হাজার ৫০০ টাকা, সানকস্ট হাইড্রোফিবিক ১৩ হাজার টাকা, ইভিও ভিসিআন আইসিএল ৫৫ হাজার ২০৩ টাকা, ইভিও ভিসিন টোরিক আইসিএল ৮২ হাজার ৪২৭ টাকা, ইভিও প্লাস ৫৫ হাজার ২০৩ টাকা, ইভিও প্লাস ভিসিন টোরিক ৮২ হাজার ৪২৭ টাকা, একেআরইওএস (মাইক্রো) ১৩ হাজার ৭২৪ টাকা, একেআরইওএস (এডভান্স) ৮ হাজার ২০০ টাকা, ইএন ভিসটা ১৫ হাজার ৫০০ টাকা, আইএসআইওএল পিএমএমএ ১ হাজার ৫৮৫ টাকা, এমডিআর পিএমএমএ ১ হাজার ৬০০ টাকা, এমডিআর হাইড্রোলিলিক ৪ হাজার ৫০০ টাকা, এমডিআর হাইডোফিলিক এ্যক্রেলিক ৬ হাজার ৯০০ টাকা, আইএসআইএএল ফোল্ডাবেল ৪ হাজার ৮০ টাকা, টেক-লেন্স ২৬ হাজার ৬০০ টাকা, টেক লেন্স (৮৭২) ৫৯ হাজার টাকা, টেক লেন্স (৮৭২ ওয়াই) ৬ হাজার ৪০০ টাকা, টেক লেন্স (৯০০) ৭ হাজার ৯৫০ টাকা, প্রিসিসেল সফট (পি ৩০২ এ) ১৫ হাজার ১৫০ টাকা, প্রিসিসেল সফট (পি ৩০২ এসি) ৯ হাজার ৮৫০ টাকা, হাইড্রোফিলিকসিএলএম ফ্লিক্স-৪২ ৫ হাজার ১০০ টাকা, অ্যস্ট্রেরি ৫৬ ইনজেক্টর ৭ হাজার টাকা, আইসোটেকনিক পিএমএমএ ২ হাজার ৩০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক ৫ হাজার ৭০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক ইয়েলো ১৫ হাজার টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক (আইবি ৬০) ১০ হাজার ৪০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক (২৫ বিএসওয়াই) ১৩ হাজার ৫০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক (এইচপি-২৫) ১১ হাজার ২০০ টাকা, সেনসার এইচডিওয়াই ৭ হাজার ৩২৫ টাকা, সেনসার-১ পিস ৯ হাজার ৫৯৭ টাকা, টেকনিস মনোফোকাল ১৬ হাজার ৫৬২ টাকা, টেকনিস সিমফনে ৮৯ হাজার ৫৪৭ টাকা, টেকনিস আইহেন্স ২২ হাজার ৯২২ টাকা, ডিজিআর হাইডোফোবিক ৬ হাজার ৯০৩ ও ৪ হাজার ৮৮ টাকা এবং ডিজিআর পিএমএমএ ১ হাজার ৬২০ টাকা।
জাপানের নেক্স লয়েড এসপি ১৪ হাজার টাকা, নেক্স লয়েড এসপি ক্লিয়ার ১১ হাজার ৭০০ টাকা।
বেলজিয়ামের ভিসকোট স্টেরিল ৪৬৫০ টাকা, আইএসওপিউর ২৫ হাজার ৫০০ টাকা, ফাইন ভিশন ৭২ হাজার ৫০০ টাকা, মাইক্রোপুরি-১২৩ ১৫ হাজার টাকা।
যুক্তরাজ্যের এক্সপার্ট ১ হাজার ৫৮৫ টাকা, একুয়া ফ্রি ৯ হাজার ১৫৪ টাকা, হাউড্রো সেন্সে ইয়েলা ৪ হাজার ৩০০ টাকা, হাউড্রো সেন্সে ৩ হাজার ৯৯৪ টাকা, রেওয়ান ৫ হাজার টাকা, সি-ফ্লেক্স ৫ হাজার ৬০০ টাকা, সি-ফ্লেক্স (৫৭০ সি), ৪ হাজার ৮০৬ টাকা, রেওয়ান এসপেরিক ৫ হাজার ৭৭৫ টাকা, রেওয়ান হাইড্রোফোবিক ৭ হাজার ৩৫০ টাকা, রেওয়ান টোরিক ৩০ হাজার ৩৮০ টাকা, রেওয়ান টোরিফোকাল ৩৮ হাজার ৯৭৫ টাকা, আইসোটেকনিক পিএমএমএ ২ হাজার ৩০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক ৫ হাজার ৭০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক ইয়েলো ১৫ হাজার টাকা।
বারবাডোজের সফটেক-১ ২ হাজার ৮৫২ টাকা, সফটেক এইচডি ৪ হাজার ৬৩ টাকা, সফটেক এইচিডওয়াই ৫ হাজার ২৭৫ টাকা, সফটেক এইচপি-১ ৬ হাজার টাকা।
জার্মানির সিটি লুসিয়া ৬২১ পিওয়াই ১৯ হাজার টাকা, সিটি লুসয়া ১০ হাজার টাকা, এটি টোরবি ৪৩ হাজার টাকা, এটি লিসা ট্রা টোরিক ১ লাখ ২৬ হাজার টাকা।
হাঙ্গেরির জেড-ফ্লিক্স (৮৬০ ইয়েলো) ১৪ হাজার ৫০০ টাকা, জেড-ফ্লিক্স (৮৬০ পিএ ক্লিয়ার), জেড-ফ্লিক্স এইচবি অ্যপেরিক ১১ হাজার টাকা, জেড-ফ্লিক্স ক্লিয়ার ১০ হাজার টাকা।
গ্রিসের ওরিজন ১১ হাজার ১০০ টাকা, সিডা-লেন্স ৫ হাজার ৩০০ টাকা।

দেশে চোখের কৃত্রিম লেন্সের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ২৯টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের ১২৯ ধরনের লেন্সের দাম নির্ধারণ করেছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর। যেখানে সর্বনিম্ন লেন্সের দাম ১৪৩ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১ লাখ ২৬ হাজার টাকা। এখন থেকে নির্ধারিত মূল্যে রোগীদের লেন্স সংযোজনের নির্দেশ দিয়েছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
ঔষধ ও কসমেটিক আইন ২০২৩–এর ৩০ (১) ধারা অনুসারে, চোখের লেন্সের সর্বোচ্চ মূল্য নির্ধারণ করেছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। আজ বুধবার প্রশাসনের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. ইউসুফ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সব হাসপাতালের নোটিশ বোর্ডে মূল্য তালিকা প্রদর্শন করতে হবে। লেন্সের সর্বোচ্চ মূল্য তালিকা প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না। রোগীর কাছে লেন্সের নাম, সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য এবং উৎপাদক দেশের নাম উল্লেখ করে ক্যাশ মেমো দিতে হবে। ফ্যাকো সার্জারির পর রোগীকে লেন্সের প্যাকেট সরবরাহ করতে হবে। লেন্সের প্যাকেটের গায়ে উৎপাদন তারিখ, মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ, উৎপাদক দেশ এবং সর্বোচ্চ খুচরামূল্য উল্লেখ থাকতে হবে, যাতে সার্জনেরা সেটি দেখে নির্দেশনা দিতে পারেন।
বিজ্ঞপ্তিতে যেসব লেন্সর দাম নির্ধারণ করা হয়েছে সেগুলো হলো—
থাইল্যান্ডের হয়া ল্যাম্পুন লিমিটেডের হয়া আইইএনএস-২৫১ মডেল ১৫ হাজার ৮৯০ টাকা, হয়া আইইএনএস-১৫০ মডেল ৯ হাজার ৮৫ টাকা, এক্সওয়াই১-এসপি মডেল ২১ হাজার ১৯০ টাকা, পিসি-৬০ এরা মডেল ৮ হাজার ৩২৫ টাকা, হয়া ভিভিনিক্স টরিক ৪৬ হাজার ২৩৮ টাকা, হয়া নামিক্সমাল্টিসেরট ১৯ হাজার ২৮০ টাকা।
ভারতের ট্রফোল্ড–ফোডেবল ১ হাজার ১৯০ টাকা, এক্সিলেন্স রিজিড পিএমএমএ ২০৩ টাকা, অপটিমা লেন্স ২০১ টাকা, অপটিমা এ্যাক্রিলিক ৮৭১ টাকা, ম্যাক ফোল্ড ৮০০ টাকা, অপটিমা ভিইউই ৩ হাজার ৮০০ টাকা, আইক্রেল টোরিক ১৬ হাজার ৪৪২ টাকা, আইক্রেল প্লাস ৪ হাজার ৭৩৩ টাকা, আইক্রেল প্লাস হাইড্রোলিলিক ১ হাজার ৪২৪ টাকা, আইক্রেল এসইআরটি ৬ হাজার ৩৬০ টাকা, একোয়া ফোল্ড ১ হাজার টাকা, এক্রিভাস ২ হাজার ৯৫০ টাকা, ইউরোলেন্স ২২৮ টাকা, ইউরোঢোল্প ১ হাজার ১৩ টাকা, ইউরোভিউ ৩ হাজার ১৬৫ টাকা, ইউরোভিউ টোরিক ১৬ হাজার ৬০০ টাকা, ইউরোভিউ ডিফাইন ৩৯ হাজার ১০০ টাকা, ইউরোভিউ ইভি গোল্ড ৭২৯৩ টাকা, ইউরোব্ল ২২০ টাকা, ইউরোভাইস ৩০৫ টাকা, ইউরোজেল প্লাস ১ হাজার ৪২৩ টাকা, ইউরোসিল ৪ হাজার ২৫০ টাকা, আইরো অপকটেন লিকুইড ৫ হাজার ৯৩২ টাকা, ন্যানো আইওএল ৫ হাজার ৯৩০ টাকা, ন্যনো আইএএল ২০১ টাকা, ন্যানো এসকিউডি–৩৬০ ৪০২ টাকা, ন্যানো কিউ ৪৯১ টাকা, ন্যানো ফোল্ড ৮৭১ টাকা, আইলা এ্যক্রেলিক ৩ হাজার ২৬৬ টাকা, এ্যাক্রিল ৮৯০ টাকা, ক্লারভিউ ৬৮০ টাকা, হাইড্রোফিল (এফএ-৬০২৫) ১ হাজার ১৪৫ টাকা, কেটরাকোর ১৮১ টাকা, গ্লোফোল্ড ৭২৬ টাকা, অকুফ্লিস ৭৮০ টাকা, আই-ও-কেয়ার ১৪৩ টাকা, অ্যাক্রোল ইসি ৪ হাজার ৫৪৬ টাকা, অ্যাক্রোল প্রিলোডেড ২ হাজার ৭২৮ টাকা, অ্যক্রিডিফ ২১ হাজার ৪২৯ টাকা, অ্যাপেলেন্স ২২৮ টাকা, অ্যক্রিফোল্ড ইন্ট্রিকুলার ১ হাজার ১৩ টাকা, সুপার ফোব ৩ হাজার ২৬৬ টাকা।
যুক্তরাষ্ট্রের একিউট পিএমএমএ ১ হাজার ৫৯৮ টাকা, একিউইটি হাইপ্রোফোবিক ৬ হাজার ৬৬০ টাকা, আইকিউ এক্রেলিক ১৬ হাজার ৩২৫ টাকা, এক্রোসফ মাল্টপিস ৬ হাজার ৯০০ টাকা, এক্রোসফ এক্রলিক ৯ হাজার ৭০২ টাকা, এক্রোসফ আইকিউ টরিক ৪১ হাজার ৫০৫ টাকা, এক্রোসফ আইকিউ এসফেরিক ১৮ হাজার ৫৮৪ টাকা, এক্রোসফ আইকিউপেনপটিক্ ৮০ হাজার ২২৩ টাকা, এক্রোসফ আইকিউ ভিভিটি ৮৬ হাজার ১২৫ টাকা, ক্লেরন হাইড্রোফবিক ১৮ হাজার ৮৫০ টাকা, সানকস্ট হাইড্রোফিলিক ৪ হাজার ৫৫০ টাকা, সানকস্ট পিএমএমএ ১ হাজার ৬২০ টাকা, মাইরাডো ১১ হাজার ৫০০ টাকা, ভিসটাজো ৫ হাজার ৪০০ টাকা, ওএসআই পিএমএমএ ১ হাজার ৫০০ টাকা, সানকস্ট হাইড্রোফিবিক ১৩ হাজার টাকা, ইভিও ভিসিআন আইসিএল ৫৫ হাজার ২০৩ টাকা, ইভিও ভিসিন টোরিক আইসিএল ৮২ হাজার ৪২৭ টাকা, ইভিও প্লাস ৫৫ হাজার ২০৩ টাকা, ইভিও প্লাস ভিসিন টোরিক ৮২ হাজার ৪২৭ টাকা, একেআরইওএস (মাইক্রো) ১৩ হাজার ৭২৪ টাকা, একেআরইওএস (এডভান্স) ৮ হাজার ২০০ টাকা, ইএন ভিসটা ১৫ হাজার ৫০০ টাকা, আইএসআইওএল পিএমএমএ ১ হাজার ৫৮৫ টাকা, এমডিআর পিএমএমএ ১ হাজার ৬০০ টাকা, এমডিআর হাইড্রোলিলিক ৪ হাজার ৫০০ টাকা, এমডিআর হাইডোফিলিক এ্যক্রেলিক ৬ হাজার ৯০০ টাকা, আইএসআইএএল ফোল্ডাবেল ৪ হাজার ৮০ টাকা, টেক-লেন্স ২৬ হাজার ৬০০ টাকা, টেক লেন্স (৮৭২) ৫৯ হাজার টাকা, টেক লেন্স (৮৭২ ওয়াই) ৬ হাজার ৪০০ টাকা, টেক লেন্স (৯০০) ৭ হাজার ৯৫০ টাকা, প্রিসিসেল সফট (পি ৩০২ এ) ১৫ হাজার ১৫০ টাকা, প্রিসিসেল সফট (পি ৩০২ এসি) ৯ হাজার ৮৫০ টাকা, হাইড্রোফিলিকসিএলএম ফ্লিক্স-৪২ ৫ হাজার ১০০ টাকা, অ্যস্ট্রেরি ৫৬ ইনজেক্টর ৭ হাজার টাকা, আইসোটেকনিক পিএমএমএ ২ হাজার ৩০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক ৫ হাজার ৭০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক ইয়েলো ১৫ হাজার টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক (আইবি ৬০) ১০ হাজার ৪০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক (২৫ বিএসওয়াই) ১৩ হাজার ৫০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক (এইচপি-২৫) ১১ হাজার ২০০ টাকা, সেনসার এইচডিওয়াই ৭ হাজার ৩২৫ টাকা, সেনসার-১ পিস ৯ হাজার ৫৯৭ টাকা, টেকনিস মনোফোকাল ১৬ হাজার ৫৬২ টাকা, টেকনিস সিমফনে ৮৯ হাজার ৫৪৭ টাকা, টেকনিস আইহেন্স ২২ হাজার ৯২২ টাকা, ডিজিআর হাইডোফোবিক ৬ হাজার ৯০৩ ও ৪ হাজার ৮৮ টাকা এবং ডিজিআর পিএমএমএ ১ হাজার ৬২০ টাকা।
জাপানের নেক্স লয়েড এসপি ১৪ হাজার টাকা, নেক্স লয়েড এসপি ক্লিয়ার ১১ হাজার ৭০০ টাকা।
বেলজিয়ামের ভিসকোট স্টেরিল ৪৬৫০ টাকা, আইএসওপিউর ২৫ হাজার ৫০০ টাকা, ফাইন ভিশন ৭২ হাজার ৫০০ টাকা, মাইক্রোপুরি-১২৩ ১৫ হাজার টাকা।
যুক্তরাজ্যের এক্সপার্ট ১ হাজার ৫৮৫ টাকা, একুয়া ফ্রি ৯ হাজার ১৫৪ টাকা, হাউড্রো সেন্সে ইয়েলা ৪ হাজার ৩০০ টাকা, হাউড্রো সেন্সে ৩ হাজার ৯৯৪ টাকা, রেওয়ান ৫ হাজার টাকা, সি-ফ্লেক্স ৫ হাজার ৬০০ টাকা, সি-ফ্লেক্স (৫৭০ সি), ৪ হাজার ৮০৬ টাকা, রেওয়ান এসপেরিক ৫ হাজার ৭৭৫ টাকা, রেওয়ান হাইড্রোফোবিক ৭ হাজার ৩৫০ টাকা, রেওয়ান টোরিক ৩০ হাজার ৩৮০ টাকা, রেওয়ান টোরিফোকাল ৩৮ হাজার ৯৭৫ টাকা, আইসোটেকনিক পিএমএমএ ২ হাজার ৩০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক ৫ হাজার ৭০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক ইয়েলো ১৫ হাজার টাকা।
বারবাডোজের সফটেক-১ ২ হাজার ৮৫২ টাকা, সফটেক এইচডি ৪ হাজার ৬৩ টাকা, সফটেক এইচিডওয়াই ৫ হাজার ২৭৫ টাকা, সফটেক এইচপি-১ ৬ হাজার টাকা।
জার্মানির সিটি লুসিয়া ৬২১ পিওয়াই ১৯ হাজার টাকা, সিটি লুসয়া ১০ হাজার টাকা, এটি টোরবি ৪৩ হাজার টাকা, এটি লিসা ট্রা টোরিক ১ লাখ ২৬ হাজার টাকা।
হাঙ্গেরির জেড-ফ্লিক্স (৮৬০ ইয়েলো) ১৪ হাজার ৫০০ টাকা, জেড-ফ্লিক্স (৮৬০ পিএ ক্লিয়ার), জেড-ফ্লিক্স এইচবি অ্যপেরিক ১১ হাজার টাকা, জেড-ফ্লিক্স ক্লিয়ার ১০ হাজার টাকা।
গ্রিসের ওরিজন ১১ হাজার ১০০ টাকা, সিডা-লেন্স ৫ হাজার ৩০০ টাকা।

দেশে চোখের কৃত্রিম লেন্সের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ২৯টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের ১২৯ ধরনের লেন্সের দাম নির্ধারণ করেছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর। যেখানে সর্বনিম্ন লেন্সের দাম ১৪৩ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১ লাখ ২৬ হাজার টাকা। এখন থেকে নির্ধারিত মূল্যে রোগীদের লেন্স সংযোজনের নির্দেশ দিয়েছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
ঔষধ ও কসমেটিক আইন ২০২৩–এর ৩০ (১) ধারা অনুসারে, চোখের লেন্সের সর্বোচ্চ মূল্য নির্ধারণ করেছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। আজ বুধবার প্রশাসনের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. ইউসুফ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সব হাসপাতালের নোটিশ বোর্ডে মূল্য তালিকা প্রদর্শন করতে হবে। লেন্সের সর্বোচ্চ মূল্য তালিকা প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না। রোগীর কাছে লেন্সের নাম, সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য এবং উৎপাদক দেশের নাম উল্লেখ করে ক্যাশ মেমো দিতে হবে। ফ্যাকো সার্জারির পর রোগীকে লেন্সের প্যাকেট সরবরাহ করতে হবে। লেন্সের প্যাকেটের গায়ে উৎপাদন তারিখ, মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ, উৎপাদক দেশ এবং সর্বোচ্চ খুচরামূল্য উল্লেখ থাকতে হবে, যাতে সার্জনেরা সেটি দেখে নির্দেশনা দিতে পারেন।
বিজ্ঞপ্তিতে যেসব লেন্সর দাম নির্ধারণ করা হয়েছে সেগুলো হলো—
থাইল্যান্ডের হয়া ল্যাম্পুন লিমিটেডের হয়া আইইএনএস-২৫১ মডেল ১৫ হাজার ৮৯০ টাকা, হয়া আইইএনএস-১৫০ মডেল ৯ হাজার ৮৫ টাকা, এক্সওয়াই১-এসপি মডেল ২১ হাজার ১৯০ টাকা, পিসি-৬০ এরা মডেল ৮ হাজার ৩২৫ টাকা, হয়া ভিভিনিক্স টরিক ৪৬ হাজার ২৩৮ টাকা, হয়া নামিক্সমাল্টিসেরট ১৯ হাজার ২৮০ টাকা।
ভারতের ট্রফোল্ড–ফোডেবল ১ হাজার ১৯০ টাকা, এক্সিলেন্স রিজিড পিএমএমএ ২০৩ টাকা, অপটিমা লেন্স ২০১ টাকা, অপটিমা এ্যাক্রিলিক ৮৭১ টাকা, ম্যাক ফোল্ড ৮০০ টাকা, অপটিমা ভিইউই ৩ হাজার ৮০০ টাকা, আইক্রেল টোরিক ১৬ হাজার ৪৪২ টাকা, আইক্রেল প্লাস ৪ হাজার ৭৩৩ টাকা, আইক্রেল প্লাস হাইড্রোলিলিক ১ হাজার ৪২৪ টাকা, আইক্রেল এসইআরটি ৬ হাজার ৩৬০ টাকা, একোয়া ফোল্ড ১ হাজার টাকা, এক্রিভাস ২ হাজার ৯৫০ টাকা, ইউরোলেন্স ২২৮ টাকা, ইউরোঢোল্প ১ হাজার ১৩ টাকা, ইউরোভিউ ৩ হাজার ১৬৫ টাকা, ইউরোভিউ টোরিক ১৬ হাজার ৬০০ টাকা, ইউরোভিউ ডিফাইন ৩৯ হাজার ১০০ টাকা, ইউরোভিউ ইভি গোল্ড ৭২৯৩ টাকা, ইউরোব্ল ২২০ টাকা, ইউরোভাইস ৩০৫ টাকা, ইউরোজেল প্লাস ১ হাজার ৪২৩ টাকা, ইউরোসিল ৪ হাজার ২৫০ টাকা, আইরো অপকটেন লিকুইড ৫ হাজার ৯৩২ টাকা, ন্যানো আইওএল ৫ হাজার ৯৩০ টাকা, ন্যনো আইএএল ২০১ টাকা, ন্যানো এসকিউডি–৩৬০ ৪০২ টাকা, ন্যানো কিউ ৪৯১ টাকা, ন্যানো ফোল্ড ৮৭১ টাকা, আইলা এ্যক্রেলিক ৩ হাজার ২৬৬ টাকা, এ্যাক্রিল ৮৯০ টাকা, ক্লারভিউ ৬৮০ টাকা, হাইড্রোফিল (এফএ-৬০২৫) ১ হাজার ১৪৫ টাকা, কেটরাকোর ১৮১ টাকা, গ্লোফোল্ড ৭২৬ টাকা, অকুফ্লিস ৭৮০ টাকা, আই-ও-কেয়ার ১৪৩ টাকা, অ্যাক্রোল ইসি ৪ হাজার ৫৪৬ টাকা, অ্যাক্রোল প্রিলোডেড ২ হাজার ৭২৮ টাকা, অ্যক্রিডিফ ২১ হাজার ৪২৯ টাকা, অ্যাপেলেন্স ২২৮ টাকা, অ্যক্রিফোল্ড ইন্ট্রিকুলার ১ হাজার ১৩ টাকা, সুপার ফোব ৩ হাজার ২৬৬ টাকা।
যুক্তরাষ্ট্রের একিউট পিএমএমএ ১ হাজার ৫৯৮ টাকা, একিউইটি হাইপ্রোফোবিক ৬ হাজার ৬৬০ টাকা, আইকিউ এক্রেলিক ১৬ হাজার ৩২৫ টাকা, এক্রোসফ মাল্টপিস ৬ হাজার ৯০০ টাকা, এক্রোসফ এক্রলিক ৯ হাজার ৭০২ টাকা, এক্রোসফ আইকিউ টরিক ৪১ হাজার ৫০৫ টাকা, এক্রোসফ আইকিউ এসফেরিক ১৮ হাজার ৫৮৪ টাকা, এক্রোসফ আইকিউপেনপটিক্ ৮০ হাজার ২২৩ টাকা, এক্রোসফ আইকিউ ভিভিটি ৮৬ হাজার ১২৫ টাকা, ক্লেরন হাইড্রোফবিক ১৮ হাজার ৮৫০ টাকা, সানকস্ট হাইড্রোফিলিক ৪ হাজার ৫৫০ টাকা, সানকস্ট পিএমএমএ ১ হাজার ৬২০ টাকা, মাইরাডো ১১ হাজার ৫০০ টাকা, ভিসটাজো ৫ হাজার ৪০০ টাকা, ওএসআই পিএমএমএ ১ হাজার ৫০০ টাকা, সানকস্ট হাইড্রোফিবিক ১৩ হাজার টাকা, ইভিও ভিসিআন আইসিএল ৫৫ হাজার ২০৩ টাকা, ইভিও ভিসিন টোরিক আইসিএল ৮২ হাজার ৪২৭ টাকা, ইভিও প্লাস ৫৫ হাজার ২০৩ টাকা, ইভিও প্লাস ভিসিন টোরিক ৮২ হাজার ৪২৭ টাকা, একেআরইওএস (মাইক্রো) ১৩ হাজার ৭২৪ টাকা, একেআরইওএস (এডভান্স) ৮ হাজার ২০০ টাকা, ইএন ভিসটা ১৫ হাজার ৫০০ টাকা, আইএসআইওএল পিএমএমএ ১ হাজার ৫৮৫ টাকা, এমডিআর পিএমএমএ ১ হাজার ৬০০ টাকা, এমডিআর হাইড্রোলিলিক ৪ হাজার ৫০০ টাকা, এমডিআর হাইডোফিলিক এ্যক্রেলিক ৬ হাজার ৯০০ টাকা, আইএসআইএএল ফোল্ডাবেল ৪ হাজার ৮০ টাকা, টেক-লেন্স ২৬ হাজার ৬০০ টাকা, টেক লেন্স (৮৭২) ৫৯ হাজার টাকা, টেক লেন্স (৮৭২ ওয়াই) ৬ হাজার ৪০০ টাকা, টেক লেন্স (৯০০) ৭ হাজার ৯৫০ টাকা, প্রিসিসেল সফট (পি ৩০২ এ) ১৫ হাজার ১৫০ টাকা, প্রিসিসেল সফট (পি ৩০২ এসি) ৯ হাজার ৮৫০ টাকা, হাইড্রোফিলিকসিএলএম ফ্লিক্স-৪২ ৫ হাজার ১০০ টাকা, অ্যস্ট্রেরি ৫৬ ইনজেক্টর ৭ হাজার টাকা, আইসোটেকনিক পিএমএমএ ২ হাজার ৩০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক ৫ হাজার ৭০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক ইয়েলো ১৫ হাজার টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক (আইবি ৬০) ১০ হাজার ৪০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক (২৫ বিএসওয়াই) ১৩ হাজার ৫০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক (এইচপি-২৫) ১১ হাজার ২০০ টাকা, সেনসার এইচডিওয়াই ৭ হাজার ৩২৫ টাকা, সেনসার-১ পিস ৯ হাজার ৫৯৭ টাকা, টেকনিস মনোফোকাল ১৬ হাজার ৫৬২ টাকা, টেকনিস সিমফনে ৮৯ হাজার ৫৪৭ টাকা, টেকনিস আইহেন্স ২২ হাজার ৯২২ টাকা, ডিজিআর হাইডোফোবিক ৬ হাজার ৯০৩ ও ৪ হাজার ৮৮ টাকা এবং ডিজিআর পিএমএমএ ১ হাজার ৬২০ টাকা।
জাপানের নেক্স লয়েড এসপি ১৪ হাজার টাকা, নেক্স লয়েড এসপি ক্লিয়ার ১১ হাজার ৭০০ টাকা।
বেলজিয়ামের ভিসকোট স্টেরিল ৪৬৫০ টাকা, আইএসওপিউর ২৫ হাজার ৫০০ টাকা, ফাইন ভিশন ৭২ হাজার ৫০০ টাকা, মাইক্রোপুরি-১২৩ ১৫ হাজার টাকা।
যুক্তরাজ্যের এক্সপার্ট ১ হাজার ৫৮৫ টাকা, একুয়া ফ্রি ৯ হাজার ১৫৪ টাকা, হাউড্রো সেন্সে ইয়েলা ৪ হাজার ৩০০ টাকা, হাউড্রো সেন্সে ৩ হাজার ৯৯৪ টাকা, রেওয়ান ৫ হাজার টাকা, সি-ফ্লেক্স ৫ হাজার ৬০০ টাকা, সি-ফ্লেক্স (৫৭০ সি), ৪ হাজার ৮০৬ টাকা, রেওয়ান এসপেরিক ৫ হাজার ৭৭৫ টাকা, রেওয়ান হাইড্রোফোবিক ৭ হাজার ৩৫০ টাকা, রেওয়ান টোরিক ৩০ হাজার ৩৮০ টাকা, রেওয়ান টোরিফোকাল ৩৮ হাজার ৯৭৫ টাকা, আইসোটেকনিক পিএমএমএ ২ হাজার ৩০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক ৫ হাজার ৭০০ টাকা, আইসোটিনক হাইড্রোফিলিক ইয়েলো ১৫ হাজার টাকা।
বারবাডোজের সফটেক-১ ২ হাজার ৮৫২ টাকা, সফটেক এইচডি ৪ হাজার ৬৩ টাকা, সফটেক এইচিডওয়াই ৫ হাজার ২৭৫ টাকা, সফটেক এইচপি-১ ৬ হাজার টাকা।
জার্মানির সিটি লুসিয়া ৬২১ পিওয়াই ১৯ হাজার টাকা, সিটি লুসয়া ১০ হাজার টাকা, এটি টোরবি ৪৩ হাজার টাকা, এটি লিসা ট্রা টোরিক ১ লাখ ২৬ হাজার টাকা।
হাঙ্গেরির জেড-ফ্লিক্স (৮৬০ ইয়েলো) ১৪ হাজার ৫০০ টাকা, জেড-ফ্লিক্স (৮৬০ পিএ ক্লিয়ার), জেড-ফ্লিক্স এইচবি অ্যপেরিক ১১ হাজার টাকা, জেড-ফ্লিক্স ক্লিয়ার ১০ হাজার টাকা।
গ্রিসের ওরিজন ১১ হাজার ১০০ টাকা, সিডা-লেন্স ৫ হাজার ৩০০ টাকা।

ঘুমিয়ে পড়া কি আপনাকে লোকের সামনে হাসির পাত্র বানিয়ে তুলছে? এ জন্য কি কারও সঙ্গে ঘুমাতে সংকোচ বোধ করছেন? সোজাভাবে জিজ্ঞাসা করি, ঘুমালে কি আপনি নাক ডাকেন? নাক ডাকা একটি সাধারণ সমস্যা। কিন্তু এটি শুধু আপনার সঙ্গীর ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায় না, বরং অনেক সময় গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে
চোখের রোগ বিভিন্ন কারণে হতে পারে এবং কিছু রোগ পুরুষদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। পুরুষদের চোখের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করার জন্য অনেক ধরনের রোগ ও সমস্যার সৃষ্টি হয়, যেমন জেনেটিক ফ্যাক্টর, জীবনযাত্রার স্টাইল এবং পরিবেশগত কারণে। এখানে এমন কিছু চোখের রোগের কথা বলা হলো, যা পুরুষদের মধ্যে বেশি হয়।
১০ ঘণ্টা আগে
পিঠব্যথা বা লো ব্যাক পেইন সাধারণ কারণে শুরু হলেও সময়মতো ব্যবস্থা না নিলে এটি দীর্ঘমেয়াদি অস্বস্তি, চলাফেরায় সীমাবদ্ধতা এবং দৈনন্দিন জীবনে নানা সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
শীতকাল মানেই টাটকা, সবুজ ও বাহারি সবজির সমাহার। বাজারে ঢুকলে দেখা মেলে নানান সবজির। কম দামে ফুলকপি, বাঁধাকপি, শিম, গাজর, মটরশুঁটি, ব্রকলি এবং ধনেপাতার মতো সবজি কিনে সারা বছর এগুলোর স্বাদ উপভোগ করতে চান অনেকে। তবে কিনে বাড়ি ফিরলেই যে এর পুষ্টিগুণ সব আপনার পেটে যাবে, এমন নয়।
১১ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

ঘুমিয়ে পড়া কি আপনাকে লোকের সামনে হাসির পাত্র বানিয়ে তুলছে? এ জন্য কি কারও সঙ্গে ঘুমাতে সংকোচ বোধ করছেন? সোজাভাবে জিজ্ঞাসা করি, ঘুমালে কি আপনি নাক ডাকেন? নাক ডাকা একটি সাধারণ সমস্যা। কিন্তু এটি শুধু আপনার সঙ্গীর ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায় না, বরং অনেক সময় গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। যেমন অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া। গবেষণায় দেখা গেছে, যুক্তরাজ্যে প্রায় ৪০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ এই সমস্যায় ভোগেন।
পুরুষের মধ্যে এর প্রবণতা বেশি। পুরুষ ও নারী নাক ডাকার অনুপাত ২.৩: ১। নাক ডাকার প্রধান কারণ স্থূলতা হলেও এক-তৃতীয়াংশ হালকা-পাতলা মানুষও নাক ডাকেন। শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় বাতাসের প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হলে গলার শিথিল টিস্যুগুলো কেঁপে ওঠে এবং জোরে শব্দ সৃষ্টি হয়। শিশুবিশেষজ্ঞ আমিনুল ইসলাম শেখ বলেন, শরীরের অতিরিক্ত ওজন নাক ডাকার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত। বাড়তি ওজন নাকের ভেতরে বাতাস চলাচলের জায়গা সংকীর্ণ করে দেয়। এতে শ্বাসপ্রশ্বাস চলাচলের সময় শব্দের সৃষ্টি হয়। তাই ওজন কমালে এই সমস্যা থেকে অনেকটা রেহাই পাওয়া সম্ভব।

ঘুমিয়ে পড়া কি আপনাকে লোকের সামনে হাসির পাত্র বানিয়ে তুলছে? এ জন্য কি কারও সঙ্গে ঘুমাতে সংকোচ বোধ করছেন? সোজাভাবে জিজ্ঞাসা করি, ঘুমালে কি আপনি নাক ডাকেন? নাক ডাকা একটি সাধারণ সমস্যা। কিন্তু এটি শুধু আপনার সঙ্গীর ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায় না, বরং অনেক সময় গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। যেমন অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া। গবেষণায় দেখা গেছে, যুক্তরাজ্যে প্রায় ৪০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ এই সমস্যায় ভোগেন।
পুরুষের মধ্যে এর প্রবণতা বেশি। পুরুষ ও নারী নাক ডাকার অনুপাত ২.৩: ১। নাক ডাকার প্রধান কারণ স্থূলতা হলেও এক-তৃতীয়াংশ হালকা-পাতলা মানুষও নাক ডাকেন। শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় বাতাসের প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হলে গলার শিথিল টিস্যুগুলো কেঁপে ওঠে এবং জোরে শব্দ সৃষ্টি হয়। শিশুবিশেষজ্ঞ আমিনুল ইসলাম শেখ বলেন, শরীরের অতিরিক্ত ওজন নাক ডাকার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত। বাড়তি ওজন নাকের ভেতরে বাতাস চলাচলের জায়গা সংকীর্ণ করে দেয়। এতে শ্বাসপ্রশ্বাস চলাচলের সময় শব্দের সৃষ্টি হয়। তাই ওজন কমালে এই সমস্যা থেকে অনেকটা রেহাই পাওয়া সম্ভব।

দেশে চোখের লেন্সের সর্বোচ্চ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ২৯টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের ১২৯ ধরনের লেন্সের দাম নির্ধারণ করেছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর। যেখানে সর্বনিম্ন লেন্সের দাম ১৪৩ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১ লাখ ২৬ হাজার টাকা। এখন থেকে নির্ধারিত মূল্যে রোগীদের লেন্স সংযোজনের নির্দেশ দিয়েছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর
১৩ ডিসেম্বর ২০২৩
চোখের রোগ বিভিন্ন কারণে হতে পারে এবং কিছু রোগ পুরুষদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। পুরুষদের চোখের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করার জন্য অনেক ধরনের রোগ ও সমস্যার সৃষ্টি হয়, যেমন জেনেটিক ফ্যাক্টর, জীবনযাত্রার স্টাইল এবং পরিবেশগত কারণে। এখানে এমন কিছু চোখের রোগের কথা বলা হলো, যা পুরুষদের মধ্যে বেশি হয়।
১০ ঘণ্টা আগে
পিঠব্যথা বা লো ব্যাক পেইন সাধারণ কারণে শুরু হলেও সময়মতো ব্যবস্থা না নিলে এটি দীর্ঘমেয়াদি অস্বস্তি, চলাফেরায় সীমাবদ্ধতা এবং দৈনন্দিন জীবনে নানা সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
শীতকাল মানেই টাটকা, সবুজ ও বাহারি সবজির সমাহার। বাজারে ঢুকলে দেখা মেলে নানান সবজির। কম দামে ফুলকপি, বাঁধাকপি, শিম, গাজর, মটরশুঁটি, ব্রকলি এবং ধনেপাতার মতো সবজি কিনে সারা বছর এগুলোর স্বাদ উপভোগ করতে চান অনেকে। তবে কিনে বাড়ি ফিরলেই যে এর পুষ্টিগুণ সব আপনার পেটে যাবে, এমন নয়।
১১ ঘণ্টা আগেডা. মো. আরমান হোসেন রনি

চোখের রোগ বিভিন্ন কারণে হতে পারে এবং কিছু রোগ পুরুষদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। পুরুষদের চোখের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করার জন্য অনেক ধরনের রোগ ও সমস্যার সৃষ্টি হয়, যেমন জেনেটিক ফ্যাক্টর, জীবনযাত্রার স্টাইল এবং পরিবেশগত কারণে। এখানে এমন কিছু চোখের রোগের কথা বলা হলো, যা পুরুষদের মধ্যে বেশি হয়।
চোখের মণির অস্বাভাবিকতা: পুরুষদের মধ্যে চোখের মণির অস্বাভাবিকতা বা চোখের মণি সঠিকভাবে কাজ না করা একটি সাধারণ সমস্যা। চোখের মণি বা কর্নিয়া হলো চোখের সামনের স্বচ্ছ অংশ, যা চোখে আসা আলোকে সঠিকভাবে লেন্সে নিয়ে যায়। কোনো কারণে যদি কর্নিয়ার গঠন পরিবর্তিত হয়, তাহলে সেটি দৃষ্টিপ্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে। কিছু বিশেষজ্ঞের মতে, পুরুষদের মধ্যে কর্নিয়া সমস্যা বেশি হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
রেটিনাল ডিস্ট্রফি: রেটিনাল ডিস্ট্রফি একটি বিরল চোখের রোগ, যেখানে চোখের রেটিনা (যা চোখের পেছনের অংশে থাকে এবং দৃষ্টির জন্য দায়ী) ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করে। এই রোগ পুরুষদের মধ্যে বেশি। রেটিনাল ডিস্ট্রফির কারণে দৃষ্টিশক্তি কমে এবং এটি সাধারণত প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে চলে আসে।
গ্লুকোমা: গ্লুকোমা এমন একটি রোগ, যা চোখের চাপের কারণে রেটিনার স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত করে। পুরুষদের মধ্যে গ্লুকোমার প্রবণতা বেশি দেখা যায়। গ্লুকোমা হলে দৃষ্টিশক্তি ধীরে ধীরে কমে যেতে পারে এবং এতে চোখের ভেতরে চাপ বাড়তে থাকে। এটি একধরনের নীরব রোগ। কারণ, এতে প্রথম দিকে কোনো উপসর্গ দেখা যায় না। গ্লুকোমার কারণে যে কারও দৃষ্টিশক্তি পুরোপুরি হারিয়ে যেতে পারে।
ক্যাটারাক্ট: ক্যাটারাক্ট হলো চোখের লেন্সের ঘোলা হয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া। ফলে দৃষ্টিশক্তি কমে যায়। পুরুষদের মধ্যে বয়স হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই রোগ বেশি দেখা যায়। যদিও ক্যাটারাক্ট সাধারণত বৃদ্ধ বয়সে দেখা যায়, তবে কিছু বিশেষ কারণে এটি পুরুষদের মধ্যে কম বয়সেও হতে পারে। ক্যাটারাক্টের কারণে দৃষ্টিশক্তির সমস্যা সৃষ্টি হয় এবং এটি একমাত্র অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ঠিক করা সম্ভব।
ম্যাকুলার ডিজেনারেশন: ম্যাকুলার ডিজেনারেশন হলো চোখের রেটিনার একটি অংশ, যা কেন্দ্রীয় দৃষ্টি নিয়ে কাজ করে, তা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া। এটি সাধারণত বৃদ্ধ বয়সে দেখা যায়, কিন্তু পুরুষদের মধ্যে এটির প্রবণতা কিছুটা বেশি। এটি চোখের দৃষ্টি কমিয়ে আনে এবং ব্যক্তি নির্দিষ্ট কিছু কাজ করতে অক্ষম হতে পারে। যেমন পড়াশোনা কিংবা ছোটখাটো খুঁটিনাটি কাজ।
কনজাংটিভাইটিস: কনজাংটিভাইটিস কিংবা চোখের সাদা অংশে প্রদাহ একটি সাধারণ চোখের সমস্যা, যা পুরুষদের মধ্যে বেশি।
এটি সাধারণত ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া অথবা অ্যালার্জির কারণে হয়। কনজাংটিভাইটিসের লক্ষণ হিসেবে চোখ লাল হয়ে যাওয়া, চোখে জ্বালা কিংবা অস্বস্তি অনুভব হওয়া এবং চোখ দিয়ে পানি পড়া ইত্যাদি হতে পারে। যদিও এটি সবার মধ্যে হতে পারে। তবে পুরুষদের মধ্যে এটি বেশি প্রকট হতে দেখা যায়।
প্রেসবায়োপিয়া বা চালশে: প্রেসবায়োপিয়া হলো চোখের এমন একটি অবস্থা, যেখানে বয়স্ক ব্যক্তির কাছে থেকে ছোট জিনিস পড়তে সমস্যা হয়। সাধারণত ৪০ বছর বয়সের পর এই রোগ দেখা যায়। যদিও এটি অনেক মানুষের মধ্যে হয়, তবে পুরুষদের মধ্যে এটি কিছুটা বেশি।
শুষ্ক চোখের সিনড্রোম: শুষ্ক চোখের সিনড্রোম হলো এমন একটি সমস্যা, যেখানে চোখের পৃষ্ঠে সঠিক পরিমাণে আর্দ্রতা থাকে না। এটি পুরুষদের মধ্যে বেশির ভাগ সময় দেখা যায়, বিশেষ করে যাদের দীর্ঘ সময় কম্পিউটার অথবা মোবাইল স্ক্রিনের সামনে বসে কাজ করতে হয়। শুষ্ক চোখের কারণে চোখে চুলকানি, লাল ভাব এবং চোখের চারপাশে চাপ অনুভূত হতে পারে।
রক্তনালিতে সমস্যা: ছেলেদের মধ্যে চোখের রক্তনালিতে সমস্যা হতে পারে এবং তা চোখে রক্তক্ষরণ সৃষ্টি করতে পারে। এই ধরনের সমস্যা সাধারণত রেটিনা অথবা চোখের অন্য অংশে রক্তপ্রবাহের সমস্যা সৃষ্টি করে এবং তা দৃষ্টির সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
রং দেখার সমস্যা: রং দেখার সমস্যা কিংবা বর্ণান্ধতা একটি জেনেটিক রোগ, যা ছেলেদের মধ্যে অনেক বেশি দেখা যায়। এটি সাধারণত পুরুষদের মধ্যে ৮০% বেশি দেখা যায়। কারণ, এটি X-ক্রোমোজোমের ওপর নির্ভরশীল। রঙের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে না পারার কারণে কিছু সামাজিক বা পেশাগত কাজের ক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
চক্ষুবিশেষজ্ঞ ও সার্জন, জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা।

চোখের রোগ বিভিন্ন কারণে হতে পারে এবং কিছু রোগ পুরুষদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। পুরুষদের চোখের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করার জন্য অনেক ধরনের রোগ ও সমস্যার সৃষ্টি হয়, যেমন জেনেটিক ফ্যাক্টর, জীবনযাত্রার স্টাইল এবং পরিবেশগত কারণে। এখানে এমন কিছু চোখের রোগের কথা বলা হলো, যা পুরুষদের মধ্যে বেশি হয়।
চোখের মণির অস্বাভাবিকতা: পুরুষদের মধ্যে চোখের মণির অস্বাভাবিকতা বা চোখের মণি সঠিকভাবে কাজ না করা একটি সাধারণ সমস্যা। চোখের মণি বা কর্নিয়া হলো চোখের সামনের স্বচ্ছ অংশ, যা চোখে আসা আলোকে সঠিকভাবে লেন্সে নিয়ে যায়। কোনো কারণে যদি কর্নিয়ার গঠন পরিবর্তিত হয়, তাহলে সেটি দৃষ্টিপ্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে। কিছু বিশেষজ্ঞের মতে, পুরুষদের মধ্যে কর্নিয়া সমস্যা বেশি হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
রেটিনাল ডিস্ট্রফি: রেটিনাল ডিস্ট্রফি একটি বিরল চোখের রোগ, যেখানে চোখের রেটিনা (যা চোখের পেছনের অংশে থাকে এবং দৃষ্টির জন্য দায়ী) ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করে। এই রোগ পুরুষদের মধ্যে বেশি। রেটিনাল ডিস্ট্রফির কারণে দৃষ্টিশক্তি কমে এবং এটি সাধারণত প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে চলে আসে।
গ্লুকোমা: গ্লুকোমা এমন একটি রোগ, যা চোখের চাপের কারণে রেটিনার স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত করে। পুরুষদের মধ্যে গ্লুকোমার প্রবণতা বেশি দেখা যায়। গ্লুকোমা হলে দৃষ্টিশক্তি ধীরে ধীরে কমে যেতে পারে এবং এতে চোখের ভেতরে চাপ বাড়তে থাকে। এটি একধরনের নীরব রোগ। কারণ, এতে প্রথম দিকে কোনো উপসর্গ দেখা যায় না। গ্লুকোমার কারণে যে কারও দৃষ্টিশক্তি পুরোপুরি হারিয়ে যেতে পারে।
ক্যাটারাক্ট: ক্যাটারাক্ট হলো চোখের লেন্সের ঘোলা হয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া। ফলে দৃষ্টিশক্তি কমে যায়। পুরুষদের মধ্যে বয়স হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই রোগ বেশি দেখা যায়। যদিও ক্যাটারাক্ট সাধারণত বৃদ্ধ বয়সে দেখা যায়, তবে কিছু বিশেষ কারণে এটি পুরুষদের মধ্যে কম বয়সেও হতে পারে। ক্যাটারাক্টের কারণে দৃষ্টিশক্তির সমস্যা সৃষ্টি হয় এবং এটি একমাত্র অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ঠিক করা সম্ভব।
ম্যাকুলার ডিজেনারেশন: ম্যাকুলার ডিজেনারেশন হলো চোখের রেটিনার একটি অংশ, যা কেন্দ্রীয় দৃষ্টি নিয়ে কাজ করে, তা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া। এটি সাধারণত বৃদ্ধ বয়সে দেখা যায়, কিন্তু পুরুষদের মধ্যে এটির প্রবণতা কিছুটা বেশি। এটি চোখের দৃষ্টি কমিয়ে আনে এবং ব্যক্তি নির্দিষ্ট কিছু কাজ করতে অক্ষম হতে পারে। যেমন পড়াশোনা কিংবা ছোটখাটো খুঁটিনাটি কাজ।
কনজাংটিভাইটিস: কনজাংটিভাইটিস কিংবা চোখের সাদা অংশে প্রদাহ একটি সাধারণ চোখের সমস্যা, যা পুরুষদের মধ্যে বেশি।
এটি সাধারণত ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া অথবা অ্যালার্জির কারণে হয়। কনজাংটিভাইটিসের লক্ষণ হিসেবে চোখ লাল হয়ে যাওয়া, চোখে জ্বালা কিংবা অস্বস্তি অনুভব হওয়া এবং চোখ দিয়ে পানি পড়া ইত্যাদি হতে পারে। যদিও এটি সবার মধ্যে হতে পারে। তবে পুরুষদের মধ্যে এটি বেশি প্রকট হতে দেখা যায়।
প্রেসবায়োপিয়া বা চালশে: প্রেসবায়োপিয়া হলো চোখের এমন একটি অবস্থা, যেখানে বয়স্ক ব্যক্তির কাছে থেকে ছোট জিনিস পড়তে সমস্যা হয়। সাধারণত ৪০ বছর বয়সের পর এই রোগ দেখা যায়। যদিও এটি অনেক মানুষের মধ্যে হয়, তবে পুরুষদের মধ্যে এটি কিছুটা বেশি।
শুষ্ক চোখের সিনড্রোম: শুষ্ক চোখের সিনড্রোম হলো এমন একটি সমস্যা, যেখানে চোখের পৃষ্ঠে সঠিক পরিমাণে আর্দ্রতা থাকে না। এটি পুরুষদের মধ্যে বেশির ভাগ সময় দেখা যায়, বিশেষ করে যাদের দীর্ঘ সময় কম্পিউটার অথবা মোবাইল স্ক্রিনের সামনে বসে কাজ করতে হয়। শুষ্ক চোখের কারণে চোখে চুলকানি, লাল ভাব এবং চোখের চারপাশে চাপ অনুভূত হতে পারে।
রক্তনালিতে সমস্যা: ছেলেদের মধ্যে চোখের রক্তনালিতে সমস্যা হতে পারে এবং তা চোখে রক্তক্ষরণ সৃষ্টি করতে পারে। এই ধরনের সমস্যা সাধারণত রেটিনা অথবা চোখের অন্য অংশে রক্তপ্রবাহের সমস্যা সৃষ্টি করে এবং তা দৃষ্টির সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
রং দেখার সমস্যা: রং দেখার সমস্যা কিংবা বর্ণান্ধতা একটি জেনেটিক রোগ, যা ছেলেদের মধ্যে অনেক বেশি দেখা যায়। এটি সাধারণত পুরুষদের মধ্যে ৮০% বেশি দেখা যায়। কারণ, এটি X-ক্রোমোজোমের ওপর নির্ভরশীল। রঙের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে না পারার কারণে কিছু সামাজিক বা পেশাগত কাজের ক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
চক্ষুবিশেষজ্ঞ ও সার্জন, জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা।

দেশে চোখের লেন্সের সর্বোচ্চ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ২৯টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের ১২৯ ধরনের লেন্সের দাম নির্ধারণ করেছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর। যেখানে সর্বনিম্ন লেন্সের দাম ১৪৩ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১ লাখ ২৬ হাজার টাকা। এখন থেকে নির্ধারিত মূল্যে রোগীদের লেন্স সংযোজনের নির্দেশ দিয়েছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর
১৩ ডিসেম্বর ২০২৩
ঘুমিয়ে পড়া কি আপনাকে লোকের সামনে হাসির পাত্র বানিয়ে তুলছে? এ জন্য কি কারও সঙ্গে ঘুমাতে সংকোচ বোধ করছেন? সোজাভাবে জিজ্ঞাসা করি, ঘুমালে কি আপনি নাক ডাকেন? নাক ডাকা একটি সাধারণ সমস্যা। কিন্তু এটি শুধু আপনার সঙ্গীর ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায় না, বরং অনেক সময় গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে
পিঠব্যথা বা লো ব্যাক পেইন সাধারণ কারণে শুরু হলেও সময়মতো ব্যবস্থা না নিলে এটি দীর্ঘমেয়াদি অস্বস্তি, চলাফেরায় সীমাবদ্ধতা এবং দৈনন্দিন জীবনে নানা সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
শীতকাল মানেই টাটকা, সবুজ ও বাহারি সবজির সমাহার। বাজারে ঢুকলে দেখা মেলে নানান সবজির। কম দামে ফুলকপি, বাঁধাকপি, শিম, গাজর, মটরশুঁটি, ব্রকলি এবং ধনেপাতার মতো সবজি কিনে সারা বছর এগুলোর স্বাদ উপভোগ করতে চান অনেকে। তবে কিনে বাড়ি ফিরলেই যে এর পুষ্টিগুণ সব আপনার পেটে যাবে, এমন নয়।
১১ ঘণ্টা আগেডা. অনিক সরকার পলাশ

পিঠব্যথা বা লো ব্যাক পেইন সাধারণ কারণে শুরু হলেও সময়মতো ব্যবস্থা না নিলে এটি দীর্ঘমেয়াদি অস্বস্তি, চলাফেরায় সীমাবদ্ধতা এবং দৈনন্দিন জীবনে নানা সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।
পিঠে ব্যথা হওয়ার পেছনে একাধিক কারণ থাকতে পারে। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ কয়েকটি হলো—
ভুলভাবে বসা, ঝুঁকে কাজ করা, মোবাইল বা ল্যাপটপ দীর্ঘ সময় ব্যবহার, নরম বিছানায় ঘুমানো সবই মেরুদণ্ডের স্বাভাবিক অবস্থান নষ্ট করে ব্যথা বাড়াতে পারে।
দৈনন্দিন শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়ামের অভাবে পিঠের পেশি দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে সামান্য চাপেই ব্যথা দেখা দেয়।
হঠাৎ ভারী জিনিস তোলা, ভুলভাবে নড়াচড়া বা অতিরিক্ত শ্রমের কারণে পেশি ও লিগামেন্টে টান ধরে। এটিও তীব্র পিঠব্যথার সাধারণ কারণ।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মেরুদণ্ডের ডিস্কগুলো ক্ষয় হতে থাকে। এর ফলে স্পন্ডাইলোসিস, সায়াটিকা ও ডিস্ক প্রল্যাপসের মতো রোগ দেখা দেয়।
অনেক সময় কিডনি, পিত্তথলি বা অগ্ন্যাশয়ের সমস্যা থেকেও পিঠব্যথা অনুভূত হতে পারে। তাই দীর্ঘস্থায়ী বা অস্বাভাবিক ব্যথার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা জরুরি।
পিঠব্যথা কম থেকে তীব্র—উভয় মাত্রার হতে পারে। কারও ব্যথা কয়েক দিনে কমে যায়, আবার
কারও ক্ষেত্রে সপ্তাহ বা মাস ধরে চলতে পারে। হাঁটতে গেলে ব্যথা বাড়া, পা পর্যন্ত ব্যথা ছড়িয়ে পড়া, কোমর শক্ত হয়ে যাওয়া কিংবা বারবার শোয়া-বসায় অস্বস্তি এসবই সাধারণ উপসর্গ।
অভ্যাস ও জীবনযাত্রায় কয়েকটি পরিবর্তন আনলে পিঠব্যথা অনেকটা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
সঠিক অঙ্গভঙ্গি বজায় রাখা: বসে অথবা দাঁড়িয়ে কাজ করার সময় মেরুদণ্ড সোজা রাখতে হবে। চেয়ারে বসলে কোমর পুরোটা ব্যাকরেস্টে ঠেকিয়ে বসা উচিত। ঘুমানোর সময় খুব নরম গদি এড়িয়ে চলুন।
নিয়মিত ব্যায়াম করা: পিঠের পেশি শক্তিশালী রাখতে প্রতিদিন কিছুক্ষণ হাঁটা, হালকা স্ট্রেচিং কিংবা ফিজিওথেরাপি,
এ ধরনের ব্যায়াম বেশ উপকারী। ব্যথা বেড়ে গেলে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ব্যায়াম না করাই ভালো।
ওজন নিয়ন্ত্রণ করা: অতিরিক্ত ওজন কোমরের নিচের দিকে বাড়তি চাপ তৈরি করে। সুস্থ খাদ্যাভ্যাস এবং নিয়মিত চলাফেরায় ওজন ঠিক রাখলে ব্যথা অনেকটা কমে।
একই ভঙ্গিতে দীর্ঘ সময় না থাকা: দীর্ঘ সময় একভাবে বসে বা দাঁড়িয়ে থাকলে পেশিতে চাপ জমে। প্রতি ঘণ্টায় ২-৩ মিনিট হেঁটে নিন বা অঙ্গভঙ্গি পরিবর্তন করুন।
অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞ, আলোক হাসপাতাল, মিরপুর-৬

পিঠব্যথা বা লো ব্যাক পেইন সাধারণ কারণে শুরু হলেও সময়মতো ব্যবস্থা না নিলে এটি দীর্ঘমেয়াদি অস্বস্তি, চলাফেরায় সীমাবদ্ধতা এবং দৈনন্দিন জীবনে নানা সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।
পিঠে ব্যথা হওয়ার পেছনে একাধিক কারণ থাকতে পারে। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ কয়েকটি হলো—
ভুলভাবে বসা, ঝুঁকে কাজ করা, মোবাইল বা ল্যাপটপ দীর্ঘ সময় ব্যবহার, নরম বিছানায় ঘুমানো সবই মেরুদণ্ডের স্বাভাবিক অবস্থান নষ্ট করে ব্যথা বাড়াতে পারে।
দৈনন্দিন শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়ামের অভাবে পিঠের পেশি দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে সামান্য চাপেই ব্যথা দেখা দেয়।
হঠাৎ ভারী জিনিস তোলা, ভুলভাবে নড়াচড়া বা অতিরিক্ত শ্রমের কারণে পেশি ও লিগামেন্টে টান ধরে। এটিও তীব্র পিঠব্যথার সাধারণ কারণ।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মেরুদণ্ডের ডিস্কগুলো ক্ষয় হতে থাকে। এর ফলে স্পন্ডাইলোসিস, সায়াটিকা ও ডিস্ক প্রল্যাপসের মতো রোগ দেখা দেয়।
অনেক সময় কিডনি, পিত্তথলি বা অগ্ন্যাশয়ের সমস্যা থেকেও পিঠব্যথা অনুভূত হতে পারে। তাই দীর্ঘস্থায়ী বা অস্বাভাবিক ব্যথার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা জরুরি।
পিঠব্যথা কম থেকে তীব্র—উভয় মাত্রার হতে পারে। কারও ব্যথা কয়েক দিনে কমে যায়, আবার
কারও ক্ষেত্রে সপ্তাহ বা মাস ধরে চলতে পারে। হাঁটতে গেলে ব্যথা বাড়া, পা পর্যন্ত ব্যথা ছড়িয়ে পড়া, কোমর শক্ত হয়ে যাওয়া কিংবা বারবার শোয়া-বসায় অস্বস্তি এসবই সাধারণ উপসর্গ।
অভ্যাস ও জীবনযাত্রায় কয়েকটি পরিবর্তন আনলে পিঠব্যথা অনেকটা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
সঠিক অঙ্গভঙ্গি বজায় রাখা: বসে অথবা দাঁড়িয়ে কাজ করার সময় মেরুদণ্ড সোজা রাখতে হবে। চেয়ারে বসলে কোমর পুরোটা ব্যাকরেস্টে ঠেকিয়ে বসা উচিত। ঘুমানোর সময় খুব নরম গদি এড়িয়ে চলুন।
নিয়মিত ব্যায়াম করা: পিঠের পেশি শক্তিশালী রাখতে প্রতিদিন কিছুক্ষণ হাঁটা, হালকা স্ট্রেচিং কিংবা ফিজিওথেরাপি,
এ ধরনের ব্যায়াম বেশ উপকারী। ব্যথা বেড়ে গেলে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ব্যায়াম না করাই ভালো।
ওজন নিয়ন্ত্রণ করা: অতিরিক্ত ওজন কোমরের নিচের দিকে বাড়তি চাপ তৈরি করে। সুস্থ খাদ্যাভ্যাস এবং নিয়মিত চলাফেরায় ওজন ঠিক রাখলে ব্যথা অনেকটা কমে।
একই ভঙ্গিতে দীর্ঘ সময় না থাকা: দীর্ঘ সময় একভাবে বসে বা দাঁড়িয়ে থাকলে পেশিতে চাপ জমে। প্রতি ঘণ্টায় ২-৩ মিনিট হেঁটে নিন বা অঙ্গভঙ্গি পরিবর্তন করুন।
অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞ, আলোক হাসপাতাল, মিরপুর-৬

দেশে চোখের লেন্সের সর্বোচ্চ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ২৯টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের ১২৯ ধরনের লেন্সের দাম নির্ধারণ করেছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর। যেখানে সর্বনিম্ন লেন্সের দাম ১৪৩ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১ লাখ ২৬ হাজার টাকা। এখন থেকে নির্ধারিত মূল্যে রোগীদের লেন্স সংযোজনের নির্দেশ দিয়েছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর
১৩ ডিসেম্বর ২০২৩
ঘুমিয়ে পড়া কি আপনাকে লোকের সামনে হাসির পাত্র বানিয়ে তুলছে? এ জন্য কি কারও সঙ্গে ঘুমাতে সংকোচ বোধ করছেন? সোজাভাবে জিজ্ঞাসা করি, ঘুমালে কি আপনি নাক ডাকেন? নাক ডাকা একটি সাধারণ সমস্যা। কিন্তু এটি শুধু আপনার সঙ্গীর ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায় না, বরং অনেক সময় গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে
চোখের রোগ বিভিন্ন কারণে হতে পারে এবং কিছু রোগ পুরুষদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। পুরুষদের চোখের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করার জন্য অনেক ধরনের রোগ ও সমস্যার সৃষ্টি হয়, যেমন জেনেটিক ফ্যাক্টর, জীবনযাত্রার স্টাইল এবং পরিবেশগত কারণে। এখানে এমন কিছু চোখের রোগের কথা বলা হলো, যা পুরুষদের মধ্যে বেশি হয়।
১০ ঘণ্টা আগে
শীতকাল মানেই টাটকা, সবুজ ও বাহারি সবজির সমাহার। বাজারে ঢুকলে দেখা মেলে নানান সবজির। কম দামে ফুলকপি, বাঁধাকপি, শিম, গাজর, মটরশুঁটি, ব্রকলি এবং ধনেপাতার মতো সবজি কিনে সারা বছর এগুলোর স্বাদ উপভোগ করতে চান অনেকে। তবে কিনে বাড়ি ফিরলেই যে এর পুষ্টিগুণ সব আপনার পেটে যাবে, এমন নয়।
১১ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

শীতকাল মানেই টাটকা, সবুজ ও বাহারি সবজির সমাহার। বাজারে ঢুকলে দেখা মেলে নানান সবজির। কম দামে ফুলকপি, বাঁধাকপি, শিম, গাজর, মটরশুঁটি, ব্রকলি এবং ধনেপাতার মতো সবজি কিনে সারা বছর এগুলোর স্বাদ উপভোগ করতে চান অনেকে। তবে কিনে বাড়ি ফিরলেই যে এর পুষ্টিগুণ সব আপনার পেটে যাবে, এমন নয়। সঠিক পদ্ধতি জানা না থাকলে এসব সবজির রং, স্বাদ ও পুষ্টিগুণ দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টি কর্মকর্তা মো. ইকবাল হোসেন বলেন, শরীরের বিভিন্ন রকমের পেশি এবং স্নায়ুতন্ত্রের সুরক্ষায় খনিজ লবণের ভূমিকা অনেক বেশি।
এই অতি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন ও খনিজ লবণগুলো প্রধানত শাকসবজি এবং ফলমূল থেকে পাই। কিন্তু ছোট ছোট কিছু অসাবধানতার কারণে আমরা শাকসবজি এবং ফলমূলের পুষ্টির একটা বড় অংশ থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়ি।
সংরক্ষণ করার প্রাথমিক ধাপ: ধোয়া ও শুকানো সবজি সংরক্ষণের আগে কিছু প্রাথমিক প্রস্তুতি অত্যন্ত জরুরি। যেমন সবজি আস্ত অবস্থায় ধোয়া। বাজার থেকে আনার পর, কাটার আগেই পরিষ্কার পানিতে ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। পুষ্টিবিদ মো. ইকবাল হোসেন বলেন, ধুয়ে নিলে পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন বি এবং সি পানির সঙ্গে মিশে শাকসবজির বাইরে চলে যায়। ফলে আমরা ওই শাকসবজি থেকে প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ লবণ পাই না। সবজি কাটা হয়ে গেলে আর ধোয়া উচিত নয়। মনে রাখতে হবে, সবজি কাটা হলে ধোয়া হলে তার নিজস্ব আর্দ্রতা নষ্ট হয়ে যায়। এরপর সেগুলো ভালো করে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। সংরক্ষণের পাত্র বা ব্যাগ যেন শুকনো থাকে। শুকনো কাপড় দিয়ে পাত্রগুলো ভালো করে মুছে নিন। মনে রাখবেন, আলু ও পেঁয়াজ একসঙ্গে সংরক্ষণ করবেন না। সবজিগুলো ফ্রিজে রাখার সময় চাপাচাপি না করে কিছুটা ফাঁকাভাবে ছোট ছিদ্রযুক্ত ড্রয়ার বা তাকে রাখুন।
দীর্ঘমেয়াদি সংরক্ষণের প্রধান কৌশল ব্লাঞ্চিং
সবজির স্বাদ, রং, ফ্লেভার ও টেক্সচার অক্ষুণ্ন রেখে দীর্ঘ সময়ের জন্য সংরক্ষণ কিংবা হিমায়িত করার প্রধান ও সঠিক পদ্ধতি হলো ব্লাঞ্চিং। ব্লাঞ্চিং হলো হালকা সেদ্ধ করা। অর্থাৎ ফুটন্ত পানিতে বা বাষ্পে (স্টিমিং পদ্ধতিতে) শাকসবজি অল্প সময়ের জন্য হালকা সেদ্ধ করে নেওয়া। আর সেদ্ধ করার সঙ্গে সঙ্গেই সবজিগুলোকে বরফ-ঠান্ডা পানিতে ডুবিয়ে দিতে হবে। এতে কুকিং প্রক্রিয়া থেমে যায় এবং সবজি বেশি সেদ্ধ হয় না। লাউ, মিষ্টি কুমড়া, মিষ্টিআলু কিংবা স্কোয়াশ জাতীয় সবজি ফ্রোজেন করার জন্য পুরোপুরি সেদ্ধ করে নিতে হয়। এই পদ্ধতি সবজিতে থাকা এনজাইমের ক্রিয়া বন্ধ করে দেয়, যা সবজির স্বাদ, রং, ফ্লেভার এবং টেক্সচারের কোনো পরিবর্তন না এনে তার প্রাকৃতিক সতেজতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এটি সবজির বাইরের ময়লা ও জীবাণু পরিষ্কার করে এবং পুষ্টিমান নষ্ট হওয়া রোধ করে। এ বিষয়ে পুষ্টিবিদ ইকবাল হোসেন বলেন, রান্না করতে যদি শিমের সবুজ রং কালো হয়ে যায় কিংবা গাজরের লাল রং কালচে হয়ে যায়, তাহলে বুঝতে হবে, এখানে শাকসবজির পুষ্টিগুণ বেশি নষ্ট হয়েছে।
হিমায়িত করার জন্য মোড়কীকরণ
ব্লাঞ্চিং এবং পুরোপুরি শুকানোর পরে সবজি সংরক্ষণের জন্য এয়ারটাইট পাত্র বা ব্যাগ ব্যবহার করুন। ভালোভাবে শুকনো সবজি এয়ারটাইট বক্স অথবা জিপলক ব্যাগে ভরে সংরক্ষণ করতে হবে। জিপলক ব্যাগ ব্যবহার করলে ভেতরের বাতাস সম্পূর্ণ বের করে দিয়ে মুখ ভালো করে বন্ধ করতে হবে, যেন ভেতরে বাতাস না থাকে। ধনেপাতার মতো শাকসবজিকে পাতলা ও স্বচ্ছ পলিথিনের ব্যাগে মোড়কায়ন করা ভালো। কারণ, এতে জলীয় বাষ্প চলাচল করতে পারে না এবং নেতিয়ে পড়া কমে যায়। ব্লাঞ্চিং করা সবজি এয়ারটাইট কনটেইনারে ভরে ডিপ ফ্রিজে রেখে দিলে তা আপনি ব্যবহার করতে পারবেন সারা বছর।

শীতকাল মানেই টাটকা, সবুজ ও বাহারি সবজির সমাহার। বাজারে ঢুকলে দেখা মেলে নানান সবজির। কম দামে ফুলকপি, বাঁধাকপি, শিম, গাজর, মটরশুঁটি, ব্রকলি এবং ধনেপাতার মতো সবজি কিনে সারা বছর এগুলোর স্বাদ উপভোগ করতে চান অনেকে। তবে কিনে বাড়ি ফিরলেই যে এর পুষ্টিগুণ সব আপনার পেটে যাবে, এমন নয়। সঠিক পদ্ধতি জানা না থাকলে এসব সবজির রং, স্বাদ ও পুষ্টিগুণ দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টি কর্মকর্তা মো. ইকবাল হোসেন বলেন, শরীরের বিভিন্ন রকমের পেশি এবং স্নায়ুতন্ত্রের সুরক্ষায় খনিজ লবণের ভূমিকা অনেক বেশি।
এই অতি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন ও খনিজ লবণগুলো প্রধানত শাকসবজি এবং ফলমূল থেকে পাই। কিন্তু ছোট ছোট কিছু অসাবধানতার কারণে আমরা শাকসবজি এবং ফলমূলের পুষ্টির একটা বড় অংশ থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়ি।
সংরক্ষণ করার প্রাথমিক ধাপ: ধোয়া ও শুকানো সবজি সংরক্ষণের আগে কিছু প্রাথমিক প্রস্তুতি অত্যন্ত জরুরি। যেমন সবজি আস্ত অবস্থায় ধোয়া। বাজার থেকে আনার পর, কাটার আগেই পরিষ্কার পানিতে ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। পুষ্টিবিদ মো. ইকবাল হোসেন বলেন, ধুয়ে নিলে পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন বি এবং সি পানির সঙ্গে মিশে শাকসবজির বাইরে চলে যায়। ফলে আমরা ওই শাকসবজি থেকে প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ লবণ পাই না। সবজি কাটা হয়ে গেলে আর ধোয়া উচিত নয়। মনে রাখতে হবে, সবজি কাটা হলে ধোয়া হলে তার নিজস্ব আর্দ্রতা নষ্ট হয়ে যায়। এরপর সেগুলো ভালো করে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। সংরক্ষণের পাত্র বা ব্যাগ যেন শুকনো থাকে। শুকনো কাপড় দিয়ে পাত্রগুলো ভালো করে মুছে নিন। মনে রাখবেন, আলু ও পেঁয়াজ একসঙ্গে সংরক্ষণ করবেন না। সবজিগুলো ফ্রিজে রাখার সময় চাপাচাপি না করে কিছুটা ফাঁকাভাবে ছোট ছিদ্রযুক্ত ড্রয়ার বা তাকে রাখুন।
দীর্ঘমেয়াদি সংরক্ষণের প্রধান কৌশল ব্লাঞ্চিং
সবজির স্বাদ, রং, ফ্লেভার ও টেক্সচার অক্ষুণ্ন রেখে দীর্ঘ সময়ের জন্য সংরক্ষণ কিংবা হিমায়িত করার প্রধান ও সঠিক পদ্ধতি হলো ব্লাঞ্চিং। ব্লাঞ্চিং হলো হালকা সেদ্ধ করা। অর্থাৎ ফুটন্ত পানিতে বা বাষ্পে (স্টিমিং পদ্ধতিতে) শাকসবজি অল্প সময়ের জন্য হালকা সেদ্ধ করে নেওয়া। আর সেদ্ধ করার সঙ্গে সঙ্গেই সবজিগুলোকে বরফ-ঠান্ডা পানিতে ডুবিয়ে দিতে হবে। এতে কুকিং প্রক্রিয়া থেমে যায় এবং সবজি বেশি সেদ্ধ হয় না। লাউ, মিষ্টি কুমড়া, মিষ্টিআলু কিংবা স্কোয়াশ জাতীয় সবজি ফ্রোজেন করার জন্য পুরোপুরি সেদ্ধ করে নিতে হয়। এই পদ্ধতি সবজিতে থাকা এনজাইমের ক্রিয়া বন্ধ করে দেয়, যা সবজির স্বাদ, রং, ফ্লেভার এবং টেক্সচারের কোনো পরিবর্তন না এনে তার প্রাকৃতিক সতেজতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এটি সবজির বাইরের ময়লা ও জীবাণু পরিষ্কার করে এবং পুষ্টিমান নষ্ট হওয়া রোধ করে। এ বিষয়ে পুষ্টিবিদ ইকবাল হোসেন বলেন, রান্না করতে যদি শিমের সবুজ রং কালো হয়ে যায় কিংবা গাজরের লাল রং কালচে হয়ে যায়, তাহলে বুঝতে হবে, এখানে শাকসবজির পুষ্টিগুণ বেশি নষ্ট হয়েছে।
হিমায়িত করার জন্য মোড়কীকরণ
ব্লাঞ্চিং এবং পুরোপুরি শুকানোর পরে সবজি সংরক্ষণের জন্য এয়ারটাইট পাত্র বা ব্যাগ ব্যবহার করুন। ভালোভাবে শুকনো সবজি এয়ারটাইট বক্স অথবা জিপলক ব্যাগে ভরে সংরক্ষণ করতে হবে। জিপলক ব্যাগ ব্যবহার করলে ভেতরের বাতাস সম্পূর্ণ বের করে দিয়ে মুখ ভালো করে বন্ধ করতে হবে, যেন ভেতরে বাতাস না থাকে। ধনেপাতার মতো শাকসবজিকে পাতলা ও স্বচ্ছ পলিথিনের ব্যাগে মোড়কায়ন করা ভালো। কারণ, এতে জলীয় বাষ্প চলাচল করতে পারে না এবং নেতিয়ে পড়া কমে যায়। ব্লাঞ্চিং করা সবজি এয়ারটাইট কনটেইনারে ভরে ডিপ ফ্রিজে রেখে দিলে তা আপনি ব্যবহার করতে পারবেন সারা বছর।

দেশে চোখের লেন্সের সর্বোচ্চ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ২৯টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের ১২৯ ধরনের লেন্সের দাম নির্ধারণ করেছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর। যেখানে সর্বনিম্ন লেন্সের দাম ১৪৩ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১ লাখ ২৬ হাজার টাকা। এখন থেকে নির্ধারিত মূল্যে রোগীদের লেন্স সংযোজনের নির্দেশ দিয়েছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর
১৩ ডিসেম্বর ২০২৩
ঘুমিয়ে পড়া কি আপনাকে লোকের সামনে হাসির পাত্র বানিয়ে তুলছে? এ জন্য কি কারও সঙ্গে ঘুমাতে সংকোচ বোধ করছেন? সোজাভাবে জিজ্ঞাসা করি, ঘুমালে কি আপনি নাক ডাকেন? নাক ডাকা একটি সাধারণ সমস্যা। কিন্তু এটি শুধু আপনার সঙ্গীর ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায় না, বরং অনেক সময় গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে
চোখের রোগ বিভিন্ন কারণে হতে পারে এবং কিছু রোগ পুরুষদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। পুরুষদের চোখের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করার জন্য অনেক ধরনের রোগ ও সমস্যার সৃষ্টি হয়, যেমন জেনেটিক ফ্যাক্টর, জীবনযাত্রার স্টাইল এবং পরিবেশগত কারণে। এখানে এমন কিছু চোখের রোগের কথা বলা হলো, যা পুরুষদের মধ্যে বেশি হয়।
১০ ঘণ্টা আগে
পিঠব্যথা বা লো ব্যাক পেইন সাধারণ কারণে শুরু হলেও সময়মতো ব্যবস্থা না নিলে এটি দীর্ঘমেয়াদি অস্বস্তি, চলাফেরায় সীমাবদ্ধতা এবং দৈনন্দিন জীবনে নানা সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে