অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী
হাত-পা জ্বালাপোড়া করা খুব স্বাভাবিক অভিযোগ। নারীদের কাছ থেকে এমন অভিযোগ আসে বেশি। এ জন্য একে ভিটামিনের অভাব বা নার্ভের অসুখ মনে করে দেওয়া হয় ভিটামিন বি। তবে একে এত হালকাভাবে দেখা ঠিক নয়।
হাত-পা জ্বালাপোড়া করা কোনো নির্দিষ্ট রোগ নয়; বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে এটি রোগের লক্ষণ। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এই উপসর্গ দেখা দিতে পারে স্নায়ুর ক্ষতির কারণে। আর তা হতে পারে সাধারণত ডায়াবেটিসের জন্য। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকলে পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি হয়। এর অর্থ হলো, রক্তের সুগার অনেক দিন ধরে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি রয়েছে। আরেকটি কথা, ডায়াবেটিসের ওষুধ খেলে ভিটামিন ‘বি ১২’-এর ঘাটতি হয়। তাই এর মান রক্তে মেপে কম হলে সাপ্লিমেন্ট নিতে হয়।
নিউরোপ্যাথির লক্ষণ
শুরুতে পা ঝিন ঝিন, তারপর জ্বালা, পায়ের পাতার তলায় কেউ যেন মরিচের গুঁড়া লাগিয়েছে—এমন অনুভূতি হওয়া, রাতে ঘুমাতে না পারা, ডায়াবেটিসের কারণে হলে পা অসাড় হয়ে যাওয়ার অনুভূতি, পায়ে তীক্ষ্ণ জ্বলুনি, পিন বা সুচ ফোটানোর মতো ব্যথা উপসর্গ—সাধারণত এমন হতে পারে।
পা জ্বালা হলে কেউ ঠান্ডা জল দেন। অনেকে ভিটামিন সেবন করেন। কিন্তু ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি হলে যেতে হবে চিকিৎসকের কাছে। রক্তের গ্লুকোজ মেপে একে নিয়ন্ত্রণে আনতে চিকিৎসকের পরামর্শ ও সহায়তা দরকার।
জ্বালাপোড়া বা নিউরোপ্যাথি কেন হয়
জানা থাকা ভালো, স্নায়বিক কারণে পায়ের জ্বলুনি শুরু হয় পায়ের পাতায়, এরপর তা যেতে থাকে পায়ের আঙুল, গোড়ালি, এরপর আরও ওপরে উঠতে থাকে।
তাই পায়ে জ্বালাপোড়া করলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে দেরি না করাই ভালো।
হাত-পা জ্বালাপোড়া করা খুব স্বাভাবিক অভিযোগ। নারীদের কাছ থেকে এমন অভিযোগ আসে বেশি। এ জন্য একে ভিটামিনের অভাব বা নার্ভের অসুখ মনে করে দেওয়া হয় ভিটামিন বি। তবে একে এত হালকাভাবে দেখা ঠিক নয়।
হাত-পা জ্বালাপোড়া করা কোনো নির্দিষ্ট রোগ নয়; বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে এটি রোগের লক্ষণ। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এই উপসর্গ দেখা দিতে পারে স্নায়ুর ক্ষতির কারণে। আর তা হতে পারে সাধারণত ডায়াবেটিসের জন্য। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকলে পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি হয়। এর অর্থ হলো, রক্তের সুগার অনেক দিন ধরে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি রয়েছে। আরেকটি কথা, ডায়াবেটিসের ওষুধ খেলে ভিটামিন ‘বি ১২’-এর ঘাটতি হয়। তাই এর মান রক্তে মেপে কম হলে সাপ্লিমেন্ট নিতে হয়।
নিউরোপ্যাথির লক্ষণ
শুরুতে পা ঝিন ঝিন, তারপর জ্বালা, পায়ের পাতার তলায় কেউ যেন মরিচের গুঁড়া লাগিয়েছে—এমন অনুভূতি হওয়া, রাতে ঘুমাতে না পারা, ডায়াবেটিসের কারণে হলে পা অসাড় হয়ে যাওয়ার অনুভূতি, পায়ে তীক্ষ্ণ জ্বলুনি, পিন বা সুচ ফোটানোর মতো ব্যথা উপসর্গ—সাধারণত এমন হতে পারে।
পা জ্বালা হলে কেউ ঠান্ডা জল দেন। অনেকে ভিটামিন সেবন করেন। কিন্তু ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি হলে যেতে হবে চিকিৎসকের কাছে। রক্তের গ্লুকোজ মেপে একে নিয়ন্ত্রণে আনতে চিকিৎসকের পরামর্শ ও সহায়তা দরকার।
জ্বালাপোড়া বা নিউরোপ্যাথি কেন হয়
জানা থাকা ভালো, স্নায়বিক কারণে পায়ের জ্বলুনি শুরু হয় পায়ের পাতায়, এরপর তা যেতে থাকে পায়ের আঙুল, গোড়ালি, এরপর আরও ওপরে উঠতে থাকে।
তাই পায়ে জ্বালাপোড়া করলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে দেরি না করাই ভালো।
রক্তের গ্রুপ অনুযায়ী আচরণ, খাদ্যাভ্যাস ও স্বাস্থ্যের পার্থক্য নিয়ে একটি জনপ্রিয় তত্ত্ব আছে। সেটিকে বলা হয় ‘ব্লাড টাইড ডায়েট’ বা রক্তের গ্রুপভিত্তিক খাদ্যতত্ত্ব। এই তত্ত্বের মূল প্রবর্তক ড. পিটার ডি’আডামো। তিনি তাঁর বই ‘ইট রাইট ফোর টাইপ’ (১৯৯৬)-এ দাবি করেন, রক্তের গ্রুপ অনুযায়ী মানুষের শরীরের হজম...
৭ ঘণ্টা আগেসত্য বলুন তো, রাতে যতটা সময় ঘুমান, তার চেয়ে বেশি সময় কি ঘুমানোর চেষ্টাতেই কেটে যায়? তাহলে এ সমস্যায় শুধু আপনিই ভুগছেন না। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি তিনজনে একজন এমন ঘুমের সমস্যায় ভোগেন। যদিও বলা হয়, কোনো ব্যক্তির দিনে ৭-৮ ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্ন ঘুমের প্রয়োজন। শিশুদের জন্য সেটা আরও বেশি...
৭ ঘণ্টা আগেচুলকানি এমন এক অনুভূতি, যা শরীরে আঁচড়ে দিতে ইচ্ছা জাগায়। সব মানুষের অনুভূতির মাত্রা ও সংবেদনশীলতা এক রকম নয়। ফলে অল্প সমস্যার কারণেও বেশি চুলকানি অনুভূত হয়। চর্মরোগ ছাড়াও অনেক সাধারণ কারণ এবং বিভিন্ন অঙ্গের রোগের বহিঃপ্রকাশ চুলকানির মাধ্যমে শুরু হতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেঅনেক শিশু নানা রকম চোখের সমস্যায় ভোগে। সেগুলো সময়মতো চিহ্নিত না হলে বড় ধরনের ক্ষতির কারণ হতে পারে। শিশুদের আচরণ, অভ্যাস ও দৈনন্দিন কাজে কিছু অস্পষ্ট কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ দেখা যায়, যা চোখের সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে। সময়মতো এসব লক্ষণ চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিলে অনেক জটিলতা প্রতিরোধ করা...
৭ ঘণ্টা আগে