ফিচার ডেস্ক
নিজের যত্ন নেওয়ার জন্য সব সময় যে দামি পণ্য ব্যবহার করতে হবে, তা নয়। ভালো কোথাও ঘুরতে না গেলে শরীর কিংবা মন ভালো হবে না, বিষয়টি তেমনও নয়। শরীর কিংবা মনের পুষ্টি বা ভালো থাকা দামি পণ্য ব্যবহার বা ভ্রমণের ওপর নির্ভর করে না। ছোট ছোট কিছু অভ্যাসের মাধ্যমে সহজে নিজের যত্ন নেওয়া এবং নিজেকে ভালো রাখা সম্ভব।
স্বাস্থ্যকর ডায়েট
মানসিক ও শারীরিকভাবে ভালো বোধ করতে সহায়তা করে সুষম খাবার। এর জন্য বেশি কিছু করতে হবে না। বাড়িতে বসে স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস দিয়ে শুরু করুন। নিজেকে অনেকক্ষণ ক্ষুধার্ত অবস্থায় রাখা যাবে না। সপ্তাহে কেবল একবার ফাস্ট ফুড খাওয়া যেতে পারে। তবে সেটা না খাওয়া আরও ভালো সিদ্ধান্ত।
আট ঘণ্টা ঘুম
রাতে পুরো আট ঘণ্টা ঘুমানো ভালো। এটা দীর্ঘ মেয়াদে খুবই ভালো ও প্রয়োজনীয় অভ্যাস। যেকোনোভাবে নিজের আট ঘণ্টা ঘুমের সময় বের করে নিতে হবে। প্রয়োজনে নিজেকে মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য একটি অ্যালার্ম দেওয়া যেতে পারে, যাতে মনে পড়ে, ঘুমানোর সময় হয়েছে।
ধ্যান
বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে, মানসিক চাপ কমাতে, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে এবং লক্ষ্য ঠিক রাখতে সহায়তা করে মেডিটেশন। এমনকি দিনে একবার পাঁচ মিনিটের একটি ধ্যান বড় পরিবর্তন আনতে পারে।
প্রয়োজনে ‘না’ বলা
নিজেকে যত্নে রাখার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো, চারপাশে একটি সীমানা নির্ধারণ করে রাখা। অন্যকে খুশি করার জন্য নিজের জীবনযাপন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, এমন কাজ না করা। প্রয়োজনে না বলা শেখাটা জীবনের জন্য জরুরি।
ঘুমের আগে মোবাইল ফোন নয়
মোবাইল ফোন ডিভাইস হিসেবে জটিল ও একেবারে ব্যক্তিগত। এটিতে থাকা বিভিন্ন অ্যাপ অনেক সময় কেড়ে নেয়। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্ক্রল করা সবার স্বাভাবিক কাজের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেছে। একবার স্ক্রল করা শুরু হলে সেখান থেকে নিজেকে বের করে আনা অনেক শক্ত কাজ। তাই ঘুমের সময় অন্য ঘরে মোবাইল ফোন চার্জ দেওয়ার অভ্যাস করা যেতে পারে। সহজে হাতের নাগালে পাওয়া যাবে না, এমন দূরত্বে রাখতে হবে মোবাইল ফোন।
সূত্র: এমএসএন ডটকম
নিজের যত্ন নেওয়ার জন্য সব সময় যে দামি পণ্য ব্যবহার করতে হবে, তা নয়। ভালো কোথাও ঘুরতে না গেলে শরীর কিংবা মন ভালো হবে না, বিষয়টি তেমনও নয়। শরীর কিংবা মনের পুষ্টি বা ভালো থাকা দামি পণ্য ব্যবহার বা ভ্রমণের ওপর নির্ভর করে না। ছোট ছোট কিছু অভ্যাসের মাধ্যমে সহজে নিজের যত্ন নেওয়া এবং নিজেকে ভালো রাখা সম্ভব।
স্বাস্থ্যকর ডায়েট
মানসিক ও শারীরিকভাবে ভালো বোধ করতে সহায়তা করে সুষম খাবার। এর জন্য বেশি কিছু করতে হবে না। বাড়িতে বসে স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস দিয়ে শুরু করুন। নিজেকে অনেকক্ষণ ক্ষুধার্ত অবস্থায় রাখা যাবে না। সপ্তাহে কেবল একবার ফাস্ট ফুড খাওয়া যেতে পারে। তবে সেটা না খাওয়া আরও ভালো সিদ্ধান্ত।
আট ঘণ্টা ঘুম
রাতে পুরো আট ঘণ্টা ঘুমানো ভালো। এটা দীর্ঘ মেয়াদে খুবই ভালো ও প্রয়োজনীয় অভ্যাস। যেকোনোভাবে নিজের আট ঘণ্টা ঘুমের সময় বের করে নিতে হবে। প্রয়োজনে নিজেকে মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য একটি অ্যালার্ম দেওয়া যেতে পারে, যাতে মনে পড়ে, ঘুমানোর সময় হয়েছে।
ধ্যান
বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে, মানসিক চাপ কমাতে, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে এবং লক্ষ্য ঠিক রাখতে সহায়তা করে মেডিটেশন। এমনকি দিনে একবার পাঁচ মিনিটের একটি ধ্যান বড় পরিবর্তন আনতে পারে।
প্রয়োজনে ‘না’ বলা
নিজেকে যত্নে রাখার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো, চারপাশে একটি সীমানা নির্ধারণ করে রাখা। অন্যকে খুশি করার জন্য নিজের জীবনযাপন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, এমন কাজ না করা। প্রয়োজনে না বলা শেখাটা জীবনের জন্য জরুরি।
ঘুমের আগে মোবাইল ফোন নয়
মোবাইল ফোন ডিভাইস হিসেবে জটিল ও একেবারে ব্যক্তিগত। এটিতে থাকা বিভিন্ন অ্যাপ অনেক সময় কেড়ে নেয়। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্ক্রল করা সবার স্বাভাবিক কাজের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেছে। একবার স্ক্রল করা শুরু হলে সেখান থেকে নিজেকে বের করে আনা অনেক শক্ত কাজ। তাই ঘুমের সময় অন্য ঘরে মোবাইল ফোন চার্জ দেওয়ার অভ্যাস করা যেতে পারে। সহজে হাতের নাগালে পাওয়া যাবে না, এমন দূরত্বে রাখতে হবে মোবাইল ফোন।
সূত্র: এমএসএন ডটকম
দীর্ঘদিন ধরে নারীদেহের এক প্রত্যঙ্গকে ‘অপ্রয়োজনীয়’ বলে মনে করা হতো। তবে নতুন এক গবেষণায় জানা যায়, এই প্রত্যঙ্গটিই নারীর ডিম্বাশয়ের বিকাশ ও প্রজনন ক্ষমতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৩ ঘণ্টা আগেনানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
২ দিন আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
২ দিন আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
২ দিন আগে