নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে নতুন করে আরও সাতজন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। আজ শনিবার (১৪ জুন) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হালনাগাদ করা তথ্যে বিষয়টি জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১৩৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এতে সাতজন রোগী শনাক্ত হয়েছেন। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৫ শতাংশ। আজ কোনো করোনা রোগীর মৃত্যু হয়নি।
প্রায় দেড় বছর পর গত ৫ জুন দেশে করোনায় আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু নতুন করে উদ্বেগের সৃষ্টি করে। এর মধ্যে শুক্রবার আরও দুজন রোগী মারা গেছেন। ২০২০ সালের মার্চ থেকে এ পর্যন্ত দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫১ হাজার ৮০৭ জনে। এ পর্যন্ত মারা গেছেন ২৯ হাজার ৫০২ জন।
ভারতসহ প্রতিবেশী কয়েকটি দেশে করোনার নতুন উপধরন ছড়িয়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে দেশে করোনার বিস্তার ঠেকাতে বুধবার সতর্কতামূলক ১১ দফা নির্দেশনা দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
অধিদপ্তর বলছে, বর্তমানে করোনাভাইরাসের নতুন উপধরন যেমন ওমিক্রন এলএফ.৭, এক্সএফজি, জেএন.১ এবং এনবি.১. ৮.১-এর সংক্রমণ বাড়ছে। ভারতসহ পাশের কয়েকটি দেশে এই ধরনগুলোর সংক্রমণ বেড়েছে। ফলে এসব দেশ ভ্রমণে সতর্কতা জারির কথা বলেছে অধিদপ্তর। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীদের মাধ্যমে বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের বিস্তার প্রতিরোধে দেশের সব স্থল, নৌ ও বিমানবন্দরে নজরদারি ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা জোরদার করতে এরই মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
২০১৯ সালের শেষ দিকে চীনে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। বাংলাদেশে প্রথম করোনা শনাক্ত হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। দেশে ওই বছর ৭ হাজার ৫৫৯ জনের মৃত্যু হয়। সবচেয়ে বেশি মারা যায় ২০২১ সালে, ২০ হাজার ৫১৩ জন। ২০২২ সালে ১ হাজার ৩৬৮ এবং ২০২৩ সালে ৩৭ জন মারা যায়। ২০২৪ সালে কোনো করোনা রোগীর মৃত্যু হয়নি।
দেশে নতুন করে আরও সাতজন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। আজ শনিবার (১৪ জুন) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হালনাগাদ করা তথ্যে বিষয়টি জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১৩৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এতে সাতজন রোগী শনাক্ত হয়েছেন। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৫ শতাংশ। আজ কোনো করোনা রোগীর মৃত্যু হয়নি।
প্রায় দেড় বছর পর গত ৫ জুন দেশে করোনায় আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু নতুন করে উদ্বেগের সৃষ্টি করে। এর মধ্যে শুক্রবার আরও দুজন রোগী মারা গেছেন। ২০২০ সালের মার্চ থেকে এ পর্যন্ত দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫১ হাজার ৮০৭ জনে। এ পর্যন্ত মারা গেছেন ২৯ হাজার ৫০২ জন।
ভারতসহ প্রতিবেশী কয়েকটি দেশে করোনার নতুন উপধরন ছড়িয়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে দেশে করোনার বিস্তার ঠেকাতে বুধবার সতর্কতামূলক ১১ দফা নির্দেশনা দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
অধিদপ্তর বলছে, বর্তমানে করোনাভাইরাসের নতুন উপধরন যেমন ওমিক্রন এলএফ.৭, এক্সএফজি, জেএন.১ এবং এনবি.১. ৮.১-এর সংক্রমণ বাড়ছে। ভারতসহ পাশের কয়েকটি দেশে এই ধরনগুলোর সংক্রমণ বেড়েছে। ফলে এসব দেশ ভ্রমণে সতর্কতা জারির কথা বলেছে অধিদপ্তর। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীদের মাধ্যমে বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের বিস্তার প্রতিরোধে দেশের সব স্থল, নৌ ও বিমানবন্দরে নজরদারি ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা জোরদার করতে এরই মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
২০১৯ সালের শেষ দিকে চীনে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। বাংলাদেশে প্রথম করোনা শনাক্ত হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। দেশে ওই বছর ৭ হাজার ৫৫৯ জনের মৃত্যু হয়। সবচেয়ে বেশি মারা যায় ২০২১ সালে, ২০ হাজার ৫১৩ জন। ২০২২ সালে ১ হাজার ৩৬৮ এবং ২০২৩ সালে ৩৭ জন মারা যায়। ২০২৪ সালে কোনো করোনা রোগীর মৃত্যু হয়নি।
উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন একটি নীরব ঘাতক, যা হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের প্রধান ঝুঁকির কারণ। দীর্ঘ সময় ধরে রক্তনালির ওপর রক্তের চাপ বেশি থাকলে রক্তনালির গঠন পরিবর্তিত হয়, যাকে বলে ভাসকুলার রিমডেলিং। এতে রক্তনালিগুলো কঠিন ও সরু হয়ে যায়, ফলে বড় ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হয়।
১ ঘণ্টা আগেএডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সর্বশেষ একজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার (১৪ জুন) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক হালনাগাদকৃত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্ষা আসছে। এই মৌসুমে শুধু বৃষ্টি-বাদল আর স্নিগ্ধতা নয়, সঙ্গে বাড়ে সংক্রামক নানা রোগের শঙ্কাও। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ইনফ্লুয়েঞ্জা বা ফ্লু। এ সময় সুস্থ থাকতে ফ্লুর লক্ষণ সম্পর্কে সচেতনতা জরুরি। অনেক সময় এটি সাধারণ ঠান্ডা লাগা কিংবা কোভিড-১৯-এর সঙ্গে মিলেও যেতে পারে। সময়মতো চিহ্নিত করতে পারলে..
১ দিন আগেদম্পতিদের মতের অমিল হওয়া সাধারণ বিষয়। কিন্তু কেন তা হচ্ছে, সেটি দেখিয়ে দেওয়ার জন্য একজন নিরপেক্ষ মানুষ দরকার। স্বামী-স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে সম্পর্কের জট খোলা সেই মানুষের কাজ। জট খোলার প্রক্রিয়া হলো ম্যারিটাল থেরাপি।
১ দিন আগে