বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
করোনায় গুরুতর আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া রোগীরা পরবর্তীতে ডায়াবেটিস, শ্বাসকষ্ট এবং হৃদ্যন্ত্রের জটিলতার ঝুঁকিতে থাকে। পুরুষদের তুলনায় নারীদের কোভিড-পরবর্তী জটিলতার প্রকোপ দেড় থেকে চার গুণ বেশি।
আজ মঙ্গলবার ‘লং টার্ম সিকুয়েল অফ কোভিড-১৯: অ্যা লংগিটুডিনাল ফলোআপ-আপ স্টাডি ইন ঢাকা, বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণার ফলাফল প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত সেমিনারে এই তথ্য জানানো হয়। ইউএসএআইডি-র অর্থায়নে আইসিডিডিআর, বি এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) যৌথভাবে এই গবেষণা পরিচালনা করে।
গবেষণায় বলা হয়, হাসপাতালে ভর্তিকৃত এবং নিবিড় পরিচর্যার প্রয়োজন হয়েছিল এমন রোগীদের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি জটিলতার সম্ভাবনা হাসপাতালে ভর্তি না হওয়া রোগীদের তুলনায় দুই থেকে তিন গুণ বেশি।
গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের কোভিড-১৯ আক্রান্ত হওয়ার প্রথম পাঁচ মাসের ফলো-আপের ফলাফল সম্প্রতি গবেষণা সাময়িকী দ্য ল্যানসেট রিজিওনাল হেলথ সাউথইস্ট এশিয়ায় প্রকাশিত হয়। এশিয়ায় লং কোভিড নিয়ে করা প্রথম এ গবেষণা দেখা গেছে, কোভিড-১৯ থেকে সেরে ওঠা রোগীরা পরবর্তীতে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার উচ্চ ঝুঁকিতে থাকে। যাকে পোস্ট-কোভিড-১৯ সিনড্রোম (পিসিএস) বা লং কোভিড হিসেবেও অভিহিত করা হয়।
বিএসএমএমইউ-এর ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক সোহেল মাহমুদ আরাফাত, কার্ডিওলজি বিভাগের অধ্যাপক চৌধুরী মেশকাত আহমেদ এবং আইসিডিডিআর, বি-র নিউট্রিশন ও ক্লিনিক্যাল সার্ভিস বিভাগের সহযোগী বিজ্ঞানী ডা. ফারজানা আফরোজ গবেষণার গুরুত্বপূর্ণ ফলাফলগুলো উপস্থাপন করেন।
তারা জানান, ২০২০ সালের ১৫ ডিসেম্বর থেকে ২০২১ সালের ৩০ অক্টোবরের মধ্যে ঢাকায় অবস্থিত দুটি কোভিড-১৯-বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া কোভিড-১৯ আক্রান্ত ১৮ বছরের বেশি বয়সী ৩৬২ জন এই গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত। তাদের কোভিড পরবর্তী জটিলতা নির্ণয়ে সেরে ওঠার ১ মাস, ৩ মাস এবং ৫ মাস পর ফলো-আপ করা হয়। তাদের স্নায়বিক, হৃদ্যন্ত্র, শ্বাসযন্ত্র এবং মানসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যাগুলো গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
গবেষণায় দেখা যায়, ৪০ বছরের কম বয়সীদের তুলনায় ৬০ বছরের বেশি বয়সী কোভিড-১৯ থেকে সেরে ওঠা ব্যক্তিদের হৃদ্যন্ত্রের জটিলতা (উচ্চ রক্তচাপ, দ্রুত হৃদকম্পন বা পা ফুলে যাওয়া) এবং স্নায়বিক (পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি বা হাত ও পায়ে অসারতা, ঝিমঝিম করা ও ব্যথা, স্বাদ ও গন্ধের অস্বাভাবিকতা) জটিলতার সম্ভাবনা দ্বিগুণ। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত গুরুতর কোভিড-১৯ থেকে সেরে ওঠা ব্যক্তিদের নিয়মিত ডায়াবেটিসের ওষুধ খাওয়ার পরেও রক্তে অনিয়ন্ত্রিত শর্করার (ব্লাড সুগার) সম্ভাবনা যাদের হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন হয়নি তাদের তুলনায় ৯ থেকে ১১ গুণ বেশি ছিল। শঙ্কার বিষয় হলো হাসপাতালে ভর্তি না হওয়া রোগীদের তুলনায় ভর্তি হওয়া রোগীদের নতুন করে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার হার ছিল প্রতি হাজারে ১০ জন। একইভাবে, কোভিড-১৯ থেকে সেরে ওঠা ব্যক্তিদের নতুন করে কিডনি জটিলতা (হাই ক্রিয়েটিনিন এবং প্রোটিনিউরিয়া) এবং লিভার জটিলতা (বর্ধিত লিভার এনজাইম) উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি ছিল। শ্বাসকষ্ট, দ্রুত হৃদকম্পন, পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার, উদ্বেগ, বিষণ্নতা ইত্যাদির মতো কিছু সমস্যা রোগমুক্তির ৫ মাস পরেও মৃদু-কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের হ্রাস পায়নি।
অধ্যাপক ডা. সোহেল মাহমুদ আরাফাত গবেষণালব্ধ ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে চিকিৎসকদের লং কোভিড ক্লিনিক্যাল ম্যানেজমেন্ট গাইডলাইন উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, প্রস্তাবিত গাইডলাইন চিকিৎসকদের সাফল্যের সঙ্গে রোগ শনাক্তকরণ, চিকিৎসা এবং পুনর্বাসনে সহায়তা করবে।
আইসিডিডিআর, বি-র নির্বাহী পরিচালক ড. তাহমিদ আহমেদ গবেষণার ফলাফলের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, কোভিড-১৯ এর দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতিকর প্রভাব এবং তার ধরন নির্ণয়ে এই গবেষণার ফলাফল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এতে প্রতীয়মান হয়েছে যে কোভিড-১৯-এ আক্রান্তদের অনেকেরই স্বাস্থ্যগত সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএসএমএমইউ-র উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শরফুদ্দিন আহমেদ বলেন, দীর্ঘ মেয়াদি কোভিড জটিলতা সমাধানে আইসিডিডিআর, বি এবং বিএসএমএমইউ-র বিজ্ঞানীদের যৌথ প্রচেষ্টা প্রশংসনীয়। তিনি কোভিড সংক্রান্ত গবেষণা আরও বাড়াতে বিজ্ঞানীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক মো. নাজমুল ইসলাম, ইউএসএআইডি-র হেলথ এক্সপার্ট ড. সামিনা চৌধুরী।
করোনায় গুরুতর আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া রোগীরা পরবর্তীতে ডায়াবেটিস, শ্বাসকষ্ট এবং হৃদ্যন্ত্রের জটিলতার ঝুঁকিতে থাকে। পুরুষদের তুলনায় নারীদের কোভিড-পরবর্তী জটিলতার প্রকোপ দেড় থেকে চার গুণ বেশি।
আজ মঙ্গলবার ‘লং টার্ম সিকুয়েল অফ কোভিড-১৯: অ্যা লংগিটুডিনাল ফলোআপ-আপ স্টাডি ইন ঢাকা, বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণার ফলাফল প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত সেমিনারে এই তথ্য জানানো হয়। ইউএসএআইডি-র অর্থায়নে আইসিডিডিআর, বি এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) যৌথভাবে এই গবেষণা পরিচালনা করে।
গবেষণায় বলা হয়, হাসপাতালে ভর্তিকৃত এবং নিবিড় পরিচর্যার প্রয়োজন হয়েছিল এমন রোগীদের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি জটিলতার সম্ভাবনা হাসপাতালে ভর্তি না হওয়া রোগীদের তুলনায় দুই থেকে তিন গুণ বেশি।
গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের কোভিড-১৯ আক্রান্ত হওয়ার প্রথম পাঁচ মাসের ফলো-আপের ফলাফল সম্প্রতি গবেষণা সাময়িকী দ্য ল্যানসেট রিজিওনাল হেলথ সাউথইস্ট এশিয়ায় প্রকাশিত হয়। এশিয়ায় লং কোভিড নিয়ে করা প্রথম এ গবেষণা দেখা গেছে, কোভিড-১৯ থেকে সেরে ওঠা রোগীরা পরবর্তীতে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার উচ্চ ঝুঁকিতে থাকে। যাকে পোস্ট-কোভিড-১৯ সিনড্রোম (পিসিএস) বা লং কোভিড হিসেবেও অভিহিত করা হয়।
বিএসএমএমইউ-এর ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক সোহেল মাহমুদ আরাফাত, কার্ডিওলজি বিভাগের অধ্যাপক চৌধুরী মেশকাত আহমেদ এবং আইসিডিডিআর, বি-র নিউট্রিশন ও ক্লিনিক্যাল সার্ভিস বিভাগের সহযোগী বিজ্ঞানী ডা. ফারজানা আফরোজ গবেষণার গুরুত্বপূর্ণ ফলাফলগুলো উপস্থাপন করেন।
তারা জানান, ২০২০ সালের ১৫ ডিসেম্বর থেকে ২০২১ সালের ৩০ অক্টোবরের মধ্যে ঢাকায় অবস্থিত দুটি কোভিড-১৯-বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া কোভিড-১৯ আক্রান্ত ১৮ বছরের বেশি বয়সী ৩৬২ জন এই গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত। তাদের কোভিড পরবর্তী জটিলতা নির্ণয়ে সেরে ওঠার ১ মাস, ৩ মাস এবং ৫ মাস পর ফলো-আপ করা হয়। তাদের স্নায়বিক, হৃদ্যন্ত্র, শ্বাসযন্ত্র এবং মানসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যাগুলো গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
গবেষণায় দেখা যায়, ৪০ বছরের কম বয়সীদের তুলনায় ৬০ বছরের বেশি বয়সী কোভিড-১৯ থেকে সেরে ওঠা ব্যক্তিদের হৃদ্যন্ত্রের জটিলতা (উচ্চ রক্তচাপ, দ্রুত হৃদকম্পন বা পা ফুলে যাওয়া) এবং স্নায়বিক (পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি বা হাত ও পায়ে অসারতা, ঝিমঝিম করা ও ব্যথা, স্বাদ ও গন্ধের অস্বাভাবিকতা) জটিলতার সম্ভাবনা দ্বিগুণ। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত গুরুতর কোভিড-১৯ থেকে সেরে ওঠা ব্যক্তিদের নিয়মিত ডায়াবেটিসের ওষুধ খাওয়ার পরেও রক্তে অনিয়ন্ত্রিত শর্করার (ব্লাড সুগার) সম্ভাবনা যাদের হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন হয়নি তাদের তুলনায় ৯ থেকে ১১ গুণ বেশি ছিল। শঙ্কার বিষয় হলো হাসপাতালে ভর্তি না হওয়া রোগীদের তুলনায় ভর্তি হওয়া রোগীদের নতুন করে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার হার ছিল প্রতি হাজারে ১০ জন। একইভাবে, কোভিড-১৯ থেকে সেরে ওঠা ব্যক্তিদের নতুন করে কিডনি জটিলতা (হাই ক্রিয়েটিনিন এবং প্রোটিনিউরিয়া) এবং লিভার জটিলতা (বর্ধিত লিভার এনজাইম) উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি ছিল। শ্বাসকষ্ট, দ্রুত হৃদকম্পন, পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার, উদ্বেগ, বিষণ্নতা ইত্যাদির মতো কিছু সমস্যা রোগমুক্তির ৫ মাস পরেও মৃদু-কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের হ্রাস পায়নি।
অধ্যাপক ডা. সোহেল মাহমুদ আরাফাত গবেষণালব্ধ ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে চিকিৎসকদের লং কোভিড ক্লিনিক্যাল ম্যানেজমেন্ট গাইডলাইন উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, প্রস্তাবিত গাইডলাইন চিকিৎসকদের সাফল্যের সঙ্গে রোগ শনাক্তকরণ, চিকিৎসা এবং পুনর্বাসনে সহায়তা করবে।
আইসিডিডিআর, বি-র নির্বাহী পরিচালক ড. তাহমিদ আহমেদ গবেষণার ফলাফলের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, কোভিড-১৯ এর দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতিকর প্রভাব এবং তার ধরন নির্ণয়ে এই গবেষণার ফলাফল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এতে প্রতীয়মান হয়েছে যে কোভিড-১৯-এ আক্রান্তদের অনেকেরই স্বাস্থ্যগত সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএসএমএমইউ-র উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শরফুদ্দিন আহমেদ বলেন, দীর্ঘ মেয়াদি কোভিড জটিলতা সমাধানে আইসিডিডিআর, বি এবং বিএসএমএমইউ-র বিজ্ঞানীদের যৌথ প্রচেষ্টা প্রশংসনীয়। তিনি কোভিড সংক্রান্ত গবেষণা আরও বাড়াতে বিজ্ঞানীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক মো. নাজমুল ইসলাম, ইউএসএআইডি-র হেলথ এক্সপার্ট ড. সামিনা চৌধুরী।
অনেকে মনে করি, ফ্রিজ বা রেফ্রিজারেটর হলো দীর্ঘদিন খাবার ভালো রাখার নিরাপদ জায়গা। কিন্তু সব খাবার ফ্রিজে ভালো থাকে না। কিছু কিছু খাবার ফ্রিজে রাখলে সেগুলোর গুণগত মান নষ্ট হয়ে যায়। এমনকি ক্ষতিকরও হয়ে উঠতে পারে। আধুনিক জীবনব্যবস্থায় ফ্রিজ অত্যাবশ্যকীয় অনুষঙ্গ, যা আমাদের জীবনযাত্রার সঙ্গে মিশে গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেকানে পানি ঢুকলে কান পাকে, এ ধারণা ভুল। আগে থেকে যদি কারও মধ্যকর্ণে বা কানের পর্দায় ফুটো থাকে, তাহলে পানি ঢুকলে কান পাকে। যাদের আগে থেকে কান পাকার সমস্যা, তাদের কানে পানি ঢুকলে সমস্যাটি আরও খারাপ পর্যায়ে চলে যেতে পারে। তবে যাদের এ ধরনের সমস্যা নেই, তাদের কানে পানি প্রবেশ করলেও কান পাকার আশঙ্কা নেই...
৪ ঘণ্টা আগেকাজ, পড়াশোনা কিংবা দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন চাপে অনেকের মনে অস্থিরতা কাজ করে। অনেক সময় মন শান্ত রাখা খুব কঠিন। এমনকি দিনের পর দিন কাজের শেষে বিশ্রাম নিলেও মন খারাপ হওয়া থামতে চায় না। জেনে রাখা ভালো মন শান্ত রাখার কিছু সহজ উপায়—
৪ ঘণ্টা আগেশিশুর মনোবল বাড়ানোর জন্য মা-বাবা, অভিভাবক ও শিক্ষকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। মনোবিজ্ঞানীরা বিভিন্ন গবেষণা থেকে শিশুর মনোবল বাড়ানোর কিছু কার্যকরী কৌশল খুঁজে পেয়েছেন। এসব কৌশল শিশুর শারীরিক ও মানসিকভাবে শক্তিশালী করে তুলতে সাহায্য করবে।
৫ ঘণ্টা আগে