ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে বিভিন্ন সময়ে আন্দোলন করে আসছেন শিক্ষার্থীরা। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষার্থীরা আমরণ অনশনসহ বিভিন্ন সময়ে মহাখালীতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেন। একই দাবিতে গত ১৯ নভেম্বর সব ধরনের ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে ‘ক্লোজডাউন তিতুমীর’ কর্মসূচি ঘোষণা করেন তাঁরা। গত ৭ জানুয়ারি কলেজটির প্রধান ফটকে শিক্ষার্থীরা ‘তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয়’ লেখাযুক্ত ব্যানার টানিয়ে দেন। এ ছাড়া, গত ২৭ জানুয়ারি আন্দোলনকারীদের প্ল্যাটফর্ম ‘তিতুমীর ঐক্য’-এর পক্ষ থেকে তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কাঠামো গঠনের জন্য ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দেওয়া হয়। গত রোববার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিকে ‘বিশেষ বিবেচনা’ করেননি বলে জানান শিক্ষা ও পরিকল্পনা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তিতুমীর কলেজের ভূমি ফেরত চাচ্ছেন—এমন একটি তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।
‘আরইউ ইনসাইডার (RU Insiders)’ নামের ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল রোববার দুপুর আড়াইটার দিকে প্রকাশিত পোস্টটি সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘তিতুমীর কলেজের ভূমি ফেরত চাচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এটা সাবেক জগন্নাথ কলেজের অংশ ছিলো। এবার ঠিক আছে।’ (বানান অপরিবর্তিত)
গত রোববার বেলা ১টা পর্যন্ত ওই পোস্টটিতে ৩ হাজার ৪০০টি রিঅ্যাকশন পড়েছে এবং শেয়ার হয়েছে ৮৭। পোস্টটিতে ৮৭টি কমেন্ট পড়েছে। এই পোস্টে অনেকে তথ্যটি সত্য ভেবে কমেন্ট করেছেন। শাখাওয়াত হোসাইন মজুমদার (Shakhawat Hossain Mazumder) নামে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে লেখা হয়েছে, ‘তাহলে তো ভালোই হলো তিতুমীর কলেজকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আন্ডারে দিয়ে দেওয়া হোক।’ (বানান অপরিবর্তিত) মো. আতাউর রহমান নাকিব (Md Ataur Rahman Nakib) লিখেছে, ‘এদেরকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হোক।’ (বানান অপরিবর্তিত)
‘Al-Baaqi Hossian Sojib’ নামে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে ‘BCS Bank and Other Jobs Ninja (BBJN)’ নামের একটি গ্রুপ ও ‘JA Dipu’ নামে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে ‘কবি নজরুল সরকারি কলেজ (Kabi Nazrul Govt College)’ নামের গ্রুপ এবং ‘DC Campus’ নামে একটি পেজ থেকে একই ক্যাপশনে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে।
এই দাবিটির যাচাইয়ের জন্য এসব তথ্যে গুগলে সার্চ করলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তিতুমীর কলেজের ভূমি ফেরত চাওয়ার বিষয়ে দেশের কোনো সংবাদ মাধ্যমে এই ধরনের তথ্য পাওয়া যায়নি।
সংবাদ মাধ্যমে এই বিষয়ে কোনো তথ্য না পেয়ে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের পক্ষ থেকে আজকের পত্রিকার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি আহনাফ তাহমিদ ফাইয়াজের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তিতুমীর কলেজের ভূমি ফেরত চাচ্ছেন কি না এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা এমন কোনো দাবি করছে না।’
একই বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ তাজাম্মুল হকের সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের। তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই বিষয়টির দাবি নিয়ে বা দাবি আকারে বলেছে, এমন কিছু আমাদের চোখে পড়েনি।’
তিতুমীর কলেজের ভূমি কি আসলেই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ছিল? এমন প্রশ্নকে সামনে রেখে আমরা এই বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মো. শেখ গিয়াস উদ্দিনের সঙ্গে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি ফোনটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক ড. কে এ এম রিফাত হাসানকে হ্যান্ডওভার করেন। তিনি বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় তো এক্স স্কুল, দেন কলেজ দেন বিশ্ববিদ্যালয়। জগন্নাথ যখন কলেজ করা হয় জগন্নাথ কলেজের বইসহ ছাত্রছাত্রী দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হয়। তখন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (তৎকালীন কলেজ) কলেজের অনার্সের প্রোগ্রামটাকে সুইচ করে শুধুমাত্র কলেজ হিসেবে নেওয়া হয়। পরবর্তীতে আবার অনার্সের পার্টটা ফেরত দেওয়া হয়। কিন্তু তখন ছাত্র আন্দোলন তুঙ্গে থাকার কারণে ওই সময়টাতে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ জগন্নাথ কলেজের আদলে আরেকটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। যার নাম জিন্নাহ কলেজ। এটির বর্তমান নাম সরকারি তিতুমীর কলেজ। তিতুমীর কলেজের জায়গাটি জগন্নাথ কলেজের অধীনে ছিল তখন। তাই ফেসবুকে এটি নিয়ে লেখালেখি হচ্ছে। তবে এটি কোনো অফিশিয়াল দাবি না বা অফিশিয়াল কোনো স্টেটমেন্ট না। এই দাবির সঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।’
সুতরাং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কর্তৃক তিতুমীর কলেজের ভূমি ফেরত চাওয়ার দাবিটি সত্য নয়।
রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে বিভিন্ন সময়ে আন্দোলন করে আসছেন শিক্ষার্থীরা। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষার্থীরা আমরণ অনশনসহ বিভিন্ন সময়ে মহাখালীতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেন। একই দাবিতে গত ১৯ নভেম্বর সব ধরনের ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে ‘ক্লোজডাউন তিতুমীর’ কর্মসূচি ঘোষণা করেন তাঁরা। গত ৭ জানুয়ারি কলেজটির প্রধান ফটকে শিক্ষার্থীরা ‘তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয়’ লেখাযুক্ত ব্যানার টানিয়ে দেন। এ ছাড়া, গত ২৭ জানুয়ারি আন্দোলনকারীদের প্ল্যাটফর্ম ‘তিতুমীর ঐক্য’-এর পক্ষ থেকে তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কাঠামো গঠনের জন্য ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দেওয়া হয়। গত রোববার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিকে ‘বিশেষ বিবেচনা’ করেননি বলে জানান শিক্ষা ও পরিকল্পনা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তিতুমীর কলেজের ভূমি ফেরত চাচ্ছেন—এমন একটি তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।
‘আরইউ ইনসাইডার (RU Insiders)’ নামের ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল রোববার দুপুর আড়াইটার দিকে প্রকাশিত পোস্টটি সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘তিতুমীর কলেজের ভূমি ফেরত চাচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এটা সাবেক জগন্নাথ কলেজের অংশ ছিলো। এবার ঠিক আছে।’ (বানান অপরিবর্তিত)
গত রোববার বেলা ১টা পর্যন্ত ওই পোস্টটিতে ৩ হাজার ৪০০টি রিঅ্যাকশন পড়েছে এবং শেয়ার হয়েছে ৮৭। পোস্টটিতে ৮৭টি কমেন্ট পড়েছে। এই পোস্টে অনেকে তথ্যটি সত্য ভেবে কমেন্ট করেছেন। শাখাওয়াত হোসাইন মজুমদার (Shakhawat Hossain Mazumder) নামে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে লেখা হয়েছে, ‘তাহলে তো ভালোই হলো তিতুমীর কলেজকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আন্ডারে দিয়ে দেওয়া হোক।’ (বানান অপরিবর্তিত) মো. আতাউর রহমান নাকিব (Md Ataur Rahman Nakib) লিখেছে, ‘এদেরকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হোক।’ (বানান অপরিবর্তিত)
‘Al-Baaqi Hossian Sojib’ নামে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে ‘BCS Bank and Other Jobs Ninja (BBJN)’ নামের একটি গ্রুপ ও ‘JA Dipu’ নামে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে ‘কবি নজরুল সরকারি কলেজ (Kabi Nazrul Govt College)’ নামের গ্রুপ এবং ‘DC Campus’ নামে একটি পেজ থেকে একই ক্যাপশনে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে।
এই দাবিটির যাচাইয়ের জন্য এসব তথ্যে গুগলে সার্চ করলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তিতুমীর কলেজের ভূমি ফেরত চাওয়ার বিষয়ে দেশের কোনো সংবাদ মাধ্যমে এই ধরনের তথ্য পাওয়া যায়নি।
সংবাদ মাধ্যমে এই বিষয়ে কোনো তথ্য না পেয়ে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের পক্ষ থেকে আজকের পত্রিকার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি আহনাফ তাহমিদ ফাইয়াজের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তিতুমীর কলেজের ভূমি ফেরত চাচ্ছেন কি না এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা এমন কোনো দাবি করছে না।’
একই বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ তাজাম্মুল হকের সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের। তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই বিষয়টির দাবি নিয়ে বা দাবি আকারে বলেছে, এমন কিছু আমাদের চোখে পড়েনি।’
তিতুমীর কলেজের ভূমি কি আসলেই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ছিল? এমন প্রশ্নকে সামনে রেখে আমরা এই বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মো. শেখ গিয়াস উদ্দিনের সঙ্গে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি ফোনটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক ড. কে এ এম রিফাত হাসানকে হ্যান্ডওভার করেন। তিনি বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় তো এক্স স্কুল, দেন কলেজ দেন বিশ্ববিদ্যালয়। জগন্নাথ যখন কলেজ করা হয় জগন্নাথ কলেজের বইসহ ছাত্রছাত্রী দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হয়। তখন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (তৎকালীন কলেজ) কলেজের অনার্সের প্রোগ্রামটাকে সুইচ করে শুধুমাত্র কলেজ হিসেবে নেওয়া হয়। পরবর্তীতে আবার অনার্সের পার্টটা ফেরত দেওয়া হয়। কিন্তু তখন ছাত্র আন্দোলন তুঙ্গে থাকার কারণে ওই সময়টাতে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ জগন্নাথ কলেজের আদলে আরেকটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। যার নাম জিন্নাহ কলেজ। এটির বর্তমান নাম সরকারি তিতুমীর কলেজ। তিতুমীর কলেজের জায়গাটি জগন্নাথ কলেজের অধীনে ছিল তখন। তাই ফেসবুকে এটি নিয়ে লেখালেখি হচ্ছে। তবে এটি কোনো অফিশিয়াল দাবি না বা অফিশিয়াল কোনো স্টেটমেন্ট না। এই দাবির সঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।’
সুতরাং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কর্তৃক তিতুমীর কলেজের ভূমি ফেরত চাওয়ার দাবিটি সত্য নয়।
রাজধানীর বনশ্রীর ডি ব্লকের ৭ নম্বর রোডে গত রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১০টার দিকে তিনটি মোটরসাইকেলে এসে এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীর কাছ থেকে স্বর্ণ ও টাকা ছিনিয়ে নেয় দুর্বৃত্তরা। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে নিরাপত্তার দাবিতে গতকাল সোমবার ‘রামপুরা ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে বনশ্রীতে মশাল মিছিল হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়ে মানুষের জীবন-যাপনে গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে কফি। নাগরিক ও কর্মব্যস্ত জীবনে ক্লান্তি-অবসাদ দূর করে সজীবতা আনতে পানীয় হিসেবে । কফির জুড়ি নেই। এই পানীয় নিয়ে লোকমুখে একটি তথ্য বহুদিন ধরে প্রচার হয়ে আসছে। তা হচ্ছে— কফি পান করলে মানুষের শারীরিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। সত্যিই কি তাই? এই বিষয়ে
২ দিন আগেসোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দাবি করা হচ্ছে, এক বাংলাদেশি তরুণী ধর্ষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসেবে নিজের স্তন উন্মুক্ত করেছেন। তবে অনুসন্ধানে জানা গেছে, ভিডিওটি ভারতের কলকাতার অভিনেত্রী কিনকিনি সেনগুপ্ত সরকারের, যা ২০২০ সালে কোভিড-১৯ লকডাউনের সময় একটি নাটিকার অংশ হিসেবে তৈরি হয়েছিল।
৩ দিন আগেআজকে রোববার (২২ ফেব্রুয়ারি) একজন তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে-এই দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটিতে জঙ্গলের একটি গাছের সঙ্গে একজন তরুণীর গলায় কাপড় দিয়ে বাঁধা অবস্থায় মাটিতে বসে থাকতে দেখা যায়।
৩ দিন আগে