ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
শহীদ নূর হোসেন স্মরণে ও ‘অগণতান্ত্রিক শক্তির অপসারণ এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার’ দাবিতে রাজধানীর গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। তবে সকাল থেকে জিরো পয়েন্টে আওয়ামী লীগের কোনো কর্মী–সমর্থককে দেখা যায়নি। বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন ও ছাত্র–জনতা নূর হোসেন চত্বর ঘিরে রেখেছে। গণজমায়েত করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনও।
এ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে অনলাইনে ব্যাপক সরব আওয়ামী লীগের কর্মী–সমর্থকেরা। বিভিন্ন ভিডিও, ছবি শেয়ার করে দাবি করা হচ্ছে, রাজধানীর জিরো পয়েন্টের কর্মসূচি বাস্তবায়নে দলটির সমর্থকেরা জড়ো হচ্ছেন।
‘বঙ্গবন্ধুর সৈনিক আমরা’ নামের একটি ফেসবুক পেজে ৩২ সেকেন্ডের এমনই একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘শুভ সকাল নূর চত্বরের দিকে যাচ্ছে। শুভ হোক, জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।’
রোববার বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভিডিওটি শেয়ার হয়েছে ১ হাজার ২০০, রিয়েকশন পড়েছে ১ হাজার ১০০ এবং দেখা হয়েছে ৬৯ হাজারের বেশি।
ভিডিওটি নিয়ে অনুসন্ধানে দেখা যায়, শহীদ নূর হোসেন চত্বরের দিকে যাওয়ার দাবিতে ভাইরাল ভিডিওটি গত আগস্ট মাসের।
ভাইরাল ভিডিওটি থেকে কিছু কি-ফ্রেম নিয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চে নিউজ পোর্টাল ঢাকা ট্রিবিউনের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়। গত ১২ আগস্ট প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে ব্যবহৃত ছবির সঙ্গে ভাইরাল ভিডিওটিতে থাকা মানুষ, ভবনসহ অন্যান্য অবকাঠামোর মিল রয়েছে।
প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, প্রতিবেদনে ব্যবহৃত ছবিটি গোপালগঞ্জের। ওই সময় সারা দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদে হাজার হাজার মানুষ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করে। এ সময় তারা আট দফা দাবিও উপস্থাপন করে। ‘ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়’–এর ব্যানারে ওই দিন গোপালগঞ্জ শহরের প্রেসক্লাবের সামনে বঙ্গবন্ধু রোডে এ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
এই প্রতিবেদন থেকে পাওয়া তথ্যের সূত্রে গুগল ম্যাপে ভিডিওটি ধারণের স্থানটি খুঁজে পায় আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। ভিডিওটি ধারণ করা হয়েছে গোপালগঞ্জ প্রেসক্লাবের অদূরে একটি পাঁচ তলা ভবনের ছাদ থেকে।
সুতরাং এটি নিশ্চিত, প্রায় তিন মাস আগে গোপালগঞ্জে সংখ্যালঘু ধারণ করা একটি ভিডিও রাজধানীতে আজ আওয়ামী লীগের সমাবেশের দাবিতে প্রচার করা হচ্ছে।
শহীদ নূর হোসেন স্মরণে ও ‘অগণতান্ত্রিক শক্তির অপসারণ এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার’ দাবিতে রাজধানীর গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। তবে সকাল থেকে জিরো পয়েন্টে আওয়ামী লীগের কোনো কর্মী–সমর্থককে দেখা যায়নি। বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন ও ছাত্র–জনতা নূর হোসেন চত্বর ঘিরে রেখেছে। গণজমায়েত করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনও।
এ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে অনলাইনে ব্যাপক সরব আওয়ামী লীগের কর্মী–সমর্থকেরা। বিভিন্ন ভিডিও, ছবি শেয়ার করে দাবি করা হচ্ছে, রাজধানীর জিরো পয়েন্টের কর্মসূচি বাস্তবায়নে দলটির সমর্থকেরা জড়ো হচ্ছেন।
‘বঙ্গবন্ধুর সৈনিক আমরা’ নামের একটি ফেসবুক পেজে ৩২ সেকেন্ডের এমনই একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘শুভ সকাল নূর চত্বরের দিকে যাচ্ছে। শুভ হোক, জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।’
রোববার বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভিডিওটি শেয়ার হয়েছে ১ হাজার ২০০, রিয়েকশন পড়েছে ১ হাজার ১০০ এবং দেখা হয়েছে ৬৯ হাজারের বেশি।
ভিডিওটি নিয়ে অনুসন্ধানে দেখা যায়, শহীদ নূর হোসেন চত্বরের দিকে যাওয়ার দাবিতে ভাইরাল ভিডিওটি গত আগস্ট মাসের।
ভাইরাল ভিডিওটি থেকে কিছু কি-ফ্রেম নিয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চে নিউজ পোর্টাল ঢাকা ট্রিবিউনের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়। গত ১২ আগস্ট প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে ব্যবহৃত ছবির সঙ্গে ভাইরাল ভিডিওটিতে থাকা মানুষ, ভবনসহ অন্যান্য অবকাঠামোর মিল রয়েছে।
প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, প্রতিবেদনে ব্যবহৃত ছবিটি গোপালগঞ্জের। ওই সময় সারা দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদে হাজার হাজার মানুষ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করে। এ সময় তারা আট দফা দাবিও উপস্থাপন করে। ‘ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়’–এর ব্যানারে ওই দিন গোপালগঞ্জ শহরের প্রেসক্লাবের সামনে বঙ্গবন্ধু রোডে এ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
এই প্রতিবেদন থেকে পাওয়া তথ্যের সূত্রে গুগল ম্যাপে ভিডিওটি ধারণের স্থানটি খুঁজে পায় আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। ভিডিওটি ধারণ করা হয়েছে গোপালগঞ্জ প্রেসক্লাবের অদূরে একটি পাঁচ তলা ভবনের ছাদ থেকে।
সুতরাং এটি নিশ্চিত, প্রায় তিন মাস আগে গোপালগঞ্জে সংখ্যালঘু ধারণ করা একটি ভিডিও রাজধানীতে আজ আওয়ামী লীগের সমাবেশের দাবিতে প্রচার করা হচ্ছে।
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণে রাজি না হওয়ায় ও জিযিয়া কর দিতে অস্বীকার করায় মুসলমানেরা পুরো হরিজন কলোনি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেদুর্বৃত্তরা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে নির্মমভাবে যুবলীগ নেতা-কর্মীদের মারধর করছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৩ দিন আগেচাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
৪ দিন আগেহাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা রোগীও মারামারিতে যোগ দিয়েছেন— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। একটি কক্ষে হাসপাতালের পেইনবেডের মতো দেখতে বিছানায় দুজনকে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। একপর্যায়ে সেখানে হাতাতাতি লাগে।
৫ দিন আগে