ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরবর্তীতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়। এরপর থেকেই বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটেছে দাবি করে নানা কনটেন্ট ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে ছড়ানো হতে থাকে।
এবার ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদী শাসন চলছে দাবিতে একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এক্সে (সাবেক টুইটার) প্রচারিত ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘এরই নাম নতুন বাংলাদেশ! এরই নাম তথাকথিত ২য় স্বাধীনতা! মোহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশে এখন জঙ্গিবাদী শাসন চলছে।’
আওয়ামী লীগ ব্রাহ্মণবাড়িয়া (Awami League Brahmanbaria) নামের একটি এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে গত ২৯ ডিসেম্বর রাত ১১টার দিকে পোস্ট করা এ-সংক্রান্ত ভিডিওটি সবচেয়ে ভাইরাল। আজ বুধবার রাত ৮টা পর্যন্ত ভিডিওটিতে চার শতাধিক রিঅ্যাকশন পড়েছে এবং প্রায় ৫৩ হাজারবার দেখা হয়েছে। ভিডিওটির কমেন্ট সেকশনে কেউ কেউ এটিকে আওয়ামী লীগের সময়ের ঘটনা বলে উল্লেখ করেছেন। আবার অনেকে সত্য মনে করে কমেন্ট করেছেন। ইশরাক আলী নামের এক্স অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘ঘৃণা জানাই’।
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ের জন্য ভিডিও থেকে কিছু কি-ফ্রেম নিয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চ করে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে একই দৃশ্যের একটি ছবি ব্যবহার করতে দেখা যায়। প্রতিবেদনটি ২০২৪ সালের ৩০ জুন প্রকাশিত।
ওই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ঘটনাটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের। রাজ্যটির উত্তর দিনাজপুরের চোপরা এলাকায় ‘অবৈধ সম্পর্ক’কে কেন্দ্র করে তাজমুল ওরফে ‘জেসিবি’ নামের তৃণমূল কংগ্রসের স্থানীয় নেতা এক দম্পতিকে বেত্রাঘাত করেন।
একই সূত্রে পরবর্তী অনুসন্ধানে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিতে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে ওই ঘটনায় একজন অভিযুক্তকে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ গ্রেপ্তার করার বিষয়ে জানা যায়।
সুতরাং, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে এক দম্পতিকে বেত্রাঘাতের ঘটনাকে বাংলাদেশে ‘জঙ্গিবাদী শাসন’ বলে প্রচার করা হয়েছে।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরবর্তীতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়। এরপর থেকেই বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটেছে দাবি করে নানা কনটেন্ট ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে ছড়ানো হতে থাকে।
এবার ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদী শাসন চলছে দাবিতে একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এক্সে (সাবেক টুইটার) প্রচারিত ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘এরই নাম নতুন বাংলাদেশ! এরই নাম তথাকথিত ২য় স্বাধীনতা! মোহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশে এখন জঙ্গিবাদী শাসন চলছে।’
আওয়ামী লীগ ব্রাহ্মণবাড়িয়া (Awami League Brahmanbaria) নামের একটি এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে গত ২৯ ডিসেম্বর রাত ১১টার দিকে পোস্ট করা এ-সংক্রান্ত ভিডিওটি সবচেয়ে ভাইরাল। আজ বুধবার রাত ৮টা পর্যন্ত ভিডিওটিতে চার শতাধিক রিঅ্যাকশন পড়েছে এবং প্রায় ৫৩ হাজারবার দেখা হয়েছে। ভিডিওটির কমেন্ট সেকশনে কেউ কেউ এটিকে আওয়ামী লীগের সময়ের ঘটনা বলে উল্লেখ করেছেন। আবার অনেকে সত্য মনে করে কমেন্ট করেছেন। ইশরাক আলী নামের এক্স অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘ঘৃণা জানাই’।
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ের জন্য ভিডিও থেকে কিছু কি-ফ্রেম নিয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চ করে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে একই দৃশ্যের একটি ছবি ব্যবহার করতে দেখা যায়। প্রতিবেদনটি ২০২৪ সালের ৩০ জুন প্রকাশিত।
ওই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ঘটনাটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের। রাজ্যটির উত্তর দিনাজপুরের চোপরা এলাকায় ‘অবৈধ সম্পর্ক’কে কেন্দ্র করে তাজমুল ওরফে ‘জেসিবি’ নামের তৃণমূল কংগ্রসের স্থানীয় নেতা এক দম্পতিকে বেত্রাঘাত করেন।
একই সূত্রে পরবর্তী অনুসন্ধানে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিতে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে ওই ঘটনায় একজন অভিযুক্তকে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ গ্রেপ্তার করার বিষয়ে জানা যায়।
সুতরাং, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে এক দম্পতিকে বেত্রাঘাতের ঘটনাকে বাংলাদেশে ‘জঙ্গিবাদী শাসন’ বলে প্রচার করা হয়েছে।
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের একটি সংঘবদ্ধ চক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একাধিক পুরোনো ও ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কহীন ছবি পোস্ট করে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়েছে বলে এক বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
৪ দিন আগেরাজধানী ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল তথা মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডের শিকার সোহাগকে হিন্দু বলে প্রচার করেছে ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যম। এই বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডের শিকার ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগকে হিন্দু হিসেবে চিহ্নিত করে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো...
৭ দিন আগেবিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা একটি মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যা করে রেখে গেছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। এটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
২১ দিন আগেপটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার মৌডুবী ইউনিয়নে এক তরুণীকে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামসহ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবেও ছড়িয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, রাতের বেলা একজন তরুণীকে তিন থেকে চারজন পুরুষ মিলে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যাচ্ছে। ওই তরুণী...
২২ দিন আগে