ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ঈদ উপলক্ষে পুলিশের পোশাক পরে এক যুবক সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করতে গিয়ে ধরা পড়েছেন— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ভিডিওটি ছড়ানো হয়েছে।
ভিডিওতে ফ্লাইওভারের নিচের দিকে একটি রাস্তায় ৫–৬ জন পুলিশ সদস্যকে একটি সাদা প্রাইভেটকার আটকাতে দেখা যায়। প্রাইভেটকার থেকে শাকিল নামে আরেকজন পুলিশের পোশাক পরিহিত ব্যক্তিকে বের জিজ্ঞাসাবাদ করতে দেখা যায়।
‘কুমিল্লা অনলাইন নিউজ’ নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা ২৩ মিনিটে পোস্ট করা ভিডিওটি সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘ঈদ উপলক্ষে পুলিশের পোশাক পড়ে সাধারন জনতাকে কট দিতে গিয়ে নিজেই কট খেয়ে গেলো।’ (বানান অপরিবর্তিত)
ভিডিওটি আজ শুক্রবার বেলা ১২টা ৫ লাখ ৪০ হাজার বার দেখা হয়েছে এবং পোস্টটিতে ১ হাজার ৮০০টি রিঅ্যাকশন পড়েছে। পোস্টটিতে ১৩৬টি কমেন্ট পড়েছে এবং শেয়ার হয়েছে ৯ হাজার ৭০০। ভিডিওটির কমেন্টে কেউ কেউ এটিকে পুরোনো ভিডিও বলে উল্লেখ করেছেন। আবার অনেকে ভিডিওতি সাম্প্রতিক সময়ের উল্লেখ করেও কমেন্ট করেছে।
Solaiman Hossain Sumon নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লিখেছে, ‘এরাই পুলিশ মেরে এখন সেই পোষাক দিয়ে পুলিশের নাম করে ছিনতাই চাঁদাবাজি করছে।’ (বানান অপরিবর্তিত)
Asm Mozibur Rahman লিখেছে, ‘কঠিন শাস্তির আওতায় আনা উচিত।’ (বানান অপরিবর্তিত)
Muhammad Walid Khan, M Masud Rana নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে এবং Annahda 24 নামে পেজ থেকে একই ক্যাপশনে ভিডিওটি পোস্ট বকরা হয়েছে।
ভিডিওটির কিছু কি-ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করা হলে চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের এর ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিওটি পাওয়া যায়। ভিডিওটি ২০২৪ সালের ৩ এপ্রিল তারিখে প্রকাশিত।
ভিডিওটির ডেসক্রিপশন থেকে জানা যায়, ২০২৩ সালে এক যুবক পুলিশ পরিচয়ে প্রতারণা করে গ্রপ্তার হয়েছিলেন। পরে ছাড়া পেয়ে ২০২৪ সালে শাকিল নামে আবার পুলিশ সেজে প্রতারণা করেন।
ভিডিও থেকে জানা যায়, সার্কেল অ্যাডিশনাল এসপি শাহাবুদ্দিন, ওসিসহ অন্য পুলিশ কর্মকর্তারা ঈদ উপলক্ষে পুলিশ রাস্তায় টহল কার্যক্রম পরিচালনা করছিলেন। এ সময় তাঁরা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের লোগো ও স্টিকারসহ একটি প্রাইভেটকার আটকায়। গাড়ির ভেতরে একজন পুলিশের পোশাক পরিহিত ব্যক্তি ও চালক ছিলেন। পুলিশের পোশাক পরিহিত ব্যক্তিকে তাঁর র্যাংক ও পোস্টিং জিজ্ঞেস করলে তিনি উত্তর দিতে পারেননি। পরবর্তীতে সার্কেল অ্যাডিশনাল এসপি শাহাবুদ্দিন তাঁকে পেশাদার ভুয়া পুলিশ পরিচয়ধারী প্রতারক হিসেবে ঘোষণা করেন।
একই সময়ে চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের ফেসবুক পেজেও একই ভিডিও প্রকাশিত হয়।
এছাড়া দেশে কোথাও ভুয়া পুলিশের প্রতারণা সংক্রান্ত বিষয়ে অনুসন্ধানে চলতি বছরের জানুয়ারিতে একাধিক প্রতারণার তথ্য (১, ২, ৩) পাওয়া গেলেও সাম্প্রতিক সময়ে এমন কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।
সুতরাং, ঈদ উপলক্ষে পুলিশের পোশাক পরে এক যুবক সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করতে গিয়ে ধরা পড়েছেন দাবিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো ভিডিওটি পুরোনো। প্রকৃতপক্ষে, ২০২৪ শাকিল নামে এক যুবক পুলিশ পরিচয়ে প্রতারণা করলে পুলিশের নিকট গ্রেপ্তার হন।
ঈদ উপলক্ষে পুলিশের পোশাক পরে এক যুবক সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করতে গিয়ে ধরা পড়েছেন— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ভিডিওটি ছড়ানো হয়েছে।
ভিডিওতে ফ্লাইওভারের নিচের দিকে একটি রাস্তায় ৫–৬ জন পুলিশ সদস্যকে একটি সাদা প্রাইভেটকার আটকাতে দেখা যায়। প্রাইভেটকার থেকে শাকিল নামে আরেকজন পুলিশের পোশাক পরিহিত ব্যক্তিকে বের জিজ্ঞাসাবাদ করতে দেখা যায়।
‘কুমিল্লা অনলাইন নিউজ’ নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা ২৩ মিনিটে পোস্ট করা ভিডিওটি সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘ঈদ উপলক্ষে পুলিশের পোশাক পড়ে সাধারন জনতাকে কট দিতে গিয়ে নিজেই কট খেয়ে গেলো।’ (বানান অপরিবর্তিত)
ভিডিওটি আজ শুক্রবার বেলা ১২টা ৫ লাখ ৪০ হাজার বার দেখা হয়েছে এবং পোস্টটিতে ১ হাজার ৮০০টি রিঅ্যাকশন পড়েছে। পোস্টটিতে ১৩৬টি কমেন্ট পড়েছে এবং শেয়ার হয়েছে ৯ হাজার ৭০০। ভিডিওটির কমেন্টে কেউ কেউ এটিকে পুরোনো ভিডিও বলে উল্লেখ করেছেন। আবার অনেকে ভিডিওতি সাম্প্রতিক সময়ের উল্লেখ করেও কমেন্ট করেছে।
Solaiman Hossain Sumon নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লিখেছে, ‘এরাই পুলিশ মেরে এখন সেই পোষাক দিয়ে পুলিশের নাম করে ছিনতাই চাঁদাবাজি করছে।’ (বানান অপরিবর্তিত)
Asm Mozibur Rahman লিখেছে, ‘কঠিন শাস্তির আওতায় আনা উচিত।’ (বানান অপরিবর্তিত)
Muhammad Walid Khan, M Masud Rana নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে এবং Annahda 24 নামে পেজ থেকে একই ক্যাপশনে ভিডিওটি পোস্ট বকরা হয়েছে।
ভিডিওটির কিছু কি-ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করা হলে চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের এর ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিওটি পাওয়া যায়। ভিডিওটি ২০২৪ সালের ৩ এপ্রিল তারিখে প্রকাশিত।
ভিডিওটির ডেসক্রিপশন থেকে জানা যায়, ২০২৩ সালে এক যুবক পুলিশ পরিচয়ে প্রতারণা করে গ্রপ্তার হয়েছিলেন। পরে ছাড়া পেয়ে ২০২৪ সালে শাকিল নামে আবার পুলিশ সেজে প্রতারণা করেন।
ভিডিও থেকে জানা যায়, সার্কেল অ্যাডিশনাল এসপি শাহাবুদ্দিন, ওসিসহ অন্য পুলিশ কর্মকর্তারা ঈদ উপলক্ষে পুলিশ রাস্তায় টহল কার্যক্রম পরিচালনা করছিলেন। এ সময় তাঁরা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের লোগো ও স্টিকারসহ একটি প্রাইভেটকার আটকায়। গাড়ির ভেতরে একজন পুলিশের পোশাক পরিহিত ব্যক্তি ও চালক ছিলেন। পুলিশের পোশাক পরিহিত ব্যক্তিকে তাঁর র্যাংক ও পোস্টিং জিজ্ঞেস করলে তিনি উত্তর দিতে পারেননি। পরবর্তীতে সার্কেল অ্যাডিশনাল এসপি শাহাবুদ্দিন তাঁকে পেশাদার ভুয়া পুলিশ পরিচয়ধারী প্রতারক হিসেবে ঘোষণা করেন।
একই সময়ে চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের ফেসবুক পেজেও একই ভিডিও প্রকাশিত হয়।
এছাড়া দেশে কোথাও ভুয়া পুলিশের প্রতারণা সংক্রান্ত বিষয়ে অনুসন্ধানে চলতি বছরের জানুয়ারিতে একাধিক প্রতারণার তথ্য (১, ২, ৩) পাওয়া গেলেও সাম্প্রতিক সময়ে এমন কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।
সুতরাং, ঈদ উপলক্ষে পুলিশের পোশাক পরে এক যুবক সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করতে গিয়ে ধরা পড়েছেন দাবিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো ভিডিওটি পুরোনো। প্রকৃতপক্ষে, ২০২৪ শাকিল নামে এক যুবক পুলিশ পরিচয়ে প্রতারণা করলে পুলিশের নিকট গ্রেপ্তার হন।
দুর্বৃত্তরা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে নির্মমভাবে যুবলীগ নেতা-কর্মীদের মারধর করছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
১ দিন আগেচাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
৩ দিন আগেহাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা রোগীও মারামারিতে যোগ দিয়েছেন— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। একটি কক্ষে হাসপাতালের পেইনবেডের মতো দেখতে বিছানায় দুজনকে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। একপর্যায়ে সেখানে হাতাতাতি লাগে।
৩ দিন আগেকাছ থেকে টিভি দেখলে চোখের ক্ষতি হয় বলে ধারণা প্রচলিত আছে। এই কারণে বাবা-মায়েরা তাঁদের সন্তানকে টেলিভিশনের খুব কাছাকাছি বসে দেখতে দেন না। কিন্তু এই ধারণার কি বাস্তব ভিত্তি আছে? এ বিষয়ে চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে তা জানার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ
৪ দিন আগে