ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রায় সময়ই একটি তথ্য প্রচার হতে দেখা যায়, যেখানে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের বরাতে দাবি করা হয়, ‘ফেসবুকে কোনো পোস্টের কমেন্টে @[4:0] লিখলে সেটি যদি পরিবর্তন হয়ে ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গের নাম প্রদর্শন করে তাহলে বুঝে নিতে হবে উক্ত ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট কখনো হ্যাক হয়নি।’
বিভিন্ন সময়ে ফেসবুকে প্রচারিত এমন কিছু পোস্ট দেখুন এখানে (আর্কাইভ), এখানে (আর্কাইভ), এখানে (আর্কাইভ), এখানে (আর্কাইভ)।
অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে, ফেসবুক কর্তৃপক্ষের বরাতে দাবি করা ফেসবুকের কোনো পোস্টের কমেন্টে @[4:0] লিখলে সেটি যদি পরিবর্তিত হয়ে মার্ক জাকারবার্গের নাম প্রদর্শন করে, তাহলে সে ব্যক্তির ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি হ্যাক হয়নি—এ তথ্যটির কোনো সত্যতা নেই। ফেসবুক কর্তৃপক্ষও এ ধরনের কোনো তথ্য জানায়নি।
কি-ওয়ার্ড অনুসন্ধানে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান স্নোপসের ওয়েবসাইটে ২০১৫ সালের ৭ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, এ দাবিটি ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ইন্টারনেটে ঘুরছে। স্নোপসের এ প্রতিবেদন অনুসারে পোস্টের কমেন্টে @[4:0] লিখলে মার্ক জাকারবার্গের নাম আসার বিষয়টি নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। আবার কমেন্টে @[4:0] লিখলে সব ডিভাইসেই মার্ক জাকারবার্গের নাম প্রদর্শিত হয় না। অপারেটিং সিস্টেম ভেদে এটি কাজ নাও করতে পারে। এর সঙ্গে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছে কি হয়নি তা যাচাই করার কোনো সম্পর্ক নেই।
এ ছাড়া ফেসবুকের হেল্প সেন্টারের হ্যাক অ্যান্ড ফেক অ্যাকাউন্ট বিভাগ ঘুরে এমন কোনো তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম টুডে ডটকমে ২০১১ সালের ১৭ নভেম্বর প্রকাশিত আরেক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০১১ সালেও অনুরূপ একটি তথ্য ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছিল। যেখানে অ্যাট (@) প্রতীক সংবলিত একটি নম্বর লিখে মন্তব্য করলে সেটি ‘আই অ্যাম গে’ বাক্যে রূপান্তরিত হয়।
বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে প্রকাশিত বিশেষজ্ঞ ব্লগ অনুযায়ী, অ্যাট (@) প্রতীক সংবলিত নম্বরটি মূলত ফেসবুক ডেটাবেজে থাকা ব্যবহারকারী বা পেজের পরিচয় শনাক্তকারী অনন্য নম্বর। @ প্রতীকটি কোনো আইডিকে ট্যাগ করতে ব্যবহার করা হয়। নম্বরভিত্তিক এই ধরনের কোড কমেন্ট করা হলে অ্যাট (@) ও থার্ড ব্র্যাকেটের মধ্যবর্তী সংখ্যাটি ফেসবুকের সিস্টেমকে সেই নির্দিষ্ট ইউনিক আইডিধারী অ্যাকাউন্টের নামটি লেখার নির্দেশনা দেয়।
ইউনিক আইডি নম্বর নির্দিষ্ট ফেসবুক ব্যবহারকারী বা পেজের পরিচয় শনাক্তকরণ নম্বর। যার মাধ্যমে ওই ব্যবহারকারী বা পেজের নাম সম্পর্কে জানা যায়। ফেসবুকের সব অ্যাকাউন্ট এবং পেজের ইউআরএলে এ নম্বর দেওয়া থাকে। আইডিধারী ইউআরএল পাওয়া না গেলে কিছু থার্ড পার্টি ওয়েবসাইটে অ্যাকাউন্টের ইউআরএল লিংক বসিয়েও আইডি নম্বরটি পাওয়া যায়।
কোনো ফেসবুক পেজের ইউআরএলে সাধারণত আইডি নম্বর দেখা যায় না। তাই লুক আপ আইডি [https://lookup-id.com/] নামের একটি থার্ড পার্টি ওয়েবসাইটে ইউআরএল লিংকটি বসালে বেশ কয়েকটি নম্বর সংবলতি একটি সংখ্যা পাওয়া যায়। অ্যাট (@)–এর পর থার্ড ব্র্যাকেটের মধ্যে সংখ্যাটির পর কোলন দিয়ে শূন্য যুক্ত করে ফেসবুকে যে কোনো পোস্টের নিচে কমেন্ট করলে সংশ্লিষ্ট পেজটি খুঁজে পাওয়া যাবে।
@[4:0] লিখলে মার্ক জাকারবার্গের নাম কেন আসে?
যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডারে ২০১১ সালের ৩১ মে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফেসবুক যাত্রার সময় প্রত্যেক ব্যবহারকারীকে একটি পরিচয় শনাক্তকারী কোড দেওয়া হয়েছিল। যেটি শুরু হয়েছিল হ্যাশট্যাগ শূন্য (#0) দিয়ে, এ কোডের মাধ্যমে প্রত্যেক ব্যবহারকারীকে আলাদাভাবে শনাক্ত করা যেত। ১ থেকে ৩ কোডধারী ফেসবুক অ্যাকাউন্টগুলো মার্ক জাকারবার্গ ট্রায়ালের জন্য খুলেছিলেন, পরে সেগুলো মুছে দেন। এ অ্যাকাউন্টগুলোর বর্তমানে আর অস্তিত্ব নেই। সে হিসাবে প্রথম ফেসবুক ব্যবহারকারীর কোড বা আইডি ছিল ৪। প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, ৪ কোডধারী অ্যাকাউন্টটি মার্ক জাকারবার্গের এবং এটিই তাঁর অফিশিয়াল অ্যাকাউন্ট।
পূর্বেই উল্লেখ করা হয়েছে, (@) প্রতীকের পর থার্ড ব্র্যাকেটের মধ্যে কোনো নম্বর নির্দিষ্ট ফেসবুক ব্যবহারকারী বা পেজের পরিচয় শনাক্তকরণ নম্বর। তাই @[4:0] লিখে কমেন্ট করলে মার্ক জাকারবার্গের নাম আসে।
এসব বিষয় থেকে প্রতীয়মান হয় যে, কমেন্টে @[4:0] লিখে কমেন্ট করা, কারো অ্যাকাউন্ট হ্যাকড হয়েছে কি না তা যাচাইয়ের কোনো পদ্ধতি নয়।
সিদ্ধান্ত
ফেসবুকের কোনো পোস্টের কমেন্টে @[4:0] লিখলে সেটি যদি পরিবর্তিত হয়ে ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গের নাম প্রদর্শন করার সঙ্গে ফেসবুক আইডির নিরাপত্তার কোনো সম্পর্ক নেই। ফেসবুক কর্তৃপক্ষও এমন কোনো নির্দেশনা দেয়নি। @[4:0] কোডটির মধ্যে ৪ অংকটি মূলত মার্ক জাকারবার্গের ফেসবুক অ্যাকাউন্টের আইডি নম্বর। ফেসবুকের সব অ্যাকাউন্টেরই এমন নির্দিষ্ট আইডি নম্বর রয়েছে।
ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রায় সময়ই একটি তথ্য প্রচার হতে দেখা যায়, যেখানে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের বরাতে দাবি করা হয়, ‘ফেসবুকে কোনো পোস্টের কমেন্টে @[4:0] লিখলে সেটি যদি পরিবর্তন হয়ে ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গের নাম প্রদর্শন করে তাহলে বুঝে নিতে হবে উক্ত ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট কখনো হ্যাক হয়নি।’
বিভিন্ন সময়ে ফেসবুকে প্রচারিত এমন কিছু পোস্ট দেখুন এখানে (আর্কাইভ), এখানে (আর্কাইভ), এখানে (আর্কাইভ), এখানে (আর্কাইভ)।
অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে, ফেসবুক কর্তৃপক্ষের বরাতে দাবি করা ফেসবুকের কোনো পোস্টের কমেন্টে @[4:0] লিখলে সেটি যদি পরিবর্তিত হয়ে মার্ক জাকারবার্গের নাম প্রদর্শন করে, তাহলে সে ব্যক্তির ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি হ্যাক হয়নি—এ তথ্যটির কোনো সত্যতা নেই। ফেসবুক কর্তৃপক্ষও এ ধরনের কোনো তথ্য জানায়নি।
কি-ওয়ার্ড অনুসন্ধানে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান স্নোপসের ওয়েবসাইটে ২০১৫ সালের ৭ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, এ দাবিটি ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ইন্টারনেটে ঘুরছে। স্নোপসের এ প্রতিবেদন অনুসারে পোস্টের কমেন্টে @[4:0] লিখলে মার্ক জাকারবার্গের নাম আসার বিষয়টি নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। আবার কমেন্টে @[4:0] লিখলে সব ডিভাইসেই মার্ক জাকারবার্গের নাম প্রদর্শিত হয় না। অপারেটিং সিস্টেম ভেদে এটি কাজ নাও করতে পারে। এর সঙ্গে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছে কি হয়নি তা যাচাই করার কোনো সম্পর্ক নেই।
এ ছাড়া ফেসবুকের হেল্প সেন্টারের হ্যাক অ্যান্ড ফেক অ্যাকাউন্ট বিভাগ ঘুরে এমন কোনো তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম টুডে ডটকমে ২০১১ সালের ১৭ নভেম্বর প্রকাশিত আরেক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০১১ সালেও অনুরূপ একটি তথ্য ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছিল। যেখানে অ্যাট (@) প্রতীক সংবলিত একটি নম্বর লিখে মন্তব্য করলে সেটি ‘আই অ্যাম গে’ বাক্যে রূপান্তরিত হয়।
বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে প্রকাশিত বিশেষজ্ঞ ব্লগ অনুযায়ী, অ্যাট (@) প্রতীক সংবলিত নম্বরটি মূলত ফেসবুক ডেটাবেজে থাকা ব্যবহারকারী বা পেজের পরিচয় শনাক্তকারী অনন্য নম্বর। @ প্রতীকটি কোনো আইডিকে ট্যাগ করতে ব্যবহার করা হয়। নম্বরভিত্তিক এই ধরনের কোড কমেন্ট করা হলে অ্যাট (@) ও থার্ড ব্র্যাকেটের মধ্যবর্তী সংখ্যাটি ফেসবুকের সিস্টেমকে সেই নির্দিষ্ট ইউনিক আইডিধারী অ্যাকাউন্টের নামটি লেখার নির্দেশনা দেয়।
ইউনিক আইডি নম্বর নির্দিষ্ট ফেসবুক ব্যবহারকারী বা পেজের পরিচয় শনাক্তকরণ নম্বর। যার মাধ্যমে ওই ব্যবহারকারী বা পেজের নাম সম্পর্কে জানা যায়। ফেসবুকের সব অ্যাকাউন্ট এবং পেজের ইউআরএলে এ নম্বর দেওয়া থাকে। আইডিধারী ইউআরএল পাওয়া না গেলে কিছু থার্ড পার্টি ওয়েবসাইটে অ্যাকাউন্টের ইউআরএল লিংক বসিয়েও আইডি নম্বরটি পাওয়া যায়।
কোনো ফেসবুক পেজের ইউআরএলে সাধারণত আইডি নম্বর দেখা যায় না। তাই লুক আপ আইডি [https://lookup-id.com/] নামের একটি থার্ড পার্টি ওয়েবসাইটে ইউআরএল লিংকটি বসালে বেশ কয়েকটি নম্বর সংবলতি একটি সংখ্যা পাওয়া যায়। অ্যাট (@)–এর পর থার্ড ব্র্যাকেটের মধ্যে সংখ্যাটির পর কোলন দিয়ে শূন্য যুক্ত করে ফেসবুকে যে কোনো পোস্টের নিচে কমেন্ট করলে সংশ্লিষ্ট পেজটি খুঁজে পাওয়া যাবে।
@[4:0] লিখলে মার্ক জাকারবার্গের নাম কেন আসে?
যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডারে ২০১১ সালের ৩১ মে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফেসবুক যাত্রার সময় প্রত্যেক ব্যবহারকারীকে একটি পরিচয় শনাক্তকারী কোড দেওয়া হয়েছিল। যেটি শুরু হয়েছিল হ্যাশট্যাগ শূন্য (#0) দিয়ে, এ কোডের মাধ্যমে প্রত্যেক ব্যবহারকারীকে আলাদাভাবে শনাক্ত করা যেত। ১ থেকে ৩ কোডধারী ফেসবুক অ্যাকাউন্টগুলো মার্ক জাকারবার্গ ট্রায়ালের জন্য খুলেছিলেন, পরে সেগুলো মুছে দেন। এ অ্যাকাউন্টগুলোর বর্তমানে আর অস্তিত্ব নেই। সে হিসাবে প্রথম ফেসবুক ব্যবহারকারীর কোড বা আইডি ছিল ৪। প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, ৪ কোডধারী অ্যাকাউন্টটি মার্ক জাকারবার্গের এবং এটিই তাঁর অফিশিয়াল অ্যাকাউন্ট।
পূর্বেই উল্লেখ করা হয়েছে, (@) প্রতীকের পর থার্ড ব্র্যাকেটের মধ্যে কোনো নম্বর নির্দিষ্ট ফেসবুক ব্যবহারকারী বা পেজের পরিচয় শনাক্তকরণ নম্বর। তাই @[4:0] লিখে কমেন্ট করলে মার্ক জাকারবার্গের নাম আসে।
এসব বিষয় থেকে প্রতীয়মান হয় যে, কমেন্টে @[4:0] লিখে কমেন্ট করা, কারো অ্যাকাউন্ট হ্যাকড হয়েছে কি না তা যাচাইয়ের কোনো পদ্ধতি নয়।
সিদ্ধান্ত
ফেসবুকের কোনো পোস্টের কমেন্টে @[4:0] লিখলে সেটি যদি পরিবর্তিত হয়ে ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গের নাম প্রদর্শন করার সঙ্গে ফেসবুক আইডির নিরাপত্তার কোনো সম্পর্ক নেই। ফেসবুক কর্তৃপক্ষও এমন কোনো নির্দেশনা দেয়নি। @[4:0] কোডটির মধ্যে ৪ অংকটি মূলত মার্ক জাকারবার্গের ফেসবুক অ্যাকাউন্টের আইডি নম্বর। ফেসবুকের সব অ্যাকাউন্টেরই এমন নির্দিষ্ট আইডি নম্বর রয়েছে।
যুবলীগ নেতাকে গুলি চালানোর সময় এক নারী এসে সন্ত্রাসীদের তাড়া করেছেন—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
২ দিন আগেবাংলাদেশে এক হিন্দু নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণে রাজি না হওয়ায় ও জিযিয়া কর দিতে অস্বীকার করায় মুসলমানেরা পুরো হরিজন কলোনি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে।
২ দিন আগেদুর্বৃত্তরা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে নির্মমভাবে যুবলীগ নেতা-কর্মীদের মারধর করছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৪ দিন আগেচাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
৬ দিন আগে