ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
বসন্তের বাসন্তী বাতাসের ছোঁয়া বুঝতে না বুঝতেই গ্রীষ্ম এসে হাজির। এই গরমে রোজা আর আসন্ন কঠোর লকডাউন দ্রব্যমূল্যে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। তাই বলে কি লেবুর হালি ১২০ টাকা?
৯ এপ্রিল সময় নিউজ, বাংলা ম্যাগাজিন, আনন্দবার্তা, প্রিয় ডটকমসহ বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে আজ লেবুর দাম ১২০ টাকা শিরোনাম হয়েছে। এ সম্পর্কিত প্রতিবেদনে বিভিন্ন দ্রব্যের মূল্য জানানোর পাশাপাশি শেষ পর্যায়ে লেখা হয়— ‘এক হালি বড় লেবু বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকায়।’ শিরোনাম যতটা ভীতি জাগানিয়া, সংবাদে তার বর্ণনা যেন ততটাই সাদামাটা।
প্রযুক্তির ব্যবহার ও সরাসরি জিজ্ঞাসা—দুভাবেই উত্তর খোঁজার চেষ্টা করি আমরা।
প্রথমেই ঢুকি চেইন শপ স্বপ্নের ওয়েবসাইটে। সেখানে এক হালি বড় লেবুর দাম ৭২ টাকা, লম্বা লেবু ৬৪ টাকা এবং কাগজি লেবুর দাম ৩৪ টাকা।
ইউনিমার্টের ওয়েবসাইটে ঢুকে দেখা যায় ৭০-৯৯ গ্রাম ওজনের এক পিস লেবু ২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অর্থাৎ, হালি ৮০ টাকা।
অনলাইন ডেলিভারি শপ চালডাল–এ লেবুর হালিপ্রতি দাম ৫৯ টাকা, অথবা ডটকমে একই পরিমাণ বড় লেবু ৭২ ও ১০০ গ্রাম ওজনের লেবু ২০ টাকা। মীনা বাজারের ওয়েবসাইটে জানাচ্ছে, তাদের কাছে লেবু এই মুহূর্তে নেই। অন্য আর কোনো অনলাইন শপে লেবুর দাম ১২০ টাকা হাঁকানো হয়নি।
অন্যদিকে রাজধানীর কয়েকটি কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায়, কারওয়ান বাজারে এক হালি ছোট লেবু ২০-৩০ টাকা ও বড় লেবু ৬০-৭০ টাকা। মিরপুর-১ কাঁচাবাজারে এক হালি লেবু সর্বোচ্চ ৮০ টাকা দাম হাঁকাতে দেখা গেছে। রামপুরা বাজারে এক হালি বড় লেবু ৪০-৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
নিত্যপণ্যের দাম মধ্যবিত্তের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ। রামপুরা বাজারে বাজার করতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী শামিম উল হাসান বলেন, ‘গণমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যমে প্রচারিত সংবাদ সঠিক না হলে সেটা কাউকে কাউকে অবৈধ সুবিধা দিতে পারে। সংবাদের ওপর ভিত্তি করে ব্যবসায়ীরা দ্রব্যের মূল্য অযথাই বাড়িয়ে দিতে পারে।’
এ কথা সত্যি যে লেবুর দাম স্বাভাবিকের তুলনায় বেড়েছে। তবে উল্লেখিত সংবাদে লেবুর দাম ১২০ টাকা বলা হলেও তার প্রমাণ অনলাইন বা সাধারণ বাজারে দেখা যায়নি।
বসন্তের বাসন্তী বাতাসের ছোঁয়া বুঝতে না বুঝতেই গ্রীষ্ম এসে হাজির। এই গরমে রোজা আর আসন্ন কঠোর লকডাউন দ্রব্যমূল্যে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। তাই বলে কি লেবুর হালি ১২০ টাকা?
৯ এপ্রিল সময় নিউজ, বাংলা ম্যাগাজিন, আনন্দবার্তা, প্রিয় ডটকমসহ বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে আজ লেবুর দাম ১২০ টাকা শিরোনাম হয়েছে। এ সম্পর্কিত প্রতিবেদনে বিভিন্ন দ্রব্যের মূল্য জানানোর পাশাপাশি শেষ পর্যায়ে লেখা হয়— ‘এক হালি বড় লেবু বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকায়।’ শিরোনাম যতটা ভীতি জাগানিয়া, সংবাদে তার বর্ণনা যেন ততটাই সাদামাটা।
প্রযুক্তির ব্যবহার ও সরাসরি জিজ্ঞাসা—দুভাবেই উত্তর খোঁজার চেষ্টা করি আমরা।
প্রথমেই ঢুকি চেইন শপ স্বপ্নের ওয়েবসাইটে। সেখানে এক হালি বড় লেবুর দাম ৭২ টাকা, লম্বা লেবু ৬৪ টাকা এবং কাগজি লেবুর দাম ৩৪ টাকা।
ইউনিমার্টের ওয়েবসাইটে ঢুকে দেখা যায় ৭০-৯৯ গ্রাম ওজনের এক পিস লেবু ২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অর্থাৎ, হালি ৮০ টাকা।
অনলাইন ডেলিভারি শপ চালডাল–এ লেবুর হালিপ্রতি দাম ৫৯ টাকা, অথবা ডটকমে একই পরিমাণ বড় লেবু ৭২ ও ১০০ গ্রাম ওজনের লেবু ২০ টাকা। মীনা বাজারের ওয়েবসাইটে জানাচ্ছে, তাদের কাছে লেবু এই মুহূর্তে নেই। অন্য আর কোনো অনলাইন শপে লেবুর দাম ১২০ টাকা হাঁকানো হয়নি।
অন্যদিকে রাজধানীর কয়েকটি কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায়, কারওয়ান বাজারে এক হালি ছোট লেবু ২০-৩০ টাকা ও বড় লেবু ৬০-৭০ টাকা। মিরপুর-১ কাঁচাবাজারে এক হালি লেবু সর্বোচ্চ ৮০ টাকা দাম হাঁকাতে দেখা গেছে। রামপুরা বাজারে এক হালি বড় লেবু ৪০-৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
নিত্যপণ্যের দাম মধ্যবিত্তের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ। রামপুরা বাজারে বাজার করতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী শামিম উল হাসান বলেন, ‘গণমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যমে প্রচারিত সংবাদ সঠিক না হলে সেটা কাউকে কাউকে অবৈধ সুবিধা দিতে পারে। সংবাদের ওপর ভিত্তি করে ব্যবসায়ীরা দ্রব্যের মূল্য অযথাই বাড়িয়ে দিতে পারে।’
এ কথা সত্যি যে লেবুর দাম স্বাভাবিকের তুলনায় বেড়েছে। তবে উল্লেখিত সংবাদে লেবুর দাম ১২০ টাকা বলা হলেও তার প্রমাণ অনলাইন বা সাধারণ বাজারে দেখা যায়নি।
যুবলীগ নেতাকে গুলি চালানোর সময় এক নারী এসে সন্ত্রাসীদের তাড়া করেছেন—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
১ দিন আগেবাংলাদেশে এক হিন্দু নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণে রাজি না হওয়ায় ও জিযিয়া কর দিতে অস্বীকার করায় মুসলমানেরা পুরো হরিজন কলোনি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে।
২ দিন আগেদুর্বৃত্তরা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে নির্মমভাবে যুবলীগ নেতা-কর্মীদের মারধর করছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৪ দিন আগেচাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
৫ দিন আগে