ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক ফিলিস্তিনি নবজাতককে উদ্ধারের ভিডিও প্রচার করে দাবি করা হচ্ছে, ওই নবজাতককে গাজার ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে ৩৭ দিন পর জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। দেশে দিগন্ত টিভি নামের একটি ফেসবুক পেজে গত ২৮ নভেম্বর এমন এক ভিডিও পোস্ট করা হয়।
ভিডিওটি আজ শনিবার (২ ডিসেম্বর) রাত ৮টা পর্যন্ত প্রায় ২ লাখ ৭ হাজার বার দেখা হয়েছে। প্রতিক্রিয়া পড়েছে প্রায় ২৫ হাজার, শেয়ার হয়েছে সাড়ে ৬ হাজারের বেশি বার। ভিডিওটিতে মন্তব্য পড়েছে প্রায় ১ হাজার ৬০০ টি। এসব কমেন্টে নেটিজেনদের স্রষ্টার প্রশংসাসূচক বাক্যে মন্তব্য করতে দেখা যায়।
গাজা নোটিফিকেশনস নামে একটি এক্স হ্যান্ডল থেকে শেয়ার করা একই ভিডিওর বরাত দিয়ে বাংলাদেশের কয়েকটি সংবাদমাধ্যমও সংবাদ প্রকাশ করেছে।
ভিডিওটি দেখুন এখানে।অনুসন্ধানে দেখা যায়, ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে শিশুটিকে ৩৭ দিন পরে উদ্ধারের দাবিটির ভিত্তি নেই।
শিশুটিকে উদ্ধারের বিষয়ে তথ্য অনুসন্ধানে রিভার্স ইমেজ সার্চের মাধ্যমে ইনস্টাগ্রামে নূহ.এক্সপি (nooh.xp) নামের একটি অ্যাকাউন্টে ভিডিওটি খুঁজে পাওয়া যায়। অ্যাকাউন্টটি নুহ–আল সাঘনবি নামে একজন আলোকচিত্রীর। প্রোফাইলে এই পরিচয়ই দেওয়া হয়েছে।
অ্যাকাউন্টটিতে শিশুটিকে উদ্ধারের ভিডিওটি গত ২৭ নভেম্বর পোস্ট করা হয়। ভিডিওটির ক্যাপশনে নুহ–আল সাঘনবি লিখেছেন, শিশুটির জন্ম যুদ্ধের মধ্যে, অর্থাৎ গত ৭ অক্টোবরের পরে কোনো এক সময়। বয়স এক মাসেরও কম। তার মা–বাবা যুদ্ধে শহীদ হয়েছেন। শিশুটিকে যখন ধ্বংসস্তূপ থেকে বের করে আনা হলো, তখন যেন তার পুনর্জন্ম হলো। সবাই ভেবেছিল ওর মৃত্যু হয়েছে, কিন্তু তিন ঘণ্টার চেষ্টায় তাকে জীবিত উদ্ধার করা গেছে।নুহ–আল সাঘনবির অ্যাকাউন্টটিতে শিশুটির উদ্ধার নিয়ে আরও বেশ কিছু ছবি ও ভিডিও খুঁজে পাওয়া যায়। সেসব ছবি ও ভিডিওতে নুহ–আল সাঘনবি একই ক্যাপশন দিয়েছেন। তাঁর এসব ক্যাপশনে শিশুটিকে ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে ৩৭ দিন পরে উদ্ধারের বিষয়ে কোনো তথ্য নেই। বরং তিনি উল্লেখ করেছেন, শিশুটির জন্ম হয়েছে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর।
৩৭ দিন পরে উদ্ধারের দাবিটি যেভাবে এলো
ধ্বংসস্তূপ থেকে ৩৭ দিন পর শিশুটিকে জীবিত উদ্ধারের দাবিটির বিষয়ে অনুসন্ধানে কি–ওয়ার্ড সার্চে সংযুক্ত আরব আমিরাত ভিত্তিক গালফ নিউজসহ বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে এমন সংবাদ খুঁজে পাওয়া যায়। সংবাদগুলোতে গাজা নোটিফিকেশনস নামে একটি ভেরিফায়েড এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টের বরাত দিয়ে বলা হয়, ৩৭ দিন পরে অলৌকিক ঘটনা ঘটেছে। যুদ্ধের প্রথম দিকে জন্ম নেওয়া শিশুটিকে ইসরায়েলের বোমা হামলায় ধ্বংসপ্রাপ্ত ভবনের কংক্রিটের স্তূপ থেকে থেকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। এক্স অ্যাকাউন্টটিতে গত ২৭ নভেম্বর ভিডিওটি পোস্ট করা হয়।
গত ২৯ নভেম্বর পোস্টটির কমেন্ট বক্সে পোস্টদাতা (গাজা নোটিফিকেশনস) নিজেই ইনস্টাগ্রামে নুহ–আল সাঘনবির পোস্টের ক্যাপশনটি হুবহু উল্লেখ করে পিন করে রেখেছে। এ ছাড়া ভিডিওটির ওপরে ডানপাশে nooh.xp লোগোটিও স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। গাজা নোটিফিকেশনস অ্যাকাউন্টটি নুহ–আল সাঘনবির পোস্টের কৃতজ্ঞতা স্বীকার করলেও ‘৩৭ দিন পর উদ্ধারের’ তথ্যটি সংশোধন করেনি।
গালফ নিউজসহ অন্যান্য সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে নুহ–আল সাঘনবির ইনস্টাগ্রাম পোস্টের ভিডিওটির বরাত দেওয়া হলেও প্রতিবেদনের ভেতরে এমবেড করা হয়েছে গাজা নোটিফিকেশনসের এক্স ভিডিও।
প্রসঙ্গত, গত ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলের ভেতরে ঢুকে নজিরবিহীন হামলা চালানোর পর থেকে দুই পক্ষে যুদ্ধ চলছে। গাজায় ইসরায়েলের নির্বিচার বোমা হামলায় এরই মধ্যে ১৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।
৫১ দিনের যুদ্ধের পর গত ২৪ নভেম্বর থেকে চার দিনের যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। এ যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতা করে কাতার, মিসর ও যুক্তরাষ্ট্র। এরপর দুই দফায় বাড়ানো হয় সেই যুদ্ধবিরতির মেয়াদ, যা গত শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) শেষ হয়। শনিবার থেকে আবার বোমা হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল।
সিদ্ধান্ত
ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ার ৩৭ দিন পর ফিলিস্তিনি শিশুকে জীবিত উদ্ধারের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে গত ২৭ নভেম্বর। এই সূত্র ধরে সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়েছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ভিডিওটি সত্য হলেও ৩৭ দিন পর উদ্ধারের দাবিটির কোনো ভিত্তি নেই।
৩৭ দিন পর উদ্ধারের তথ্যটি এসেছে মূলত গাজা নোটিফিকেশনস নামের এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে। যদিও শিশুটি উদ্ধারের ভিডিও প্রথম প্রচারকারী নুহ–আল সাঘনবি তেমন কোনো সময়ের উল্লেখ করেননি। তিনি শুধু তিন ঘণ্টার চেষ্টায় শিশুটিকে উদ্ধারের কথা উল্লেখ করেছেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক ফিলিস্তিনি নবজাতককে উদ্ধারের ভিডিও প্রচার করে দাবি করা হচ্ছে, ওই নবজাতককে গাজার ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে ৩৭ দিন পর জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। দেশে দিগন্ত টিভি নামের একটি ফেসবুক পেজে গত ২৮ নভেম্বর এমন এক ভিডিও পোস্ট করা হয়।
ভিডিওটি আজ শনিবার (২ ডিসেম্বর) রাত ৮টা পর্যন্ত প্রায় ২ লাখ ৭ হাজার বার দেখা হয়েছে। প্রতিক্রিয়া পড়েছে প্রায় ২৫ হাজার, শেয়ার হয়েছে সাড়ে ৬ হাজারের বেশি বার। ভিডিওটিতে মন্তব্য পড়েছে প্রায় ১ হাজার ৬০০ টি। এসব কমেন্টে নেটিজেনদের স্রষ্টার প্রশংসাসূচক বাক্যে মন্তব্য করতে দেখা যায়।
গাজা নোটিফিকেশনস নামে একটি এক্স হ্যান্ডল থেকে শেয়ার করা একই ভিডিওর বরাত দিয়ে বাংলাদেশের কয়েকটি সংবাদমাধ্যমও সংবাদ প্রকাশ করেছে।
ভিডিওটি দেখুন এখানে।অনুসন্ধানে দেখা যায়, ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে শিশুটিকে ৩৭ দিন পরে উদ্ধারের দাবিটির ভিত্তি নেই।
শিশুটিকে উদ্ধারের বিষয়ে তথ্য অনুসন্ধানে রিভার্স ইমেজ সার্চের মাধ্যমে ইনস্টাগ্রামে নূহ.এক্সপি (nooh.xp) নামের একটি অ্যাকাউন্টে ভিডিওটি খুঁজে পাওয়া যায়। অ্যাকাউন্টটি নুহ–আল সাঘনবি নামে একজন আলোকচিত্রীর। প্রোফাইলে এই পরিচয়ই দেওয়া হয়েছে।
অ্যাকাউন্টটিতে শিশুটিকে উদ্ধারের ভিডিওটি গত ২৭ নভেম্বর পোস্ট করা হয়। ভিডিওটির ক্যাপশনে নুহ–আল সাঘনবি লিখেছেন, শিশুটির জন্ম যুদ্ধের মধ্যে, অর্থাৎ গত ৭ অক্টোবরের পরে কোনো এক সময়। বয়স এক মাসেরও কম। তার মা–বাবা যুদ্ধে শহীদ হয়েছেন। শিশুটিকে যখন ধ্বংসস্তূপ থেকে বের করে আনা হলো, তখন যেন তার পুনর্জন্ম হলো। সবাই ভেবেছিল ওর মৃত্যু হয়েছে, কিন্তু তিন ঘণ্টার চেষ্টায় তাকে জীবিত উদ্ধার করা গেছে।নুহ–আল সাঘনবির অ্যাকাউন্টটিতে শিশুটির উদ্ধার নিয়ে আরও বেশ কিছু ছবি ও ভিডিও খুঁজে পাওয়া যায়। সেসব ছবি ও ভিডিওতে নুহ–আল সাঘনবি একই ক্যাপশন দিয়েছেন। তাঁর এসব ক্যাপশনে শিশুটিকে ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে ৩৭ দিন পরে উদ্ধারের বিষয়ে কোনো তথ্য নেই। বরং তিনি উল্লেখ করেছেন, শিশুটির জন্ম হয়েছে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর।
৩৭ দিন পরে উদ্ধারের দাবিটি যেভাবে এলো
ধ্বংসস্তূপ থেকে ৩৭ দিন পর শিশুটিকে জীবিত উদ্ধারের দাবিটির বিষয়ে অনুসন্ধানে কি–ওয়ার্ড সার্চে সংযুক্ত আরব আমিরাত ভিত্তিক গালফ নিউজসহ বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে এমন সংবাদ খুঁজে পাওয়া যায়। সংবাদগুলোতে গাজা নোটিফিকেশনস নামে একটি ভেরিফায়েড এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টের বরাত দিয়ে বলা হয়, ৩৭ দিন পরে অলৌকিক ঘটনা ঘটেছে। যুদ্ধের প্রথম দিকে জন্ম নেওয়া শিশুটিকে ইসরায়েলের বোমা হামলায় ধ্বংসপ্রাপ্ত ভবনের কংক্রিটের স্তূপ থেকে থেকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। এক্স অ্যাকাউন্টটিতে গত ২৭ নভেম্বর ভিডিওটি পোস্ট করা হয়।
গত ২৯ নভেম্বর পোস্টটির কমেন্ট বক্সে পোস্টদাতা (গাজা নোটিফিকেশনস) নিজেই ইনস্টাগ্রামে নুহ–আল সাঘনবির পোস্টের ক্যাপশনটি হুবহু উল্লেখ করে পিন করে রেখেছে। এ ছাড়া ভিডিওটির ওপরে ডানপাশে nooh.xp লোগোটিও স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। গাজা নোটিফিকেশনস অ্যাকাউন্টটি নুহ–আল সাঘনবির পোস্টের কৃতজ্ঞতা স্বীকার করলেও ‘৩৭ দিন পর উদ্ধারের’ তথ্যটি সংশোধন করেনি।
গালফ নিউজসহ অন্যান্য সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে নুহ–আল সাঘনবির ইনস্টাগ্রাম পোস্টের ভিডিওটির বরাত দেওয়া হলেও প্রতিবেদনের ভেতরে এমবেড করা হয়েছে গাজা নোটিফিকেশনসের এক্স ভিডিও।
প্রসঙ্গত, গত ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলের ভেতরে ঢুকে নজিরবিহীন হামলা চালানোর পর থেকে দুই পক্ষে যুদ্ধ চলছে। গাজায় ইসরায়েলের নির্বিচার বোমা হামলায় এরই মধ্যে ১৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।
৫১ দিনের যুদ্ধের পর গত ২৪ নভেম্বর থেকে চার দিনের যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। এ যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতা করে কাতার, মিসর ও যুক্তরাষ্ট্র। এরপর দুই দফায় বাড়ানো হয় সেই যুদ্ধবিরতির মেয়াদ, যা গত শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) শেষ হয়। শনিবার থেকে আবার বোমা হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল।
সিদ্ধান্ত
ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ার ৩৭ দিন পর ফিলিস্তিনি শিশুকে জীবিত উদ্ধারের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে গত ২৭ নভেম্বর। এই সূত্র ধরে সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়েছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ভিডিওটি সত্য হলেও ৩৭ দিন পর উদ্ধারের দাবিটির কোনো ভিত্তি নেই।
৩৭ দিন পর উদ্ধারের তথ্যটি এসেছে মূলত গাজা নোটিফিকেশনস নামের এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে। যদিও শিশুটি উদ্ধারের ভিডিও প্রথম প্রচারকারী নুহ–আল সাঘনবি তেমন কোনো সময়ের উল্লেখ করেননি। তিনি শুধু তিন ঘণ্টার চেষ্টায় শিশুটিকে উদ্ধারের কথা উল্লেখ করেছেন।
চাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগেহাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা রোগীও মারামারিতে যোগ দিয়েছেন— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। একটি কক্ষে হাসপাতালের পেইনবেডের মতো দেখতে বিছানায় দুজনকে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। একপর্যায়ে সেখানে হাতাতাতি লাগে।
২১ ঘণ্টা আগেকাছ থেকে টিভি দেখলে চোখের ক্ষতি হয় বলে ধারণা প্রচলিত আছে। এই কারণে বাবা-মায়েরা তাঁদের সন্তানকে টেলিভিশনের খুব কাছাকাছি বসে দেখতে দেন না। কিন্তু এই ধারণার কি বাস্তব ভিত্তি আছে? এ বিষয়ে চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে তা জানার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ
২ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে বাকির টাকা চাওয়ায় চায়ের দোকানিকে ছাত্রদল নেতা ছুরি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছেন—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৩ দিন আগে