ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ফিলিস্তিনি কেফিয়া পরে কিছু শিক্ষার্থী এবং একজন শিক্ষকসহ একটি শ্রেণিকক্ষের ছবি ভাইরাল হয়েছে। ছবিটিতে লেখা রয়েছে, ‘এটি গাজার কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নয়, বরং আমেরিকার হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্বের সকল তরুণের মনে আবু উবায়দা (ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ–গোষ্ঠী হামাসের সামরিক শাখা কাসসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র) জায়গা করে নিয়েছে।’
রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে (টুইটার) গত ১৪ ডিসেম্বর অনুরূপ ছবি খুঁজে পাওয়া যায়। ছবিটি শেয়ার করেন আব্দুর রহমান বিন সালামাহ নামে এক ব্যক্তি। এক্স অ্যাকাউন্টটির লোকেশন দেওয়া রয়েছে জর্ডান। তিনি ছবিটি শেয়ার করে লিখেছেন, কেফিয়া পরে যিনি ক্লাস নিচ্ছেন তাঁর নাম ড. মুহান্নাদ আল রুশদা। তিনি পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটির মেকানিক্স বিভাগের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে গাজায় ইসরায়েলি মারকাভা ট্যাংক যেসব বিপদের সম্মুখীন হচ্ছে, তা নিয়ে আলোচনা করছিলেন।
ড. মুহান্নাদ আল রুশদা নাম ধরে অনুসন্ধানে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান মিসবারে একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। এ থেকে জানা যায়, মুহান্নাদ আল–রাওয়াশদেহ গত ১৪ ডিসেম্বর জর্ডানের আল–বালকা অ্যাপ্লায়েড বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধীনস্থ পলিটেকনিক কলেজে গত ১৪ ডিসেম্বর এই ক্লাস নেন।
পরে আল–বালকা অ্যাপ্লায়েড বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে মুহান্নাদ উসমান আল রুশদার প্রোফাইল খুঁজে পাওয়া যায়। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং টেকনোলজি অনুষদের সহকারী অধ্যাপক।
অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে এই নামে কোনো শিক্ষক খুঁজে পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টির মুখপাত্র জেসন নিউটন মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইউএসএ টুডেকে এই ছবিটি হার্ভার্ডের নয় বলে নিশ্চিত করেছেন।
প্রসঙ্গত, গত ৭ অক্টোবর হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। এরপরই ১০ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানিয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিবৃতি দেয় যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৪টি ছাত্র সংগঠনের একটি জোট। বিবৃতিতে সংঘাতের জন্য এককভাবে ইসরায়েলকে দায়ী করে সংগঠনগুলো। পাশাপাশি ইসরায়েলকে একটি বর্ণবাদী রাষ্ট্র হিসেবে আখ্যা দেন তাঁরা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ফিলিস্তিনি কেফিয়া পরে কিছু শিক্ষার্থী এবং একজন শিক্ষকসহ একটি শ্রেণিকক্ষের ছবি ভাইরাল হয়েছে। ছবিটিতে লেখা রয়েছে, ‘এটি গাজার কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নয়, বরং আমেরিকার হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্বের সকল তরুণের মনে আবু উবায়দা (ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ–গোষ্ঠী হামাসের সামরিক শাখা কাসসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র) জায়গা করে নিয়েছে।’
রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে (টুইটার) গত ১৪ ডিসেম্বর অনুরূপ ছবি খুঁজে পাওয়া যায়। ছবিটি শেয়ার করেন আব্দুর রহমান বিন সালামাহ নামে এক ব্যক্তি। এক্স অ্যাকাউন্টটির লোকেশন দেওয়া রয়েছে জর্ডান। তিনি ছবিটি শেয়ার করে লিখেছেন, কেফিয়া পরে যিনি ক্লাস নিচ্ছেন তাঁর নাম ড. মুহান্নাদ আল রুশদা। তিনি পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটির মেকানিক্স বিভাগের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে গাজায় ইসরায়েলি মারকাভা ট্যাংক যেসব বিপদের সম্মুখীন হচ্ছে, তা নিয়ে আলোচনা করছিলেন।
ড. মুহান্নাদ আল রুশদা নাম ধরে অনুসন্ধানে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান মিসবারে একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। এ থেকে জানা যায়, মুহান্নাদ আল–রাওয়াশদেহ গত ১৪ ডিসেম্বর জর্ডানের আল–বালকা অ্যাপ্লায়েড বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধীনস্থ পলিটেকনিক কলেজে গত ১৪ ডিসেম্বর এই ক্লাস নেন।
পরে আল–বালকা অ্যাপ্লায়েড বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে মুহান্নাদ উসমান আল রুশদার প্রোফাইল খুঁজে পাওয়া যায়। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং টেকনোলজি অনুষদের সহকারী অধ্যাপক।
অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে এই নামে কোনো শিক্ষক খুঁজে পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টির মুখপাত্র জেসন নিউটন মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইউএসএ টুডেকে এই ছবিটি হার্ভার্ডের নয় বলে নিশ্চিত করেছেন।
প্রসঙ্গত, গত ৭ অক্টোবর হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। এরপরই ১০ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানিয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিবৃতি দেয় যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৪টি ছাত্র সংগঠনের একটি জোট। বিবৃতিতে সংঘাতের জন্য এককভাবে ইসরায়েলকে দায়ী করে সংগঠনগুলো। পাশাপাশি ইসরায়েলকে একটি বর্ণবাদী রাষ্ট্র হিসেবে আখ্যা দেন তাঁরা।
দুর্বৃত্তরা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে নির্মমভাবে যুবলীগ নেতা-কর্মীদের মারধর করছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
১ দিন আগেচাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
২ দিন আগেহাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা রোগীও মারামারিতে যোগ দিয়েছেন— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। একটি কক্ষে হাসপাতালের পেইনবেডের মতো দেখতে বিছানায় দুজনকে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। একপর্যায়ে সেখানে হাতাতাতি লাগে।
৩ দিন আগেকাছ থেকে টিভি দেখলে চোখের ক্ষতি হয় বলে ধারণা প্রচলিত আছে। এই কারণে বাবা-মায়েরা তাঁদের সন্তানকে টেলিভিশনের খুব কাছাকাছি বসে দেখতে দেন না। কিন্তু এই ধারণার কি বাস্তব ভিত্তি আছে? এ বিষয়ে চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে তা জানার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ
৪ দিন আগে