দেওয়ানগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ৮ হাজার ৫৫৫ হেক্টর জমিতে রোপা আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। অতিরিক্ত তাপমাত্রা ও পানির অভাবে মাঠ শুকিয়ে যাওয়ায় আমনের ফলন নিয়ে শঙ্কায় ছিলেন চাষিরা। এর ওপর হঠাৎ জ্বালানি তেল ও সারের মূল্যবৃদ্ধি শঙ্কা আরও বাড়িয়ে দেয়। উৎপাদন ব্যয় বেড়ে যাওয়ার ভয়ে অনেক চাষিই হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। পানির অভাব থাকলেও শ্যালো মেশিনে সেচ দিয়ে ৮ হাজার
৪০০ হেক্টর জমিতে রোপা আমন চাষ করা হয়।
উপজেলার চর কালিকাপুর গ্রামের চাষি আব্দুল কাইয়ুম বলেন, ‘রোপা আমন চাষ প্রকৃতির পানির ওপর নির্ভরশীল। এ বছর পানির অভাবে বাড়তি অর্থ ব্যয় করতে হয়েছে আমাদের। এর মধ্যে জ্বালানি তেল ও সারের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমন চাষ নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলাম।’
এদিকে বুধবার শেষ রাত থেকে বৃহস্পতিবারের টানা বৃষ্টিতে আমন খেতে পানি জমেছে। তপ্ত রোদে পুড়ে যাওয়া ধানগাছে ফিরেছে সতেজতা। পানির অভাবে যেসব জমিতে চাষিরা আমনের চারা রোপণ করতে পারেননি, বৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা চাষের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার গড়ে ৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এতে স্বচ্ছন্দে আমন চাষ করতে পারবেন কৃষকেরা। কৃত্রিম উপায়ে পানি সেচে বাড়তি অর্থ ব্যয় করতে হবে না তাঁদের।
চাষি আব্দুর রউফ বলেন, ‘শ্যালো মেশিন বসিয়ে কৃত্রিম উপায়ে পানি সেচ দিয়ে পাঁচ বিঘা জমিতে আমন চাষ করেছি। বাড়তি দামে ডিজেল ও সার কেনার খরচ জোগাতে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। তবে টানা বৃষ্টি হওয়ায় খেতে পানি জমেছে। এতে আমন চাষে হতাশা কেটেছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা পরেশ চন্দ্র দাস বলেন, টানা বৃষ্টিতে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। চলতি বছর এ অঞ্চলে আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে শঙ্কা ছিল।
তবে বৃষ্টি হওয়ায় সে শঙ্কা দূর হয়েছে। চাষিরা ফেলে রাখা জমিতেও রোপা আমন চাষ করতে শুরু করেছেন।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ৮ হাজার ৫৫৫ হেক্টর জমিতে রোপা আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। অতিরিক্ত তাপমাত্রা ও পানির অভাবে মাঠ শুকিয়ে যাওয়ায় আমনের ফলন নিয়ে শঙ্কায় ছিলেন চাষিরা। এর ওপর হঠাৎ জ্বালানি তেল ও সারের মূল্যবৃদ্ধি শঙ্কা আরও বাড়িয়ে দেয়। উৎপাদন ব্যয় বেড়ে যাওয়ার ভয়ে অনেক চাষিই হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। পানির অভাব থাকলেও শ্যালো মেশিনে সেচ দিয়ে ৮ হাজার
৪০০ হেক্টর জমিতে রোপা আমন চাষ করা হয়।
উপজেলার চর কালিকাপুর গ্রামের চাষি আব্দুল কাইয়ুম বলেন, ‘রোপা আমন চাষ প্রকৃতির পানির ওপর নির্ভরশীল। এ বছর পানির অভাবে বাড়তি অর্থ ব্যয় করতে হয়েছে আমাদের। এর মধ্যে জ্বালানি তেল ও সারের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমন চাষ নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলাম।’
এদিকে বুধবার শেষ রাত থেকে বৃহস্পতিবারের টানা বৃষ্টিতে আমন খেতে পানি জমেছে। তপ্ত রোদে পুড়ে যাওয়া ধানগাছে ফিরেছে সতেজতা। পানির অভাবে যেসব জমিতে চাষিরা আমনের চারা রোপণ করতে পারেননি, বৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা চাষের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার গড়ে ৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এতে স্বচ্ছন্দে আমন চাষ করতে পারবেন কৃষকেরা। কৃত্রিম উপায়ে পানি সেচে বাড়তি অর্থ ব্যয় করতে হবে না তাঁদের।
চাষি আব্দুর রউফ বলেন, ‘শ্যালো মেশিন বসিয়ে কৃত্রিম উপায়ে পানি সেচ দিয়ে পাঁচ বিঘা জমিতে আমন চাষ করেছি। বাড়তি দামে ডিজেল ও সার কেনার খরচ জোগাতে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। তবে টানা বৃষ্টি হওয়ায় খেতে পানি জমেছে। এতে আমন চাষে হতাশা কেটেছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা পরেশ চন্দ্র দাস বলেন, টানা বৃষ্টিতে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। চলতি বছর এ অঞ্চলে আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে শঙ্কা ছিল।
তবে বৃষ্টি হওয়ায় সে শঙ্কা দূর হয়েছে। চাষিরা ফেলে রাখা জমিতেও রোপা আমন চাষ করতে শুরু করেছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪