সৌগত বসু, ঢাকা
গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে এ পর্যন্ত ১৫ মাসে দেশে ছোট ও মাঝারি মাত্রার প্রায় ২১টি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এর মধ্যে গতকাল শনিবারের ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৬। ১২টির মধ্যে ৫ মাত্রার ওপরের ভূমিকম্পই ৩টি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই অঞ্চলে সাধারণত ১০ বছরে তিনবার এই মাত্রার ভূমিকম্প হয়। সেই হিসাবে কাছাকাছি সময়ে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আভাস দিচ্ছেন তাঁরা। সেই সঙ্গে কাঠামোগত পরিকল্পনা তৈরিতেও জোর দেওয়া হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা আভাস দিচ্ছেন, সতর্ক করছেন। সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষের মনেও ভূমিকম্প নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে।‘বড়সড় ভূমিকম্প হয়ে গেল ঢাকায়। কেউ টের পেয়েছেন? আমার পুরো বিল্ডিং পেন্ডুলামের মতো দুলছে।’ গতকাল সকালে ভূমিকম্পের পরপরই এভাবেই ফেসবুকে নিজের উদ্বেগ প্রকাশ করেন আনন্দ কুটুম নামে এক ব্যক্তি।
ভূতত্ত্ববিদ অধ্যাপক সৈয়দ হুমায়ুন আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, কয়েক মাসের ব্যবধানে ঘনঘন যে ভূমিকম্প হচ্ছে, এটা বড় ভূমিকম্প হওয়ার পূর্বাভাস। এই অঞ্চলে বড় ভূমিকম্পের শক্তি সঞ্চিত হয়ে আছে। এটা ধীরে বা ছোট ছোট আকারে বের হতে পারে। বড় আকারে হলে মাত্রা ৮ ছাড়িয়ে যাবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে প্রায় ২১টি ছোট ও মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। এর মধ্যে ৮টি ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল বাংলাদেশ। এই ৮টির মধ্যে আবার ৯ দিনেই তিনটি ভূমিকম্প হয় গত আগস্টে। এগুলোর উৎপত্তিস্থল ছিল নারায়ণগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, টাঙ্গাইল ও ঢাকা। আর এর বাইরের বেশির ভাগের উৎপত্তিস্থল ছিল সিলেট সীমান্তকেন্দ্রিক।
হুমায়ুন আখতার বলেন, সিলেট থেকে কক্সবাজার এই অঞ্চলে যেকোনো সময় ভূমিকম্প হতে পারে। মাঝে মাঝে হচ্ছে। সুনামগঞ্জের হাওর থেকে মেঘনা নদী দিয়ে একটা রেখা কল্পনা করলে এটার পূর্বের অংশ হচ্ছে সাবডাকশন জোন। এই জোনের যেকোনো জায়গায় সিলেট থেকে চট্টগ্রামে ভূমিকম্প হবে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক মেহেদী আহমেদ আনসারী বলেন, এটা প্লেট বাউন্ডারি-২-এ উৎপত্তি হয়েছে। মিয়ানমার থেকে নোয়াখালী প্লেট বাউন্ডারি-১ আর এরপরে প্লেট বাউন্ডারি-২। ১৫০ বছর পর পর বাংলাদেশে বড় ভূমিকম্প হওয়ার আলামত আছে। এখন সেই সময় চলছে।
ভূমিকম্প হবেই। এটা আটকানো যাবে না—এ মন্তব্য করে মেহেদী আহমেদ আনসারী বলেন, সরকারের উচিত এখন থেকেই কাঠামোগত পরিকল্পনা নেওয়া। ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড ও কাঠামোগত যেসব দিকনির্দেশনা আছে, তা মেনে ভবন নির্মাণ করতে হবে।
গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে এ পর্যন্ত ১৫ মাসে দেশে ছোট ও মাঝারি মাত্রার প্রায় ২১টি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এর মধ্যে গতকাল শনিবারের ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৬। ১২টির মধ্যে ৫ মাত্রার ওপরের ভূমিকম্পই ৩টি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই অঞ্চলে সাধারণত ১০ বছরে তিনবার এই মাত্রার ভূমিকম্প হয়। সেই হিসাবে কাছাকাছি সময়ে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আভাস দিচ্ছেন তাঁরা। সেই সঙ্গে কাঠামোগত পরিকল্পনা তৈরিতেও জোর দেওয়া হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা আভাস দিচ্ছেন, সতর্ক করছেন। সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষের মনেও ভূমিকম্প নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে।‘বড়সড় ভূমিকম্প হয়ে গেল ঢাকায়। কেউ টের পেয়েছেন? আমার পুরো বিল্ডিং পেন্ডুলামের মতো দুলছে।’ গতকাল সকালে ভূমিকম্পের পরপরই এভাবেই ফেসবুকে নিজের উদ্বেগ প্রকাশ করেন আনন্দ কুটুম নামে এক ব্যক্তি।
ভূতত্ত্ববিদ অধ্যাপক সৈয়দ হুমায়ুন আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, কয়েক মাসের ব্যবধানে ঘনঘন যে ভূমিকম্প হচ্ছে, এটা বড় ভূমিকম্প হওয়ার পূর্বাভাস। এই অঞ্চলে বড় ভূমিকম্পের শক্তি সঞ্চিত হয়ে আছে। এটা ধীরে বা ছোট ছোট আকারে বের হতে পারে। বড় আকারে হলে মাত্রা ৮ ছাড়িয়ে যাবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে প্রায় ২১টি ছোট ও মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। এর মধ্যে ৮টি ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল বাংলাদেশ। এই ৮টির মধ্যে আবার ৯ দিনেই তিনটি ভূমিকম্প হয় গত আগস্টে। এগুলোর উৎপত্তিস্থল ছিল নারায়ণগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, টাঙ্গাইল ও ঢাকা। আর এর বাইরের বেশির ভাগের উৎপত্তিস্থল ছিল সিলেট সীমান্তকেন্দ্রিক।
হুমায়ুন আখতার বলেন, সিলেট থেকে কক্সবাজার এই অঞ্চলে যেকোনো সময় ভূমিকম্প হতে পারে। মাঝে মাঝে হচ্ছে। সুনামগঞ্জের হাওর থেকে মেঘনা নদী দিয়ে একটা রেখা কল্পনা করলে এটার পূর্বের অংশ হচ্ছে সাবডাকশন জোন। এই জোনের যেকোনো জায়গায় সিলেট থেকে চট্টগ্রামে ভূমিকম্প হবে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক মেহেদী আহমেদ আনসারী বলেন, এটা প্লেট বাউন্ডারি-২-এ উৎপত্তি হয়েছে। মিয়ানমার থেকে নোয়াখালী প্লেট বাউন্ডারি-১ আর এরপরে প্লেট বাউন্ডারি-২। ১৫০ বছর পর পর বাংলাদেশে বড় ভূমিকম্প হওয়ার আলামত আছে। এখন সেই সময় চলছে।
ভূমিকম্প হবেই। এটা আটকানো যাবে না—এ মন্তব্য করে মেহেদী আহমেদ আনসারী বলেন, সরকারের উচিত এখন থেকেই কাঠামোগত পরিকল্পনা নেওয়া। ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড ও কাঠামোগত যেসব দিকনির্দেশনা আছে, তা মেনে ভবন নির্মাণ করতে হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪