জামালগঞ্জ (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অ্যাম্বুলেন্স থাকলেও, নেই কোনো চালক। ফলে গত ১০ বছর ধরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যাম্বুলেন্সটি অকেজো অবস্থায় পড়ে রয়েছে। এরই মধ্যে কয়েক মাস আগে যুক্ত হয়েছে নতুন আরও একটি অ্যাম্বুলেন্স। চালক না থাকায় কাজে লাগছে না অ্যাম্বুলেন্স দুটি। ফলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে উপজেলা কমপ্লেক্সে সেবা নিতে আসা অসুস্থ রোগীদের। চালক নিয়োগের বিষয়ে জেলা সিভিল সার্জনের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। তবে কবে নাগাদ চালক মিলবে তার কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি জামালগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা।
জামালগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মঈনুদ্দিন আলমগীর বলেন, ‘করোনার সময় নতুন অ্যাম্বুলেন্সটি সরকার বরাদ্দ দেয়। আমরা জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ে অ্যাম্বুলেন্সের চালক নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি লিখিতভাবে দিয়েছে। পাশাপাশি মাসিক সমন্বয় সভায় বিষয়টি তুলে ধরেছি।’
জানা যায়, উপজেলার ৫০ শয্যাবিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রতিদিন গড়ে ৩৫০ থেকে ৪০০ জন রোগী সেবা নেওয়ার জন্য আসেন। তবে অসুস্থ রোগী অথবা প্রসূতিদের উন্নত সেবার জন্য জেলা শহর অথবা বিভাগীয় শহরে পাঠানো হয় বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু দীর্ঘদিন চালক না থাকায় অন্যত্র রোগী পাঠাতে দুর্ভোগ পোহাতে হয় রোগীর স্বজনদের।
চালক না থাকায় জেলা শহর বা বিভাগীয় শহরে রোগী নিতে ভাড়াও লাগে দ্বিগুণ।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুটি অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। এর মধ্যে একটি অ্যাম্বুলেন্স গত জুনে যুক্ত হয়েছে। বাকি অ্যাম্বুলেন্সটি বেশ পুরোনো। তবে গত ১০ বছর ধরে কোনো চালক না থাকায় অকেজো হয়ে পড়েছে।
উত্তর কামলাবাজ গ্রামের বাসিন্দা আ. শহীদ বলেন, ‘কয়েক দিন আগে আমার পরিবারের একজন অসুস্থ হন। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেট পাঠান। কিন্তু চালক না থাকায় প্রাইভেট গাড়িতে করে দ্বিগুণ ভাড়া দিয়ে সিলেট নিতে হয়েছে।’
শেরমস্তপুর গ্রামের মঈন উদ্দিন বলেন, ‘সরকার কোটি টাকা মূল্যের গাড়ি দিতে পারে। অথচ চালক নিয়োগ দিতে পারে না। তাহলে তো এই অ্যাম্বুলেন্স দেওয়ার কোনো দরকারই নেই।’
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইকবাল আল আজাদ বলেন, ‘উপজেলা সমন্বয় সভায় একজন চালক নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। তা ছাড়া স্থায়ী চালক নিয়োগের ব্যাপারে জেলা সিভিল সার্জনের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।’
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অ্যাম্বুলেন্স থাকলেও, নেই কোনো চালক। ফলে গত ১০ বছর ধরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যাম্বুলেন্সটি অকেজো অবস্থায় পড়ে রয়েছে। এরই মধ্যে কয়েক মাস আগে যুক্ত হয়েছে নতুন আরও একটি অ্যাম্বুলেন্স। চালক না থাকায় কাজে লাগছে না অ্যাম্বুলেন্স দুটি। ফলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে উপজেলা কমপ্লেক্সে সেবা নিতে আসা অসুস্থ রোগীদের। চালক নিয়োগের বিষয়ে জেলা সিভিল সার্জনের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। তবে কবে নাগাদ চালক মিলবে তার কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি জামালগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা।
জামালগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মঈনুদ্দিন আলমগীর বলেন, ‘করোনার সময় নতুন অ্যাম্বুলেন্সটি সরকার বরাদ্দ দেয়। আমরা জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ে অ্যাম্বুলেন্সের চালক নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি লিখিতভাবে দিয়েছে। পাশাপাশি মাসিক সমন্বয় সভায় বিষয়টি তুলে ধরেছি।’
জানা যায়, উপজেলার ৫০ শয্যাবিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রতিদিন গড়ে ৩৫০ থেকে ৪০০ জন রোগী সেবা নেওয়ার জন্য আসেন। তবে অসুস্থ রোগী অথবা প্রসূতিদের উন্নত সেবার জন্য জেলা শহর অথবা বিভাগীয় শহরে পাঠানো হয় বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু দীর্ঘদিন চালক না থাকায় অন্যত্র রোগী পাঠাতে দুর্ভোগ পোহাতে হয় রোগীর স্বজনদের।
চালক না থাকায় জেলা শহর বা বিভাগীয় শহরে রোগী নিতে ভাড়াও লাগে দ্বিগুণ।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুটি অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। এর মধ্যে একটি অ্যাম্বুলেন্স গত জুনে যুক্ত হয়েছে। বাকি অ্যাম্বুলেন্সটি বেশ পুরোনো। তবে গত ১০ বছর ধরে কোনো চালক না থাকায় অকেজো হয়ে পড়েছে।
উত্তর কামলাবাজ গ্রামের বাসিন্দা আ. শহীদ বলেন, ‘কয়েক দিন আগে আমার পরিবারের একজন অসুস্থ হন। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেট পাঠান। কিন্তু চালক না থাকায় প্রাইভেট গাড়িতে করে দ্বিগুণ ভাড়া দিয়ে সিলেট নিতে হয়েছে।’
শেরমস্তপুর গ্রামের মঈন উদ্দিন বলেন, ‘সরকার কোটি টাকা মূল্যের গাড়ি দিতে পারে। অথচ চালক নিয়োগ দিতে পারে না। তাহলে তো এই অ্যাম্বুলেন্স দেওয়ার কোনো দরকারই নেই।’
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইকবাল আল আজাদ বলেন, ‘উপজেলা সমন্বয় সভায় একজন চালক নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। তা ছাড়া স্থায়ী চালক নিয়োগের ব্যাপারে জেলা সিভিল সার্জনের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪