শ্রীবরদী (শেরপুর) প্রতিনিধি
শেরপুরের শ্রীবরদীতে নিবন্ধনবিহীন ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকের ছড়াছড়ি। এগুলোতে নেই আধুনিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার যন্ত্রপাতি, চিকিৎসক ও টেকনিশিয়ান। এতে না জেনে স্বাস্থ্যসেবা নিতে আসা মানুষ প্রতারিত হচ্ছে।
তবে জেলা সিভিল সার্জন অনুপম ভট্টাচার্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিবন্ধনবিহীন ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক থাকলে তা সরাসরি বন্ধ করে দেওয়া হবে। নিবন্ধন ছাড়া কোনো ডায়াগনস্টিক সেন্টার চলতে পারবে না। প্রয়োজনে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে তা বন্ধ করে দেওয়া হবে।’
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের তথ্যমতে, উপজেলায় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকের সংখ্যা ১১টি। তার মধ্যে পাঁচটির নিবন্ধন রয়েছে, এর মধ্যে কয়েকটির নিবন্ধনের মেয়াদ শেষ হয়েছে। বাকি ছয়টি নিবন্ধনবিহীন এবং বন্ধ রয়েছে।
কিন্তু বাস্তবে কোনো ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক বন্ধ নেই। এ ছাড়া উপজেলার কুরুয়া বাজার, ভায়াডাঙ্গা বাজার, সিংগারুনা বাজারসহ বিভিন্ন জায়গায় গড়ে উঠেছে অবৈধ ডায়াগনস্টিক ও প্যাথলজি ল্যাব।
স্থানীয়রা জানান, শ্রীবরদীতে শতকরা ৯০ ভাগ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নেই কোনো মেডিকেল টেকনোলজিস্ট। নামমাত্র টেকনিশিয়ান দিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিকেরা। অধিকাংশ ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে ল্যাব পিয়ন, আয়া দিয়ে এক্স-রে, ইসিজি, রক্ত সংগ্রহ এবং টেকনিশিয়ান দিয়ে প্যাথলজি, বায়োকেমিস্ট্রি, সেরোলজি ও হরমোনের কাজ করানোর, যাদের কোনো নেই প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা।
সাধারণত একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে একজন টেকনোলজিস্ট ও দুজন টেকনিশিয়ান থাকার সরকারি বাধ্যবাধকতা রয়েছে; কিন্তু নিয়মনীতির কোনো তোয়াক্কা না করে অদক্ষ জনবল দিয়ে পরিচালনা করা হচ্ছে এসব ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো।
সরেজমিনে দেখা যায়, কুরুয়া বাজারে সুরুজ জামান ডায়াবেটিস সেন্টার ও স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং গফুর ডেন্টাল কেয়ার অ্যান্ড প্যাথলজি।
স্বাস্থ্যকেন্দ্রের পরিচালক মো. মমিরুল হাসান সুমন বলেন, ‘আমি কিছুদিন আগে এটি স্থাপন করেছি।’ এখানে কী কী পরীক্ষা করা হয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আল্ট্রাসনোগ্রাম, ইসিজি ও প্যাথলজিক্যাল টেস্ট করা হয়। তবে কিছুদিন ধরে বন্ধ রয়েছে।’
গফুর ডেন্টাল কেয়ার অ্যান্ড প্যাথলজির মালিক আ. গফুর বলেন, ‘আমরা বর্তমানে টেস্ট করা বন্ধ করে দিয়েছি।’ অন্য এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আর করব না, বিষয়টি ক্ষমারদৃষ্টিতে দেখেন।’
শ্রীবরদী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সৈয়দা তানজিনা আফরিন বলেন, ‘আমাদের উপজেলায় অধিকাংশ ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও প্যাথলজির কাগজপত্র রয়েছে। যেসব ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও প্যাথলজির কাগজপত্র নেই, সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।’
শ্রীবরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইফতেখার ইউনুস বলেন, ‘আমি নতুন যোগদান করেছি। নিবন্ধনবিহীন ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক থাকলে তাঁদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
শেরপুরের শ্রীবরদীতে নিবন্ধনবিহীন ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকের ছড়াছড়ি। এগুলোতে নেই আধুনিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার যন্ত্রপাতি, চিকিৎসক ও টেকনিশিয়ান। এতে না জেনে স্বাস্থ্যসেবা নিতে আসা মানুষ প্রতারিত হচ্ছে।
তবে জেলা সিভিল সার্জন অনুপম ভট্টাচার্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিবন্ধনবিহীন ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক থাকলে তা সরাসরি বন্ধ করে দেওয়া হবে। নিবন্ধন ছাড়া কোনো ডায়াগনস্টিক সেন্টার চলতে পারবে না। প্রয়োজনে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে তা বন্ধ করে দেওয়া হবে।’
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের তথ্যমতে, উপজেলায় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকের সংখ্যা ১১টি। তার মধ্যে পাঁচটির নিবন্ধন রয়েছে, এর মধ্যে কয়েকটির নিবন্ধনের মেয়াদ শেষ হয়েছে। বাকি ছয়টি নিবন্ধনবিহীন এবং বন্ধ রয়েছে।
কিন্তু বাস্তবে কোনো ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক বন্ধ নেই। এ ছাড়া উপজেলার কুরুয়া বাজার, ভায়াডাঙ্গা বাজার, সিংগারুনা বাজারসহ বিভিন্ন জায়গায় গড়ে উঠেছে অবৈধ ডায়াগনস্টিক ও প্যাথলজি ল্যাব।
স্থানীয়রা জানান, শ্রীবরদীতে শতকরা ৯০ ভাগ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নেই কোনো মেডিকেল টেকনোলজিস্ট। নামমাত্র টেকনিশিয়ান দিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিকেরা। অধিকাংশ ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে ল্যাব পিয়ন, আয়া দিয়ে এক্স-রে, ইসিজি, রক্ত সংগ্রহ এবং টেকনিশিয়ান দিয়ে প্যাথলজি, বায়োকেমিস্ট্রি, সেরোলজি ও হরমোনের কাজ করানোর, যাদের কোনো নেই প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা।
সাধারণত একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে একজন টেকনোলজিস্ট ও দুজন টেকনিশিয়ান থাকার সরকারি বাধ্যবাধকতা রয়েছে; কিন্তু নিয়মনীতির কোনো তোয়াক্কা না করে অদক্ষ জনবল দিয়ে পরিচালনা করা হচ্ছে এসব ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো।
সরেজমিনে দেখা যায়, কুরুয়া বাজারে সুরুজ জামান ডায়াবেটিস সেন্টার ও স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং গফুর ডেন্টাল কেয়ার অ্যান্ড প্যাথলজি।
স্বাস্থ্যকেন্দ্রের পরিচালক মো. মমিরুল হাসান সুমন বলেন, ‘আমি কিছুদিন আগে এটি স্থাপন করেছি।’ এখানে কী কী পরীক্ষা করা হয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আল্ট্রাসনোগ্রাম, ইসিজি ও প্যাথলজিক্যাল টেস্ট করা হয়। তবে কিছুদিন ধরে বন্ধ রয়েছে।’
গফুর ডেন্টাল কেয়ার অ্যান্ড প্যাথলজির মালিক আ. গফুর বলেন, ‘আমরা বর্তমানে টেস্ট করা বন্ধ করে দিয়েছি।’ অন্য এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আর করব না, বিষয়টি ক্ষমারদৃষ্টিতে দেখেন।’
শ্রীবরদী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সৈয়দা তানজিনা আফরিন বলেন, ‘আমাদের উপজেলায় অধিকাংশ ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও প্যাথলজির কাগজপত্র রয়েছে। যেসব ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও প্যাথলজির কাগজপত্র নেই, সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।’
শ্রীবরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইফতেখার ইউনুস বলেন, ‘আমি নতুন যোগদান করেছি। নিবন্ধনবিহীন ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক থাকলে তাঁদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫