পীরগঞ্জ প্রতিনিধি
পীরগঞ্জে গুড় সংরক্ষণের জন্য মাটির মটকা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন মৃৎশিল্পীরা। তাঁরা কাদা দিয়ে মণ্ড তৈরি এবং নিপুণ হাতে মটকায় রূপ দিতে দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামের মৃৎশিল্পীরা কয়েক পুরুষ ধরে সংসারের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র মাটি দিয়ে তৈরি করে যাচ্ছেন।
কুমেদপুর ইউনিয়নের চণ্ডীপুর গ্রামের সুশীল চন্দ্র পাল প্রতিবছরের মতো এবারও রায়পুর ইউনিয়নের ফলিরবিল বাজারে মটকা তৈরির কারখানা চালু করেছেন।
সুশীল বলেন, ‘জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত এই শিল্পকে আঁকড়ে ধরেই বেঁচে থাকতে চাই। কারণ এটি বাপ-দাদার পেশা। এটিতে লজ্জা নেই। তবে বর্তমানে প্লাস্টিক, টিন ও স্টিলের পণ্যসামগ্রী তৈরি হওয়ায় মানুষ মাটির জিনিসপত্র কিনতে চান না। তারপরও প্রতিবছর আখের গুড় সংরক্ষণের জন্য মটকা তৈরি করে থাকি।’
স্থানীয় আখচাষিদের গুড় সংরক্ষণে পাত্রের চাহিদা পূরণে সুশীলের কারখানার ছয়জন কারিগর প্রতি বছর পৌষ থেকে শুরু করে চৈত্র মাস পর্যন্ত মটকা তৈরি করেন। তবে সুশীল বলেন, ‘কোনো কোনো বছর লাখ টাকাও ভর্তুকি দিতে হয় এই কারখানায়। পূর্বের তুলনায় মাটির দাম ও কারিগরের মজুরি অনেক বেড়েছে। তারপরও এই শিল্পের হাল ছাড়িনি।’
চণ্ডীপুর গ্রামের সুবাস চন্দ্র, বকুল, প্রসন্ন, সুশীল, প্রফুল্ল ও বিনয় চন্দ্র উপজেলার খালাশপীর হাট, ফলিরবিল বাজার ও মদনখালী ইউনিয়নের মাগুরা গ্রামে মটকা তৈরির কারখানায় কাজ করেন। মৃৎশিল্পের এই কারিগরেরা দাবি করেন, তাঁদের রুগ্ণ শিল্পকে বাঁচাতে সরকারের কোনো ধরনের সহযোগিতা পাননি। সহযোগিতা পেলে পরিবেশবান্ধব মৃৎশিল্পীকে আরও অনেক দূর এগিয়ে নিতে পারবেন।
কুমেদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘মৃৎশিল্পীদের দুর্দশার কথা শুনেছি। তাঁদের মাটির জিনিসপত্র গ্রামীণ জনপদে খুবই দরকারি। মৃৎশিল্প টিকিয়ে রাখতে যদি প্রকল্প নেওয়া যায় তাহলে প্রকল্প নিয়ে কুমার সম্প্রদায়ের জীবিকার পথকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করব।’
পীরগঞ্জে গুড় সংরক্ষণের জন্য মাটির মটকা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন মৃৎশিল্পীরা। তাঁরা কাদা দিয়ে মণ্ড তৈরি এবং নিপুণ হাতে মটকায় রূপ দিতে দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামের মৃৎশিল্পীরা কয়েক পুরুষ ধরে সংসারের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র মাটি দিয়ে তৈরি করে যাচ্ছেন।
কুমেদপুর ইউনিয়নের চণ্ডীপুর গ্রামের সুশীল চন্দ্র পাল প্রতিবছরের মতো এবারও রায়পুর ইউনিয়নের ফলিরবিল বাজারে মটকা তৈরির কারখানা চালু করেছেন।
সুশীল বলেন, ‘জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত এই শিল্পকে আঁকড়ে ধরেই বেঁচে থাকতে চাই। কারণ এটি বাপ-দাদার পেশা। এটিতে লজ্জা নেই। তবে বর্তমানে প্লাস্টিক, টিন ও স্টিলের পণ্যসামগ্রী তৈরি হওয়ায় মানুষ মাটির জিনিসপত্র কিনতে চান না। তারপরও প্রতিবছর আখের গুড় সংরক্ষণের জন্য মটকা তৈরি করে থাকি।’
স্থানীয় আখচাষিদের গুড় সংরক্ষণে পাত্রের চাহিদা পূরণে সুশীলের কারখানার ছয়জন কারিগর প্রতি বছর পৌষ থেকে শুরু করে চৈত্র মাস পর্যন্ত মটকা তৈরি করেন। তবে সুশীল বলেন, ‘কোনো কোনো বছর লাখ টাকাও ভর্তুকি দিতে হয় এই কারখানায়। পূর্বের তুলনায় মাটির দাম ও কারিগরের মজুরি অনেক বেড়েছে। তারপরও এই শিল্পের হাল ছাড়িনি।’
চণ্ডীপুর গ্রামের সুবাস চন্দ্র, বকুল, প্রসন্ন, সুশীল, প্রফুল্ল ও বিনয় চন্দ্র উপজেলার খালাশপীর হাট, ফলিরবিল বাজার ও মদনখালী ইউনিয়নের মাগুরা গ্রামে মটকা তৈরির কারখানায় কাজ করেন। মৃৎশিল্পের এই কারিগরেরা দাবি করেন, তাঁদের রুগ্ণ শিল্পকে বাঁচাতে সরকারের কোনো ধরনের সহযোগিতা পাননি। সহযোগিতা পেলে পরিবেশবান্ধব মৃৎশিল্পীকে আরও অনেক দূর এগিয়ে নিতে পারবেন।
কুমেদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘মৃৎশিল্পীদের দুর্দশার কথা শুনেছি। তাঁদের মাটির জিনিসপত্র গ্রামীণ জনপদে খুবই দরকারি। মৃৎশিল্প টিকিয়ে রাখতে যদি প্রকল্প নেওয়া যায় তাহলে প্রকল্প নিয়ে কুমার সম্প্রদায়ের জীবিকার পথকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করব।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫