কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় আইন না মেনে চলছে কৃষিজমির শ্রেণি পরিবর্তন। এতে ধীরে ধীরে কৃষিজমি কমে যাচ্ছে। বাধাগ্রস্ত হচ্ছে সরকারের ফসল ও খাদ্য উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা। উপজেলা কৃষি কার্যালয় ও স্থানীয় বাসিন্দাদের থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, কসবার ১০ ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় গত ১০ বছরে অন্তত দুই হাজার বিঘা কৃষিজমির শ্রেণি পরিবর্তন করা হয়েছে। এসব জমিতে তৈরি করা হচ্ছে বিভিন্ন স্থাপনা। তবে এ ব্যাপারে প্রশাসনকে অবহিত করলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিলেও কিছুদিন থেমে আবার শুরু হয়। জমির
শ্রেণি পরিবর্তন বন্ধে স্থানীয় প্রশাসনের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা না থাকার কারণে কৃষিজমির পরিমাণ দিন দিন কমে যাচ্ছে বলে দাবি স্থানীয় সচেতন মহলের।জানা গেছে, কিছু লোক ট্রাক্টর দিয়ে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার কৃষিজমির উপরিভাগের মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে ইটভাটায়। তারা কৃষকদের অল্প খরচে পুকুর কেটে দেওয়া এবং আর্থিক প্রলোভন দেখিয়ে কৃষিজমির এ মাটি সংগ্রহ করে। এতে জমিতে উচ্চ ফলনশীল ফসল বপন করে অতিরিক্ত সার ও বিভিন্ন রাসায়নিক প্রয়োগ করতে হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন গ্রামবাসী জানান, গোপীনাথপুর ইউনিয়নে জামাল মিয়া, দেলোয়ার হোসেনসহ কয়েকজনকে সম্প্রতি কৃষিজমির মাটি বিক্রির দায়ে জরিমানা করেন উপজেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এরপরও থেমে নেই তাঁদের এসব কর্মযজ্ঞ। তাঁদের সঙ্গে কৃষিজমির মাটি বিক্রি করতে গিয়ে অনেক কৃষক ও টিলার মালিককেও শাস্তি ভোগ করতে হয়েছে। গত ১৭ আগস্ট টিলা কেটে মাটি বিক্রি করার দায়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে মামলা করা হয় ইউনুছ মিয়া নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে।
এ ছাড়া উপজেলার সৈয়দাবাদ এলাকায় বিজনা নদীর পূর্ব পাশে বিলের জমিতে পুকুর খনন করার কারণে শতাধিক বিঘা জমি অনাবাদি রাখতে বাধ্য হচ্ছেন কৃষকেরা। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাসুদ উল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, পাহাড় কাটা ও কৃষিজমির মাটি বিক্রি করা বেআইনি কাজ। এ ছাড়া কৃষিজমির শ্রেণি পরিবর্তন করতে হলে জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদনের মাধ্যমে অনুমতি নিয়ে তা করতে হবে। এলাকায় অবৈধভাবে কৃষিজমির শ্রেণি পরিবর্তনের অভিযোগ পেলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় আইন না মেনে চলছে কৃষিজমির শ্রেণি পরিবর্তন। এতে ধীরে ধীরে কৃষিজমি কমে যাচ্ছে। বাধাগ্রস্ত হচ্ছে সরকারের ফসল ও খাদ্য উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা। উপজেলা কৃষি কার্যালয় ও স্থানীয় বাসিন্দাদের থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, কসবার ১০ ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় গত ১০ বছরে অন্তত দুই হাজার বিঘা কৃষিজমির শ্রেণি পরিবর্তন করা হয়েছে। এসব জমিতে তৈরি করা হচ্ছে বিভিন্ন স্থাপনা। তবে এ ব্যাপারে প্রশাসনকে অবহিত করলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিলেও কিছুদিন থেমে আবার শুরু হয়। জমির
শ্রেণি পরিবর্তন বন্ধে স্থানীয় প্রশাসনের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা না থাকার কারণে কৃষিজমির পরিমাণ দিন দিন কমে যাচ্ছে বলে দাবি স্থানীয় সচেতন মহলের।জানা গেছে, কিছু লোক ট্রাক্টর দিয়ে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার কৃষিজমির উপরিভাগের মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে ইটভাটায়। তারা কৃষকদের অল্প খরচে পুকুর কেটে দেওয়া এবং আর্থিক প্রলোভন দেখিয়ে কৃষিজমির এ মাটি সংগ্রহ করে। এতে জমিতে উচ্চ ফলনশীল ফসল বপন করে অতিরিক্ত সার ও বিভিন্ন রাসায়নিক প্রয়োগ করতে হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন গ্রামবাসী জানান, গোপীনাথপুর ইউনিয়নে জামাল মিয়া, দেলোয়ার হোসেনসহ কয়েকজনকে সম্প্রতি কৃষিজমির মাটি বিক্রির দায়ে জরিমানা করেন উপজেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এরপরও থেমে নেই তাঁদের এসব কর্মযজ্ঞ। তাঁদের সঙ্গে কৃষিজমির মাটি বিক্রি করতে গিয়ে অনেক কৃষক ও টিলার মালিককেও শাস্তি ভোগ করতে হয়েছে। গত ১৭ আগস্ট টিলা কেটে মাটি বিক্রি করার দায়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে মামলা করা হয় ইউনুছ মিয়া নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে।
এ ছাড়া উপজেলার সৈয়দাবাদ এলাকায় বিজনা নদীর পূর্ব পাশে বিলের জমিতে পুকুর খনন করার কারণে শতাধিক বিঘা জমি অনাবাদি রাখতে বাধ্য হচ্ছেন কৃষকেরা। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাসুদ উল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, পাহাড় কাটা ও কৃষিজমির মাটি বিক্রি করা বেআইনি কাজ। এ ছাড়া কৃষিজমির শ্রেণি পরিবর্তন করতে হলে জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদনের মাধ্যমে অনুমতি নিয়ে তা করতে হবে। এলাকায় অবৈধভাবে কৃষিজমির শ্রেণি পরিবর্তনের অভিযোগ পেলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪