জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর পৌরসভায় জন্মনিবন্ধন সংশোধন কার্যক্রম এক সপ্তাহ ধরে বন্ধ রয়েছে। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন পৌরবাসী। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, জগন্নাথপুর পৌরসভার জন্মনিবন্ধন সংশোধন ফি বাবদ প্রায় সাড়ে ১০ লাখ টাকার বিল বকেয়া রয়েছে। এ জন্য কেন্দ্রীয়ভাবে পৌরসভার জন্মনিবন্ধন সংশোধন সার্ভার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সার্ভারে সমস্যা থাকায় দু-তিন দিন ধরে জন্মনিবন্ধন কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটছে।
ভুক্তভোগী শামিনুর রহমান বলেন, ‘১৫ নভেম্বর আমার ভাতিজির জন্মনিবন্ধন সংশোধনের জন্য আবেদন করি। পরে পৌরসভা থেকে বলা হয়, উপজেলায় গিয়ে আবেদনটি অনুমোদন করিয়ে আনার জন্য। উপজেলায় যাওয়ার পর তাঁরা বলেন, পৌরসভার জন্মনিবন্ধন সংশোধন সার্ভার বন্ধ রয়েছে। এরপর থেকে পৌরসভা ও উপজেলায় ছুটতে ছুটতে হাঁপিয়ে গেছি।’
আরেক ভুক্তভোগী বাদশা মিয়া বলেন, ‘গত সোমবার আমার দুই মেয়েকে স্কুলে ভর্তি করার জন্য জন্মনিবন্ধন সনদ করাতে পৌরসভায় গিয়েছিলাম। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন সার্ভারে সমস্যা হচ্ছে, এ জন্য জন্মনিবন্ধন হবে না। আমাকে পরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। এর আগে তিন-চার দিন পৌরসভায় গিয়েও আমার কাজ হয়নি। ফলে আমরা হয়রানির শিকার হচ্ছি।’
পৌরসভার সচিব হেলাল উদ্দিন বলেন, সার্ভারে সমস্যা দেখা দেওয়ায় জন্মনিবন্ধনের কার্যক্রম কিছুটা বিঘ্নিত হচ্ছে। পৌরসভার মেয়র আক্তার হোসেন বলেন, ‘জন্মনিবন্ধন কার্যক্রম বন্ধ হয়নি। তবে সংশোধন আবেদনের জন্য আমরা জগন্নাথপুরের ইউএনও কার্যালয়ে পাঠালে তাঁরা কাজ করছেন না।আমাদের কোনো বকেয়া নেই।’
এ ব্যাপারে জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেদুল ইসলাম বলেন, পৌরসভার জন্মনিবন্ধন সংশোধন কার্যক্রম ফি বাবদ ১০ লাখ ৩২ হাজার ৯২৬ টাকা বকেয়া রয়েছে। ফলে কেন্দ্রীয়ভাবে সংশোধনী সার্ভার বন্ধ রয়েছে। তবে এখন থেকে সুনামগঞ্জ জেলার অধীনে যেসব পৌরসভা রয়েছে, সেগুলোর সংশোধনী আবেদন জেলার স্থানীয় সরকার অধিদপ্তরের উপপরিচালক (ডিডিএলজি) অনুমোদন করবেন।
সুনামগঞ্জের স্থানীয় সরকার অধিদপ্তরের উপপরিচালক (ডিডিএলজি) ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ জাকির হোসেন বলেন, বকেয়া বিল পরিশোধ না করা পর্যন্ত এ কার্যক্রম বন্ধ থাকবে এবং বকেয়া বিল পৌরসভাকেই পরিশোধ করতে হবে।
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর পৌরসভায় জন্মনিবন্ধন সংশোধন কার্যক্রম এক সপ্তাহ ধরে বন্ধ রয়েছে। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন পৌরবাসী। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, জগন্নাথপুর পৌরসভার জন্মনিবন্ধন সংশোধন ফি বাবদ প্রায় সাড়ে ১০ লাখ টাকার বিল বকেয়া রয়েছে। এ জন্য কেন্দ্রীয়ভাবে পৌরসভার জন্মনিবন্ধন সংশোধন সার্ভার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সার্ভারে সমস্যা থাকায় দু-তিন দিন ধরে জন্মনিবন্ধন কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটছে।
ভুক্তভোগী শামিনুর রহমান বলেন, ‘১৫ নভেম্বর আমার ভাতিজির জন্মনিবন্ধন সংশোধনের জন্য আবেদন করি। পরে পৌরসভা থেকে বলা হয়, উপজেলায় গিয়ে আবেদনটি অনুমোদন করিয়ে আনার জন্য। উপজেলায় যাওয়ার পর তাঁরা বলেন, পৌরসভার জন্মনিবন্ধন সংশোধন সার্ভার বন্ধ রয়েছে। এরপর থেকে পৌরসভা ও উপজেলায় ছুটতে ছুটতে হাঁপিয়ে গেছি।’
আরেক ভুক্তভোগী বাদশা মিয়া বলেন, ‘গত সোমবার আমার দুই মেয়েকে স্কুলে ভর্তি করার জন্য জন্মনিবন্ধন সনদ করাতে পৌরসভায় গিয়েছিলাম। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন সার্ভারে সমস্যা হচ্ছে, এ জন্য জন্মনিবন্ধন হবে না। আমাকে পরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। এর আগে তিন-চার দিন পৌরসভায় গিয়েও আমার কাজ হয়নি। ফলে আমরা হয়রানির শিকার হচ্ছি।’
পৌরসভার সচিব হেলাল উদ্দিন বলেন, সার্ভারে সমস্যা দেখা দেওয়ায় জন্মনিবন্ধনের কার্যক্রম কিছুটা বিঘ্নিত হচ্ছে। পৌরসভার মেয়র আক্তার হোসেন বলেন, ‘জন্মনিবন্ধন কার্যক্রম বন্ধ হয়নি। তবে সংশোধন আবেদনের জন্য আমরা জগন্নাথপুরের ইউএনও কার্যালয়ে পাঠালে তাঁরা কাজ করছেন না।আমাদের কোনো বকেয়া নেই।’
এ ব্যাপারে জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেদুল ইসলাম বলেন, পৌরসভার জন্মনিবন্ধন সংশোধন কার্যক্রম ফি বাবদ ১০ লাখ ৩২ হাজার ৯২৬ টাকা বকেয়া রয়েছে। ফলে কেন্দ্রীয়ভাবে সংশোধনী সার্ভার বন্ধ রয়েছে। তবে এখন থেকে সুনামগঞ্জ জেলার অধীনে যেসব পৌরসভা রয়েছে, সেগুলোর সংশোধনী আবেদন জেলার স্থানীয় সরকার অধিদপ্তরের উপপরিচালক (ডিডিএলজি) অনুমোদন করবেন।
সুনামগঞ্জের স্থানীয় সরকার অধিদপ্তরের উপপরিচালক (ডিডিএলজি) ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ জাকির হোসেন বলেন, বকেয়া বিল পরিশোধ না করা পর্যন্ত এ কার্যক্রম বন্ধ থাকবে এবং বকেয়া বিল পৌরসভাকেই পরিশোধ করতে হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪