শফিকুল ইসলাম মানিক
নেইমারবিহীন ব্রাজিলকে আমার কাছে খুব একটা ছন্দময় মনে হয়নি। সার্বিয়ার বিপক্ষে যেভাবে তারা খেলেছিল, সুইজারল্যান্ডের ম্যাচে ব্রাজিলকে সুন্দর মনে হয়নি। যেকোনো মুহূর্তে এই ম্যাচ ড্র হতে পারে, এমন লেগেছে। কিন্তু সার্বিয়ার বিপক্ষে এই ব্যাপারটা ছিল না। নেইমার থাকলে তাঁকে কেন্দ্র করে অনেক আক্রমণ হয়, অনেক ফাউল হয়। মেসিবিহীন আর্জেন্টিনা যেমন, নেইমারবিহীন ব্রাজিলও তেমনি।
ফুটবল কৌশলের খেলা। তিতে হয়তো নেইমারকে ছাড়া কীভাবে এগোতে হবে, সেটা চিন্তা করে রেখেছেন। কোন দল কেমন, কার বিপক্ষে কীভাবে খেলবে, সেভাবেই পরিকল্পনা করবেন। কারণ, সব সময় নিজের খেলাটা খেলা যায় না। প্রতিপক্ষ দলকে পড়তে হলে এভাবেই এগোতে হবে। নেইমার থাকলে এক রকম, নেইমার না থাকলে আরেক রকম।
আজ আর্জেন্টিনার সামনে আর কোনো পথ নেই; বাঁচা-মরার ম্যাচ। কঠিন সমীকরণের দুটি ম্যাচ আবার একই সঙ্গে। সৌদি আরব জিতে গেলে ৬ পয়েন্ট নিয়ে শেষ ষোলোতে যাবে। সৌদি আরবের খেলোয়াড়দের যে আক্রমণাত্মক মনোভাব দেখেছি, তাঁদের ভালোই সম্ভাবনা আছে। মেক্সিকোর সঙ্গে যদি সৌদি আরবের সম্ভাবনা থাকে, এদিকে আবার পোল্যান্ডের ৪ পয়েন্ট। ড্র করলেই কিন্তু তারা দ্বিতীয় রাউন্ডে যাবে। আর্জেন্টিনাকে তাই জিততেই হবে। একই সময়ে খেলা হওয়ায় ফল জানারও সুযোগ নেই।
ড্র হলে বাদ পড়ার শঙ্কা কাজ করবে। তবে আমার মনে হয়, পোল্যান্ডের সঙ্গে জেতা সম্ভব। নিজেদের স্বাভাবিক খেলাটা খেলতে পারলে মেসি যে ফর্মে আছেন, আর্জেন্টিনার জেতা উচিত।
এখানে ফরমেশন ব্যাপার নয়। মাঠে খেলোয়াড়েরা কী মানসিকতা নিয়ে খেলেন, সেটাই আসল। কোচ একটা ফরমেশন সাজালেন, কিন্তু খেলল অন্যভাবে। এটার কার্যকারিতা থাকা দরকার। কোচের ফরমেশনের সঙ্গে যদি খেলোয়াড়েরা মানিয়ে নিয়ে খেলতে পারেন, কার্যকর হতে পারে। মাঠে শরীরী ভাষা, খেলার আচরণ—এসবের ওপর নির্ভর করে দলের জয়।
মেসি মাঠে থাকলে তাঁকে আটকানোর জন্য প্রতিপক্ষ নানা রণকৌশল সাজায়। সেটা করতে গিয়ে দেখা যাবে অন্যরা ম্যাচ বের করে আনবেন। মেসি না থাকলে এক রকম, থাকলে আরেক রকম। মেসি যদি টপ লেভেলের পারফর্ম না-ও করতে পারেন, মেসির পেছনে অন্য খেলোয়াড়েরা তো থাকেন। সে ক্ষেত্রে তাঁদের সামনে সুযোগ বেশি আসে।
তাঁদের সেগুলো কাজে লাগানো উচিত। বিশ্বাস করি, মেসি থাকলে তাঁদের কৌশল ভিন্ন হবে, পারফরম্যান্স ভিন্ন হবে এবং জিততে মরিয়া থাকবেন। তার মানে এই নয় যে মেসি গোল না করলে অন্যরা করবেন না। একজন ডিফেন্ডারও গোল করতে পারেন। ম্যাচ জিততে সবার অবদানই থাকতে হয়।
মেসি ভালো কিছু করলে সেটা দর্শক-সমর্থকদের জন্য দুর্দান্ত কিছু। কিন্তু মাঠের খেলায় সবাইকে ভালো করতে হয়। ১১ জন খেলোয়াড় নিয়েই আর্জেন্টিনা। মাঠে তাই ১১ জনকেই খেলতে হবে। এবং অবশ্যই কোচের অসাধারণ কৌশল, পরিকল্পনা থাকবে। ইউরোপীয় দল পোল্যান্ডের মূল অস্ত্র রবার্ট লেভানডভস্কি, সুযোগসন্ধানী গোলদাতা।
তবে সে সুযোগ তৈরি করে না। মেসি সৃষ্টিশীল। এ জন্য যেকোনো সময় যেকোনো কিছু করতে পারেন তিনি। যেকোনো কিছু সম্ভব করতে পারেন তিনি। লেভা সুযোগের সদ্ব্যবহার ভালো করতে পারেন, সেটা যদি তিনি না করতে পারেন, ম্যাচটা আর্জেন্টিনার পক্ষেই যাওয়া সম্ভব।
নেইমারবিহীন ব্রাজিলকে আমার কাছে খুব একটা ছন্দময় মনে হয়নি। সার্বিয়ার বিপক্ষে যেভাবে তারা খেলেছিল, সুইজারল্যান্ডের ম্যাচে ব্রাজিলকে সুন্দর মনে হয়নি। যেকোনো মুহূর্তে এই ম্যাচ ড্র হতে পারে, এমন লেগেছে। কিন্তু সার্বিয়ার বিপক্ষে এই ব্যাপারটা ছিল না। নেইমার থাকলে তাঁকে কেন্দ্র করে অনেক আক্রমণ হয়, অনেক ফাউল হয়। মেসিবিহীন আর্জেন্টিনা যেমন, নেইমারবিহীন ব্রাজিলও তেমনি।
ফুটবল কৌশলের খেলা। তিতে হয়তো নেইমারকে ছাড়া কীভাবে এগোতে হবে, সেটা চিন্তা করে রেখেছেন। কোন দল কেমন, কার বিপক্ষে কীভাবে খেলবে, সেভাবেই পরিকল্পনা করবেন। কারণ, সব সময় নিজের খেলাটা খেলা যায় না। প্রতিপক্ষ দলকে পড়তে হলে এভাবেই এগোতে হবে। নেইমার থাকলে এক রকম, নেইমার না থাকলে আরেক রকম।
আজ আর্জেন্টিনার সামনে আর কোনো পথ নেই; বাঁচা-মরার ম্যাচ। কঠিন সমীকরণের দুটি ম্যাচ আবার একই সঙ্গে। সৌদি আরব জিতে গেলে ৬ পয়েন্ট নিয়ে শেষ ষোলোতে যাবে। সৌদি আরবের খেলোয়াড়দের যে আক্রমণাত্মক মনোভাব দেখেছি, তাঁদের ভালোই সম্ভাবনা আছে। মেক্সিকোর সঙ্গে যদি সৌদি আরবের সম্ভাবনা থাকে, এদিকে আবার পোল্যান্ডের ৪ পয়েন্ট। ড্র করলেই কিন্তু তারা দ্বিতীয় রাউন্ডে যাবে। আর্জেন্টিনাকে তাই জিততেই হবে। একই সময়ে খেলা হওয়ায় ফল জানারও সুযোগ নেই।
ড্র হলে বাদ পড়ার শঙ্কা কাজ করবে। তবে আমার মনে হয়, পোল্যান্ডের সঙ্গে জেতা সম্ভব। নিজেদের স্বাভাবিক খেলাটা খেলতে পারলে মেসি যে ফর্মে আছেন, আর্জেন্টিনার জেতা উচিত।
এখানে ফরমেশন ব্যাপার নয়। মাঠে খেলোয়াড়েরা কী মানসিকতা নিয়ে খেলেন, সেটাই আসল। কোচ একটা ফরমেশন সাজালেন, কিন্তু খেলল অন্যভাবে। এটার কার্যকারিতা থাকা দরকার। কোচের ফরমেশনের সঙ্গে যদি খেলোয়াড়েরা মানিয়ে নিয়ে খেলতে পারেন, কার্যকর হতে পারে। মাঠে শরীরী ভাষা, খেলার আচরণ—এসবের ওপর নির্ভর করে দলের জয়।
মেসি মাঠে থাকলে তাঁকে আটকানোর জন্য প্রতিপক্ষ নানা রণকৌশল সাজায়। সেটা করতে গিয়ে দেখা যাবে অন্যরা ম্যাচ বের করে আনবেন। মেসি না থাকলে এক রকম, থাকলে আরেক রকম। মেসি যদি টপ লেভেলের পারফর্ম না-ও করতে পারেন, মেসির পেছনে অন্য খেলোয়াড়েরা তো থাকেন। সে ক্ষেত্রে তাঁদের সামনে সুযোগ বেশি আসে।
তাঁদের সেগুলো কাজে লাগানো উচিত। বিশ্বাস করি, মেসি থাকলে তাঁদের কৌশল ভিন্ন হবে, পারফরম্যান্স ভিন্ন হবে এবং জিততে মরিয়া থাকবেন। তার মানে এই নয় যে মেসি গোল না করলে অন্যরা করবেন না। একজন ডিফেন্ডারও গোল করতে পারেন। ম্যাচ জিততে সবার অবদানই থাকতে হয়।
মেসি ভালো কিছু করলে সেটা দর্শক-সমর্থকদের জন্য দুর্দান্ত কিছু। কিন্তু মাঠের খেলায় সবাইকে ভালো করতে হয়। ১১ জন খেলোয়াড় নিয়েই আর্জেন্টিনা। মাঠে তাই ১১ জনকেই খেলতে হবে। এবং অবশ্যই কোচের অসাধারণ কৌশল, পরিকল্পনা থাকবে। ইউরোপীয় দল পোল্যান্ডের মূল অস্ত্র রবার্ট লেভানডভস্কি, সুযোগসন্ধানী গোলদাতা।
তবে সে সুযোগ তৈরি করে না। মেসি সৃষ্টিশীল। এ জন্য যেকোনো সময় যেকোনো কিছু করতে পারেন তিনি। যেকোনো কিছু সম্ভব করতে পারেন তিনি। লেভা সুযোগের সদ্ব্যবহার ভালো করতে পারেন, সেটা যদি তিনি না করতে পারেন, ম্যাচটা আর্জেন্টিনার পক্ষেই যাওয়া সম্ভব।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২০ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫