সোহাগ খান, নড়িয়া (শরীয়তপুর)
নড়িয়ায় ঝুঁকিপূর্ণ সেতু দিয়ে প্রতিনিয়ত চলছে যাত্রী ও পণ্যবাহী যানবাহনসহ অধিবাসীরা। নড়িয়ার মোক্তারের চর ইউনিয়নের ঈশ্বরকাঠি গ্রামে খালের ওপর এই সেতু দিয়ে প্রতিদিন পণ্য ও যাত্রীবাহী বিভিন্ন যানবাহনসহ কয়েকটি কয়েকটি ইউনিয়নের হাজারো মানুষ চলাচল করেন।
বিকল্প রাস্তা না থাকায় যাতায়াতকারীরা বাধ্য হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এই সমস্যা সমাধানে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো নজরদারি নেই বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) অর্থায়নে খালের ওপর নির্মিত এই সেতুর সংযোগ সড়কের পানির স্রোতে নিচের মাটি সরে গিয়ে এক পাশে দেবে গেছে এক বছর আগে। সেতুর কোনো পাশেই নেই সতর্ক সংকেত। বড় বা ভারী কোনো যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। হালকা-কোনো যানবাহন উঠলেই সেতুটি কাঁপতে থাকে। যে কোনো মুহূর্তে সেতুর সংযোগ সড়কের বাকি অংশ দেবে গিয়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। এমন অবস্থার মধ্যেও বাধ্য হয়ে হাজারো এলাকাবাসীসহ হালকা-ভারী যানবাহন নিয়ে চলাচল করছে ওই সেতু দিয়ে।
ইট নিয়ে আসা নসিমন চালক হারেজ বলেন, ‘সেতুর গোড়ার মাটি অর্ধেক দেবে গেছে এক বছরের বেশি সময় আগে। এখনো কেউ কোনো ব্যবস্থা নেয় না। আমরা গাড়ি নিয়ে সেতু থেকে ভয়ে ভয়ে নামি, কখন যেন সেতুর গোড়া ভেঙে নিচে পড়ে যাই।’
স্থানীয় বাসিন্দা দিন ইসলাম বলেন, ‘এই এলাকার বেশির ভাগ মানুষ কৃষক। ধান, গম, পেঁয়াজ, রসুন, পাট এই এলাকায় বিপুল পরিমাণ হয়ে থাকে। তাঁরা কৃষি কাজ করে তাঁদের সংসার চালান। কিন্তু কৃষক তাঁর ফসল সেতুর গোড়া ভেঙে যাওয়ার কারণে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করতে পারেন না। তাই বাধ্য হয়ে অন্য উপজেলার বাজারে বিক্রি করতে হয়। এতে করে ৩ গুন বেশি গাড়ি ভাড়া গুনতে হয়।’
এ বিষয়ে নড়িয়া এলজিইডির প্রকৌশলী শাহাবুদ্দিন খান বলেন, ‘সেতুর গোড়া দেবে যাওয়ার পর লাল নিশানা টানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এখন সেটা কই জানি না। তবে সেতুটি নতুন করে হওয়ার জন্য দরপত্র হয়েছে। শিগগিরই কাজ ধরা হবে।’
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য নুরুল চৌকদার বলেন, ‘নড়িয়া উপজেলার রাজনগর, ঝপসা ও মোক্তাতারের চর ইউনিয়ন এবং জাজিরা উপজেলা থেকে জরুরি কাজে বা মালবাহী গাড়ি নিয়ে নড়িয়া উপজেলা শহরে আসতে হলে এই সেতুর ওপর দিয়ে আসতে হয়। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে সেতুর গোড়ার এক পাশ দেবে গিয়ে ভোগান্তি সৃষ্টি হয়েছে সবার। আমরা বড় গাড়ি নিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ সেতুর কারণে এই রাস্তায় দিয়ে যাতায়েত করতে পারি না। আগে এই সড়কে বাস চলতো এখন বাস ও বন্ধ হয়ে গেছে। উপজেলার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনেক বার বলা হলেও তাঁরা কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেন নাই।’
নড়িয়ায় ঝুঁকিপূর্ণ সেতু দিয়ে প্রতিনিয়ত চলছে যাত্রী ও পণ্যবাহী যানবাহনসহ অধিবাসীরা। নড়িয়ার মোক্তারের চর ইউনিয়নের ঈশ্বরকাঠি গ্রামে খালের ওপর এই সেতু দিয়ে প্রতিদিন পণ্য ও যাত্রীবাহী বিভিন্ন যানবাহনসহ কয়েকটি কয়েকটি ইউনিয়নের হাজারো মানুষ চলাচল করেন।
বিকল্প রাস্তা না থাকায় যাতায়াতকারীরা বাধ্য হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এই সমস্যা সমাধানে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো নজরদারি নেই বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) অর্থায়নে খালের ওপর নির্মিত এই সেতুর সংযোগ সড়কের পানির স্রোতে নিচের মাটি সরে গিয়ে এক পাশে দেবে গেছে এক বছর আগে। সেতুর কোনো পাশেই নেই সতর্ক সংকেত। বড় বা ভারী কোনো যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। হালকা-কোনো যানবাহন উঠলেই সেতুটি কাঁপতে থাকে। যে কোনো মুহূর্তে সেতুর সংযোগ সড়কের বাকি অংশ দেবে গিয়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। এমন অবস্থার মধ্যেও বাধ্য হয়ে হাজারো এলাকাবাসীসহ হালকা-ভারী যানবাহন নিয়ে চলাচল করছে ওই সেতু দিয়ে।
ইট নিয়ে আসা নসিমন চালক হারেজ বলেন, ‘সেতুর গোড়ার মাটি অর্ধেক দেবে গেছে এক বছরের বেশি সময় আগে। এখনো কেউ কোনো ব্যবস্থা নেয় না। আমরা গাড়ি নিয়ে সেতু থেকে ভয়ে ভয়ে নামি, কখন যেন সেতুর গোড়া ভেঙে নিচে পড়ে যাই।’
স্থানীয় বাসিন্দা দিন ইসলাম বলেন, ‘এই এলাকার বেশির ভাগ মানুষ কৃষক। ধান, গম, পেঁয়াজ, রসুন, পাট এই এলাকায় বিপুল পরিমাণ হয়ে থাকে। তাঁরা কৃষি কাজ করে তাঁদের সংসার চালান। কিন্তু কৃষক তাঁর ফসল সেতুর গোড়া ভেঙে যাওয়ার কারণে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করতে পারেন না। তাই বাধ্য হয়ে অন্য উপজেলার বাজারে বিক্রি করতে হয়। এতে করে ৩ গুন বেশি গাড়ি ভাড়া গুনতে হয়।’
এ বিষয়ে নড়িয়া এলজিইডির প্রকৌশলী শাহাবুদ্দিন খান বলেন, ‘সেতুর গোড়া দেবে যাওয়ার পর লাল নিশানা টানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এখন সেটা কই জানি না। তবে সেতুটি নতুন করে হওয়ার জন্য দরপত্র হয়েছে। শিগগিরই কাজ ধরা হবে।’
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য নুরুল চৌকদার বলেন, ‘নড়িয়া উপজেলার রাজনগর, ঝপসা ও মোক্তাতারের চর ইউনিয়ন এবং জাজিরা উপজেলা থেকে জরুরি কাজে বা মালবাহী গাড়ি নিয়ে নড়িয়া উপজেলা শহরে আসতে হলে এই সেতুর ওপর দিয়ে আসতে হয়। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে সেতুর গোড়ার এক পাশ দেবে গিয়ে ভোগান্তি সৃষ্টি হয়েছে সবার। আমরা বড় গাড়ি নিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ সেতুর কারণে এই রাস্তায় দিয়ে যাতায়েত করতে পারি না। আগে এই সড়কে বাস চলতো এখন বাস ও বন্ধ হয়ে গেছে। উপজেলার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনেক বার বলা হলেও তাঁরা কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেন নাই।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২০ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫