নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ভূমি নিয়ে জটিলতা নিরসন না করেই প্রায় চার হাজার কোটি টাকার স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে চট্টগ্রাম ওয়াসা। পাঁচ দশক আগে থেকে হালিশহর মৌজায় ১৩৫ একর জায়গার ডি রিকুইজিশন আদেশ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে বিরোধ রয়েছে সংস্থাটির। এর সমাধান না করেই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে ওয়াসা। এ নিয়ে কয়েক হাজার ভূমিমালিক ক্ষুব্ধ। দুই পক্ষই নিজেদের অবস্থানে অনড়। যদিও প্রকল্প এলাকাটির বেশির ভাগ জায়গা সাধারণ মানুষের দখলে।
জানতে চাইলে স্যুয়ারেজ প্রকল্পের পরিচালক ও ওয়াসার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. আরিফুল ইসলাম দাবি করেন, ‘আমাদের ভূমিসংক্রান্ত কোনো জটিলতা নেই। যে সব ঝামেলা ছিল তা অনেক আগেই সমাধান হয়ে গেছে। জায়গাগুলো ১৯৬৩ সালে রিকুইজিশন করা হয়েছিল। তখন নিয়মমাফিক উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিয়ে জায়গাগুলো অধিগ্রহণ করা হয়।’ বর্তমানে যাঁরা ক্ষতিপূরণ দাবি করছেন তাঁরা অসৎ উদ্দেশ্যে করছেন বলেও মন্তব্য তাঁর।
প্রকল্প পরিচালক বলেন, ইতিমধ্যে প্রকল্পের ঠিকদারকে ওয়ার্ক অর্ডার (কার্যাদেশ) দেওয়া হয়েছে। অধিগ্রহণ করা কিছু জায়গায় সীমানা দেয়াল তোলা হয়েছে। দেয়াল তোলা শুরুর পর কতিপয় ব্যক্তি এই সমস্যা তৈরি করছেন। তবে আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘প্রকল্প এলাকার জায়গাগুলো আমাদের দখলে রয়েছে। সেখানে একটি আনসার ক্যাম্পও করা হয়েছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা ছৈয়দ মুহাম্মদ এনামুল হক মুনিরী ভুক্তভোগীদের প্রতিনিধি হিসেবে বলেন, ‘দেশের স্বার্থে সরকারের গৃহীত প্রকল্প বাস্তবায়নে আমাদের কোনো বাধা নেই। নিয়মানুযায়ী রিকুইজিশনের (অধিগ্রহণের) মাধ্যমে জায়গার মালিককে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। কিন্তু এই ধরণের কোনো উদ্যোগ চট্টগ্রাম ওয়াসা নেয়নি। বরং তারা জোর করে সাধারণ মানুষের জায়গা দখলে নানা অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।’
এনামুল হকের দাবি, ‘নিয়মানুয়ায়ী কোনো জায়গা ডি-রিকুইজিশন একবার হলে সরকার যদি আবারও প্রয়োজনবোধ করেন তাহলে পুনরায় জায়গাটি রিকুইজিশন করতে হবে। এত আইন, নিয়ম-কানুন থাকার পরও কোনো কিছু মানা হচ্ছে না। আমরা বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী দপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট সব জায়গায় জানানোর পরও এখনো কোনো সুরাহা হয়নি।’
শুরুর দিকে জায়গাগুলোর মালিক ৪০০-৫০০ জনের মতো ছিলেন উল্লেখ করে এনামুল বলেন, ‘পরে ওয়ারিশ বাড়তে বাড়তে বর্তমানে ৮ হাজারের মতো মালিক রয়েছেন।’
চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এলএ) মাসুদ কামাল বলেন, স্যুয়ারেজ প্রকল্পের জন্য চট্টগ্রাম ওয়াসার কিছু জায়গা অধিগ্রহণ আগে থেকেই ছিল। আরও কিছু জায়গা অধিগ্রহণের জন্য সংস্থাটি নতুন করে আবেদন করেছে। তা যাচাই-বাছাই চলছে।
ভূমি নিয়ে জটিলতা নিরসন না করেই প্রায় চার হাজার কোটি টাকার স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে চট্টগ্রাম ওয়াসা। পাঁচ দশক আগে থেকে হালিশহর মৌজায় ১৩৫ একর জায়গার ডি রিকুইজিশন আদেশ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে বিরোধ রয়েছে সংস্থাটির। এর সমাধান না করেই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে ওয়াসা। এ নিয়ে কয়েক হাজার ভূমিমালিক ক্ষুব্ধ। দুই পক্ষই নিজেদের অবস্থানে অনড়। যদিও প্রকল্প এলাকাটির বেশির ভাগ জায়গা সাধারণ মানুষের দখলে।
জানতে চাইলে স্যুয়ারেজ প্রকল্পের পরিচালক ও ওয়াসার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. আরিফুল ইসলাম দাবি করেন, ‘আমাদের ভূমিসংক্রান্ত কোনো জটিলতা নেই। যে সব ঝামেলা ছিল তা অনেক আগেই সমাধান হয়ে গেছে। জায়গাগুলো ১৯৬৩ সালে রিকুইজিশন করা হয়েছিল। তখন নিয়মমাফিক উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিয়ে জায়গাগুলো অধিগ্রহণ করা হয়।’ বর্তমানে যাঁরা ক্ষতিপূরণ দাবি করছেন তাঁরা অসৎ উদ্দেশ্যে করছেন বলেও মন্তব্য তাঁর।
প্রকল্প পরিচালক বলেন, ইতিমধ্যে প্রকল্পের ঠিকদারকে ওয়ার্ক অর্ডার (কার্যাদেশ) দেওয়া হয়েছে। অধিগ্রহণ করা কিছু জায়গায় সীমানা দেয়াল তোলা হয়েছে। দেয়াল তোলা শুরুর পর কতিপয় ব্যক্তি এই সমস্যা তৈরি করছেন। তবে আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘প্রকল্প এলাকার জায়গাগুলো আমাদের দখলে রয়েছে। সেখানে একটি আনসার ক্যাম্পও করা হয়েছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা ছৈয়দ মুহাম্মদ এনামুল হক মুনিরী ভুক্তভোগীদের প্রতিনিধি হিসেবে বলেন, ‘দেশের স্বার্থে সরকারের গৃহীত প্রকল্প বাস্তবায়নে আমাদের কোনো বাধা নেই। নিয়মানুযায়ী রিকুইজিশনের (অধিগ্রহণের) মাধ্যমে জায়গার মালিককে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। কিন্তু এই ধরণের কোনো উদ্যোগ চট্টগ্রাম ওয়াসা নেয়নি। বরং তারা জোর করে সাধারণ মানুষের জায়গা দখলে নানা অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।’
এনামুল হকের দাবি, ‘নিয়মানুয়ায়ী কোনো জায়গা ডি-রিকুইজিশন একবার হলে সরকার যদি আবারও প্রয়োজনবোধ করেন তাহলে পুনরায় জায়গাটি রিকুইজিশন করতে হবে। এত আইন, নিয়ম-কানুন থাকার পরও কোনো কিছু মানা হচ্ছে না। আমরা বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী দপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট সব জায়গায় জানানোর পরও এখনো কোনো সুরাহা হয়নি।’
শুরুর দিকে জায়গাগুলোর মালিক ৪০০-৫০০ জনের মতো ছিলেন উল্লেখ করে এনামুল বলেন, ‘পরে ওয়ারিশ বাড়তে বাড়তে বর্তমানে ৮ হাজারের মতো মালিক রয়েছেন।’
চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এলএ) মাসুদ কামাল বলেন, স্যুয়ারেজ প্রকল্পের জন্য চট্টগ্রাম ওয়াসার কিছু জায়গা অধিগ্রহণ আগে থেকেই ছিল। আরও কিছু জায়গা অধিগ্রহণের জন্য সংস্থাটি নতুন করে আবেদন করেছে। তা যাচাই-বাছাই চলছে।
গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে সর্বশেষ (৫৪ তম) সাক্ষীর জেরা শুরু হয়েছে। এই মামলাটির বিচার চলছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ।
১৪ দিন আগে‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫