শৈলকুপা (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
ঝিনাইদহের শৈলকুপায় ওমিক্রনের সংক্রমণ রোধে সরকারের দেওয়া ১১ দফা বিধিনিষেধ কাজে আসছে না। উপজেলার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, গত এক সপ্তাহে দেশে করোনা শনাক্তের হার ২২২ শতাংশ বাড়লেও এ উপজেলার সাধারণ মানুষদের মাঝে তেমন কোনো সচেতনতা দেখা যাচ্ছে না। এদিকে হঠাৎ করেই বেড়েছে সর্দি-জ্বর, কাশিসহ করোনার নানা উপসর্গের রোগী।
গতকাল উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ও হাট-বাজার ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ মানুষই ইচ্ছা মতো চলাচল করছেন। মানুষের ভিড় থাকলেও কারও মধ্যেই স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে কোনো আগ্রহ নেই। অধিকাংশের মুখে নেই মাস্ক। হোটেল ও দোকানগুলোতে বেচাকেনা হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে। গণপরিবহনেও গাদাগাদি করে যাত্রী বহন করা হচ্ছে। কোনো ক্ষেত্রেই নজরদারির বালাই নেই।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, বেশ কয়েক মাস পর্যন্ত উপজেলায় কিছুটা স্থিতিশীল ছিল করোনার সংক্রমণ। কিন্তু ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে সংক্রমণ ক্রমাগত বাড়তে শুরু করেছে। ওমিক্রনের সংক্রমণ রোধে বিধি-নিষেধ আরোপ করা হলেও অধিকাংশ মানুষই তা মানছেন না। স্বাস্থ্যবিধি মানতে সতর্কতামূলক প্রচার চালানো হলেও কাজ হচ্ছে না। এ অবস্থায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা।
সচেতন কিছু স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, হঠাৎ করেই অধিকাংশ মানুষের মধ্যে করোনার নানা উপসর্গ দেখা দিয়েছে। অনেকে হাসপাতাল গিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করেই যাচ্ছে ওষুধের দোকানে। তা ছাড়া বিধিনিষেধ মানতে উপজেলা প্রশাসন, স্বাস্থ্য বিভাগ, পৌরসভা এবং থানা-পুলিশকে কোনো উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (টিএইচও) রাশেদ আল মামুন বলেন, ‘মানুষের মধ্যে টিকা নেওয়ার হার বাড়লেও করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। তবে আক্রান্তদের করোনার ধরন ডেলটা না ওমিক্রন তা নিশ্চিত করা যায়নি।’ তিনি আরও বলেন, ‘করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। তবে সাধারণ মানুষেরা সচেতন না হলে সংক্রমণ ঠেকানো সম্ভব না। আমি সবাইকে নিজ নিজ জায়গা থেকে সচেতন থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।’
ঝিনাইদহের শৈলকুপায় ওমিক্রনের সংক্রমণ রোধে সরকারের দেওয়া ১১ দফা বিধিনিষেধ কাজে আসছে না। উপজেলার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, গত এক সপ্তাহে দেশে করোনা শনাক্তের হার ২২২ শতাংশ বাড়লেও এ উপজেলার সাধারণ মানুষদের মাঝে তেমন কোনো সচেতনতা দেখা যাচ্ছে না। এদিকে হঠাৎ করেই বেড়েছে সর্দি-জ্বর, কাশিসহ করোনার নানা উপসর্গের রোগী।
গতকাল উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ও হাট-বাজার ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ মানুষই ইচ্ছা মতো চলাচল করছেন। মানুষের ভিড় থাকলেও কারও মধ্যেই স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে কোনো আগ্রহ নেই। অধিকাংশের মুখে নেই মাস্ক। হোটেল ও দোকানগুলোতে বেচাকেনা হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে। গণপরিবহনেও গাদাগাদি করে যাত্রী বহন করা হচ্ছে। কোনো ক্ষেত্রেই নজরদারির বালাই নেই।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, বেশ কয়েক মাস পর্যন্ত উপজেলায় কিছুটা স্থিতিশীল ছিল করোনার সংক্রমণ। কিন্তু ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে সংক্রমণ ক্রমাগত বাড়তে শুরু করেছে। ওমিক্রনের সংক্রমণ রোধে বিধি-নিষেধ আরোপ করা হলেও অধিকাংশ মানুষই তা মানছেন না। স্বাস্থ্যবিধি মানতে সতর্কতামূলক প্রচার চালানো হলেও কাজ হচ্ছে না। এ অবস্থায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা।
সচেতন কিছু স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, হঠাৎ করেই অধিকাংশ মানুষের মধ্যে করোনার নানা উপসর্গ দেখা দিয়েছে। অনেকে হাসপাতাল গিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করেই যাচ্ছে ওষুধের দোকানে। তা ছাড়া বিধিনিষেধ মানতে উপজেলা প্রশাসন, স্বাস্থ্য বিভাগ, পৌরসভা এবং থানা-পুলিশকে কোনো উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (টিএইচও) রাশেদ আল মামুন বলেন, ‘মানুষের মধ্যে টিকা নেওয়ার হার বাড়লেও করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। তবে আক্রান্তদের করোনার ধরন ডেলটা না ওমিক্রন তা নিশ্চিত করা যায়নি।’ তিনি আরও বলেন, ‘করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। তবে সাধারণ মানুষেরা সচেতন না হলে সংক্রমণ ঠেকানো সম্ভব না। আমি সবাইকে নিজ নিজ জায়গা থেকে সচেতন থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪