শাল্লা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
শাল্লায় পুরোদমে চলছে বোরো ধান আবাদের প্রস্তুতি। বীজতলা থেকে চারা তুলে জমিতে রোপণ করার জন্য ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূল থাকায় বীজতলা ভালো হয়েছে বলে জানান কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি সূত্রে জানা যায়, হীরা, নাফকো, জনকরাজ, বিআর-২৮ বিআর-২৯, রুপালি জাতের ধান বেশি আবাদ করেছেন। কেউ কেউ আবার সুস্বাদু চাল পেতে পুরোনো দিনের ধান গোবি সাইল, টুপা, লালডিঙ্গি, রাতা ধানও চাষ করেছেন। চলতি বছর হাওরে ১৮ হাজার ৬৫ হেক্টর জমি চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
উপজেলার রামপুর গ্রামের কৃষক রেবতি দাস বলেন, হালি চারার বীজতলায় গেলে মন জুড়িয়ে যায়। অন্যান্য বছর চারা লম্বা কম হতো, এমনকি সার দেওয়া লাগত, পোকায় ধরত। কিন্তু এবার এমন সমস্যা দেখা যায়নি। সময়মতো বৃষ্টি হওয়ায় সেচের সংকটও হয়নি।
রেবতি দাস আরও বলেন, ‘অগ্রহায়ণের প্রথম দিকে বীজতলায় বীজ বপন করা হয়েছিল। এখন চারা রোপণের উপযোগী হওয়ায় দুদিন হয় রোপণ শুরু করেছি। বৃষ্টি হওয়ায় মাটি নরম রয়েছে, এ জন্য চারা ওঠাতে কিছু সমস্যা হচ্ছে; তারপর ও আমরা খুশি।’
সুলতানপুর গ্রামের বড় কৃষক হাবিবুর রহমান হবিব বলেন, ‘ছয় দিন ধরে চারা ওঠানো শুরু করেছি। এবার বেশি ফলনের আশায় ধানের সঙ্গে তিন কেয়ার (এক একর) পূর্বের রাতা ধানও আবাদ করেছি। এই ধান একরে ৩০-৩২ মণের বেশি হয় না। তবে এ ধানের চালের ভাত খুবই স্বাদ। বাড়িতে অতিথি এলে বা আচার-অনুষ্ঠান হলে এই চাল রান্না করা হয়। পৌষ মাস ধরে ধান রোপণের কাজ চলবে।’
গ্রাম শাল্লার কৃষক সেলিম আহমদ বলেন, সময়মতো বীজ পাওয়ায় এবং আবহাওয়া ভালো থাকায় এবার ধানের চারা ভালো হয়েছে। চারা রোপণ শুরু হয়েছে। চলবে মাঘ পর্যন্ত। প্রকৃতি সহায় হলে এবার খুব ভালো ফলন হবে বলে তিনি জানান।
উপজেলায় অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা কৃষি কর্মকর্তা মাজেদুর রহমান বলেন, গেল বছরের চাইতে এবার ধানের চারা ভালো হয়েছে। তবে আজ পর্যন্ত হাওরে ১১ হাজার ৭০০ হেক্টর জমি চাষাবাদ হয়েছে বলেও জানান তিনি।
শাল্লায় পুরোদমে চলছে বোরো ধান আবাদের প্রস্তুতি। বীজতলা থেকে চারা তুলে জমিতে রোপণ করার জন্য ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূল থাকায় বীজতলা ভালো হয়েছে বলে জানান কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি সূত্রে জানা যায়, হীরা, নাফকো, জনকরাজ, বিআর-২৮ বিআর-২৯, রুপালি জাতের ধান বেশি আবাদ করেছেন। কেউ কেউ আবার সুস্বাদু চাল পেতে পুরোনো দিনের ধান গোবি সাইল, টুপা, লালডিঙ্গি, রাতা ধানও চাষ করেছেন। চলতি বছর হাওরে ১৮ হাজার ৬৫ হেক্টর জমি চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
উপজেলার রামপুর গ্রামের কৃষক রেবতি দাস বলেন, হালি চারার বীজতলায় গেলে মন জুড়িয়ে যায়। অন্যান্য বছর চারা লম্বা কম হতো, এমনকি সার দেওয়া লাগত, পোকায় ধরত। কিন্তু এবার এমন সমস্যা দেখা যায়নি। সময়মতো বৃষ্টি হওয়ায় সেচের সংকটও হয়নি।
রেবতি দাস আরও বলেন, ‘অগ্রহায়ণের প্রথম দিকে বীজতলায় বীজ বপন করা হয়েছিল। এখন চারা রোপণের উপযোগী হওয়ায় দুদিন হয় রোপণ শুরু করেছি। বৃষ্টি হওয়ায় মাটি নরম রয়েছে, এ জন্য চারা ওঠাতে কিছু সমস্যা হচ্ছে; তারপর ও আমরা খুশি।’
সুলতানপুর গ্রামের বড় কৃষক হাবিবুর রহমান হবিব বলেন, ‘ছয় দিন ধরে চারা ওঠানো শুরু করেছি। এবার বেশি ফলনের আশায় ধানের সঙ্গে তিন কেয়ার (এক একর) পূর্বের রাতা ধানও আবাদ করেছি। এই ধান একরে ৩০-৩২ মণের বেশি হয় না। তবে এ ধানের চালের ভাত খুবই স্বাদ। বাড়িতে অতিথি এলে বা আচার-অনুষ্ঠান হলে এই চাল রান্না করা হয়। পৌষ মাস ধরে ধান রোপণের কাজ চলবে।’
গ্রাম শাল্লার কৃষক সেলিম আহমদ বলেন, সময়মতো বীজ পাওয়ায় এবং আবহাওয়া ভালো থাকায় এবার ধানের চারা ভালো হয়েছে। চারা রোপণ শুরু হয়েছে। চলবে মাঘ পর্যন্ত। প্রকৃতি সহায় হলে এবার খুব ভালো ফলন হবে বলে তিনি জানান।
উপজেলায় অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা কৃষি কর্মকর্তা মাজেদুর রহমান বলেন, গেল বছরের চাইতে এবার ধানের চারা ভালো হয়েছে। তবে আজ পর্যন্ত হাওরে ১১ হাজার ৭০০ হেক্টর জমি চাষাবাদ হয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪