নিজস্ব প্রতিবেদক ও খুলনা প্রতিনিধি
কেন্দ্রঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে ২২ অক্টোবর খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশ করতে চায় বিএনপি। এ সমাবেশে লক্ষাধিক লোকের সমাবেশ ঘটাতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে দলটি।
তবে সমাবেশ সামনে রেখে পরিবহন বন্ধসহ সরকার নানামুখী ষড়যন্ত্র করছে বলে দাবি করেছে বিএনপি। নেতারা বলছেন, গাড়ি বন্ধের পর হেঁটে হলেও লক্ষাধিক লোক এ সমাবেশে সমবেত হবে। চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহের চেয়ে বেশি লোকের সমাবেশ হবে বলে বিএনপির নেতারা আশাবাদী।
খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশ সফল করতে গতকাল বুধবার দুপুরে খুলনা বিএনপির কে ডি ঘোষ রোডে অবস্থিত দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে খুলনা নগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা বলেন, খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশ সফল করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন জেলায় তাদের প্রচার মিছিল, লিফলেট বিতরণ ও মাইকিং করা হচ্ছে। সব এলাকা থেকে দলীয় নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষ সমাবেশে আসার জন্য প্রস্তুত হয়ে আছেন।
নগর আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা আরও বলেন, জ্বালানি তেল, চাল, ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি; ভোলায় নুরে আলম, আব্দুর রহিম, নারায়ণগঞ্জে শাওন, মুন্সিগঞ্জে শহিদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যা, যশোরে আব্দুল আলিমকে আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্তৃক নির্মমভাবে হত্যার প্রতিবাদ; বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং দেশব্যাপী দলীয় নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা-মামলার প্রতিবাদে ২২ অক্টোবর খুলনায় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ সম্পর্কে জানাতে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে।
মনা আরও বলেন, সমাবেশ কর্মসূচি সর্বাত্মক সফল করতে নানা ধরনের প্রস্তুতি চলছে। কেবল খুলনা মহানগর ও জেলা নয়, লাখ মানুষের এই সমাবেশকে সফল করতে সর্বাত্মক প্রয়াস চলছে বিভাগের বাকি জেলায়। সমাবেশস্থল হিসেবে খুলনা নগরীর সোনালী ব্যাংক চত্বরকে নির্ধারণ করেছে বিএনপি। ইতিপূর্বে খুলনা সিটি করপোরেশন থেকে অনুমতি পাওয়া গেছে।
এ ছাড়া সমাবেশে মাইক ব্যবহার ও প্রচারের জন্য অনুমতি দিয়েছে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ। সংবাদ সম্মেলনে খুলনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমির এজাজ খান বলেন, সরকার যতই ষড়যন্ত্র করুক, এই সমাবেশ আটকাতে পারবে না। সেখানে মানুষের জোয়ার হবে। এই বিভাগের মানুষ সাঁতার কেটে হলেও সমাবেশে আসবে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘আমাদের দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ঘরবন্দী, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডনে। তিনি সরকারের ষড়যন্ত্রে দেশে আসতে পারছেন না।’
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘এদিকে সরকার দেশটাকে লুটেপুটে খাচ্ছে। তাই দেশের মানুষ ফুঁসে উঠেছে। আমরা এই সমাবেশ করছি দেশের মানুষের মুক্তির জন্য।’ তিনি বলেন, ‘সমাবেশটাকে সফল না করতে সরকার নানামুখী ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে। ইতিমধ্যে যশোর থেকে বিনা পরোয়ানায় আমাদের ৪৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাগেরহাট থেকে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই আটক আর গ্রেপ্তার খেলা বহু পুরোনো। আমরা ভয় পাই না। এসব করে আমাদের সমাবেশ পণ্ড করা যাবে না। এটা বিভাগীয় সমাবেশ, ১০ জেলার মানুষ এখানে হাজির হবেন।
কেন্দ্রঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে ২২ অক্টোবর খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশ করতে চায় বিএনপি। এ সমাবেশে লক্ষাধিক লোকের সমাবেশ ঘটাতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে দলটি।
তবে সমাবেশ সামনে রেখে পরিবহন বন্ধসহ সরকার নানামুখী ষড়যন্ত্র করছে বলে দাবি করেছে বিএনপি। নেতারা বলছেন, গাড়ি বন্ধের পর হেঁটে হলেও লক্ষাধিক লোক এ সমাবেশে সমবেত হবে। চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহের চেয়ে বেশি লোকের সমাবেশ হবে বলে বিএনপির নেতারা আশাবাদী।
খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশ সফল করতে গতকাল বুধবার দুপুরে খুলনা বিএনপির কে ডি ঘোষ রোডে অবস্থিত দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে খুলনা নগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা বলেন, খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশ সফল করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন জেলায় তাদের প্রচার মিছিল, লিফলেট বিতরণ ও মাইকিং করা হচ্ছে। সব এলাকা থেকে দলীয় নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষ সমাবেশে আসার জন্য প্রস্তুত হয়ে আছেন।
নগর আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা আরও বলেন, জ্বালানি তেল, চাল, ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি; ভোলায় নুরে আলম, আব্দুর রহিম, নারায়ণগঞ্জে শাওন, মুন্সিগঞ্জে শহিদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যা, যশোরে আব্দুল আলিমকে আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্তৃক নির্মমভাবে হত্যার প্রতিবাদ; বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং দেশব্যাপী দলীয় নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা-মামলার প্রতিবাদে ২২ অক্টোবর খুলনায় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ সম্পর্কে জানাতে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে।
মনা আরও বলেন, সমাবেশ কর্মসূচি সর্বাত্মক সফল করতে নানা ধরনের প্রস্তুতি চলছে। কেবল খুলনা মহানগর ও জেলা নয়, লাখ মানুষের এই সমাবেশকে সফল করতে সর্বাত্মক প্রয়াস চলছে বিভাগের বাকি জেলায়। সমাবেশস্থল হিসেবে খুলনা নগরীর সোনালী ব্যাংক চত্বরকে নির্ধারণ করেছে বিএনপি। ইতিপূর্বে খুলনা সিটি করপোরেশন থেকে অনুমতি পাওয়া গেছে।
এ ছাড়া সমাবেশে মাইক ব্যবহার ও প্রচারের জন্য অনুমতি দিয়েছে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ। সংবাদ সম্মেলনে খুলনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমির এজাজ খান বলেন, সরকার যতই ষড়যন্ত্র করুক, এই সমাবেশ আটকাতে পারবে না। সেখানে মানুষের জোয়ার হবে। এই বিভাগের মানুষ সাঁতার কেটে হলেও সমাবেশে আসবে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘আমাদের দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ঘরবন্দী, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডনে। তিনি সরকারের ষড়যন্ত্রে দেশে আসতে পারছেন না।’
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘এদিকে সরকার দেশটাকে লুটেপুটে খাচ্ছে। তাই দেশের মানুষ ফুঁসে উঠেছে। আমরা এই সমাবেশ করছি দেশের মানুষের মুক্তির জন্য।’ তিনি বলেন, ‘সমাবেশটাকে সফল না করতে সরকার নানামুখী ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে। ইতিমধ্যে যশোর থেকে বিনা পরোয়ানায় আমাদের ৪৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাগেরহাট থেকে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই আটক আর গ্রেপ্তার খেলা বহু পুরোনো। আমরা ভয় পাই না। এসব করে আমাদের সমাবেশ পণ্ড করা যাবে না। এটা বিভাগীয় সমাবেশ, ১০ জেলার মানুষ এখানে হাজির হবেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪