নাগেশ্বরী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে বেড়েছে সূর্যমুখীর চাষ। সরকারি প্রণোদনা ও ব্যক্তি উদ্যোগে উপজেলায় ১০০ বিঘার বেশি জমিতে তেল জাতীয় এই শস্যের আবাদ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ভালো ফলনের আশা করছেন চাষিরা।
উপজেলা কৃষি দপ্তর থেকে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে সরকারি প্রণোদনায় ৫০ জন কৃষক ৫০ বিঘা জমিতে সূর্যমুখীর চাষ করেছেন। এর মধ্যে উপজেলা কৃষি দপ্তরের তত্ত্বাবধানে কালিগঞ্জ ও কমেদপুর এলাকায় সূর্যমুখী চাষের প্রদর্শনী করা হয়েছে। অপরদিকে নারায়নপুর ও নুনখাওয়া ইউনিয়নের চরাঞ্চলে ব্যক্তি উদ্যোগে ৫০ বিঘার বেশি জমিতে সূর্যমুখীর চাষ হয়েছে। এ ছাড়া সন্তোষপুর ইউনিয়নের আমতলা এলাকায় বীজ উৎপাদনের জন্য চার একর জমিতে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) তত্ত্বাবধানে সূর্যমুখীর চাষ হয়েছে।
কৃষি দপ্তর জানায়, সাধারণের মাটিতে সূর্যমুখী করা যায়। বিঘা প্রতি পাঁচ থেকে ছয় মণ ফলন পাওয়া যায়। এর বাজার দরও ভালো। সূর্যমুখী তেলের পুষ্টি এবং গুণগতমান অন্য তেলের চেয়ে বেশি থাকায় এর চাহিদা বেশি। এ ছাড়া সূর্যমুখী আবাদ করে কৃষকেরা লাভ করার পাশাপাশি দেশে ভোজ্যতেলের চাহিদা মেটাতে পারবেন।
উপজেলার নারায়নপুর ইউনিয়নের বালারহাটের কৃষক আব্দুল খালেক জানান, তিনি নিজ উদ্যোগে এক বিঘা জমিতে সূর্যমুখীর চাষ করেছেন। এখন পর্যন্ত আট হাজার টাকা খরচ হয়েছে। পাঁচ মণ ফসল পাওয়ার প্রত্যাশা করছেন তিনি। তবে এ ফসল চাষে লাভ বেশি। গত বছর প্রতি মণ তিন হাজার টাকা বিক্রি করেছেন। এবার আরও বেশিতে বিক্রি হবে বলে তিনি আশা করছেন।
সন্তোষপুর ইউনিয়নের আমতলার কৃষক আব্দুর রাজ্জাক জানান, এবার চার একর জমিতে সূর্যমুখীর চাষ করেছেন তিনি। তাঁর ফসল বীজ হিসেবে কিনে নিবে বিএডিসি। বিঘা প্রতি সাত মণ ফলন পাওয়ার আশা করছেন তিনি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহরিয়ার হোসেন জানান, নাগেশ্বরীতে এবার ৫০ জন কৃষককে বীজ এবং সার প্রণোদনা হিসেবে দেওয়া হয়েছে।
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে বেড়েছে সূর্যমুখীর চাষ। সরকারি প্রণোদনা ও ব্যক্তি উদ্যোগে উপজেলায় ১০০ বিঘার বেশি জমিতে তেল জাতীয় এই শস্যের আবাদ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ভালো ফলনের আশা করছেন চাষিরা।
উপজেলা কৃষি দপ্তর থেকে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে সরকারি প্রণোদনায় ৫০ জন কৃষক ৫০ বিঘা জমিতে সূর্যমুখীর চাষ করেছেন। এর মধ্যে উপজেলা কৃষি দপ্তরের তত্ত্বাবধানে কালিগঞ্জ ও কমেদপুর এলাকায় সূর্যমুখী চাষের প্রদর্শনী করা হয়েছে। অপরদিকে নারায়নপুর ও নুনখাওয়া ইউনিয়নের চরাঞ্চলে ব্যক্তি উদ্যোগে ৫০ বিঘার বেশি জমিতে সূর্যমুখীর চাষ হয়েছে। এ ছাড়া সন্তোষপুর ইউনিয়নের আমতলা এলাকায় বীজ উৎপাদনের জন্য চার একর জমিতে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) তত্ত্বাবধানে সূর্যমুখীর চাষ হয়েছে।
কৃষি দপ্তর জানায়, সাধারণের মাটিতে সূর্যমুখী করা যায়। বিঘা প্রতি পাঁচ থেকে ছয় মণ ফলন পাওয়া যায়। এর বাজার দরও ভালো। সূর্যমুখী তেলের পুষ্টি এবং গুণগতমান অন্য তেলের চেয়ে বেশি থাকায় এর চাহিদা বেশি। এ ছাড়া সূর্যমুখী আবাদ করে কৃষকেরা লাভ করার পাশাপাশি দেশে ভোজ্যতেলের চাহিদা মেটাতে পারবেন।
উপজেলার নারায়নপুর ইউনিয়নের বালারহাটের কৃষক আব্দুল খালেক জানান, তিনি নিজ উদ্যোগে এক বিঘা জমিতে সূর্যমুখীর চাষ করেছেন। এখন পর্যন্ত আট হাজার টাকা খরচ হয়েছে। পাঁচ মণ ফসল পাওয়ার প্রত্যাশা করছেন তিনি। তবে এ ফসল চাষে লাভ বেশি। গত বছর প্রতি মণ তিন হাজার টাকা বিক্রি করেছেন। এবার আরও বেশিতে বিক্রি হবে বলে তিনি আশা করছেন।
সন্তোষপুর ইউনিয়নের আমতলার কৃষক আব্দুর রাজ্জাক জানান, এবার চার একর জমিতে সূর্যমুখীর চাষ করেছেন তিনি। তাঁর ফসল বীজ হিসেবে কিনে নিবে বিএডিসি। বিঘা প্রতি সাত মণ ফলন পাওয়ার আশা করছেন তিনি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহরিয়ার হোসেন জানান, নাগেশ্বরীতে এবার ৫০ জন কৃষককে বীজ এবং সার প্রণোদনা হিসেবে দেওয়া হয়েছে।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫