নুরুল আমীন রবীন, শরীয়তপুর
আগামী বছরের জুনে ট্রেন চলাচলের লক্ষ্য নিয়ে বাড়ানো হয়েছে পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ প্রকল্পের কাজের গতি। ইতিমধ্যে ফরিদপুরের ভাঙ্গা জংশনের পশ্চিম প্রান্তে সাড়ে তিন কিলোমিটার রেললাইন বসানো হয়েছে। শেষ পর্যায়ে রয়েছে মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তের ভায়াডাক্টের ওপর ব্লাস্টলেস ট্র্যাক বসানোর কাজ। এ ছাড়া দ্রুত এগিয়ে চলছে ভাঙ্গা জংশনসহ ৩টি রেলস্টেশনের নির্মাণকাজ।
পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কনস্ট্রাকশন সুপারভিশন কনসালট্যান্ট সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ১৬ জুলাই রেলের কাজের জন্য বাংলাদেশ রেলওয়েকে পদ্মা সেতুর নিচতলা বুঝিয়ে দিয়েছে সেতু কর্তৃপক্ষ। সেতুর ওপর রেললাইন বসানোর প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সিআরইসি (চায়না রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন)। শিগগিরই শুরু হবে সেতুতে রেল স্লিপার ঢালাইয়ের কাজ। মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তের ৬ দশমিক ৬২ কিলোমিটার ভায়াডাক্টের ওপর বসে গেছে রেল স্লিপার। ভাঙ্গায় নির্মাণাধীন জংশনের পশ্চিম প্রান্ত থেকে শুরু হওয়া রেললাইন স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে ৩ দশমিক ৪৫ কিলোমিটার। ঢাকা-যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ করা হচ্ছে ৩টি ধাপে। প্রথম ধাপে রয়েছে ঢাকা-মাওয়া, দ্বিতীয় ধাপে রয়েছে মাওয়া-ভাঙ্গা ও শেষ ধাপে রয়েছে ভাঙ্গা-যশোর পর্যন্ত। প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৫১ দশমিক ১৬ শতাংশ। তবে মাওয়া-ভাঙ্গা অংশের অগ্রগতি সবচেয়ে বেশি, ৮২ দশমিক ৩ শতাংশ। ঢাকা-মাওয়া অংশের অগ্রগতি ৬৭ শতাংশ। সবচেয়ে কম অগ্রগতি ভাঙ্গা-যশোর অংশের কাজ। এই ধাপের অগ্রগতি ৫১ দশমিক ১৬ শতাংশ।
আগামী বছরের জুনে ঢাকা-ভাঙ্গা পর্যন্ত ৮২ কিলোমিটার রেলপথ চালু করার লক্ষ্যে এই অংশের কাজের গতি বাড়ানো হয়েছে। মাওয়া-ভাঙ্গা পর্যন্ত ৪২ কিলোমিটার অংশে এখন চলছে রেলপথ, রেলস্টেশন ও জংশন নির্মাণকাজ। যাত্রীদের সুবিধার্থে মাওয়া-ভাঙ্গা অংশে মাওয়া, পদ্মা ও শিবচর নামে ৩টি স্টেশনের পাশাপাশি ভাঙ্গায় নির্মাণ করা হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন ও আধুনিক রেলওয়ে জংশন। মাওয়া স্টেশনের ৮০ শতাংশ, পদ্মা স্টেশনের ৭২ শতাংশ ও শিবচর স্টেশনের ৩৬ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ভাঙ্গা জংশনের কাজ এগিয়েছে ২০ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
গতকাল পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ প্রকল্পের জাজিরা প্রান্ত থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত এলাকায় ঘুরে দেখা গেছে, পদ্মা স্টেশনের মূল ভবনের অবকাঠামো নির্মাণ শেষে শ্রমিকেরা প্লাস্টার করছেন। শেষের দিকে রয়েছে স্টেশনের ডরমিটরি টাইপ ৩, ডরমিটরি টাইপ ৪, গ্যাং হাট, ইলেকট্রিক সাবস্টেশন ও প্ল্যাটফর্মের নির্মাণকাজ। শিবচর স্টেশনের কাজ এগিয়েছে ৩৬ শতাংশ। ভাঙ্গা জংশনে গিয়ে দেখা গেছে, ছোটবড় ১৯টি ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। পদ্মার দক্ষিণে রেললাইন স্থাপনের কাজ শুরু করা হয়েছে এই স্টেশন থেকেই।
ভাঙ্গা জংশনে কর্মরত সহকারী প্রকৌশলী হাসনাইন খোরশেদ মানিক বলেন, ভাঙ্গা জংশনে স্টেশন ভবন, আবাসিক ভবন, রেস্টহাউসসহ মোট ১৯টি স্থাপনা নির্মাণ করা হবে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সিএসসির অনেক প্রকৌশলী কাজের গুণগত মান নিশ্চিত করছেন।
মাওয়া-ভাঙ্গা রেল সংযোগ প্রকল্পের প্রকল্প ব্যবস্থাপক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাইদ আহমেদ বলেন, ঢাকা-যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটার রেল সংযোগ প্রকল্প তিনটি ভাগে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এর মধ্যে মাওয়া-ভাঙ্গা অংশে থাকা ৩টি স্টেশন ও ১টি জংশনের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে। মাটি ভরাটের কাজ শেষের দিকে। ভাঙ্গা অংশ থেকে সাড়ে তিন কিলোমিটার রেললাইন স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে। আগামী বছরের জুনের মধ্যেই পদ্মা সেতু হয়ে ভাঙ্গা পর্যন্ত রেললাইনের কাজ সম্পন্ন করা হবে।
আগামী বছরের জুনে ট্রেন চলাচলের লক্ষ্য নিয়ে বাড়ানো হয়েছে পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ প্রকল্পের কাজের গতি। ইতিমধ্যে ফরিদপুরের ভাঙ্গা জংশনের পশ্চিম প্রান্তে সাড়ে তিন কিলোমিটার রেললাইন বসানো হয়েছে। শেষ পর্যায়ে রয়েছে মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তের ভায়াডাক্টের ওপর ব্লাস্টলেস ট্র্যাক বসানোর কাজ। এ ছাড়া দ্রুত এগিয়ে চলছে ভাঙ্গা জংশনসহ ৩টি রেলস্টেশনের নির্মাণকাজ।
পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কনস্ট্রাকশন সুপারভিশন কনসালট্যান্ট সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ১৬ জুলাই রেলের কাজের জন্য বাংলাদেশ রেলওয়েকে পদ্মা সেতুর নিচতলা বুঝিয়ে দিয়েছে সেতু কর্তৃপক্ষ। সেতুর ওপর রেললাইন বসানোর প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সিআরইসি (চায়না রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন)। শিগগিরই শুরু হবে সেতুতে রেল স্লিপার ঢালাইয়ের কাজ। মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তের ৬ দশমিক ৬২ কিলোমিটার ভায়াডাক্টের ওপর বসে গেছে রেল স্লিপার। ভাঙ্গায় নির্মাণাধীন জংশনের পশ্চিম প্রান্ত থেকে শুরু হওয়া রেললাইন স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে ৩ দশমিক ৪৫ কিলোমিটার। ঢাকা-যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ করা হচ্ছে ৩টি ধাপে। প্রথম ধাপে রয়েছে ঢাকা-মাওয়া, দ্বিতীয় ধাপে রয়েছে মাওয়া-ভাঙ্গা ও শেষ ধাপে রয়েছে ভাঙ্গা-যশোর পর্যন্ত। প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৫১ দশমিক ১৬ শতাংশ। তবে মাওয়া-ভাঙ্গা অংশের অগ্রগতি সবচেয়ে বেশি, ৮২ দশমিক ৩ শতাংশ। ঢাকা-মাওয়া অংশের অগ্রগতি ৬৭ শতাংশ। সবচেয়ে কম অগ্রগতি ভাঙ্গা-যশোর অংশের কাজ। এই ধাপের অগ্রগতি ৫১ দশমিক ১৬ শতাংশ।
আগামী বছরের জুনে ঢাকা-ভাঙ্গা পর্যন্ত ৮২ কিলোমিটার রেলপথ চালু করার লক্ষ্যে এই অংশের কাজের গতি বাড়ানো হয়েছে। মাওয়া-ভাঙ্গা পর্যন্ত ৪২ কিলোমিটার অংশে এখন চলছে রেলপথ, রেলস্টেশন ও জংশন নির্মাণকাজ। যাত্রীদের সুবিধার্থে মাওয়া-ভাঙ্গা অংশে মাওয়া, পদ্মা ও শিবচর নামে ৩টি স্টেশনের পাশাপাশি ভাঙ্গায় নির্মাণ করা হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন ও আধুনিক রেলওয়ে জংশন। মাওয়া স্টেশনের ৮০ শতাংশ, পদ্মা স্টেশনের ৭২ শতাংশ ও শিবচর স্টেশনের ৩৬ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ভাঙ্গা জংশনের কাজ এগিয়েছে ২০ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
গতকাল পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ প্রকল্পের জাজিরা প্রান্ত থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত এলাকায় ঘুরে দেখা গেছে, পদ্মা স্টেশনের মূল ভবনের অবকাঠামো নির্মাণ শেষে শ্রমিকেরা প্লাস্টার করছেন। শেষের দিকে রয়েছে স্টেশনের ডরমিটরি টাইপ ৩, ডরমিটরি টাইপ ৪, গ্যাং হাট, ইলেকট্রিক সাবস্টেশন ও প্ল্যাটফর্মের নির্মাণকাজ। শিবচর স্টেশনের কাজ এগিয়েছে ৩৬ শতাংশ। ভাঙ্গা জংশনে গিয়ে দেখা গেছে, ছোটবড় ১৯টি ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। পদ্মার দক্ষিণে রেললাইন স্থাপনের কাজ শুরু করা হয়েছে এই স্টেশন থেকেই।
ভাঙ্গা জংশনে কর্মরত সহকারী প্রকৌশলী হাসনাইন খোরশেদ মানিক বলেন, ভাঙ্গা জংশনে স্টেশন ভবন, আবাসিক ভবন, রেস্টহাউসসহ মোট ১৯টি স্থাপনা নির্মাণ করা হবে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সিএসসির অনেক প্রকৌশলী কাজের গুণগত মান নিশ্চিত করছেন।
মাওয়া-ভাঙ্গা রেল সংযোগ প্রকল্পের প্রকল্প ব্যবস্থাপক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাইদ আহমেদ বলেন, ঢাকা-যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটার রেল সংযোগ প্রকল্প তিনটি ভাগে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এর মধ্যে মাওয়া-ভাঙ্গা অংশে থাকা ৩টি স্টেশন ও ১টি জংশনের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে। মাটি ভরাটের কাজ শেষের দিকে। ভাঙ্গা অংশ থেকে সাড়ে তিন কিলোমিটার রেললাইন স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে। আগামী বছরের জুনের মধ্যেই পদ্মা সেতু হয়ে ভাঙ্গা পর্যন্ত রেললাইনের কাজ সম্পন্ন করা হবে।
গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে সর্বশেষ (৫৪ তম) সাক্ষীর জেরা শুরু হয়েছে। এই মামলাটির বিচার চলছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ।
১৪ দিন আগে‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫