বদরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের বদরগঞ্জে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি না হওয়ায় আমন রোপণ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা। অনেকে সেচ দিয়ে ধানের চারা রোপণ করছেন। আবার কেউ অপেক্ষা করছেন বৃষ্টির।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বদরগঞ্জে ১৯ হাজার ৬১০ হেক্টর জমিতে আমন রোপণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। রোপণের উপযুক্ত সময় ১৫ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট। কিন্তু গত শুক্রবার পর্যন্ত এই উপজেলায় প্রায় ৪০০ হেক্টর জমিতে আমন রোপণ করা হয়েছে। এই ৪০০ হেক্টর জমি সেচযন্ত্রের পানিতে রোপণ করা হয়েছে।
উপজেলার আমরুল বাড়ি গ্রামের কৃষক ওয়াজেদ আলী বলেন, ‘আষাঢ় গেল ও শ্রাবণ মাসেরও অর্ধেক যাচ্ছে, তবু জমি কাদা করার মতো বৃষ্টি হচ্ছে না। দীর্ঘদিন অপেক্ষায় ছিলাম। কিন্তু তেমন বৃষ্টি হয়নি। ধান চাষ দেরি হয়ে যাচ্ছে, ধানের চারারও বয়স বেড়ে যাচ্ছে। বাধ্য হয়ে শ্যালোমেশিন লাগিয়ে জমিতে পানি তুলে ধান চাষ করছি। এতে খরচ কিছুটা বেড়ে যাচ্ছে।’
আমরুল বাড়ি গ্রামের আরেক কৃষক আখরুজ্জামান বলেন, ‘বৃষ্টি না হওয়ায় ৮ বিঘা জমিতে ধান লাগাতে পারছি না। চিন্তা করছি এখনো আমি আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকব নাকি বৈদ্যুতিক মোটর চালু করব।’
উপজেলার বারবিঘা গ্রামের নাজমুল হুদা বলেন, ‘আমন চাষ সম্পূর্ণ বৃষ্টির ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু এবার তেমন বৃষ্টির দেখা নেই। এক বিঘা জমিতে পানি তুলতে শ্যালোমেশিন মালিক নিচ্ছেন ৮০০ টাকা। বৃষ্টি না হলে বোরো ধানের মতো আমনে সেচ দিয়ে যেতে হবে। এতে আমনের খরচ বেড়ে যাবে।’
উপজেলা উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা কনক চন্দ্র রায় জানান, আমন রোপণের উপযুক্ত সময় ১৫ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত। কিন্তু রোপণের অর্ধেক সময় চলে গেলেও কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির দেখা নেই।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা মো. জোবাইদুর রহমান বলেন, ‘কৃষকদের বৃষ্টির অপেক্ষায় না থেকে সেচযন্ত্র চালু করে আমন রোপণের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
রংপুরের বদরগঞ্জে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি না হওয়ায় আমন রোপণ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা। অনেকে সেচ দিয়ে ধানের চারা রোপণ করছেন। আবার কেউ অপেক্ষা করছেন বৃষ্টির।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বদরগঞ্জে ১৯ হাজার ৬১০ হেক্টর জমিতে আমন রোপণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। রোপণের উপযুক্ত সময় ১৫ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট। কিন্তু গত শুক্রবার পর্যন্ত এই উপজেলায় প্রায় ৪০০ হেক্টর জমিতে আমন রোপণ করা হয়েছে। এই ৪০০ হেক্টর জমি সেচযন্ত্রের পানিতে রোপণ করা হয়েছে।
উপজেলার আমরুল বাড়ি গ্রামের কৃষক ওয়াজেদ আলী বলেন, ‘আষাঢ় গেল ও শ্রাবণ মাসেরও অর্ধেক যাচ্ছে, তবু জমি কাদা করার মতো বৃষ্টি হচ্ছে না। দীর্ঘদিন অপেক্ষায় ছিলাম। কিন্তু তেমন বৃষ্টি হয়নি। ধান চাষ দেরি হয়ে যাচ্ছে, ধানের চারারও বয়স বেড়ে যাচ্ছে। বাধ্য হয়ে শ্যালোমেশিন লাগিয়ে জমিতে পানি তুলে ধান চাষ করছি। এতে খরচ কিছুটা বেড়ে যাচ্ছে।’
আমরুল বাড়ি গ্রামের আরেক কৃষক আখরুজ্জামান বলেন, ‘বৃষ্টি না হওয়ায় ৮ বিঘা জমিতে ধান লাগাতে পারছি না। চিন্তা করছি এখনো আমি আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকব নাকি বৈদ্যুতিক মোটর চালু করব।’
উপজেলার বারবিঘা গ্রামের নাজমুল হুদা বলেন, ‘আমন চাষ সম্পূর্ণ বৃষ্টির ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু এবার তেমন বৃষ্টির দেখা নেই। এক বিঘা জমিতে পানি তুলতে শ্যালোমেশিন মালিক নিচ্ছেন ৮০০ টাকা। বৃষ্টি না হলে বোরো ধানের মতো আমনে সেচ দিয়ে যেতে হবে। এতে আমনের খরচ বেড়ে যাবে।’
উপজেলা উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা কনক চন্দ্র রায় জানান, আমন রোপণের উপযুক্ত সময় ১৫ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত। কিন্তু রোপণের অর্ধেক সময় চলে গেলেও কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির দেখা নেই।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা মো. জোবাইদুর রহমান বলেন, ‘কৃষকদের বৃষ্টির অপেক্ষায় না থেকে সেচযন্ত্র চালু করে আমন রোপণের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪