সিলেট প্রতিনিধি
সিলেটে তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে বিদ্রোহীদের কারণে নৌকা ডুবেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। দলের বিদ্রোহীদের কারণে পরাজয়ের শঙ্কা ছিল আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের। অবশেষে সে শঙ্কাই সত্যি হলো। তিন উপজেলার ১৬ ইউপির ৭টিতে হেরেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা।
গত রোববারের নির্বাচনে জেলার ৩ উপজেলার ১৬ ইউপির ৯টিতে আওয়ামী লীগ, তিনটিতে বিদ্রোহী, দুটিতে স্বতন্ত্রের ব্যানারে বিএনপি, একটিতে জাতীয় পার্টি ও একটিতে জাসদের প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। তবে দ্বিতীয় ধাপের চেয়ে এ ধাপে কিছুটা কম ধরাশায়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থীরা। সে ধাপে ১৫ ইউপির মাত্র ৬টিতে জিতেছিলেন নৌকার প্রার্থীরা। আর ৯ টিতেই ভরাডুবি হয়েছিল।
বিশ্লেষকদের মতে, নির্বাচনে বিএনপি আনুষ্ঠানিকভাবে অংশগ্রহণ না করায় আওয়ামী লীগের সামনে সবগুলোতে জয়ের বড় সুযোগ ছিল। কিন্তু প্রায় প্রতিটি ইউপিতে বিদ্রোহী প্রার্থী থাকায় দল মনোনীত প্রার্থীরা বেকায়দায় পড়ে যান।
স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা বলেন, ইউপি নির্বাচনে দল থেকে প্রার্থী ঠিক করে দেওয়া হলেও স্থানীয় অনেক নেতাই তা মেনে নেননি। তাঁরা প্রকাশ্যে বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেছেন। এতে দলীয় প্রার্থীরা কোণঠাসা হয়ে পড়েন।
সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আক্তারুজ্জামান চৌধুরী জগলু বলেন, তৃতীয় ধাপে জেলার তিন ইউপিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। তাঁরা কিন্তু আওয়ামী লীগের ভোট ভাগাভাগি করেছেন। বিদ্রোহী প্রার্থী না থাকলে এসব ভোট দলীয় প্রার্থীর পক্ষেই যেত।
যে সব ইউপিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা পরাজিত হয়েছেন তার সব কটিতেই হয় দলের বিদ্রোহী প্রার্থীরা জিতেছেন, নয়তো বিদ্রোহীরা ভোট টানায় জিততে পারেননি নৌকার প্রার্থী।
দক্ষিণ সুরমা উপজেলার সিলামে শাহ ওলিদুর রহমান (নৌকা), লালাবাজারে তোয়াহিদুল হক তুহিন (নৌকা), জালালপুরে ওয়েছ আহমদ (নৌকা), দাউদপুর ইউপিতে আতিকুল হক আতিক (নৌকা) ও মোগলবাজার ইউপিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী হওয়া স্বতন্ত্র প্রার্থী ফখরুল ইসলাম শায়েস্তা বিজয়ী হয়েছেন।
জৈন্তাপুর উপজেলার জৈন্তাপুর ইউপিতে ফখরুল ইসলাম (জাপা নেতা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী), চারিকাটায় সুলতান মাহমুদ (জাসদ নেতা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী), দরবস্তে বাহারুল আলম বাহার (বিএনপি নেতা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী), চিকনাগুলে আওয়ামী লীগের কামরুজ্জামান (নৌকা) ও ফতেপুরে রফিক আহমদ (নৌকা) বিজয়ী হয়েছেন।
গোয়াইনঘাট উপজেলার ডৌবাড়ি ইউপিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী এম নিজাম উদ্দিন, তোয়াকুলে মো. লুকমান (নৌকা), নন্দিরগাঁওয়ে এস কামরুল হাসান আমিরুল (নৌকা), ফতেহপুরে আমিসনুর রশিদ চৌধুরী (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী), লেংগুড়ায় মো. মুজিবুর রহমান (নৌকা) ও রুস্তমপুর ইউপিতে শাহাব উদ্দিন (বিএনপি নেতা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী) বিজয়ী হয়েছেন।
এদিকে জৈন্তাপুর উপজেলার ২ নম্বর জৈন্তাপুর ইউপিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী জাতীয় প্রার্থী নেতা ফখরুল ইসলাম নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী আলমগীর হোসেন। নৌকার প্রার্থী আব্দুর রাজ্জাক তৃতীয় হয়েছেন। এই ইউনিয়নেই বাড়ি স্থানীয় সাংসদ ও প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রী ইমরান আহমদের। তাঁর ইউনিয়নেই হেরেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী।
সিলেটে তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে বিদ্রোহীদের কারণে নৌকা ডুবেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। দলের বিদ্রোহীদের কারণে পরাজয়ের শঙ্কা ছিল আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের। অবশেষে সে শঙ্কাই সত্যি হলো। তিন উপজেলার ১৬ ইউপির ৭টিতে হেরেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা।
গত রোববারের নির্বাচনে জেলার ৩ উপজেলার ১৬ ইউপির ৯টিতে আওয়ামী লীগ, তিনটিতে বিদ্রোহী, দুটিতে স্বতন্ত্রের ব্যানারে বিএনপি, একটিতে জাতীয় পার্টি ও একটিতে জাসদের প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। তবে দ্বিতীয় ধাপের চেয়ে এ ধাপে কিছুটা কম ধরাশায়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থীরা। সে ধাপে ১৫ ইউপির মাত্র ৬টিতে জিতেছিলেন নৌকার প্রার্থীরা। আর ৯ টিতেই ভরাডুবি হয়েছিল।
বিশ্লেষকদের মতে, নির্বাচনে বিএনপি আনুষ্ঠানিকভাবে অংশগ্রহণ না করায় আওয়ামী লীগের সামনে সবগুলোতে জয়ের বড় সুযোগ ছিল। কিন্তু প্রায় প্রতিটি ইউপিতে বিদ্রোহী প্রার্থী থাকায় দল মনোনীত প্রার্থীরা বেকায়দায় পড়ে যান।
স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা বলেন, ইউপি নির্বাচনে দল থেকে প্রার্থী ঠিক করে দেওয়া হলেও স্থানীয় অনেক নেতাই তা মেনে নেননি। তাঁরা প্রকাশ্যে বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেছেন। এতে দলীয় প্রার্থীরা কোণঠাসা হয়ে পড়েন।
সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আক্তারুজ্জামান চৌধুরী জগলু বলেন, তৃতীয় ধাপে জেলার তিন ইউপিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। তাঁরা কিন্তু আওয়ামী লীগের ভোট ভাগাভাগি করেছেন। বিদ্রোহী প্রার্থী না থাকলে এসব ভোট দলীয় প্রার্থীর পক্ষেই যেত।
যে সব ইউপিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা পরাজিত হয়েছেন তার সব কটিতেই হয় দলের বিদ্রোহী প্রার্থীরা জিতেছেন, নয়তো বিদ্রোহীরা ভোট টানায় জিততে পারেননি নৌকার প্রার্থী।
দক্ষিণ সুরমা উপজেলার সিলামে শাহ ওলিদুর রহমান (নৌকা), লালাবাজারে তোয়াহিদুল হক তুহিন (নৌকা), জালালপুরে ওয়েছ আহমদ (নৌকা), দাউদপুর ইউপিতে আতিকুল হক আতিক (নৌকা) ও মোগলবাজার ইউপিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী হওয়া স্বতন্ত্র প্রার্থী ফখরুল ইসলাম শায়েস্তা বিজয়ী হয়েছেন।
জৈন্তাপুর উপজেলার জৈন্তাপুর ইউপিতে ফখরুল ইসলাম (জাপা নেতা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী), চারিকাটায় সুলতান মাহমুদ (জাসদ নেতা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী), দরবস্তে বাহারুল আলম বাহার (বিএনপি নেতা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী), চিকনাগুলে আওয়ামী লীগের কামরুজ্জামান (নৌকা) ও ফতেপুরে রফিক আহমদ (নৌকা) বিজয়ী হয়েছেন।
গোয়াইনঘাট উপজেলার ডৌবাড়ি ইউপিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী এম নিজাম উদ্দিন, তোয়াকুলে মো. লুকমান (নৌকা), নন্দিরগাঁওয়ে এস কামরুল হাসান আমিরুল (নৌকা), ফতেহপুরে আমিসনুর রশিদ চৌধুরী (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী), লেংগুড়ায় মো. মুজিবুর রহমান (নৌকা) ও রুস্তমপুর ইউপিতে শাহাব উদ্দিন (বিএনপি নেতা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী) বিজয়ী হয়েছেন।
এদিকে জৈন্তাপুর উপজেলার ২ নম্বর জৈন্তাপুর ইউপিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী জাতীয় প্রার্থী নেতা ফখরুল ইসলাম নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী আলমগীর হোসেন। নৌকার প্রার্থী আব্দুর রাজ্জাক তৃতীয় হয়েছেন। এই ইউনিয়নেই বাড়ি স্থানীয় সাংসদ ও প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রী ইমরান আহমদের। তাঁর ইউনিয়নেই হেরেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪