শৈলকুপা (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
ঝিনাইদহের শৈলকুপায় আবাসিক এলাকা ও ফসলি জমিতে গড়ে তোলা হয়েছে ২২টির বেশি ইটভাটা। স্থানীয়দের অভিযোগ, এসব ইটভাটার ধোঁয়ায় নষ্ট হচ্ছে খেতের ফসল, বসতবাড়ির গাছপালা। পাশাপাশি বেড়েছে শ্বাসকষ্টজনিত রোগের রোগীর সংখ্যা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পৌরসভার মধ্যে বেশ কয়েকটি অবৈধ ইটভাটা বছরের পর বছর ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে অবৈধ এসব ইটভাটার বিরুদ্ধে কার্যকরী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ায় হচ্ছে না। আর্থিক সুবিধা ও রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় প্রশাসনকে হাত করে প্রভাবশালীরা বছরের পর বছর ভাটাগুলো চালিয়ে যাচ্ছেন।
২০১৩ সালের ইটভাটা আইন-২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে সংশোধন হয়। নতুন আইন অনুযায়ী আবাসিক, সংরক্ষিত ও বাণিজ্যিক এলাকা, পৌরসভা বা উপজেলা সদর এবং কৃষিজমিতে ইটভাটা স্থাপন করা যাবে না। কিন্তু গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিন দেখা যায়, আইনকে তোয়াক্কা না করে এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তিরা গ্রামবেষ্টিত আবাসিক এলাকায় এবং পৌরসভার মধ্যে তিন ফসলি জমিতে ভাটা নির্মাণ করছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলায় যে সব ইটভাটা রয়েছে তার কোনটিরই কোনো বৈধ কাগজপত্র নেই। শৈলকুপা পৌরসভার বাসিন্দা রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমার বাড়ি পৌর এলাকার আশা ইট ভাটার কাছাকাছি। ভাটার ধোয়ায় আমরা স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে আছি। প্রশাসনের নাকের ডোগায় কিভাবে এই অবৈধ ভাটা চলে তা আমরা বুঝি না। এসব ভাটা বন্ধ করে দেওয়া উচিত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ইটভাটা মালিক বলেছেন, ‘এভাবে ইটভাটা পরিচালনা করা অবৈধ জেনেও আমরা ভাটা চালিয়ে যাচ্ছি। প্রশাসন যদি সবার ভাটা বন্ধ করে দেয় তাহলে আমরাও ভাটার কার্যক্রম বন্ধ করে দেব। তবে প্রশাসন পৌরসভার মধ্যে কিছু কিছু ভাটায় কোনো দিনও অভিযান পরিচালনা করে না।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কানিজ ফাতেমা লিজা বলেন, ‘অবৈধ ভাটা পরিচালনা করা সম্পূর্ণ বেআইনী। সবাইকে আইনের প্রতি সম্মান দেখানো উচিত। তবে এসব ইটভাটার বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসন থেকে আমাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা অভিযান পরিচালনা করে থাকেন। উপজেলায় যেসব অবৈধ ইটভাটা রয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঝিনাইদহের শৈলকুপায় আবাসিক এলাকা ও ফসলি জমিতে গড়ে তোলা হয়েছে ২২টির বেশি ইটভাটা। স্থানীয়দের অভিযোগ, এসব ইটভাটার ধোঁয়ায় নষ্ট হচ্ছে খেতের ফসল, বসতবাড়ির গাছপালা। পাশাপাশি বেড়েছে শ্বাসকষ্টজনিত রোগের রোগীর সংখ্যা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পৌরসভার মধ্যে বেশ কয়েকটি অবৈধ ইটভাটা বছরের পর বছর ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে অবৈধ এসব ইটভাটার বিরুদ্ধে কার্যকরী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ায় হচ্ছে না। আর্থিক সুবিধা ও রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় প্রশাসনকে হাত করে প্রভাবশালীরা বছরের পর বছর ভাটাগুলো চালিয়ে যাচ্ছেন।
২০১৩ সালের ইটভাটা আইন-২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে সংশোধন হয়। নতুন আইন অনুযায়ী আবাসিক, সংরক্ষিত ও বাণিজ্যিক এলাকা, পৌরসভা বা উপজেলা সদর এবং কৃষিজমিতে ইটভাটা স্থাপন করা যাবে না। কিন্তু গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিন দেখা যায়, আইনকে তোয়াক্কা না করে এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তিরা গ্রামবেষ্টিত আবাসিক এলাকায় এবং পৌরসভার মধ্যে তিন ফসলি জমিতে ভাটা নির্মাণ করছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলায় যে সব ইটভাটা রয়েছে তার কোনটিরই কোনো বৈধ কাগজপত্র নেই। শৈলকুপা পৌরসভার বাসিন্দা রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমার বাড়ি পৌর এলাকার আশা ইট ভাটার কাছাকাছি। ভাটার ধোয়ায় আমরা স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে আছি। প্রশাসনের নাকের ডোগায় কিভাবে এই অবৈধ ভাটা চলে তা আমরা বুঝি না। এসব ভাটা বন্ধ করে দেওয়া উচিত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ইটভাটা মালিক বলেছেন, ‘এভাবে ইটভাটা পরিচালনা করা অবৈধ জেনেও আমরা ভাটা চালিয়ে যাচ্ছি। প্রশাসন যদি সবার ভাটা বন্ধ করে দেয় তাহলে আমরাও ভাটার কার্যক্রম বন্ধ করে দেব। তবে প্রশাসন পৌরসভার মধ্যে কিছু কিছু ভাটায় কোনো দিনও অভিযান পরিচালনা করে না।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কানিজ ফাতেমা লিজা বলেন, ‘অবৈধ ভাটা পরিচালনা করা সম্পূর্ণ বেআইনী। সবাইকে আইনের প্রতি সম্মান দেখানো উচিত। তবে এসব ইটভাটার বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসন থেকে আমাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা অভিযান পরিচালনা করে থাকেন। উপজেলায় যেসব অবৈধ ইটভাটা রয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪