আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুর, নেত্রকোনা ও জামালপুরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বানের পানিতে ভেঙে গেছে শহর রক্ষা বাঁধ। পানির স্রোত ভাসিয়ে নিয়ে গেছে অনেক বাড়িঘর। ভেঙে গেছে রাস্তাঘাট। আকস্মিক বন্যায় পানিবন্দী হয়ে পড়েছে কয়েক লাখ মানুষ। বন্ধ হয়ে গেছে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এ কারণে দ্রুত সময়ের মধ্যে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণসহ বন্যা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের দাবি জানিয়েছেন এসব এলাকার ভুক্তভোগী মানুষ। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
শেরপুর: গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে মহারশি নদীর পানি বেড়ে আবারও শেরপুরের ঝিনাইগাতীসহ আশপাশের এলাকা প্লাবিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার ভোর থেকে মহারশি ও সোমেশ্বরী নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় উপজেলার সদর বাজার, উপজেলা পরিষদ চত্বর ও আশপাশের এলাকা প্লাবিত হয়। ৯ জুন পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে উপজেলার অন্তত ৪০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছিল। এক সপ্তাহের ব্যবধানে আবারও পাহাড়ি ঢলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় দুর্ভোগে পড়েছেন স্থানীয় মানুষজন।
জানা গেছে, মহারশি নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সদর ইউনিয়নের অন্তত পাঁচ গ্রাম এবং সোমেশ্বরী নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ধানশাইল ইউনিয়নের পাঁচ গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। প্লাবিত হয়েছে বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও।
ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফারুক আল মাসুদ বলেন, ‘বৃষ্টি ও উজানের পানির কারণে কিছু জায়গায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। উপজেলা প্রশাসন থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের সহযোগিতা করা হচ্ছে। খুব দ্রুতই স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করা হবে। পানি কমে যাওয়ার পর সংস্কারকাজ শুরু হবে।’
এ ব্যাপারে জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. শাহজাহান মিয়া বলেন, গত রাতে জেলা সদরে ৮৫ মিলিমিটার ও নালিতাবাড়ী উপজেলায় ১১৫ মিলিমিটার বৃষ্টির রেকর্ড করা হয়েছে। এ ছাড়া সকালে নালিতাবাড়ীর চেল্লাখালি নদীর পানি বিপৎসীমার ১৭৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। তিনি বলেন, ঢলের পানি নেমে গেলে ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণসহ বরাদ্দ সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নালিতাবাড়ী: শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, শহরের উত্তর গড়কান্দা এলাকায় ৩০০ মিটার শহর রক্ষা বাঁধ গত বছর পাহাড়ি ঢলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পৌরসভার উদ্যোগে গত সপ্তাহে উত্তর গড়কান্দা এলাকায় বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ৩০ মিটার বাঁধ মেরামত করা হয়। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার রাতের মুষলধারে বৃষ্টি এবং গতকাল শুক্রবার সকালে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে পানিতে উত্তর গড়কান্দা এলাকায় দুটি স্থানে ২০০ মিটার ও নিচপাড়া এলাকায় দুটি স্থানে ৬০ মিটার নদীর বাঁধ ভেঙে যায়। এই ভাঙনের অংশ দিয়ে প্রবল বেগে পানি প্রবেশ করায় উত্তর গড়কান্দা, গড়কান্দা, শিমুলতলা ও নিচপাড়া গ্রামের প্রায় ৭০০ পরিবারের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে।
নিচপাড়া এলাকার আলী হোসেন বলেন, পাহাড়ি ঢলে নদী উপচে পড়ছে। দুই স্থানে ৬০ মিটারের মতো নদীর বাঁধ ভেঙেছে। সেখান দিয়ে পানি ঢুকে বাড়িঘরে হাঁটু পর্যন্ত পানি উঠছে।
বারহাট্টা: নেত্রকোনার বারহাট্টায় সাতটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বন্যায় উপজেলায় অন্তত দুই শতাধিক গ্রামের প্রায় দেড় লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া দেড় শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পানি ঢুকছে। গ্রামীণ বেশ কয়েকটি সড়ক পানির নিচে থাকায় উপজেলা ও জেলার সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার থেকে মাঝারি ও ভারী বৃষ্টিপাতে উপজেলার কংস নদ, বিষনাই, ধনাইখালী, লারখালী, গোলামখালী, কাউনাই, গোরাউৎরা, ধলেশ্বরী নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে রয়েছে। শতাধিক পুকুর ও মৎস্য খামারে পানি প্রবেশ করে মাছ ভেসে গেছে। গবাদিপশুর খাদ্যসংকট দেখা দিয়েছে।
বারহাট্টার ইউএনও এস এম মাজহারুল ইসলাম বলেন, টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের কারণে বারহাট্টা উপজেলার বেশ কিছু গ্রামে মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হবে।
জামালপুর: গত বৃহস্পতিবার রাতে জামালপুরে কালবৈশাখীর আঘাতে সদর উপজেলার শরিফপুর ইউনিয়নের রাঙ্গামাটিয়া গ্রামের উত্তরপাড়ার ১৫ পরিবারের বসতঘর, গাছপালা ভেঙে তছনছ হয়ে গেছে। অনেকের ঘরে চাল উড়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো তাদের ক্ষয়ক্ষতি জন্য সরকারি সহায়তা কামনা করেছে।
এদিকে জামালপুর শহরে রাত থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে পৌরশহরের বিভিন্ন রাস্তাঘাট এবং বাসাবাড়িতে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে। জরুরি কাজে বের হতে গিয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে পৌরবাসীকে।
শহরের স্টেশন বাজারের ব্যবসায়ী বাপ্পী সাহা বলেন, ‘আমার দোকানে পানি ঢুকে অনেক মালামালের ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া শহরের লম্বাগাছ থেকে স্টেশনবাজার রোডের বেশির ভাগ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে পানি ঢুকে মালামালের ক্ষতি হয়েছে।’
জামালপুর পৌরসভার মেয়র ছানোয়ার হোসেন ছানু বলেন, ‘শহরের অধিকাংশ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। আমার নিজের বাড়িতেও পানি উঠেছে।’
জামালপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী আবু সাঈদ জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ২২৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। এ বছর রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টিপাত—এটাই প্রথম। শহরের বিভিন্ন রাস্তাঘাট ও বাসাবাড়িতে পানি ওঠায় কিছুটা দুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে। তবে পানি নেমে গেলে এই দুর্ভোগ থাকবে না।
ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুর, নেত্রকোনা ও জামালপুরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বানের পানিতে ভেঙে গেছে শহর রক্ষা বাঁধ। পানির স্রোত ভাসিয়ে নিয়ে গেছে অনেক বাড়িঘর। ভেঙে গেছে রাস্তাঘাট। আকস্মিক বন্যায় পানিবন্দী হয়ে পড়েছে কয়েক লাখ মানুষ। বন্ধ হয়ে গেছে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এ কারণে দ্রুত সময়ের মধ্যে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণসহ বন্যা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের দাবি জানিয়েছেন এসব এলাকার ভুক্তভোগী মানুষ। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
শেরপুর: গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে মহারশি নদীর পানি বেড়ে আবারও শেরপুরের ঝিনাইগাতীসহ আশপাশের এলাকা প্লাবিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার ভোর থেকে মহারশি ও সোমেশ্বরী নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় উপজেলার সদর বাজার, উপজেলা পরিষদ চত্বর ও আশপাশের এলাকা প্লাবিত হয়। ৯ জুন পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে উপজেলার অন্তত ৪০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছিল। এক সপ্তাহের ব্যবধানে আবারও পাহাড়ি ঢলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় দুর্ভোগে পড়েছেন স্থানীয় মানুষজন।
জানা গেছে, মহারশি নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সদর ইউনিয়নের অন্তত পাঁচ গ্রাম এবং সোমেশ্বরী নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ধানশাইল ইউনিয়নের পাঁচ গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। প্লাবিত হয়েছে বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও।
ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফারুক আল মাসুদ বলেন, ‘বৃষ্টি ও উজানের পানির কারণে কিছু জায়গায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। উপজেলা প্রশাসন থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের সহযোগিতা করা হচ্ছে। খুব দ্রুতই স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করা হবে। পানি কমে যাওয়ার পর সংস্কারকাজ শুরু হবে।’
এ ব্যাপারে জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. শাহজাহান মিয়া বলেন, গত রাতে জেলা সদরে ৮৫ মিলিমিটার ও নালিতাবাড়ী উপজেলায় ১১৫ মিলিমিটার বৃষ্টির রেকর্ড করা হয়েছে। এ ছাড়া সকালে নালিতাবাড়ীর চেল্লাখালি নদীর পানি বিপৎসীমার ১৭৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। তিনি বলেন, ঢলের পানি নেমে গেলে ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণসহ বরাদ্দ সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নালিতাবাড়ী: শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, শহরের উত্তর গড়কান্দা এলাকায় ৩০০ মিটার শহর রক্ষা বাঁধ গত বছর পাহাড়ি ঢলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পৌরসভার উদ্যোগে গত সপ্তাহে উত্তর গড়কান্দা এলাকায় বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ৩০ মিটার বাঁধ মেরামত করা হয়। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার রাতের মুষলধারে বৃষ্টি এবং গতকাল শুক্রবার সকালে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে পানিতে উত্তর গড়কান্দা এলাকায় দুটি স্থানে ২০০ মিটার ও নিচপাড়া এলাকায় দুটি স্থানে ৬০ মিটার নদীর বাঁধ ভেঙে যায়। এই ভাঙনের অংশ দিয়ে প্রবল বেগে পানি প্রবেশ করায় উত্তর গড়কান্দা, গড়কান্দা, শিমুলতলা ও নিচপাড়া গ্রামের প্রায় ৭০০ পরিবারের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে।
নিচপাড়া এলাকার আলী হোসেন বলেন, পাহাড়ি ঢলে নদী উপচে পড়ছে। দুই স্থানে ৬০ মিটারের মতো নদীর বাঁধ ভেঙেছে। সেখান দিয়ে পানি ঢুকে বাড়িঘরে হাঁটু পর্যন্ত পানি উঠছে।
বারহাট্টা: নেত্রকোনার বারহাট্টায় সাতটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বন্যায় উপজেলায় অন্তত দুই শতাধিক গ্রামের প্রায় দেড় লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া দেড় শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পানি ঢুকছে। গ্রামীণ বেশ কয়েকটি সড়ক পানির নিচে থাকায় উপজেলা ও জেলার সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার থেকে মাঝারি ও ভারী বৃষ্টিপাতে উপজেলার কংস নদ, বিষনাই, ধনাইখালী, লারখালী, গোলামখালী, কাউনাই, গোরাউৎরা, ধলেশ্বরী নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে রয়েছে। শতাধিক পুকুর ও মৎস্য খামারে পানি প্রবেশ করে মাছ ভেসে গেছে। গবাদিপশুর খাদ্যসংকট দেখা দিয়েছে।
বারহাট্টার ইউএনও এস এম মাজহারুল ইসলাম বলেন, টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের কারণে বারহাট্টা উপজেলার বেশ কিছু গ্রামে মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হবে।
জামালপুর: গত বৃহস্পতিবার রাতে জামালপুরে কালবৈশাখীর আঘাতে সদর উপজেলার শরিফপুর ইউনিয়নের রাঙ্গামাটিয়া গ্রামের উত্তরপাড়ার ১৫ পরিবারের বসতঘর, গাছপালা ভেঙে তছনছ হয়ে গেছে। অনেকের ঘরে চাল উড়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো তাদের ক্ষয়ক্ষতি জন্য সরকারি সহায়তা কামনা করেছে।
এদিকে জামালপুর শহরে রাত থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে পৌরশহরের বিভিন্ন রাস্তাঘাট এবং বাসাবাড়িতে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে। জরুরি কাজে বের হতে গিয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে পৌরবাসীকে।
শহরের স্টেশন বাজারের ব্যবসায়ী বাপ্পী সাহা বলেন, ‘আমার দোকানে পানি ঢুকে অনেক মালামালের ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া শহরের লম্বাগাছ থেকে স্টেশনবাজার রোডের বেশির ভাগ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে পানি ঢুকে মালামালের ক্ষতি হয়েছে।’
জামালপুর পৌরসভার মেয়র ছানোয়ার হোসেন ছানু বলেন, ‘শহরের অধিকাংশ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। আমার নিজের বাড়িতেও পানি উঠেছে।’
জামালপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী আবু সাঈদ জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ২২৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। এ বছর রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টিপাত—এটাই প্রথম। শহরের বিভিন্ন রাস্তাঘাট ও বাসাবাড়িতে পানি ওঠায় কিছুটা দুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে। তবে পানি নেমে গেলে এই দুর্ভোগ থাকবে না।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২০ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫